প্রণালী বিদ্যা
সবচেয়ে সাধারণ অর্থে, পদ্ধতি হল গবেষণা পদ্ধতির অধ্যয়ন। যাইহোক, শব্দটি পদ্ধতি বা সংশ্লিষ্ট পটভূমি অনুমানের দার্শনিক আলোচনাকেও উল্লেখ করতে পারে। পদ্ধতি হল একটি নির্দিষ্ট লক্ষ্য অর্জনের জন্য একটি কাঠামোগত পদ্ধতি, যেমন জ্ঞান অর্জন করা বা জ্ঞানের দাবি যাচাই করা। এতে সাধারণত বিভিন্ন ধাপ থাকে, যেমন একটি নমুনা বেছে নেওয়া, এই নমুনা থেকে ডেটা সংগ্রহ করা এবং ডেটা ব্যাখ্যা করা। পদ্ধতির অধ্যয়ন এই প্রক্রিয়াগুলির একটি বিশদ বিবরণ এবং বিশ্লেষণের সাথে সম্পর্কিত। এটি বিভিন্ন পদ্ধতির তুলনা করে মূল্যায়নমূলক দিকগুলি অন্তর্ভুক্ত করে। এইভাবে, তাদের কী সুবিধা এবং অসুবিধা রয়েছে এবং কী গবেষণার লক্ষ্যে সেগুলি ব্যবহার করা যেতে পারে তা মূল্যায়ন করা হয়। এই বর্ণনা এবং মূল্যায়ন দার্শনিক পটভূমি অনুমানের উপর নির্ভর করে। উদাহরণগুলি হল কীভাবে অধ্যয়নকৃত ঘটনাকে ধারণা করা যায় এবং কী তাদের পক্ষে বা বিপক্ষে প্রমাণ গঠন করে।
পদ্ধতিগুলি ঐতিহ্যগতভাবে পরিমাণগত এবং গুণগত গবেষণায় বিভক্ত। পরিমাণগত গবেষণা প্রাকৃতিক বিজ্ঞানের প্রধান পদ্ধতি। এটি সুনির্দিষ্ট সংখ্যাসূচক পরিমাপ ব্যবহার করে। এর লক্ষ্য সাধারণত ভবিষ্যতের ঘটনা সম্পর্কে ভবিষ্যদ্বাণী করতে ব্যবহৃত সর্বজনীন আইন খুঁজে বের করা। প্রাকৃতিক বিজ্ঞানের প্রভাবশালী পদ্ধতিকে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি বলা হয়। এটি পর্যবেক্ষণ এবং একটি অনুমান গঠনের মতো পদক্ষেপগুলি অন্তর্ভুক্ত করে।
গুণগত গবেষণা সামাজিক বিজ্ঞানের আরও বৈশিষ্ট্যযুক্ত এবং সঠিক সংখ্যাগত পরিমাপকে কম গুরুত্ব দেয়।