পার্ক গিউন-হাই

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
পার্ক গুন হে
박근혜
朴槿惠
দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট
নির্বাচিত
দায়িত্ব গ্রহণ
২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৩
যার উত্তরসূরীলি মিয়াং-বাক
কাজের মেয়াদ
২৩ মার্চ, ২০০৪ – ১০ জুলাই, ২০০৬
পূর্বসূরীচো বাইয়ংগ্রিওল
উত্তরসূরীক্যাং জেসিওপ
দক্ষিণ কোরিয়ার ফার্স্ট লেডি
ভারপ্রাপ্ত
কাজের মেয়াদ
১৬ আগস্ট, ১৯৭৪ – ২৬ অক্টোবর, ১৯৭৯
রাষ্ট্রপতিপার্ক চুং-হি
পূর্বসূরীউক ইয়াং-সু
উত্তরসূরীহং গি
জাতীয় পরিষদের সদস্য
দায়িত্বাধীন
অধিকৃত কার্যালয়
৩০ মে, ২০১২
সংসদীয় এলাকাProportional Representation №11
কাজের মেয়াদ
৩ এপ্রিল, ১৯৯৮ – ২৯ মে, ২০১২
পূর্বসূরীকিম সুক-ওন
উত্তরসূরীআই জংজিন
সংসদীয় এলাকাডেলসিয়ং
ব্যক্তিগত বিবরণ
জন্ম (1952-02-02) ২ ফেব্রুয়ারি ১৯৫২ (বয়স ৭২)
দায়েগু, দক্ষিণ কোরিয়া
রাজনৈতিক দলসেইনুরি দল
পিতামাতাপার্ক চুং-হি (বাবা)
উক ইয়াং-সু (মাতা)
প্রাক্তন শিক্ষার্থীসোগ্যাং বিশ্ববিদ্যালয়
ধর্মনাস্তিক[১]
স্বাক্ষর
ওয়েবসাইটOfficial website
Cyworld
Twitter
পার্ক গিউন-হাই
হাঙ্গুল박근혜
হাঞ্জা槿
সংশোধিত রোমানীকরণBak Geunhye
ম্যাক্কিউন-রাইশাওয়াPak Kŭnhye
ধর্ম নাম
হাঞ্জা
সংশোধিত রোমানীকরণSeondeokhwa
ম্যাক্কিউন-রাইশাওয়াSŏndŏkhwa

পার্ক গুন হে (কোরীয়박근혜; হাঞ্জা朴槿惠; জন্ম: ২ ফেব্রুয়ারি, ১৯৫২) দক্ষিণ কোরিয়ার রাজনীতিবিদ ও প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি। তিনি ১৯৬৩ থেকে ১৯৭৯ সাল পর্যন্ত দক্ষিণ কোরিয়ার ক্ষমতাসীন সাবেক প্রেসিডেন্ট পার্ক চুং-হি'র জ্যেষ্ঠা কন্যা। তিনি ২০০৪ থেকে ২০০৬ এবং ২০১১ থেকে ২০১২ সাল মেয়াদে সেইনুরি দলের (ফেব্রুয়ারি, ২০১২-এর পূর্বে দলের নাম ছিল গ্র্যান্ড ন্যাশনাল পার্টি বা জিএনপি) নেতৃত্বে ছিলেন। পার্ক কোরিয়ার জাতীয় পরিষদে ১৯৯৮ থেকে ২০১২ পর্যন্ত চার মেয়াদে সংসদ সদস্য ছিলেন। জুন, ২০১২ সালে তিনি পঞ্চমবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। দক্ষিণ কোরিয়ার ১১তম রাষ্ট্রপতি হিসেবে তিনি ২০১৩ সাল থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত দেশটির প্রথম নারী রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।[২] তিন কিম - কিম ইয়াং স্যাম, কিম দায়ে জং এবং কিম জং-পিলের পর তিনি দক্ষিণ কোরিয়ার রাজনীতিতে সবচেয়ে প্রভাববিস্তারকারী রাজনীতিবিদ হিসেবে পরিগণিত হয়ে আসছেন।[৩]

তিনি ২০১২ সালের ১৯ ডিসেম্বরের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে ক্ষমতাসীন দলের প্রার্থীরূপে অংশগ্রহণ করে জয়যুক্ত হন। এর ফলে তিনি দক্ষিণ কোরিয়ার ইতিহাসে প্রথম নারী হিসেবে রাষ্ট্রপতির দায়িত্বভার গ্রহণ করেন।[৪] দূর্নীতির দায়ে ২০১৭ সালের ১০ই মার্চ তাকে রাষ্ট্রপতির পদ থেকে অপসারণ করা হয়। [৫] ২০১৮ সালের ৬ই এপ্রিল পার্ককে ২৪ বছরের কারাদন্ড শাস্তি দেয়া হলে [৬] এরপর থেকেই তিনি সউলে অবস্থিত ডিটেনশন সেন্টারে কারাদন্ড ভোগ করছেন।[৭]

প্রারম্ভিক জীবন[সম্পাদনা]

হে দেগু'র জাং-গু এলাকার স্যামদিওক-দং এলাকায় ২ ফেব্রুয়ারি, ১৯৫২ সালে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ছিলেন দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রপতি ও স্বৈরশাসক পার্ক চুং-হি এবং উক ইয়াং-সু'র জ্যেষ্ঠা কন্যা। তার ছোট ভাই ও বোনের নাম যথাক্রমে পার্ক জি মান এবং পার্ক সিওইয়ং। ব্যক্তিগত জীবনে তিনি বিয়ের পিঁড়িতে বসেননি।

পার্ক গুন হে নিজেকে নাস্তিকবাদী হিসেবে উপস্থাপন করেন। তারপরও তিনি তার মৃত মায়ের প্রভাবে বৌদ্ধধর্মের দ্বারা প্রভাবান্বিত। এছাড়াও তিনি প্রখ্যাত প্রোটেস্ট্যান্টদের সাথে গভীর সম্পর্ক রেখে চলেছেন।[১]

ফার্স্ট লেডি[সম্পাদনা]

১৫ আগস্ট, ১৯৭৪ তারিখে উত্তর কোরীয় সরকারের নির্দেশে জাপানী বংশোদ্ভূত মান সে-গুয়াং কর্তৃক তার মাতা উক ইয়াং-সু কোরিয়ার ন্যাশনাল থিয়েটারে নিহত হন।[৮] তার বাবা পার্ক চুং-হি ২৬ অক্টোবর, ১৯৭৯ তারিখে গিম জায়েগু নামীয় নিজস্ব গোয়েন্দা প্রধানের হাতে নিহত হবার পূর্ব পর্যন্ত মেয়ে পার্ক গুন হে মায়ের পরিবর্তে ফার্স্ট লেডির মর্যাদাপ্রাপ্ত হন। এ সময়কালে তার বাবার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষরা নির্যাতন, মানবাধিকার লঙ্ঘনজনিতক কারণে অর্থনৈতিক উন্নয়নে বাঁধার পরিবেশ সৃষ্টির জন্যে চুং-হিকে অভিযুক্ত করেছেন।[৯] ২০০৭ সালে পার্ক গুন হে পিতার শাসনকালের কর্মকাণ্ডের জন্যে ক্ষমা চান।[১০]

সম্মাননা[সম্পাদনা]

গুন হে সিউলের সিয়ংসিম হাইস্কুল থেকে ১৯৭০ স্নাতক ডিগ্রী লাভ করেন। ১৯৭০ সালে সোগাং বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তড়িৎ প্রকৌশলবিদ্যায় স্নাতক ডিগ্রী অর্জন করেন। ১৯৮৭ সালে তাইওয়ানের চাইনিজ কালচার ইউনিভার্সিটি, ২০০৮ সালে পুকিওং জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ও কাইসট এবং ২০১০ সালে সোগাং বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রী গ্রহণ করেন।

রাষ্ট্রপতির পদ থেকে অপসারণ[সম্পাদনা]

প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি পার্কের কূটনীতিবিদ ছে তে-মিন কন্যা ছে সুন সিলের সাথে রাষ্ট্রপতি পার্ক গুন হে'র সম্পর্ক নিয়ে কথা শুরু হয় ২০১৬ সালের অক্টোবরে। [১১][১২]

রাষ্ট্রপতি পার্ক গুন হে'র অপসারণের দাবীতে জনসমাবেশ

দক্ষিণ কোরিয়ার একাধিক প্রচার মাধ্যমে প্রকাশিত হয় যে, দেশের গোপন দলিল-দস্তাবেজে ছে সুন সিলের কোন অধিকার না থাকা স্বত্তেও প্রবেশাধিকার আছে। শুধুমাত্র রাষ্ট্রপতির সাথে ভালো সম্পর্ক থাকার কারণে প্রভাব খাটিয়ে সুন সিল এবং রাষ্ট্রপতির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আন জং বাম ও জং হো সং প্রায় ৭৫ লক্ষ মার্কিন ডলারের সমপরিমাণ অর্থ বেয়াইনীভাবে নিজস্ব পারিবারিক ব্যবসায় বিনিয়োগ করেছেন। [১৩][১৪][১৫] এছাড়আও একই প্রভাব খাটিয়ে সুন সিল নিজের কন্যা চুং ইউ রা'কে দক্ষিণ কোরিয়ার স্বনামধন্য বিশ্ববিদ্যালয় ইউহা মহিলা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি করান। [১৬] রাষ্ট্রপতির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আন জং বাম ও জং হো সংকে গ্রেফতার করা হলে তারা সকল কর্মকাণ্ড রাষ্ট্রপতির নির্দেশেই হয়েছে বলে জানান।[১৭] ২৫শে অক্টোবর ২০১৬ সালে পার্ক গুন হে' ছে সুন সিলের সাথে নিজের ঘনিষ্ট সম্পর্কের কথা জনসম্মুক্ষে স্বীকার করেন। এরপরই তার জনপ্রিয়তা কমতে শুরু করে একই সাথে সকল দূর্নীতি একে একে প্রকাশ পেতে শুরু হয়।[১৮] ১২ই নভেম্বর দেশটির প্রায় ১০লাখ জনগণ গোয়াংহোয়ামুন চত্বরে রাষ্ট্রপতির পদত্যাগের দাবীতে সমাবেশ করে। [১৯] পার্ক গুন হে তার দূর্নীতির তদন্তে সাহায্যের অস্বীকার করলে আবার দশ লাখের মতো জনতা মোমবাতি প্রজ্জ্বলন করে তার বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়। [২০][২১]

এর মধ্যে পার্ক গুন হে একাধিক সংসদ সদস্য এমনকি প্রধানমন্ত্রীকে দায়িত্বচ্যুত করেন। এরমধ্যে প্রধানমন্ত্রীকে মোবাইলের টেক্স্ট মেসেজের দ্বারা বরখাস্ত করা হলে তা সমালোচনার বিষয়বস্তু হয়ে ওঠে। [২২][২৩] নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহ থেকেই রাষ্ট্রপতি পার্কের বিরুদ্ধে সমাবেশ শুরু হলেও ২৯শে নভেম্বর তিনি ক্ষমতা হস্তান্তরের কথা বলেন। অবশ্য, সেটিকে নিজের অপসারণ এড়ানোর পথ হিসেবে অনেকে মনে করেন। [২৪] ২০১৬ সালের ৯ই ডিসেম্বর দেশটির পার্লামেন্টে রাষ্ট্রপতির অপসারণে ভোটআভোটি হয়। [২৫] এই ভোটে তিনি ২৩৪ জনের সমর্থন পেয়ে উৎরে গেলেও সাময়িকভাবে তার রাষ্ট্রপতি হিসেবে সকল ক্ষমতা তদন্তের স্বার্থে রহিত করা হয়। [২৬][২৭][২৮] অবশেষে ২০১৭ সালের ১০ই মার্চ পার্ক গুন হে'কে রাষ্ট্রপতির পদ থেকে ৮-০ ভোটে পসারণ করা হয়। [২৯] ৩০শে মার্চ তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি হলে পরের দিনই তাকে রাষ্ট্রপতির ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়।[৩০]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. Kang Hyun-kyung (৩ সেপ্টেম্বর ২০১২)। "Atheist Park may have advantages"। সংগ্রহের তারিখ ২০ ডিসেম্বর ২০১২  অজানা প্যারামিটার |1= উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য); অজানা প্যারামিটার |2= উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য)
  2. Demick, Barbara; Choi, Jung-yoon (১৯ ডিসেম্বর ২০১২)। "South Korea elects first female president"Los Angeles Times (ইংরেজি ভাষায়)। আইএসএসএন 0458-3035। ১০ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ নভেম্বর ২০১৬ 
  3. Sin Sujeong(신수정) (১৪ জুলাই ২০০৯)। "역시 박근혜! 지지율 29% 1위…5월보다 다소 하락" [Park Geunhye topped with 29% approval rate.. slightly declined from May]। Herald Business(헤럴드 경제) (Korea ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৩ মে ২০১২ 
  4. Guray, Geoffrey Lou (December 19, 2012 at 12:18 PM EDT)। "South Korea Elects First Female President -- Who Is She?"। PBS NewsHour। সংগ্রহের তারিখ 19 December 2012  একের অধিক |লেখক= এবং |শেষাংশ= উল্লেখ করা হয়েছে (সাহায্য); এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ= (সাহায্য)
  5. Sang-hun, Choe (৯ মার্চ ২০১৭)। "South Korea Removes President Park Geun-hye"The New York Times। সংগ্রহের তারিখ ১০ মার্চ ২০১৭ 
  6. "Park Geun-hye: South Korea's ex-leader jailed for 24 years for corruption"। BBC News। ৬ এপ্রিল ২০১৮। 
  7. Sang-hun, Choe (৩১ মার্চ ২০১৭)। "Park Geun-hye's Life in Jail: Cheap Meals and a Mattress on the Floor"The New York Timesআইএসএসএন 0362-4331। সংগ্রহের তারিখ ১৩ মে ২০১৭ 
  8. "8·15대통령저격사건 (八一五大統領狙擊事件)" [15 August President assassination-attempt incident] (Korean ভাষায়)। Doopedia (두산백과)। সংগ্রহের তারিখ ১৩ মে ২০১২ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  9. C.I. Eugene Kim (১৯৭৮)। "Emergency, Development, and Human Rights: South Korea"Asian Survey। University of California Press। 18 (4): 363–378।  অজানা প্যারামিটার |month= উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য)
  10. "Park Calls 1961 Coup 'Revolution' to Save Nation"KBS news। ১৯ জুলাই ২০০৯। ২৫ ডিসেম্বর ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ মে ২০১২She apologized, however, for the sufferings and sacrifices of pro-democracy activists under the constitutional system, which was effective between 1972 and 1979. 
  11. "Investigations into 'Choi Soon-sil gate' widening"The Korea Times। ২৩ অক্টোবর ২০১৬। 
  12. "All the Queen's men and women"The Straits Times। সংগ্রহের তারিখ ২১ মার্চ ২০১৭ 
  13. "박 대통령 독대한 대기업들 미르·K 출연금 유독 많았다"। hani.co.kr। ৩ নভেম্বর ২০১৬। 
  14. "[안선희의 밑줄 긋기] 재벌들이 피해자라고?"। hani.co.kr। ৩ নভেম্বর ২০১৬। 
  15. "[단독]"미르-K스포츠재단 모금, 안종범 수석이 지시했다""। news.donga.com। 
  16. McCurry, Justin (৩০ অক্টোবর ২০১৬)। "'Rasputin-like' friend of South Korean president returns amid protests"The Guardian 
  17. "검찰, 안종범 전 정책조정수석 긴급체포…서울남부구치소로 이송"। news.donga.com। ৪ নভেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  18. "President Park breaks YS's record, approval rating at 5 percent"Oh My News। ৬ নভেম্বর ২০১৬। 
  19. "'100만명'이 지하철 통계로 증명됐다"। huffingtonpost.kr। ১২ জানুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ মে ২০১৮ 
  20. "들불로 번진 2주연속 '100만 촛불혁명'…26일 300만 예고"। news.nate.com। 
  21. "Dreaming of a new world, one million candles again burn nationwide"। english.hani.co.kr। 
  22. "Left wings outrage regarding text firing of Hwang Kyo-ahn"KyungHyang 
  23. "Prime minister Hwang Kyo-ahn 'fired' by president Park via a text message"Insight 
  24. McCurry, Justin (২৯ নভেম্বর ২০১৬)। "South Korea's president calls on parliament to arrange her exit"The Guardian। সংগ্রহের তারিখ ২৯ নভেম্বর ২০১৬ 
  25. Agence France-Presse (৩ ডিসেম্বর ২০১৬)। "South Korean president Park Geun-Hye to face impeachment vote"The Guardian। সংগ্রহের তারিখ ৩ ডিসেম্বর ২০১৬ 
  26. Sang-hun, Choe (৯ ডিসেম্বর ২০১৬)। "South Korea Parliament Votes to Impeach President Park Geun-hye"The New York Times। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০১৬ 
  27. Joo, Youngjae (৯ ডিসেম্বর ২০১৬)। "[속보]박근혜 대통령 탄핵소추안 가결···찬성 234·반대 56·무효 7·기권 2"Kyunghyang (Korean ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০১৬ 
  28. Park, Ju-min; Kim, Jack। "South Korean parliament votes overwhelmingly to impeach President Park"। ৮ নভেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ মে ২০১৮ 
  29. "South Korea president Park Geun-hye ousted by court"। BBC। ১০ মার্চ ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ১০ মার্চ ২০১৭ 
  30. "Ex-South Korean president Park Geun-hye arrested"BBC। ৩০ মার্চ ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মার্চ ২০১৭ 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]

রাজনৈতিক দপ্তর
পূর্বসূরী
লি মিউং-বাক
দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রপতি
দায়িত্বভার গ্রহণ করবেন
২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৩
উত্তরসূরী
প্রযোজ্য নয়
পার্টির রাজনৈতিক কার্যালয়
পূর্বসূরী
চো বাইয়ং-রিউল
গ্র্যান্ড ন্যাশনাল পার্টির নেত্রী
২০০৪-২০০৬
উত্তরসূরী
গ্যাং জাই-সিউপ
পূর্বসূরী
হং জান-পিও
সেইনুরি পার্টির নেত্রী
২০১১-২০১২
উত্তরসূরী
হোয়াং উ-ইয়া
বিধানসভার আসন
পূর্বসূরী
গিম সুক-উন
দক্ষিণ কোরিয়ার জাতীয় পরিষদ
ড্যালসিয়ং থেকে সদস্য

১৯৯৮-২০১২
উত্তরসূরী
লি জং-জিন
সম্মানজনক পদবীসমূহ
পূর্বসূরী
উক ইয়াং-সু
দক্ষিণ কোরিয়ার ফার্স্ট লেডি
ভারপ্রাপ্ত

১৯৭৪-১৯৭৯
উত্তরসূরী
হং গি

টেমপ্লেট:2007 South Korean presidential candidates