নৌ বাণিজ্য দপ্তর
গঠিত | ১৯৪৬ |
---|---|
ধরন | সরকারি |
সদরদপ্তর | আগ্রাবাদ, চট্টগ্রাম |
যে অঞ্চলে | বাংলাদেশ |
পরিষেবা | নৌ পরিবহন সংক্রান্ত |
দাপ্তরিক ভাষা | বাংলা, ইংরেজি |
প্রিন্সিপাল অফিসার | ক্যাপ্টেন সাব্বির মাহমুদ |
প্রধান প্রতিষ্ঠান | নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় (বাংলাদেশ) |
সম্পৃক্ত সংগঠন | নৌপরিবহন অধিদপ্তর |
ওয়েবসাইট | প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট |
নৌ বাণিজ্য দপ্তর নৌপরিবহন অধিদপ্তরের অধীনস্থ একটি সরকারি প্রতিষ্ঠান। দেশের সমুদ্রগামী জাহাজ চলাচল ও নিরাপদ নৌচলাচল কার্যক্রম পরিচালনার পাশাপাশি সমুদ্রগামী ও উপকূলীয় ফিশিং, কোস্টাল, ট্যাংকার জাহাজের সার্ভে ও নিবন্ধন, চলাচলের ফিটনেস সনদ এবং বিভিন্ন ধরনের নিরাপত্তা সনদ জারি করে এ প্রতিষ্ঠানটি।[১]
ইতিহাস
[সম্পাদনা]নৌ বাণিজ্য দপ্তর প্রতিষ্ঠার ইতিহাস বেশ পুরনো। ব্রিটিশ শাসনামলে শাখা দপ্তর হিসেবে ১৯৪৬ সালে ক্যালকাটা নৌ বাণিজ্য দপ্তর-এর অধীনে চালু হয় এ প্রতিষ্ঠান। দেশভাগের পর পাকিস্তান সময়কালে এই দপ্তরটি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, যোগাযোগ মন্ত্রণালয় ও প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এর অধীনে ছিলো। স্বাধীনতার পর একে যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের বন্দর, জাহাজ চলাচল ও অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন বিভাগের অধীনে নিয়ে আসা হয়। বর্তমানে এ দপ্তরটি নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের অধিভুক্ত।[২] বর্তমানে জাহাজের চলাচলের অনুমতি প্রদানের পাশাপাশি কক্সবাজার, কুতুবদিয়া এবং সেন্টমার্টিনে তিনটি বাতিঘরের (লাইট হাউজ) কার্যক্রমও নৌ বাণিজ্য দপ্তর পরিচালনা করে।[৩][১]
গঠন
[সম্পাদনা]ব্যবস্থাপনার কার্যক্রম পরিচালনার জন্য ৬ সদস্যের একটি পরিচালনা পর্ষদ গঠন করা হয়। তাঁরা হলেন:[৪]
- পরিচালক: ১ জন
- নৌ জরিপকারী: ২ জন
- প্রকৌশলী ও জাহাজ জরিপকারী: ২ জন
- ইলেকট্রিক ইঞ্জিনিয়ার: ১ জন
আরো দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ "পরিক্রমা, নৌ বাণিজ্য দপ্তর"। dos.gov.bd। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০১-০২।
- ↑ "পরিচালনা পর্ষদ, নৌ বাণিজ্য অফিস" (পিডিএফ)। dpp.gov.bd। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০১-০২।
- ↑ "ইতিহাস, নৌ বাণিজ্য দপ্তর"। mmd.gov.bd। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০১-০২।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "পরিচালনা পর্ষদ, নৌ বাণিজ্য দপ্তর"। mmd.gov.bd। ২০২৩-০৩-১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০১-০২।