নৌপরিবহন অধিদপ্তর

নৌপরিবহন অধিদপ্তর
গঠিত	১৯৭৬
সদরদপ্তর	ঢাকা, বাংলাদেশ
যে অঞ্চলে কাজ করে	বাংলাদেশ
দাপ্তরিক ভাষা	বাংলা
মহাপরিচালক	কমডোর মোহাম্মদ মাকসুদ আলম, (ই), বিএসপি, এনইউপি, বিসিজিএম, বিসিজিএমএস, এনডিসি, পিএসসি, বিএন
ওয়েবসাইট	Department of Shipping

নৌপরিবহন অধিদপ্তর বাংলাদেশের সরকারের নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন একটি অধিদপ্তর এবং রেগুলেটরী সংস্থা যা মূলত নৌপরিবহন ও চলাচলের জন্য দায়বদ্ধ থাকে। এটির সদর দপ্তর ঢাকা, বাংলাদেশ এ অবস্থিত। এই অধিদপ্তরের মহাপরিচালক হলেন কমডোর মোহাম্মদ মাকসুদ আলম, (ই), বিএসপি, এনইউপি, বিসিজিএম, বিসিজিএমএস, এনডিসি, পিএসসি, বিএন।^[১]

ইতিহাস

১৯৭৬ সালে নৌপরিচালকের দপ্তর এবং নৌনিয়ন্ত্রকের অধিদপ্তরের সংমিশ্রণে এই নৌ-পরিবহন অধিদপ্তর গঠিত হয়। এটি বাংলাদেশের সামুদ্রিক কার্যকলাপ পরিচালনা করে।^[২]^[৩] এই অধিদপ্তর অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন এবং জাহাজের নিবন্ধন এবং বার্ষিক ফিটনেস সার্টিফিকেট প্রদান করে।^[৪]^[৫] আন্তর্জাতিক সামুদ্রিক সংস্থা, নৌ-পরিবহন অধিদপ্তরের মাধ্যমে জাহাজের যোগ্যতা সনদপত্র যাচাই বাছাই এর বিষয়ে দায়িত্ব পালন করছে।^[৬] ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে এই অধিদপ্তরটিকে বাংলাদেশের পতাকাবাহী জাহাজের পতাকার সুরক্ষা এবং উচ্চ সুদের হারের বিষয়ে দায়ী করা হয়।^[৭]

অধীনস্হ প্রতিষ্ঠান

নৌ বাণিজ্য দপ্তর
সরকারি সমুদ্র পরিবহন অফিস
অভ্যন্তরীণ নৌযান সার্ভে ও রেজিস্ট্রেশন অফিস
অভ্যন্তরীণ নৌযান সার্ভে ও রেজিস্ট্রেশন অফিস
আঞ্চলিক নৌযান সার্ভে, রেজিস্ট্রেশন ও পরিদর্শন অফিস

তথ্যসূত্র

↑ "নৌসচিব পর্যায়ের বৈঠকে যোগ দিতে বাংলাদেশের প্রতিনিধিদল ভারতে"। জাগো নিউজ। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-১২-১৪।
↑ "Our History : Department of Shipping"। dos.gov.bd। ৪ এপ্রিল ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ এপ্রিল ২০১৭।
↑ "Perfunctory punishment for ferry accident deaths"। দৈনিক প্রথম আলো। ৪ এপ্রিল ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ এপ্রিল ২০১৭।
↑ "Faulty vessels given facelift for Eid trips"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ২ জুলাই ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৩ এপ্রিল ২০১৭।
↑ "Launch accident: A recurring tragedy"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ২৩ মে ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ৩ এপ্রিল ২০১৭।
↑ "Bangladesh: National image takes hit as fake maritime certificate issue surfaces"। hellenicshippingnews.com। ৪ এপ্রিল ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ এপ্রিল ২০১৭।
↑ "Bangladesh Bank for cash incentives to merchant ship business"। ঢাকা ট্রিবিউন। ১১ ডিসেম্বর ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৩ এপ্রিল ২০১৭।

[1] "নৌসচিব পর্যায়ের বৈঠকে যোগ দিতে বাংলাদেশের প্রতিনিধিদল ভারতে"। জাগো নিউজ। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-১২-১৪।

[2] "Our History : Department of Shipping"। dos.gov.bd। ৪ এপ্রিল ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ এপ্রিল ২০১৭।

[3] "Perfunctory punishment for ferry accident deaths"। দৈনিক প্রথম আলো। ৪ এপ্রিল ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ এপ্রিল ২০১৭।

[4] "Faulty vessels given facelift for Eid trips"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ২ জুলাই ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৩ এপ্রিল ২০১৭।

[5] "Launch accident: A recurring tragedy"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ২৩ মে ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ৩ এপ্রিল ২০১৭।

[6] "Bangladesh: National image takes hit as fake maritime certificate issue surfaces"। hellenicshippingnews.com। ৪ এপ্রিল ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ এপ্রিল ২০১৭।

[7] "Bangladesh Bank for cash incentives to merchant ship business"। ঢাকা ট্রিবিউন। ১১ ডিসেম্বর ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৩ এপ্রিল ২০১৭।

[১]

[২]

[৩]

[৪]

[৫]

[৬]

[৭]