নাইলোটিকা
নাইলোটিকা | |
---|---|
![]() | |
নাইলোটিকা | |
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস | |
জগৎ: | প্রাণী জগৎ |
পর্ব: | কর্ডাটা |
শ্রেণী: | Actinopterygii |
বর্গ: | Perciformes |
পরিবার: | Cichlidae |
গণ: | Oreochromis |
প্রজাতি: | O. niloticus |
দ্বিপদী নাম | |
Oreochromis niloticus Linnaeus, 1758 |
নাইলোটিকা (বৈজ্ঞানিক নাম: Oreochromis niloticus), (ইংরেজি: Nile tilapia) হচ্ছে Cichlidae পরিবারের Oreochromis গণের একটি স্বাদুপানির মাছ। একটি মাঝারি আকারের মাছ।
শ্রেনীবিন্যাস[সম্পাদনা]
বৈজ্ঞানিক নাম Oreochromis niloticus । মাছটি কে ইংরেজিতে Nile tilapia বলে। এটি Cichlidae পরিবার (family) এর অন্তর্গত। এটি বাংলাদেশ এর স্থানীয় (Native) মাছ নয়।
বাসস্থান[সম্পাদনা]
এটি মিঠা পানির মাছ। তবে সামান্য লবণাক্ততা সহ্য করতে পারে।সাধারণত খাল এবং বিলে পাওয়া যায়। তবে পুকুরেও সহজেই চাষ করা যায়।
প্রজনন[সম্পাদনা]
তিন মাস বয়সে প্রজননক্ষম হয় এবং বছরে তিন থেকে চার বার ডিম দেয়।
চাষ পদ্ধতি[সম্পাদনা]
মাছের চাষ পদ্ধতি খুব সহজ।কার্প মাছের সাথে এ মাছ খুব সহজেই চাষ করা যায়। দ্রুত বৃদ্ধির জন্য এ মাছকে প্রাকৃতিক খাবারের সাথে দৈনিক মাছের ওজনের ৩-৫ শতাংশ সম্পূরক খাবার দিতে হয়। কম সময়ে বেশি ফলন,খাদ্য খরচ কম ও অধিক মুনাফার জন্য নাইলোটিকা মাছ চাষিদের কাছে বেশ জনপ্রিয়। হেক্টর প্রতি প্রায় ২২০০০০ - ৩০০০০০ পর্যন্ত পোনা ছাড়া যায় এবং ৬০-৯০ দিনের মধ্যে বিক্রির উপযোগী হয়ে যায়।
বাজার চাহিদা[সম্পাদনা]
তেলাপিয়া মাছ চাষের ক্ষেত্রে বেশ জনপ্রিয় ও লাভজনক। দাম কম, স্বাদে ভালো এবং কাঁটা কম হওয়ায় বেশ চাহিদা আছে।
বাংলাদেশে বর্তমান অবস্থা এবং সংরক্ষণ[সম্পাদনা]
আইইউসিএন বাংলাদেশ (২০০০) এর লাল তালিকা এই মাছ অন্তর্ভুক্ত নয়।৬০ এর দশকে এ মাছ বাংলাদেশে আমদানী করা হয়।[১]
আরও দেখুন[সম্পাদনা]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ এ কে আতাউর রহমান, গাউছিয়া ওয়াহিদুন্নেছা চৌধুরী (অক্টোবর ২০০৯)। "স্বাদুপানির মাছ"। আহমেদ, জিয়া উদ্দিন; আবু তৈয়ব, আবু আহমদ; হুমায়ুন কবির, সৈয়দ মোহাম্মদ; আহমাদ, মোনাওয়ার। বাংলাদেশ উদ্ভিদ ও প্রাণী জ্ঞানকোষ। ২৩ (১ সংস্করণ)। ঢাকা: বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি। পৃষ্ঠা ২৪৩–২৪৪। আইএসবিএন 984-30000-0286-0
|আইএসবিএন=
এর মান পরীক্ষা করুন: invalid prefix (সাহায্য)।
