দক্ষিণ এশিয়ায় বিবাচন

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
(দক্ষিণ এশিয়ায় সেন্সরশিপ থেকে পুনর্নির্দেশিত)

দক্ষিণ এশিয়ায় বিবাচন (সেন্সরশিপ) মূলত বই, সিনেমা, ইন্টারনেট এবং অন্যান্য যোগাযোগ ও প্রচারমাধ্যমে প্রয়োগ হয়ে থাকে। বিবাচন ধর্মীয়, নৈতিক ও রাজনৈতিক ভিত্তিতে হয়ে থাকে, যেটাকে স্বয়ং বিতর্কিত বলে মনে করা হয়। বিশেষত বাকস্বাধীনতা এবং নিরপেক্ষভাবে সরকারের সমালোচনা করার অধিকারের দিক থেকে বিবাচনকে গণতান্ত্রিক ধারার বিপরীত হিসেবে গণ্য করা হয়।

দেশ অনুযায়ী বিবাচন[সম্পাদনা]

বাংলাদেশ[সম্পাদনা]

সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্য ওয়েব সাইটগুলিকে অবরুদ্ধ করে রাখা হয়েছিল:

  • ২০০৮ সালের জুলাই মাসে বাংলা ব্লগিং প্ল্যাটফর্ম সচলায়তন
  • ২০০৯ এর মার্চ মাসে ইউটিউব,[১]
  • ২০১০ সালের মে মাসে ফেসবুক,[২][৩]
  • ২০১২ এর সেপ্টেম্বরে ইউটিউব বিতর্কিত মুভি ট্রেলার ইনোসেন্স অব মুসলিমস অপসারণ করতে অস্বীকার করার কারণে আবারো অবরুদ্ধ করা হয়েছিল[৪]

পরে অবশ্য আবারো খুলে দেয়া হয়৷[৫]

বাংলাদেশি লেখিকা তসলিমা নাসরিনের বেশ কয়েকটি বই বাংলাদেশপশ্চিমবঙ্গে নিষিদ্ধ করা হয়েছে।[৬]

ভারত[সম্পাদনা]

সমগ্র ভারতে বা ভারতের বিভিন্ন অংশে ধর্মের সমালোচনা করা বেশ কয়েকটি বই দাঙ্গা বা কোনরকম সহিংসতা রোধে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। সালমান রুশদীর দ্য স্যাটানিক ভার্সেস বইটি নিষিদ্ধে ভারত বিশ্বের দ্বিতীয় দেশ ছিল। রাম স্বরূপের হাদিসের মাধ্যমে ইসলাম বোঝা বইটিও নিষিদ্ধ ছিল।

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "ONI Regional Overview: Asia"OpenNet Initiative। জুন ২০০৯। 
  2. Rebekah Heacock (১ জুন ২০১০)। "Pakistan Lifts Facebook Ban; Bangladesh Cracks Down"OpenNet Initiative 
  3. "Facebook blocked"The Daily Star। ৩০ মে ২০১০। 
  4. "YouTube blocked in Bangladesh"The Daily Star। ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১২। ৩ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ এপ্রিল ২০১৩ 
  5. "Bangladesh Blocks Access to YouTube"OpenNet Initiative। ২২ মার্চ ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ৩০ জুন ২০১২ 
  6. "Taslima's Banned Books" ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৭ জুলাই ২০১৫ তারিখে. Retrieved 14 November 2013.

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]

ভারত
শ্রীলঙ্কা