ড্রোন মেটাল
ড্রোন মেটাল | |
---|---|
শৈলীগত বূৎপত্তি | ডুম মেটাল ড্রোন সংগীত নয়েজ মিউজিক ব্ল্যাক মেটাল স্লুডজ মেটাল ডেথ মেটাল |
সাংস্কৃতিক বূৎপত্তি | ১৯৯০-এর দশকের প্রথমদিকে, সিয়াটল, ওয়াশিংটন এবং টোকিও, জাপান |
প্রথাগত বাদ্যযন্ত্র | ইলেকট্রিক গিটার − বেজ গিটার − ড্রামস − ভোকাল |
ড্রোন মেটাল (ইংরেজি: Drone metal) (ড্রোন ডুম ও পাওয়ার এ্যাম্বিয়েন্ট নামেও পরিচিত) হেভি মেটালের এক ধরনের প্রকার যা ড্রোন সঙ্গীতের অধিক স্থায়ী স্বরের সাথে ডুম মেটালের ধীর টেম্পো ও ভারীক্কিভাব মিশিয়ে দেয়। পোস্ট মেটাল বা অ্যাভান্ট-গার্ড মেটালের সাথে মাঝে মাঝে ড্রন মেটাল সহযোগিতা করে। অনেক পরিমাণ রিভার্ব বা অডিও ফিডব্যাক এর সাথে ইলেকট্রিক গিটার বাজানো হয়ে থাকে, যখন ভোকাল গর্জন বা চিৎকার করতে থাকে। গানগুলোতে বীটের কম থাকে ও বীটে অনেক টান থাকে। ভুমিকম্পের মাঝে ভারতীয় রাগা শোনার মতোই অভিজ্ঞতা বলে নিউইয়র্ক টাইমসে মন্তব্য করেন ঔপন্যাসিক জন রে। তিনি আরো বলেন এটা খুব কঠিন চিন্তা করা কোন ধরনের সঙ্গীত খুব ভারী হওয়া বা এজন্য খুব ধীর হওয়া। শব্দমূর্তির সাথে এক ধরনের স্বজাতিত্ব নির্দেশ করেন প্রথমদিকের একটি ড্রোন মেটাল ব্যান্ড সুন ও। ব্ল্যাক সাবাথ, ডিপ পার্পল,কেল্টিক ফ্রস্ট, স্লেয়ার, ফ্লাওয়ার ট্রাভেলিং ব্যান্ড, দ্যা মেলভিন্স ও স্কালফ্লাওয়ার ইত্যাদি ব্যান্ডের থেকে অনুপ্রেরণা পেয়েছে ড্রোন মেটাল। এ্যাকুস্টিক ব্যাপারের মতো ড্রোন মেটালও একটি মনস্তাত্ত্বিক ঘটনা বলে মন্তব্য করেন শিল্পী ব্যাঙ্কস ভায়োলেট। জিম জারমুসচ-এর ২০০৯ সালের সিনেমা দ্যা লিমিটস অব কন্ট্রোল-এ কিছু ড্রোন মেটাল ব্যান্ড সঙ্গীত করে। ১৯৯০ সালে প্রতিষ্ঠিত সিয়াটলের একটি ব্যান্ড আর্থ প্রথম এ ধরনের সঙ্গীত করে।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- nytimes.com
- slate.com
- iht.com ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৭ সেপ্টেম্বর ২০০৫ তারিখে
সঙ্গীত বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |