টেমপ্লেট:WW2InfoBox

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ

ঘড়ির কাঁটা ধরে উপর থেকে বামদিকে: ওয়েনজিয়ালিঙের যুদ্ধে চীনা সেনাবাহিনী, প্রথম আল আলামাইনের যুদ্ধে অস্ট্রেলীয় ২৫ পাউন্ডার কামানের ব্যবহার, ১৯৪৩-৪৪ শীতকালীন মৌসুমে পূর্ব রণাঙ্গনে জার্মান স্টুকা বোমারু বিমান, লিঙ্গাইন উপসাগরে মার্কিন রণতরী, ভিলহেল্ম কাইটেল আত্মসমর্পন-চুক্তিতে সাক্ষর করছেন, স্তালিনগ্রাদের যুদ্ধে সোভিয়েত সেনা
তারিখ১ সেপ্টেম্বর ১৯৩৯ (1939-09-01) – ২ সেপ্টেম্বর ১৯৪৫ (1945-09-02) (৬ বছর, ১ দিন)
অবস্থান
ফলাফল

মিত্রশক্তির বিজয়

বিবাদমান পক্ষ
মিত্রশক্তি

চার পুলিশ:
সোভিয়েত ইউনিয়ন[ক]
 মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
 যুক্তরাজ্য
চীন প্রজাতন্ত্র (১৯১২-১৯৪৯)চীন প্রজাতন্ত্র[খ]


অধিকৃত দেশসমূহ:
 তৃতীয় ফরাসি প্রজাতন্ত্র[গ]
পোল্যান্ড
গ্রিস
নেদারল্যান্ডস
বেলজিয়াম
ইয়ুগোস্লাভিয়া
দক্ষিণ আফ্রিকা
 নিউজিল্যান্ড
নরওয়ে
চেকোস্লোভাকিয়া [ঘ]
ইথিওপিয়া [ঙ]
ব্রাজিল
ডেনমার্ক[চ]
লুক্সেমবুর্গ
কুবা
মেক্সিকো


অন্যান্য মিত্র রাষ্ট্র:
 ব্রিটিশ ভারত
 কানাডা
 অস্ট্রেলিয়া
ফিলিপাইন
মঙ্গোলিয়া


প্রাক্তন অক্ষ সহযুদ্ধকারী:

 ফিনল্যান্ড(1944 থেকে)
অক্ষশক্তি

 জার্মানি
 জাপান[ছ]
 ইতালি[জ]
হাঙ্গেরি
রোমানিয়া
বুলগেরিয়া


সহযোগী শক্তি:
 ফিনল্যান্ড
থাইল্যান্ড
ইরাক


খাতক ও তল্পীবাহক রাষ্ট্র:
 ক্রোয়েশিয়া
স্লোভাকিয়া
আলবেনিয়া


জাপানের বৃহত্তর পূর্ব এশিয়া
সহ-সমৃদ্ধি বলয়
পুতুল


মাঞ্চুকুয়ো
চীন-নানজিং
মেংজিয়াং
ফিলিপাইন
বার্মা

আজাদ হিন্দ
সেনাধিপতি ও নেতৃত্ব প্রদানকারী

মিত্রশক্তির নেতৃবৃন্দ সোভিয়েত ইউনিয়ন ইওসিফ স্তালিন
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ফ্রাঙ্কলিন ডি. রুজভেল্ট
যুক্তরাজ্য উইনস্টন চার্চিল

চীন প্রজাতন্ত্র (১৯১২-১৯৪৯) চিয়াং কাই-শেক

অক্ষশক্তির নেতৃবৃন্দ নাৎসি জার্মানি আডলফ হিটলার
জাপানের সাম্রাজ্য হিরোহিতো
জাপানের সাম্রাজ্য হিদেকি তোজো

ইতালির রাজত্ব (১৮৬১–১৯৪৬) বেনিতো মুসোলিনি
হতাহত ও ক্ষয়ক্ষতি
সামরিক প্রাণহানি:
১,৬০,০০,০০০-এর বেশি
বেসামরিক প্রাণহানি:
৪,৫০,০০,০০০-এর বেশি
সর্বমোট প্রাণহানি:
৬,১০,০০,০০০-এর বেশি (১৯৩৭–৪৫)
...আরও দেখুন
সামরিক প্রাণহানি:
৮০,০০,০০-এর বেশি
বেসামরিক প্রাণহানি:
৪০,০০,০০০-এর বেশি
সর্বমোট প্রাণহানি:
১,২০,০০,০০০-এর বেশি (১৯৩৭–৪৫)
...আরও দেখুন

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

পাদটীকা
  1. ১৯৩৯ সালে মলোটভ-রিবেনট্রপ চুক্তি অনুসারে সোভিয়েত ইউনিয়ন জার্মানির সাথে একত্রে পোল্যান্ড আক্রমণ করে। ১৯৩৯-৪০-এর শীতে দেশটি আবারো নিরপেক্ষ ফিনল্যান্ড দখল করে নেয়। ঘটনা দুইটির কোনটিই তৎকালীন বিশ্বনেতৃত্বে কোনরকম সাড়া ফেলতে পারে নি।
  2. ১৯৩৭ সাল থেকেই চীন ও জাপান একে অপরের সাথে যুদ্ধে লিপ্ত ছিল।
  3. ১৯৪০ এর জুন মাসে ফ্রান্সের পতন হলে সমগ্র ফ্রান্স দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে যায়; একদিকে ভিশি সরকার (যেটা কাগজপত্রে নিজেদের একটি নিরপেক্ষ সরকার হিসেবে ঘোষণা করে) ও অন্যদিকে "মুক্ত ফ্রান্স" (যা অক্ষশক্তির বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যায়)। মিত্রশক্তি মুক্ত ফ্রান্স সরকারকে আইনগত স্বীকৃতি দেয় এবং স্বাধীনতা অর্জনে সহায়তা করে।
  4. ১৯৩৯ সালের মার্চ মাসে জার্মান শক্তির হাতে চেকোস্লোভাকিয়ার পতন হয়। ১৯৪১ সালে লন্ডনে চেকোস্লোভাক প্রবাসী সরকার গঠিত হয় এবং যুক্তরাজ্যের স্বীকৃতি লাভ করে। যুক্তরাজ্যের রণসজ্জায় এই সরকার সেনাসহায়তা প্রদান করে।
  5. ১৯৩৬ সালে ইতালি ইথিওপিয়া দখল করে। ১৯৪১ সালে মিত্রবাহিনীর সহায়তায় দেশটি মুক্ত হয় এবং এর সাম্রাজ্য পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়।
  6. ১৯৪০ সালের এপ্রিল মাসে জার্মানি ডেনমার্ক দখল করে। তৎকালীন ডেনমার্ক সরকারকে জার্মানীর আনুগত্য স্বীকারে বাধ্য করা হয় এবং ১৯৪৩ সালের আগস্ট পর্যন্ত এই ব্যবস্থা বলবৎ থাকে।
  7. ১৯৩৭ সাল থেকেই চীন ও জাপান একে অপরের সাথে যুদ্ধে লিপ্ত ছিল।
  8. ১৯৪৩-এর সেপ্টেম্বরে ইতালি একটি সাময়িক যুদ্ধবিরতি চুক্তি সাক্ষর করে এবং সেই চুক্তি অনুসারে রাজকীয় সরকার মিত্রশক্তির পক্ষে লড়াই করা শুরু করে। তবে উত্তরে প্রতিষ্ঠিত প্রজাতন্ত্র সরকার অক্ষশক্তির পক্ষে যুদ্ধ করা চালিয়ে যায়।