বিষয়বস্তুতে চলুন

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে মিত্রশক্তি

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
দি বিগ থ্রী জোশেফ স্ট্যালিন, ফ্রাঙ্কলিন ডিলানো রুজভেল্ট এবং উইনস্টন চার্চিল ১৯৪৩ সালে তেহরান সম্মেলন-এ বসে আছেন

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের মিত্র শক্তি (ইংরেজি ভাষায়: Allies, ফরাসি ভাষায়: Alliés, চীনা ভাষায়: 同盟國/同盟国 (Tóngméngguó), রাশিয়ান ভাষায়: Антигитлеровская коалиция) বলতে সেসব দেশকে নির্দেশ করা হয়, যারা অক্ষশক্তির বিরুদ্ধে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের (১৯৩৯-১৯৪৫) সময় প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিল।[] মিত্রশক্তির দেশগুলো দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জড়িয়ে পড়েছিল প্রত্যক্ষভাবে অক্ষশক্তির আগ্রাসনের কারণে অথবা অক্ষশক্তি কর্তৃক আক্রান্ত হতে পারে এমন ভয়ের কারণে।[] ১৯৪১ সালের পরে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, সোভিয়েত ইউনিয়ন এই তিন রাষ্ট্রের নেতৃবৃন্দ, যারা একত্রে (“বৃহৎ তিন” নামে পরিচিত ছিল), এবং চীন মিত্র শক্তি গঠন করে।[] পরবর্তীতে বৃহৎ রাষ্ট্র ফ্রান্সও মিত্রশক্তিতে যোগ দেয়।[][] এছাড়া আরও যে সব রাষ্ট্র মিত্র শক্তিতে যোগ দেয় তারা হল অস্ট্রেলিয়া, বেলজিয়াম, ব্রাজিল, কানাডা, চেকোস্লাভিয়া, ইথিওপিয়া, গ্রীস, ভারত, মেক্সিকো, নেদারল্যান্ডস, নিউজিল্যান্ড, নরওয়ে, ফিলিপাইন কমনওয়েলথ, পোল্যান্ড এবং যুগোস্লাভিয়া[] ১৯৪১ সালে যুক্তরাষ্ট্রের তৎকালীন রাষ্ট্রপতি ফ্রাঙ্কলিন ডিলানো রুজভেল্ট মিত্রশক্তিকে জাতিসংঘ নামে প্রচার করেন। তিনি বৃহৎ তিন ( যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ও সোভিয়েত ইউনিয়ন ) এবং চীনকে একসাথে ট্রাস্টিশিপ অব পাওয়ারফুল নামে অভিহিত করেন, পরে যা ফোর পুলিশম্যান নামে পরিচিতি পায়।[] পরবর্তীতে ১৯৪২ সালে একটি ঘোষণার মাধমে বর্তমান জাতিসংঘের গোড়াপত্তন হয়।[] ১৯৪৫ সালের জুলাই-আগস্ট মাসে পটসডাম সন্মেলনে রুজভেল্ট প্রস্তাব করেন চীন, সোভিয়েত ইউনিয়ন, ফ্রান্স, যুক্তরাজ্য এবং যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা ইউরোপের রাষ্ট্রসমূহে শান্তি ও ঐক্য প্রতিষ্ঠার রূপরেখা প্রণয়ন করবে। যার মাধ্যমে পরবর্তীতে পররাষ্ট্র মন্ত্রী পরিষদ গঠিত হয়।[]

মিত্রশক্তি ঘোষণার সারাংশ

[সম্পাদনা]

তৎকালীন জাতিসংঘের ৫১ সদস্যের পূর্ণ তালিকা:

জার্মানি কর্তৃক পোল্যান্ড আক্রান্ত হবার পর

[সম্পাদনা]

ফোনি যুদ্ধের পর

[সম্পাদনা]

সোভিয়েত ইউনিয়ন আক্রমণের পর

[সম্পাদনা]

পার্ল হারবার আক্রমণের পর

[সম্পাদনা]

জাতিসংঘ তৈরি হবার পর

[সম্পাদনা]

ডি-ডে এর পর

[সম্পাদনা]

আরও দেখুন

[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. author=Encyclopædia Britannica |title=Allied Powers – International Alliance also called Allies |publisher=Encyclopædia Britannica Online |date=2009
  2. title=The Allies |url=http://worldwar2history.info/war/Allies.html ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৬ অক্টোবর ২০০৯ তারিখে |publisher=U. S. Army Center for Military History and World War II History |accessdate=17 September 2009
  3. "The Real History of World War II: A ... - Google Books"। books.google.co.uk। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৯-০২ 
  4. |author=Kwan Yuk Pan |title=Polish veterans to take pride of place in victory parade |url=http://www.ft.com/cms/s/0/0d441dfa-ecf1-11d9-9d20-00000e2511c8.html |date=2005 |publisher=Financial Times, UK
  5. A Decade of American Foreign Policy 1941-1949
  6. Doenecke, Justus D.; Stoler, Mark A. (২০০৫)। Debating Franklin D. Roosevelt's foreign policies, 1933-1945। Rowman & Littlefield। আইএসবিএন 084769416X। সংগ্রহের তারিখ ৭ সেপ্টেম্বর ২০০৯ 
  7. Douglas Brinkley, FDR & the Making of the U.N.
  8. Churchill, Winston S. (১৯৮১) [1953]। The Second World War, Volume VI: Triumph and TragedyHoughton-Mifflin Company। পৃষ্ঠা 561। 
  9. Government-in-exile of টেমপ্লেট:দেশের উপাত্ত Free French Free France continued fighting with Britain from ১৮ জুন ১৯৪০ to ১৯ আগস্ট ১৯৪৪. Philippe Pétain's government formally capitulated on ২২ জুন, ১৯৪০ and the Vichy regime was later an Axis supporter. Free France contributed to Allied war effort; the Provisional Government of the French Republic was officially recognized by the Allies as the legitimate government of France, on ২৩ অক্টোবর ১৯৪৪ (Ordre de la Libération[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]). Pétain's demand of surrender in ১৯৪০ was also legally nullified, as was the Vichy regime as a whole (ref)
  10. বিদেশ এবং মিলিটারির সমস্তটাই ব্রিটিশ সরকারের হাতে ছিল। তারা ভারতীয়দের ওপর শাষণ ব্যবস্থার কিছু অংশ দিয়েছিল। ভারত League of Nations এর সদস্য।
  11. উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; Britannica ১ নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
  12. উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; UN Declaration ২ নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
  13. http://www.un.org/en/members/growth.shtml
  14. Germany occupied Denmark in ১৯৪০ and the Danish government surrendered. The government disbanded in ১৯৪২ and Denmark was subject to direct rule by Nazi Germany. Denmark was accepted as a founding member of the UN in ১৯৪৫.
  15. "Neutral" until the Italian invasion of Egypt.
  16. Playfair, Major-General I.S.O.; with Stitt R.N., Commander G.M.S.; Molony, Brigadier C.J.C. & Toomer, Air Vice-Marshal S.E. (২০০৪) [১st. pub. HMSO ১৯৫৪]. Butler, J.R.M. ed. The Mediterranean and Middle East, Volume I The Early Successes Against Italy (to মে ১৯৪১). History of the Second World War, United Kingdom Military Series. p. ৫৪. Naval & Military Press. ISBN ১-৮৪৫৭৪-০৬৫-৩.
  17. Formally member of Axis from ২৫ মার্চ to ৬ এপ্রিল ১৯৪১, Yugoslavia was initially represented as an Ally by the government-in-exile of the Kingdom of Yugoslavia, a signatory to the Declaration by the United Nations. চিত্র:Yugoslav Partisans flag ১৯৪৫.svg Democratic Federal Yugoslavia, which would succeed the kingdom, was founded on ২৯ নভেম্বর ১৯৪৩ by the communist-led Yugoslav Partisans, who were recognised as the official Yugoslav armed resistance force two days later at the Tehran Conference.
  18. Toomas Alatalu. Tuva. A State Reawakens. Soviet Studies, Vol. ৪৪, No. ৫ (১৯৯২), pp. ৮৮১-৮৯৫
  19. At war with the Empire of Japan since ১৯৩৭.
  20. Philippine foreign and military affairs were limited and largely influenced by the United States. However, its government-in-exile signed the Declaration by United Nations on ১০ জুন ১৯৪২.
  21. Government-in-exile, the State having been disbanded by Germany in ১৯৩৯.
  22. Formerly annexed by Italy through the Abyssinia Crisis.
  23. Occupied by Allies in ১৯৪১.

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]