জামশেদ খান মোহমান্দ
অবয়ব
জামশেদ খান মোহমান্দ এমপিএ | |
---|---|
খাইবার পাখতুনখোয়ার প্রাদেশিক পরিষদের সদস্য | |
দায়িত্বাধীন | |
অধিকৃত কার্যালয় আগস্ট ২০১৩ | |
সংসদীয় এলাকা | পিকে-২৭ (মর্দান-৮) |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | [১] মর্দান জেলা | ৩ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৩
জাতীয়তা | পাকিস্তানি |
রাজনৈতিক দল | স্বতন্ত্র |
পেশা | রাজনীতিবিদ |
জামশেদ খান মোহমান্দ (জন্ম; ৩ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৩) একজন পাকিস্তানি স্বতন্ত্র রাজনীতিবিদ। তিনি মর্দান জেলায় বাস করেন। জামশেদ বর্তমানে খাইবার পাখতুনখোয়া বিধানসভার সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি পরিষদের চেয়ারম্যান[২] এবং বিভিন্ন পরিষদের সদস্য হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন। [৩] [৪] [৫]
প্রারম্ভিক জীবন এবং শিক্ষা
[সম্পাদনা]জামশেদ ১৯৭৩ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি মর্দান জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ে এমএসসি ডিগ্রি অর্জন করেন।
রাজনৈতিক পেশা
[সম্পাদনা]২০১৩ সালের ১৮ জুন, তার ভাই ইমরান খান মোহমান্দের হত্যার পর আসনটি শূন্য হওয়ায় ২০১৩ সালের আগস্টে অনুষ্ঠিত উপ-নির্বাচনে পিকে-২৭ (মর্দান-৮) থেকে স্বতন্ত্র রাজনীতিবিদ হিসেবে জামশেদ খাইবার পাখতুনখোয়া বিধানসভার সদস্য নির্বাচিত হন। [৬]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "জামশেদ খান মোহমান্দ"। www.pakp.gov.pk (ইংরেজি ভাষায়)। ২৬ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ডিসেম্বর ২০১৭।
- ↑ "আবগারি ও কর বিভাগের ৯ নং স্থায়ী কমিটি"। www.pakp.gov.pk (ইংরেজি ভাষায়)। ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ডিসেম্বর ২০১৭।
- ↑ "খেলাধুলা, সংস্কৃতি, পর্যটন, জাদুঘর, প্রত্নতত্ত্ব এবং যুব বিষয়ক বিভাগের ২৭ নং স্থায়ী কমিটি"। www.pakp.gov.pk (ইংরেজি ভাষায়)। ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ডিসেম্বর ২০১৭।
- ↑ "প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা বিভাগের ২৬ নং স্থায়ী কমিটি"। www.pakp.gov.pk (ইংরেজি ভাষায়)। ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ডিসেম্বর ২০১৭।
- ↑ "গৃহ ও উপজাতি বিষয়ক বিভাগের ১৩ নং স্থায়ী কমিটি"। www.pakp.gov.pk (ইংরেজি ভাষায়)। ১৪ নভেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ডিসেম্বর ২০১৭।
- ↑ বসির কালান্দার, কামরান খান ও আমনা ইকবাল (৪ আগস্ট ২০১৩)। "নিহত এমপিএর ভাই যখন সমর্থন করছেন, পিটিআই ও এএনপি তখন তলোয়ার টানছে" (ইংরেজি ভাষায়)। দ্য এক্সপ্রেস ট্রিবিউন। ৭ নভেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ডিসেম্বর ২০১৭।