জামশেদ খান মোহমান্দ

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
জামশেদ খান মোহমান্দ
এমপিএ
খাইবার পাখতুনখোয়ার প্রাদেশিক পরিষদের সদস্য
দায়িত্বাধীন
অধিকৃত কার্যালয়
আগস্ট ২০১৩
সংসদীয় এলাকাপিকে-২৭ (মর্দান-৮)
ব্যক্তিগত বিবরণ
জন্ম (1973-02-03) ৩ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৩ (বয়স ৫১)[১]
মর্দান জেলা
জাতীয়তাপাকিস্তানি
রাজনৈতিক দলস্বতন্ত্র
পেশারাজনীতিবিদ

জামশেদ খান মোহমান্দ (জন্ম; ৩ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৩) একজন পাকিস্তানি স্বতন্ত্র রাজনীতিবিদ। তিনি মর্দান জেলায় বাস করেন। জামশেদ বর্তমানে খাইবার পাখতুনখোয়া বিধানসভার সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি পরিষদের চেয়ারম্যান[২] এবং বিভিন্ন পরিষদের সদস্য হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন। [৩] [৪] [৫]

প্রারম্ভিক জীবন এবং শিক্ষা[সম্পাদনা]

জামশেদ ১৯৭৩ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি মর্দান জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ে এমএসসি ডিগ্রি অর্জন করেন।

রাজনৈতিক পেশা[সম্পাদনা]

২০১৩ সালের ১৮ জুন, তার ভাই ইমরান খান মোহমান্দের হত্যার পর আসনটি শূন্য হওয়ায় ২০১৩ সালের আগস্টে অনুষ্ঠিত উপ-নির্বাচনে পিকে-২৭ (মর্দান-৮) থেকে স্বতন্ত্র রাজনীতিবিদ হিসেবে জামশেদ খাইবার পাখতুনখোয়া বিধানসভার সদস্য নির্বাচিত হন। [৬]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "জামশেদ খান মোহমান্দ"www.pakp.gov.pk (ইংরেজি ভাষায়)। ২৬ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ডিসেম্বর ২০১৭ 
  2. "আবগারি ও কর বিভাগের ৯ নং স্থায়ী কমিটি"www.pakp.gov.pk (ইংরেজি ভাষায়)। ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ডিসেম্বর ২০১৭ 
  3. "খেলাধুলা, সংস্কৃতি, পর্যটন, জাদুঘর, প্রত্নতত্ত্ব এবং যুব বিষয়ক বিভাগের ২৭ নং স্থায়ী কমিটি"www.pakp.gov.pk (ইংরেজি ভাষায়)। ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ডিসেম্বর ২০১৭ 
  4. "প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা বিভাগের ২৬ নং স্থায়ী কমিটি"www.pakp.gov.pk (ইংরেজি ভাষায়)। ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ডিসেম্বর ২০১৭ 
  5. "গৃহ ও উপজাতি বিষয়ক বিভাগের ১৩ নং স্থায়ী কমিটি"www.pakp.gov.pk (ইংরেজি ভাষায়)। ১৪ নভেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ডিসেম্বর ২০১৭ 
  6. বসির কালান্দার, কামরান খান ও আমনা ইকবাল (৪ আগস্ট ২০১৩)। "নিহত এমপিএর ভাই যখন সমর্থন করছেন, পিটিআই ও এএনপি তখন তলোয়ার টানছে" (ইংরেজি ভাষায়)। দ্য এক্সপ্রেস ট্রিবিউন। ৭ নভেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ডিসেম্বর ২০১৭