আন্তর্জাতিক সম্পর্ক


আন্তর্জাতিক সম্পর্ক (International Relations, এছাড়াও পরিচিত আন্তর্জাতিক অধ্যয়ন, আন্তর্জাতিক রাজনীতি অথবা আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি হিসেবে)[২][৩] একটি একাডেমিক শাখা।[৪] প্রসারিত অর্থে, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক শুধু বহুপাক্ষিক সম্পর্ক নয়, বরং রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে যুদ্ধ, কূটনীতি, বাণিজ্য ও পররাষ্ট্রনীতি-সহ যাবতীয় পারস্পরিক কর্মকাণ্ডকেও অন্তর্ভুক্ত করে। এর পাশাপাশি, আন্তঃসরকার সংস্থা (IGO), আন্তর্জাতিক বেসরকারি সংস্থা (INGO), আন্তর্জাতিক বিচারিক সংস্থা এবং বহুজাতিক কর্পোরেশনগুলোর মধ্যকার সম্পর্কও এর অন্তর্ভুক্ত।[৫][৬]
আন্তর্জাতিক সম্পর্ককে সাধারণত রাষ্ট্রবিজ্ঞানের একটি প্রধান বহুবিষয়ক শাখা হিসেবে গণ্য করা হয়। এটি তুলনামূলক রাজনীতি, রাজনৈতিক তত্ত্ব, প্রশাসন বিজ্ঞান এবং রাজনৈতিক পদ্ধতিবিদ্যার সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে সম্পর্কিত।[৭][৮]এই শাস্ত্রে নৃতত্ত্ব, অর্থনীতি, ভূগোল, ইতিহাস, আন্তর্জাতিক আইন, দর্শন, এবং সমাজবিজ্ঞান বিষয়েও অধ্যয়ন করে।।[৯]
আন্তর্জাতিক সম্পর্কের তত্ত্বে একাধিক চিন্তাধারার প্রবাহ রয়েছে, যার মধ্যে বাস্তববাদ, উদারতাবাদ এবং গঠনবাদ উল্লেখযোগ্য।
যদিও আন্তর্জাতিক রাজনীতি প্রাচীনকাল থেকেই আলোচনার বিষয় ছিল, এটি একটি স্বতন্ত্র একাডেমিক শাখা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে ১৯১৯ সালে, যখন যুক্তরাজ্যের অ্যাবেরিস্টউইথ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথমবারের মতো স্নাতক পর্যায়ে এই বিষয়ে পাঠ্যক্রম চালু করা হয়।[৭][১০]
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ ও তার পরবর্তী সময়ে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ে গবেষণা ও শিক্ষায় ব্যাপক অগ্রগতি ঘটে। বিশেষত উত্তর আমেরিকা ও পশ্চিম ইউরোপে, স্নায়ুযুদ্ধকালীন ভূ-রাজনৈতিক প্রতিবন্ধকতার দৃষ্টিভঙ্গি ও বিশ্লেষণ কাঠামোকে গভীরভাবে প্রভাবিত করে। সোভিয়েত ইউনিয়নের পতন এবং বিশ্বায়নের উত্থান আন্তর্জাতিক ব্যবস্থার রূপান্তর ঘটায়, যা নতুন তত্ত্ব ও বিশ্লেষণের প্রয়োজনীয়তা তৈরি করে।[১১]
পরিভাষা
[সম্পাদনা]একাডেমিক প্রতিষ্ঠান অনুযায়ী আন্তর্জাতিক সম্পর্ক (IR) অথবা আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি ভিন্ন ভিন্নভাবে সংজ্ঞায়িত হয়। কিছু প্রতিষ্ঠানে এটি রাষ্ট্রবিজ্ঞানের একটি উপশাখা হিসেবে বিবেচিত হয়, যেখানে রাজনৈতিক, কূটনৈতিক ও নিরাপত্তাগত সম্পর্ক এবং আধুনিক বিশ্বরাজনীতির ইতিহাস প্রধান আলোচ্য বিষয়। আবার অন্য কিছু প্রতিষ্ঠানে আন্তর্জাতিক সম্পর্ককে একটি আন্তঃবিষয়ক বা বহুবিষয়ক শাখা হিসেবে দেখা হয়, যার মধ্যে বিশ্ব রাজনীতি, আন্তর্জাতিক আইন, আন্তর্জাতিক অর্থনীতি ও বিশ্ব ইতিহাসের উপাদান অন্তর্ভুক্ত থাকে।
যেসব বিশ্ববিদ্যালয়ে এটি রাষ্ট্রবিজ্ঞানের উপশাখা হিসেবে পড়ানো হয়, সেখানে সাধারণত এটি রাজনীতি বা সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অন্তর্ভুক্ত থাকে। যেমন স্ক্যান্ডিনেভীয় দেশগুলোতে আন্তর্জাতিক সম্পর্ককে প্রায়শই শুধু আন্তর্জাতিক রাজনীতি (International Politics) হিসেবে উল্লেখ করা হয়।
অপরদিকে, যেসব প্রতিষ্ঠানে আন্তর্জাতিক সম্পর্ককে একটি বিস্তৃত বহুবিষয়ক ক্ষেত্র হিসেবে বিবেচনা করা হয়, সেখানে বিষয়টি একাধিক বিভাগে পড়ানো হতে পারে, অথবা একটি স্বতন্ত্র বিভাগে স্থাপন করা হয়। যেমন, লন্ডন স্কুল অব ইকনোমিক্স-এ আন্তর্জাতিক সম্পর্কের জন্য একটি আলাদা বিভাগ রয়েছে।[১২] এই ধরনের পাঠ্যক্রমে স্নাতক পর্যায়ে বহুবিষয়ক আন্তর্জাতিক সম্পর্ক অধ্যয়নের পর শিক্ষার্থীরা স্নাতকোত্তর পর্যায়ে আন্তর্জাতিক রাজনীতি, অর্থনীতি অথবা আন্তর্জাতিক আইনের মতো নির্দিষ্ট ক্ষেত্র বেছে নিতে পারেন।
আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক গবেষণার সূচনালগ্নে, ফ্রেডারিক এস. ডান ওয়ার্ল্ড পলিটিক্সের প্রথম সংখ্যায় লিখেছিলেন যে, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক এমন সম্পর্ক নিয়ে আলোচনা করে যা জাতীয় সীমার বাইরে সংঘটিত হয় এবং "একটি বিশ্ব ব্যবস্থায় স্বায়ত্তশাসিত রাজনৈতিক গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে ঘটে"।[১৩] ডান উল্লেখ করেন যে, আন্তর্জাতিক সম্পর্কের কিছু অনন্য বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা একে অন্যান্য উপশাখা থেকে পৃথক করে তোলে:
আন্তর্জাতিক রাজনীতি আসলে এক ধরনের ক্ষমতা নির্ভর সম্পর্ক, যেখানে কোনো একক কর্তৃপক্ষ নেই। আন্তর্জাতিক অর্থনীতি বোঝায় এমন বাণিজ্যিক সম্পর্ক, যা দেশের সীমা ছাড়িয়ে গড়ে ওঠে—তবে এসব সম্পর্ক বিভিন্ন রাষ্ট্রের ভিন্ন ভিন্ন কাজের কারণে জটিল হয়ে ওঠে। আর আন্তর্জাতিক আইন হলো এমন এক নিয়মের কাঠামো, যা রাষ্ট্রগুলো নিজের ইচ্ছায় মেনে চলে, এবং যা তাদের পারস্পরিক সম্মতির উপর টিকে থাকে। [১৩]
আন্তর্জাতিক অধ্যয়ন এবং বিশ্ব অধ্যয়ন পরিভাষাগুলোও অনেক ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক সম্পর্কের বিস্তৃত বহুবিষয়ক রূপ বোঝাতে ব্যবহৃত হয়ে থাকে।[১৪][১৫]
আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ইতিহাস
[সম্পাদনা]
বহু হাজার বছর আগেই আন্তর্জাতিক সম্পর্ক নিয়ে গবেষণা শুরু হয়েছিল। ব্যারি বুজান ও রিচার্ড লিটল প্রাচীন সুমেরীয় শহর-রাষ্ট্রগুলোর পারস্পরিক যোগাযোগকে (খ্রিস্টপূর্ব ৩৫০০ সাল) প্রথম পূর্ণাঙ্গ আন্তর্জাতিক ব্যবস্থা হিসেবে উল্লেখ করেন।[১৬]
প্রাচীন কালেই সার্বভৌম শহর-রাষ্ট্রগুলোর পররাষ্ট্রনীতি নিয়ে বিশ্লেষণ করা হয়েছিল । যেমন, থুসিদিদস তাঁর লেখা পেলোপনেশীয় যুদ্ধের ইতিহাস-এ অ্যাথেন্স ও স্পার্টার মধ্যকার সংঘাতের কারণ বিশ্লেষণ করেন।[১৭] একইভাবে, ১৫৩২ সালে প্রকাশিত দ্য প্রিন্স-এ নিক্কোলো ম্যাকিয়াভেল্লি রেনেসাঁ যুগের ফ্লোরেন্স শহর-রাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতি নিয়ে আলোচনা করেন।[১৮]
তবে আধুনিক আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক গবেষণা মূলত বিভিন্ন সার্বভৌম জাতিরাষ্ট্রের পারস্পরিক সম্পর্ককে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে। এই কারণে অনেক গবেষক ওয়েস্টফালিয়ার শান্তি চুক্তিকে আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ইতিহাসের সূচনাবিন্দু হিসেবে বিবেচনা করেন।[১৯]
১৬৪৮ সালের ওয়েস্টফালিয়ার শান্তিচুক্তির মাধ্যমে সার্বভৌম জাতিরাষ্ট্র একটি রাজনৈতিক ইউনিট হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। এর আগে মধ্যযুগে, ইউরোপে রাজনৈতিক কর্তৃত্ব ধর্মীয় শৃঙ্খলার ওপর নির্ভরশীল ছিল। এটা একধরনের অস্পষ্ট শ্রেণিবিন্যাসের মাধ্যমে গঠিত ছিল। যদিও সাধারণভাবে ওয়েস্টফালিয়াকে রাষ্ট্রসমতা প্রতিষ্ঠার সময় হিসেবে ধরা হয়, তবে বাস্তবে পবিত্র রোমান সাম্রাজ্যের মধ্যে বিভিন্ন স্তরের সার্বভৌমত্ব বজায় ছিল।[২০]
এরপর ১৭১৩ সালের উত্রেখ্ট চুক্তিতে প্রথম সুস্পষ্টভাবে স্বীকৃতি পায় যে, একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের ভেতরে তার কোনো অভ্যন্তরীণ প্রতিদ্বন্দ্বী নেই এবং সে কোনো বাহ্যিক কর্তৃপক্ষের অধীন নয়।[২১]১৫০০ থেকে ১৭৮৯ সালের মধ্যে ইউরোপে স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র, বহুপাক্ষিকতা, কূটনীতি ও সামরিক কাঠামোর প্রাতিষ্ঠানিক বিকাশ ঘটে। ফরাসি বিপ্লব এমন ধারণা নিয়ে আসে যে, রাষ্ট্রের আসল ক্ষমতার উৎস রাজা বা অভিজাত নয়, বরং নাগরিকরাই হচ্ছে জাতির মূল শক্তি। এই ধারণা থেকেই জাতিরাষ্ট্র শব্দটির উৎপত্তি ঘটে, যেখানে জনগণই সর্বময় কর্তৃত্বের অধিকারী। আর রাজতান্ত্রিক বা ধর্মভিত্তিক রাষ্ট্রব্যবস্থার বিপরীতে গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র শব্দটি জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। ফরাসি বিপ্লবের ধারণার বিরোধিতা করে জার্মানি ও অন্যান্য কিছু রাষ্ট্র জাতিরাষ্ট্রের আরেকটি রূপ তৈরি করে— যেখানে ক্ষমতা থাকে রাজা বা অভিজাতদের হাতে, কিন্তু জাতিকে সংজ্ঞায়িত করা হয় ভাষা ও জাতিগত পরিচয়ের ভিত্তিতে। অর্থাৎ, এক ভাষাভাষীদের এক রাষ্ট্রে বসবাসের ভাবনা। যদিও বাস্তবে ইউরোপের খুব কম রাষ্ট্রই এই মডেলের অনুসারী— অনেক দেশেই এখনো রাজতন্ত্র আছে এবং খুব কমই একজাতিক।
এই ইউরোপীয় রাষ্ট্রব্যবস্থা পরে উপনিবেশ স্থাপনের মাধ্যমে আমেরিকা, আফ্রিকা ও এশিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে। তখন সভ্যতার মানদণ্ড নামে একটি ধারণা চালু হয়, যার মাধ্যমে এই কাঠামো বৈশ্বিক রূপ পায়। স্নায়ুযুদ্ধের সময় উপনিবেশমুক্তির মধ্য দিয়ে আধুনিক আন্তর্জাতিক ব্যবস্থার সূচনা ঘটে। তবে একে পুরোপুরি সরলীকরণ বলে অনেকে মনে করেন। কারণ, অনেক রাষ্ট্র এখনো “জাতিরাষ্ট্র” কাঠামোর মধ্যে পুরোপুরি অন্তর্ভুক্ত হয়নি— এদের “পূর্ব-আধুনিক রাষ্ট্র” বলা হয়।
অন্যদিকে কিছু রাষ্ট্র আবার পূর্ণ সার্বভৌমত্বের দাবি থেকেও সরে এসেছে, যাদের উত্তর-আধুনিক রাষ্ট্র বলা হয়। আধুনিক আন্তর্জাতিক সম্পর্কের বিশ্লেষণ এই ভিন্ন ভিন্ন রাষ্ট্রকে ব্যাখ্যা করতে কতটা সক্ষম, তা নিয়ে বিতর্ক আছে। বিশ্লেষণের স্তর বলতে বোঝানো হয়— ব্যক্তিগত, রাষ্ট্রীয়, আন্তঃরাষ্ট্রীয় এবং বৈশ্বিক পর্যায়ের বিশ্লেষণ।
প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর আন্তর্জাতিক সম্পর্ককে একটি স্বতন্ত্র তাত্ত্বিক ক্ষেত্র হিসেবে প্রথম প্রতিষ্ঠা করা হয়। তবে এই ক্ষেত্রটি সমাজবিজ্ঞানের অন্যান্য শাখা থেকেও ধারণা গ্রহণ করে গঠিত হয়েছে। International Relations শব্দটির “I” ও “R” বড় হাতের অক্ষরে লেখার মাধ্যমে বোঝানো হয় যে, এটি শুধু বাস্তব ঘটনাবলি নয়, বরং একটি স্বতন্ত্র একাডেমিক শাখা।
বাস্তবতাবাদী তত্ত্বের অনুপ্রেরণা হিসেবে অনেকে সান ত্জু-এর দ্য আর্ট অফ দ্য ওয়ার (খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতক), থুসিডাইডিসের হিস্ট্রি অব দ্য পেলোপোনেসিয়ান ওয়ার (খ্রিস্টপূর্ব পঞ্চম শতক), চাণক্যের অর্থশাস্ত্র (খ্রিস্টপূর্ব চতুর্থ শতক), এবং হোবসের লেভিথিয়ান ও ম্যাকিয়াভেল্লির দ্য প্রিন্স-এর কথা উল্লেখ করেন।
অন্যদিকে, উদারতান্ত্রিক তত্ত্বের ভিত্তি ইমানুয়েল কান্ট ও জ্যাঁ জাক রুশো গড়ে তোলেন। অনেকেই কান্টের কাজকে গণতান্ত্রিক শান্তি তত্ত্বের প্রাথমিক ভিত্তি হিসেবে বিবেচনা করেন।[২২] যদিও আধুনিক মানবাধিকার ধারণাটি প্রাকৃতিক আইনের ধারণার থেকে অনেকটাই আলাদা, তবে ফ্রান্সিসকো দে ভিতোরিয়া, হুগো গ্রোশিয়াস, ও জন লক প্রথম সাধারণ মানবতাবোধের ভিত্তিতে সার্বজনীন অধিকার নিয়ে আলোচনা করেন। বিশ শতকে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক তত্ত্বে উদারতান্ত্রিক তত্ত্ব ছাড়াও মার্ক্সবাদ গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলেছে।
তত্ত্ব
[সম্পাদনা]আন্তর্জাতিক সম্পর্ক অধ্যয়নের ক্ষেত্রে, আন্তর্জাতিক ব্যবস্থায় রাষ্ট্র এবং অন্যান্য পক্ষগুলো কীভাবে কাজ করে, তা ব্যাখ্যা করার জন্য একাধিক তত্ত্ব রয়েছে। এগুলোকে সাধারণত তিনটি প্রধান ধারায় ভাগ করা যায়: বাস্তববাদ, উদারনীতিবাদ এবং গঠনবাদ।[২৩]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ François Modoux, "La Suisse engagera 300 millions pour rénover le Palais des Nations", Le Temps, Friday 28 June 2013, page 9. (ফরাসি ভাষায়).
- ↑ "International Politics"। Political Science (মার্কিন ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জুন ২০২৩।
- ↑ "International Relations"। Department of Political Science (মার্কিন ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৫ এপ্রিল ২০২২।
- ↑ "International relations | Definition, Theory, History, Examples, & Facts | Britannica"। www.britannica.com (ইংরেজি ভাষায়)। ২৪ জুলাই ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ১৬ আগস্ট ২০২৪।
- ↑ "International Relations"।
- ↑ "What is International Relations? | BISA"। ৩ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- 1 2 Reiter, Dan (২০১৫)। "Should We Leave Behind the Subfield of International Relations?"। Annual Review of Political Science (ইংরেজি ভাষায়)। ১৮ (1): ৪৮১–৪৯৯। ডিওআই:10.1146/annurev-polisci-053013-041156। আইএসএসএন 1094-2939।
- ↑ Caramani, Daniele, সম্পাদক (২০২০)। Comparative politics (Fifth সংস্করণ)। Oxford: Oxford University Press। আইএসবিএন ৯৭৮-০-১৯-৮৮২০৬০-৪। ওসিএলসি 1144813972।
- ↑ "international relations | politics"। Britannica (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৭ এপ্রিল ২০২২।
- ↑ "Where exactly does 'International Relations' begin?"। Ritsumeikan University। ২ জুলাই ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ১০ এপ্রিল ২০২১।
- ↑ Pfaltzgraff, Robert (২২ জুলাই ২০০৫)। "International relations – Between the two world wars"। Encyclopaedia Britannica (ইংরেজি ভাষায়)। ৫ অক্টোবর ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১০ এপ্রিল ২০২১।
- ↑ "Department of International Relations"। London School of Economics and Political Science (ব্রিটিশ ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৪ এপ্রিল ২০২১।
- 1 2 Dunn, Frederick S. (১৯৪৮)। "The Scope of International Relations"। World Politics (ইংরেজি ভাষায়)। ১ (1): ১৪২–১৪৬। ডিওআই:10.2307/2009164। আইএসএসএন 1086-3338। জেস্টোর 2009164। এস২সিআইডি 145188338।
- ↑ "About International Studies"। British International Studies Association। ২০ জুলাই ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১৪ মার্চ ২০২২।
- ↑ "global studies"। Cambridge Dictionary। ১৯ মার্চ ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১৪ এপ্রিল ২০২১।
- ↑ Barry Buzan, Richard Little. International Systems in World History: Remaking the Study of International Relations (2000).
- ↑ Thucydides (১৫ মার্চ ২০০৩) [431 BC]। The History of the Peloponnesian War। Crawley, Richard কর্তৃক অনূদিত। সংগ্রহের তারিখ ১০ এপ্রিল ২০২১ – Project Gutenberg এর মাধ্যমে।
- ↑ Nederman, Cary (২০১৯)। "Niccolò Machiavelli"। Zalta, Edward N. (সম্পাদক)। The Stanford Encyclopedia of Philosophy (Summer 2019 সংস্করণ)। Metaphysics Research Lab, Stanford University। ১৯ মার্চ ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১২ এপ্রিল ২০২১।
- ↑ "Peace of Westphalia"। Encyclopedia Britannica। সংগ্রহের তারিখ ৬ জুন ২০২৫।
{{ওয়েব উদ্ধৃতি}}:|website=এর 13 নং অবস্থানে no-break space character রয়েছে (সাহায্য) - ↑ Stéphane Beaulac: "The Westphalian Model in defining International Law: Challenging the Myth", Australian Journal of Legal History Vol. 9 (2004); Krasner, Stephen D.: "Westphalia and all that" in Judith Goldstein & Robert Keohane (eds): Ideas and Foreign Policy (Ithaca, NY: Cornell UP, 1993), pp.235–264.
- ↑ "Treaty of Utrecht"। Encyclopædia Britannica। সংগ্রহের তারিখ ৬ জুন ২০২৫।
- ↑ Gaus, Gerald; Courtland, Shane D.; Schmidtz, David (২২ জানুয়ারি ২০১৮) [First published November 1996; substantive revision 2018]। "Liberalism"। Zalta, Edward N. (সম্পাদক)। Stanford Encyclopedia of Philosophy ((September–December) Fall 2020 সংস্করণ)। Stanford Press। সংগ্রহের তারিখ ৫ মার্চ ২০১৪।
{{বিশ্বকোষ উদ্ধৃতি}}:|first3=এর 6 নং অবস্থানে no-break space character রয়েছে (সাহায্য) - ↑ Snyder, Jack(2004). "One World, Rival Theories", Foreign Policy, 145 (November/December): p.52