চিপ্পি রঞ্জিত

চিপি রেঞ্জিথ (কন্নড় চলচ্চিত্রে শিল্পা হিসাবে পরিচিত) হলেন একজন ভারতীয় অভিনেত্রী এবং প্রযোজক যিনি দক্ষিণ ভারতীয় চলচ্চিত্র শিল্পে কাজ করেন। তিনি প্রাথমিকভাবে মালায়ালাম এবং কন্নড় চলচ্চিত্রে কাজ করেছেন। তিনি জানুমাদা জোড়ি (১৯৯৬) চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য শ্রেষ্ঠ কন্নড় অভিনেত্রীর জন্য ফিল্মফেয়ার পুরস্কার এবং শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীর জন্য কর্ণাটক রাজ্য চলচ্চিত্র পুরস্কার সহ বেশ কয়েকটি প্রশংসা জিতেছেন। ^[১]

তিনি অনেক কন্নড় সুপারহিট ছবিতে অভিনয় করেছেন যেমন ভূমি থাইয়া চোচ্ছালা মাগা, মুঙ্গারিনা মিঞ্চু এবং ইধু এন্থা প্রেমাভায়া। শিল্পা এবং রমেশ অরবিন্দ জুটিকে কন্নড় সিনেমার অন্যতম সেরা অনস্ক্রিন জুটি হিসাবে বিবেচনা করা হয়। ^[২] মালয়ালম ভাষার চলচ্চিত্রে তার সবচেয়ে পরিচিত কাজগুলির মধ্যে রয়েছে স্পাডিকামের আদু থোমার বোন (মোহনলাল) এবং পাথেয়ামে চন্দ্রদাসের (মামুটি) বিচ্ছিন্ন কন্যা

তিনি বেশ কয়েকটি মালায়ালাম সুপারহিট টিভি সিরিজেও অভিনয় করেছেন এবং তার উল্লেখযোগ্য কাজের মধ্যে রয়েছে শ্রীজনমাম, ত্রি ওরু সান্থওয়ানম, শ্রীগুরুভায়ূরপ্পান এবং আকাশদুথু। বর্তমানে, তিনি সুপারহিট সিরিজ সান্থানাম- এ প্রধান চরিত্রে অভিনয় করছেন। ^[৩] ^[৪]

কর্মজীবন[সম্পাদনা]

চিপ্পি ১৯৯৩ সালে ভরথান পরিচালিত পাধ্যেয়াম দিয়ে তার চলচ্চিত্রে আত্মপ্রকাশ করেন।^{[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]}</link>^{[ উদ্ধৃতি প্রয়োজন ]} তিনি বেশ কয়েকটি মালায়ালাম চলচ্চিত্রে সহায়ক ভূমিকায় এবং কয়েকটি প্রধান ভূমিকায় অভিনয় করেছেন। ১৯৯৫ সালে, তিনি মোহনলাল অভিনীত স্পাদিকাম ছবিতে আইকনিক গুন্ডা আদু থোমার বোনের ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন। পরে তিনি ১৯৯৬ সালের কন্নড় চলচ্চিত্র, জানুমাদা জোডিতেও অভিনয় করেছিলেন, যা কন্নড় চলচ্চিত্র শিল্পে অনেক রেকর্ড ভেঙেছিল এবং পাঁচশো দিন ধরে প্রদর্শিত হয়েছিল। একই ছবিতে অভিনয়ের জন্য তিনি কর্ণাটক সরকারের কাছ থেকে শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীর জন্য কর্ণাটক রাজ্য চলচ্চিত্র পুরস্কার পান এবং কন্নড় সিনেমায় একজন প্রধান অভিনেত্রী হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন।^{[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]}</link>^{[ উদ্ধৃতি প্রয়োজন ]} বিয়ের পর তিনি মালায়ালাম টেলিভিশন সিরিয়ালে তার মনোযোগ সরিয়ে নেন। তিনি নারীজনমে মায়াম্মার চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন। পরে তার প্রোডাকশন হাউস অবন্তিকা ক্রিয়েশন্সের অধীনে বেশ কয়েকটি সিরিয়ালে অভিনয় করেন।^{[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]}</link>

ব্যক্তিগত জীবন[সম্পাদনা]

চিপ্পি কেরালার তিরুবনন্তপুরমে শাজি (যিনি রানী চন্দ্রের ভাই) এবং থাঙ্কামের ঘরে জন্মগ্রহণ করেন। চিপ্পির একটি বোন রয়েছে, যার নাম দৃষ্টি। তিনি নির্মলা ভবন উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়, তিরুবনন্তপুরম এবং মার ইভানিওস কলেজ, তিরুঅনন্তপুরমে শিক্ষিত হন।^{[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]}</link>^{[ তথ্যসূত্র প্রয়োজন ]}

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

↑ "Best actress"। Filmfare। ৫ জুলাই ১৯৯৮। ৫ জুলাই ১৯৯৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ আগস্ট ২০১২।
↑ M, Ahtira। "I want to do a negative role"। The Hindu। ২ এপ্রিল ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ এপ্রিল ২০১৮।
↑ "Vanambadi: Actress Chippy back on TV with serial 'Vanambadi'"। The Times of India। সংগ্রহের তারিখ ৩১ জানুয়ারি ২০১৭।
↑ "Santhwanam Asianet Serial Star Cast, Behind The Scene – Latest Malayalam Series"। Kerala TV। ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২০।

[1] "Best actress"। Filmfare। ৫ জুলাই ১৯৯৮। ৫ জুলাই ১৯৯৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ আগস্ট ২০১২।

[2] M, Ahtira। "I want to do a negative role"। The Hindu। ২ এপ্রিল ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ এপ্রিল ২০১৮।

[3] "Vanambadi: Actress Chippy back on TV with serial 'Vanambadi'"। The Times of India। সংগ্রহের তারিখ ৩১ জানুয়ারি ২০১৭।

[4] "Santhwanam Asianet Serial Star Cast, Behind The Scene – Latest Malayalam Series"। Kerala TV। ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২০।

[১]

[২]

[৩]

[৪]

দে স শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে কর্ণাটক রাজ্য চলচ্চিত্র পুরস্কার
১৯৬৮-১৯৮০	কল্পনা (১৯৬৮) কল্পনা (১৯৬৯) ভারতী (১৯৭০) কল্পনা (১৯৭১) এল. ভি. শারদা (১৯৭২) আরতি (১৯৭৩) জয়ন্তী ও নন্দিনী ভক্তবতসলা (১৯৭৪) দেওয়া হয়নি (১৯৭৫) আরতি (১৯৭৬) জয়ন্তী (১৯৭৭) অপর্ণা নারঙ্গ (১৯৭৮) আরতি (১৯৭৯) বৈশালী কসরাবল্লি (১৯৮০)
১৯৮১-২০০০	আরতি (১৯৮১) জয়ন্তী (১৯৮২) পদ্মা বসন্তী (১৯৮৩) অবিনয়া (১৯৮৪) রূপা দেবী (১৯৮৫) জয়ন্তী (১৯৮৬) গীতা (১৯৮৭) দেওয়া হয়নি (১৯৮৮) সরিতা (১৯৮৯) সুধা রানী (১৯৯০) তারা (১৯৯১) সুধা রানী (১৯৯২) বিনয়া প্রসাদ (১৯৯৩) লক্ষ্মী (১৯৯৪) শ্রুতি (১৯৯৫) প্রেমা (১৯৯৬) শিল্পা (১৯৯৭) জয়মালা (১৯৯৮) সৌন্দর্যা (১৯৯৯) তারা (২০০০)
২০০১-বর্তমান	অনু প্রভাকর (২০০১) সৌন্দর্যা (২০০২) ভাবনা (২০০৩) রাধিকা কুমারস্বামী (২০০৪) শ্রুতি (২০০৫) পবিত্র লোকেশ (২০০৬) তারা (২০০৭) উমাশ্রী (২০০৮) রাধিকা পণ্ডিত (২০০৯) অনু প্রভাকর (২০১০) রম্যা (২০১১) ভাবনা (২০১২) নির্মলা চেন্নাপ্পা (২০১৩) নিবেদিতা (২০১৪) লক্ষ্মী গোপালস্বামী (২০১৫) শ্রুতি হরিহরণ (২০১৬)