গাবখান চ্যানেল
গাবখান চ্যানেল বাংলাদেশের পিরোজপুর জেলার সাথে ঝালকাঠি জেলাকে সংযোগকারী একটি খাল।[১] এটি গাবখান নদী নামেও পরিচিত।[২] ঢাকা-মংলা এবং চট্টগ্রাম-মংলা নদীপথের দূরত্ব প্রায় ১১৮ কিলোমিটার (৭৩ মাইল) কমানোর লক্ষ্যে পিরোজপুর জেলার সন্ধ্যা নদীর সাথে ঝালকাঠি জেলার সুগন্ধা নদীকে সংযুক্ত করতে ১৯১৮ সালে ব্রিটিশ আমলে খালটি খনন করা হয়। এই খালের দৈর্ঘ্য ১৮ কিলোমিটার। ১৯৫০ সালে মোংলা বন্দর প্রতিষ্ঠার পর চ্যানেলটি আন্তর্জাতিক নৌপথ হিসেবেও ব্যবহৃত হচ্ছে।[১]
এটি বাংলাদেশের সুয়েজ খাল হিসবে পরিচিত।[৩] এই কৃত্রিম জলপথের উপর ২০০২ সালে বাংলাদেশের দ্বিতীয় উচ্চতম "৫ম বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সেতু" নির্মিত হয়,[৪] যে সেতুটি গাবখান সেতু নামেও পরিচিত।[৫]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ ক খ "আন্তর্জাতিক নৌপথ গাবখান ধুঁকছে নাব্যতাসংকটে"। প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ১০ অক্টোবর ২০২২।
- ↑ থেকে, মুহাম্মদ আব্দুর রশীদ, ঝালকাঠি। "ধানসিঁড়ি নদী খনন হচ্ছে খালের মতো"। দৈনিক ইনকিলাব। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১০-০৯।
- ↑ "বাংলার সুয়েজখাল খ্যাত গাবখান চ্যানেলের পুনরুদ্ধার প্রয়োজন"। দৈনিক সংগ্রাম। সংগ্রহের তারিখ ১০ অক্টোবর ২০২২।
- ↑ "বাংলাদেশ-চীনের যত মৈত্রী সেতু"। দৈনিক ইত্তেফাক। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১০-০৯।
- ↑ প্রতিনিধি, ঝালকাঠী। "গাবখান সেতুর টোলের দায়িত্ব ইজারাদার থেকে সওজে"। bdnews24। ২০২২-১০-০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১০-০৯।