ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী কালচারাল একাডেমি, রাজশাহী

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী কালচারাল একাডেমি, রাজশাহী
গঠিত১৯৭৮; ৪৬ বছর আগে (1978)
ধরনস্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান
সদরদপ্তররাজশাহী মহানগর, রাজশাহী
দাপ্তরিক ভাষা
বাংলা, ইংরেজি
উপপরিচালক
কল্যাণ চৌধুরী
প্রধান অঙ্গ
সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়
ওয়েবসাইটপ্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট

ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী কালচারাল একাডেমি বাংলাদেশের রাজশাহী জেলার, রাজশাহী মহানগরে অবস্থিত। বৃহত্তর রাজশাহী অঞ্চলের ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য সংরক্ষণ, পরিচর্যা, উন্নয়ন ও চর্চা এবং লালনের লক্ষ্যে ১৯৭৮ সালে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের একটি বিশেষ প্রকল্পের মাধ্যমে এ একাডেমিটি প্রতিষ্ঠা করা হয়।[১]

ইতিহাস[সম্পাদনা]

১৯৭৮ সালে রাজশাহী বিভাগীয় শহরে উপজাতীয় কালচারাল একাডেমি, খাগড়াছড়ি উপজাতীয় সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট এবং মৌলভীবাজার মণিপুরী ললিতকলা একাডেমি স্থাপন শীর্ষক শিরোনামে তিনটি প্রতিষ্ঠানের অনুমোদন দেয় সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়। এরই পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির নিয়ন্ত্রণে ১৯৯৫ সালে এর নির্মাণ প্রকল্প বাস্তবায়িত হয়। ২০১০ সালে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান আইন[২] কার্যকর হওয়ার পর থেকে প্রতিষ্ঠানটি এই আইনের অধীনে পরিচালিত হচ্ছে।[১]

কার্যক্রম[সম্পাদনা]

প্রশিক্ষণ[সম্পাদনা]

  1. সাধারণ সঙ্গীত
  2. উপজাতীয় সঙ্গীত
  3. তাঁত বুনন ও পোষাক তৈরি প্রশিক্ষণ
  4. নৃত্য
  5. নাট্য
  6. কবিতা আবৃত্তি ও প্রমিত উচ্চারণ
  7. চিত্রাঙ্কন

গবেষণা, প্রকাশনা ও গ্রন্থাগার[সম্পাদনা]

  1. ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর ভাষা শিক্ষা কোর্স
  2. ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর দুষ্প্রাপ্য সামগ্রী ও প্রত্নবস্তু সংগ্রহ

প্রকাশিত গ্রন্থসমূহ

  1. ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর লোকায়ত জ্ঞান
  2. সাংস্কৃতিক পরিমন্ডলে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর শিশু
  3. রাজশাহী বিভাগের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী

আরো দেখুন[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "ইতিহাস, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী কালচারাল একাডেমি"kncaraj.portal.gov.bd। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১১-০৪ 
  2. "ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান আইন"bdlaws.minlaw.gov.bd। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১১-০৪