ক্যামব্রিয়ান স্কুল অ্যান্ড কলেজ
অবয়ব
ক্যামব্রিয়ান স্কুল অ্যান্ড কলেজ | |
---|---|
ঠিকানা | |
সার্কেল ২ | |
তথ্য | |
ধরন | বেসরকারী |
নীতিবাক্য | শান্তি, আত্মনির্ভরশীলতা ও বৈশ্বিক সুযোগের জন্য শিক্ষা |
প্রতিষ্ঠাকাল | ২০০৪ |
প্রতিষ্ঠাতা | লায়ন এম কে বাশার |
চেয়ারপারসন | লায়ন এম কে বাশার |
অধ্যক্ষ | আশরাফুল এহছান খাঁন (ঢাকা) মাহবুব হাসান লিংকন (চট্টগ্রাম) |
শিক্ষকমণ্ডলী | প্রায় ৬০০ |
শ্রেণি | প্লে-দ্বাদশ |
লিঙ্গ | সহ-শিক্ষা |
শিক্ষার্থী সংখ্যা | ১৬,০০০ |
ভাষা | বাংলা এবং ইংরেজি মাধ্যম |
ওয়েবসাইট | https://www.cambrian.edu.bd/ |
ক্যামব্রিয়ান স্কুল অ্যান্ড কলেজ বিএসবি ফাউন্ডেশন কর্তৃক পরিচালিত একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। শান্তি, আত্মনির্ভরশীলতা ও বৈশ্বিক সুযোগের জন্য শিক্ষা এ শ্লোগান নিয়ে ২০০৪ সালে প্রতিষ্ঠানটি প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রতিষ্ঠানটি শিক্ষার মান উন্নয়ন ও সুশিক্ষায় শিক্ষিতকরণের লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে।[১] ঢাকা ও চট্টগ্রামে এটির মোট ১৬টি ক্যাম্পাস রয়েছে।
বিএসবি-ক্যামব্রিয়ানের পরিচালিত প্রতিষ্ঠান
[সম্পাদনা]- ক্যামব্রিয়ান স্কুল অ্যান্ড কলেজ, ঢাকা
- ক্যামব্রিয়ান কলেজ, চট্টগ্রাম
- কিংস স্কুল অ্যান্ড কলেজ
- মেট্রোপলিটন স্কুল অ্যান্ড কলেজ
- উইনসাম স্কুল অ্যান্ড কলেজ
- ক্যামব্রিয়ান ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যাডি সেন্টার
- ক্যামব্রিয়ান কালচারাল একাডেমী
- ক্যামব্রিয়ান ইন্টারন্যাশনাল কলেজ অব এভিয়েশন
- ক্যামব্রিয়ান টিচার্স ট্রেনিং ইনস্টিটিউট
- ক্যামব্রিয়ান ইনস্টিটিউট অব সাইন্স এন্ড টেকনোলজি
- ক্যামব্রিয়ান ইন্টারন্যাশনাল ল্যাংগুয়েজ সেন্টার
- আখাউড়া ক্যামব্রিয়ান স্কুল অ্যান্ড কলেজ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- মাদরাসাতু ছালেহা খাতুন
- ক্যামব্রিয়ান ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, মোহাম্মদপুর
সমালোচনা
[সম্পাদনা]শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত অর্থ আদায় করার অভিযোগ রয়েছে প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে।[২][৩][৪][৫][৬][৭][৮] এছাড়াও এর নানা স্থানে শাখা পরিচালনার অনুমোদন প্রশ্নবিদ্ধ।[৯][১০]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ https://www.cambrian.edu.bd/about-cambrian
- ↑ "হোম প্রথম পাতা বাড়তি টাকা নিলে ফেরত দিতে হবে বিদ্যালয়ে ভর্তি ও কোচিং-বাণিজ্যঃ বাড়তি টাকা নিলে ফেরত দিতে হবে"। www.prothom-alo.com। ৫ জানুয়ারি ২০১২। ২০২০-০১-২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ এপ্রিল ২০২০।
- ↑ "অতিরিক্ত ফি: ২৬ স্কুলের প্রধানকে আদালতে তলব"। bdnews24.com। ১৪ ডিসেম্বর ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ২৬ এপ্রিল ২০২০।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "উচ্চ মাধ্যমিকে ভর্তি বাণিজ্যের অবসান প্রসঙ্গে - সম্পাদকীয়"। দৈনিক সংগ্রাম। ২৬ জুন ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ২৬ এপ্রিল ২০২০।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ রুহানি, রশিদ আল (১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৬)। "আল্টিমেটাম শেষ, অতিরিক্ত টাকা ফেরত দেয়নি বেশিরভাগ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান | banglatribune.com"। বাংলা ট্রিবিউন। সংগ্রহের তারিখ ২৬ এপ্রিল ২০২০।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "ভর্তি ফি নিয়ে নৈরাজ্য | বাংলাদেশ প্রতিদিন"। বাংলাদেশ প্রতিদিন। ২২ জুন ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ২৬ এপ্রিল ২০২০।
- ↑ "২০ জানুয়ারির মধ্যে অতিরিক্ত অর্থ ফেরতের নির্দেশ আদালতের"। প্রথম আলো। ৭ জানুয়ারি ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২৬ এপ্রিল ২০২০।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "এসএসসির ফরম পূরণ ২০ জানুয়ারির মধ্যে বাড়তি ফি ফেরতের নির্দেশ"। আলোকিত বাংলাদেশ। ৭ জানুয়ারি ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২৬ এপ্রিল ২০২০।
- ↑ খোকন, নেসারুল হক; আহমদ, মুসতাক (২৭ অক্টোবর ২০১৪)। "ক্যামব্রিয়ানের সব ক্যাম্পাস অবৈধ!"। দৈনিক যুগান্তর। সংগ্রহের তারিখ ২৬ এপ্রিল ২০২০।
- ↑ খোকন, নেসারুল হক; আহমদ, মুসতাক (২৮ অক্টোবর ২০১৪)। "ক্যামব্রিয়ানে টাকা ধরার নানা ফাঁদ"। দৈনিক যুগান্তর। সংগ্রহের তারিখ ২৬ এপ্রিল ২০২০।
বাংলাদেশের বিদ্যালয় বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |