কোযো
কোযো সিনজার পর্বতের দক্ষিণে সিনজার জেলার একটি ইয়াজিদি গ্রাম। ২০১৪ সালে সেখানে আইএস কর্তৃক ইয়াজিদিদের ওপর চালানো গনহত্যার ফলে গ্রামটি আন্তর্জাতিকভাবে পরিচিতি লাভ করে।[১]
কোযো কুরমানজি: কোচো | |
---|---|
ইরাকে কোযোর অবস্থান | |
স্থানাঙ্ক: ৩৬°১০′ উত্তর ৪১°৪৪′ পূর্ব / ৩৬.১৬৭° উত্তর ৪১.৭৩৩° পূর্ব | |
গ্রাম | ইরাক |
গভর্নরেট | নিনাওয়া গভর্নরেট |
জনসংখ্যা | |
• মোট | ২,০০০ (before ISIS massacre)[২] |
সময় অঞ্চল | GMT+3 (ইউটিসি+3) |
ইতিহাস
[সম্পাদনা]কোজো সমগ্র সিনজার এলাকার মতই একটি বিতর্কিত এলাকা। ইরাকি সংবিধানের ১৪০তম অনুচ্ছেদ অনুযায়ী এই গ্রাম ও এর বাসিন্দাদের জন্য যেকোন সিন্ধান্ত গ্রহণ হবে গণভোটের মাধ্যমে। ২০০৩ সাল থেকে কোযো কুর্দি পেসমেরগা বাহিনীর দখলে থাকে, যারা ২০১৪ সালের ২রা আগস্ট গ্রাম থেকে পালিয়ে যায়। ৩রা আগস্ট ২০১৪ সালে আইএস পুরো গ্রামের ওপর নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয় এবং ২০১৭ সালে ইরাকি বাহিনী ও ইয়াজিদি মিলিশিয়ারা গ্রামটি আইএস মুক্ত করে।[৩][৪][৫][৬]
জনসংখ্যা
[সম্পাদনা]কোযোতে শুধুমাত্র ইয়াজিদিদের বসবাস, যাদের অধিকাংশই কৃষক।[২]
উল্লেখযোগ্য ব্যক্তি
[সম্পাদনা]ইয়াজিদি মানবাধিকার কর্মী নাদিয়া মুরাদ ও লামিয়া হাজী বাশার কোযোতে জন্মগ্রহণ করেছেন।[৭][৮][৯][১০]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "The Yezidi Genocide, Two Years Later"। US News।
- ↑ ক খ Kizilhan, Jan Ilhan (২০১৬-১০-১০)। Die Psychologie des IS: Die Logik der Massenmörder (জার্মান ভাষায়)। Europa Verlag GmbH & Company KG। আইএসবিএন 9783958901155।
- ↑ "Iraq's Disputed Territories" (পিডিএফ)। United States Institute of Peace। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০১-২১।
- ↑ "After years of murder and enslavement by ISIL, Iraq's Yazidis are determined to liberate their own homeland"। The National (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০১-২০।
- ↑ "Shingal: Irakische Truppen und Milizen befreien êzîdîsche Dörfer | ÊzîdîPress"। www.ezidipress.com (জার্মান ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০১-২০।
- ↑ "Former Yazidi sex slave makes tearful return to her Iraqi village"। Reuters। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০১-২০।
- ↑ "Ex-captive of Islamic State sheds tears on return to village in northe"। Reuters। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০১-২০।
- ↑ "Reluctant champion: How Nadia Murad has become the international face of Yazidi suffering – and resilience"। Christian Science Monitor। ২০১৭-০৯-২৪। আইএসএসএন 0882-7729। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০১-২০।
- ↑ "When Rape Becomes a Weapon of War"। The New York Times (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০১-২০।
- ↑ "Nadia Murad Makes Emotional Visit to Her Yazidi Hometown"। Global Citizen। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০১-২০।