কোটা নীলিমা

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
কোটা নীলিমা
ভাষাইংরেজি
জাতীয়তাভারতীয়
শিক্ষা
ধরনরাজনৈতিক সমালোচনা, প্রকৃত তথ্যভিত্তিক সাহিত্য, কল্পকাহিনী

কোটা নীলিমা একজন ভারতীয় লেখক, গবেষক, রাজনৈতিক ভাষ্যকার, শিল্পী এবং রাজনীতিবিদ। তাঁর লেখা, শিল্প এবং শিক্ষাগত কাজের মধ্যে রয়েছে গ্রামীণ দুর্দশা, লিঙ্গ, কৃষকের আত্মহত্যা এবং গণতান্ত্রিক সমাজের পরিধির আখ্যানগুলির উপর মনোযোগ। তিনি তেলেঙ্গানার হায়দ্রাবাদে থাকেন।

প্রাথমিক জীবন এবং শিক্ষা[সম্পাদনা]

কোটা নীলিমার জন্ম অন্ধ্র প্রদেশে, সাংবাদিক ও লেখক প্রয়াত শ্রী কে ভি এস রামা শর্মা এবং উমা শর্মার ঘরে।[১] তিনি দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে পিএইচডি এবং দিল্লির জওহরলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আন্তর্জাতিক সম্পর্কে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন।[২] নীলিমা পল এইচ. নিটজ স্কুল অফ অ্যাডভান্সড ইন্টারন্যাশনাল স্টাডিজ (এসএআইএস), জনস হপকিন্স ইউনিভার্সিটি, ওয়াশিংটন ডিসি-তে দক্ষিণ এশিয়া স্টাডিজের সিনিয়র রিসার্চ ফেলোও ছিলেন।[৩] তিনি অর্পনা কৌরের নেতৃত্বে একাডেমি অফ ফাইন আর্টস অ্যাণ্ড লিটারেচারে অধ্যয়ন করেছেন।[৪]

গবেষণা এবং লেখা[সম্পাদনা]

কোটা নীলিমা কল্পকাহিনী এবং প্রকৃত তথ্যভিত্তিক সাহিত্য উভয় ধারাতেই ভারতের দরিদ্র এবং মহিলাদের উপর বই লিখেছেন। তাঁর উপন্যাস রিভারস্টোনস এবং মানিলেণ্ডার ভারতের গ্রামীণ কৃষকদের উপর ভিত্তি করে তৈরি,[৫] এবং তাঁর শুজ অফ দ্য ডেড উপন্যাসে কৃষকের আত্মহত্যার উপর আলোকপাত করা হয়েছে।[৬] ২০১৬ সালে, চলচ্চিত্র নির্মাতা ভেট্রিমারান শুজ অফ দ্য ডেড -কে একটি চলচ্চিত্রে রূপান্তরিত করার জন্য বেছে নেন।[৭][৮] তাঁর উপন্যাস দ্য অনেস্ট সিজন একটি রাজনৈতিক রোমাঞ্চকর গল্প যার প্রধান চরিত্রে আছে একজন মহিলা সাংবাদিক।[৯]

কোটা নীলিমার প্রকৃত তথ্যভিত্তিক বই উইডোস অফ বিদর্ভ: মেকিং অফ শ্যাডোজ মহারাষ্ট্রের বিদর্ভ অঞ্চলে কৃষি সঙ্কটের কারণে কৃষক স্বামীদের আত্মহত্যার পর তাদের বিধবাদের জীবন সম্পর্কে লেখা।[৩] হিন্দুস্তান টাইমসের জন্য একটি পর্যালোচনায়, মঞ্জুলা নারায়ণ লিখেছেন, "লেখাটি টানটান এবং প্রায়শই বিদ্রূপাত্মক। এটি অপ্রয়োজনীয় বিশেষণ ও শৈলীগত সমৃদ্ধি বর্জিত। পরিবর্তে, লেখক মহিলাদের কথা বলতে দিয়েছেন, তাদের প্রত্যেকের গল্পের সূক্ষ্মতা তুলে ধরেছেন, নিজেকে প্রায় সম্পাদনা করে ফেলেছেন। এর ফলাফলে এমন একটি বই হয়েছে যা তীব্র ব্যথায় ভরা, যা প্রায় অসহনীয়ভাবে সৎ।"[১০] তাঁর তথ্যভিত্তিক রচনায় আধ্যাত্মিকতার উপর দুটি বইও রয়েছে। তাদের মধ্যে একটি, তিরুপতি: এ গাইড টু লাইফ বইটি হিন্দি, তেলুগু এবং তামিল ভাষায় অনুবাদ করা হয়েছে।

একজন সাংবাদিক হিসাবে, নীলিমা দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের প্রধান সংবাদদাতা হিসাবে রাজনীতির খবর তুলে আনতেন এবং দ্য সানডে গার্ডিয়ানের রাজনৈতিক সম্পাদক ছিলেন।[৩] নীলিমা লিখেছেন ইকোনমিক অ্যাণ্ড পলিটিক্যাল উইকলি, দ্য হাফিংটন পোস্ট ইণ্ডিয়া,[১১] দ্য কুইন্ট, দ্য ওয়্যার,[২] ডিএনএ,[১২] এবং হিন্দুস্তান টাইমস- এর মতো পত্রিকায়।[১৩] তাঁর গবেষণা সংস্থা, ইনস্টিটিউট অফ পারসেপশন স্টাডিজ (আইপিএস), গ্রামীণ দুর্দশার মানচিত্র তৈরি করে এবং সমাধানের পক্ষে বক্তব্য রাখে।[১৪] মিডিয়া সংস্কার নিয়ে একটি প্রচারণা, রেট দ্য ডিবেট-এর প্রতিষ্ঠাতা তিনি।[১৫] তিনি হায়দ্রাবাদের হাক্কু ইনিশিয়েটিভের নেতৃত্বে আছেন, এটি একটি প্রচারাভিযান-ভিত্তিক এবং সমাধান-ভিত্তিক উদ্যোগ, এর কিছু প্রচারাভিযান হল 'ইজ হায়দ্রাবাদ মনসুন রেডি?',[১৫] 'সিটিজেন সেফটি অ্যাণ্ড ওয়াইন শপ', 'স্যানিটেশন ওয়ারিয়র্স অফ হায়দ্রাবাদ', 'ওয়াল এগেইনস্ট সিটিজেনস', 'প্যাডি ফার্মারস অফ তেলেঙ্গানা', 'ক্লোজ ড্রেন সেভ লাইফস', 'সিটিজেন রেফারেণ্ডাম অন ওয়াইন শপস ইন হায়দ্রাবাদ'।[১৬] তাঁর শিক্ষামূলক নিবন্ধগুলি দুর্দশা, কৃষকের আত্মহত্যা এবং ভারতের নির্বাচনী ব্যবস্থা, যেমন, 'রাইট টু রিকল'-এর সংস্কারের ওপর লেখা।[১৭] তিনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কৃষি সংকট এবং লিঙ্গ সহ বিভিন্ন বিষয়ে কথা বলেন। তিনি উইমেন ইকোনমিক ফোরাম (ডব্লিউইএফ) ২০১৯-এ এক্সেপশনাল উইমেন অফ এক্সিলেন্স বিভাগে পুরস্কৃত হয়েছেন।[১৮][১৯] তাঁর উদ্যোগ স্টুডিওআড্ডা আর্ট ও ফটোগ্রাফি শো এবং ভারতের সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক অবস্থার উপর আলোচনার মতো পর্যায়ক্রমিক প্রচার অনুষ্ঠান পরিচালনা করে।

কোটা নীলিমা জয়পুর সাহিত্য উৎসব,[২০][২১] এপিজে কলকাতা সাহিত্য উৎসব, দেরাদুন সাহিত্য উৎসব, ওড়িশা সাহিত্য উৎসব,[২২] টাইমস লিটফেস্ট,[২৩][২৪][২৫] উটিলিটফেস্ট এবং দিল্লি সাহিত্য উৎসব অংশগ্রহণ করেন।[২৫]

প্রকাশনা[সম্পাদনা]

প্রকৃত তথ্যভিত্তিক বই[সম্পাদনা]

  • তিরুপতি: এ গাইড টু লাইফ, পেঙ্গুইন (২০১২)
  • তিরুমালা: স্যাক্রেড ফুডস অফ গড, রোলি প্রকাশনা (২০১৭)
  • উইডোস অফ বিদর্ভ: মেকিং অফ শ্যাডোজ, অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেস, (২০১৮)

কথাসাহিত্য বই[সম্পাদনা]

  • রিভারস্টোনস, পেঙ্গুইন (পুনর্মুদ্রণ/২০১৬)
  • ডেথ অফ এ মানিলেণ্ডার, পেঙ্গুইন (পুনর্মুদ্রণ/২০১৬)
  • শুজ অফ দ্য ডেড, রুপা পাবলিকেশন্স (২০১৩)
  • দ্য অনেস্ট সিজন, পেঙ্গুইন (২০১৫)

সম্পাদিত বইয়ের অধ্যায়[সম্পাদনা]

  • ট্রাভেলিং ইন, ট্রাভেলিং আউট: এ বুক অফ আনএক্সপেক্টেড জার্নিস বইতে, নমিতা গোখলে দ্বারা সম্পাদিত "তিরুপতি: দ্য গড ফর এ মডার্ন এজ" (২০১৪)

প্রবন্ধ[সম্পাদনা]

  • বিদর্ভের আত্মহত্যার শিকার কৃষকদের বিধবারা, ইকোনমিক অ্যাণ্ড পলিটিক্যাল উইকলি, খণ্ড ৫৩, সংখ্যা নং ২৬-২৭, ৩০শে জুন ২০১৮, পৃ ২৪-৩১।
  • 'রাইট টু রিকল' রিফর্ম এক্সপিরিয়েন্স ইন মধ্যপ্রদেশ, ইকোনমিক অ্যাণ্ড পলিটিক্যাল উইকলি, খণ্ড LII, নং ১৩, ১লা এপ্রিল ২০১৭, পৃ ২৪-২৬।

অঙ্কন এবং ফটোগ্রাফি[সম্পাদনা]

নীলিমা একজন চিত্রশিল্পীও, যিনি প্রায়শই রং করার আগে চারকোল স্কেচিং করেন।[২৬] ২০১৭ সালে, তাঁর প্রদর্শনী রিমেইনস অফ অযোধ্যা, প্লেসেস অফ ওয়ারশিপ[২৭]-এ তিনি অযোধ্যা এবং স্বাধীনতা ও সম্প্রীতি সম্পর্কিত বিষয়গুলি প্রতিফলিত করেছিলেন।[২৮] ২০১৮ সালে, স্বাতী রাই দ্য ট্রিবিউনের জন্য লিখেছিলেন, "একজন শিল্পী হিসাবে, তাঁর চিত্রকর্মগুলি প্রয়োজনীয় উপাদানে ভরপুর, যা তাঁর শিল্পের একটি স্পষ্ট এবং সামঞ্জস্যপূর্ণ উপাদান।"[২৯] তাঁর ২০১৮ সালের প্রদর্শনী মেটাফরস অফ দ্য মুন তাঁর বই উইডোজ অফ বিদর্ভ: মেকিং অফ শ্যাডোস -এর (কৃষক স্বামীদের আত্মহত্যার পরে তাদের বিধবাদের জীবনের নথিভুক্তি) কাজ দ্বারা প্রভাবিত হয়েছিল।[৩০][৩১] প্রদর্শনীর পর্যালোচনায়, শিল্পা আর লিখেছেন, "আমাদের মধ্যে এবং আমাদের চারপাশে অনুপস্থিতির আলোচনা এবং নথিভুক্ত করার ধারণাটি এই লেখক-শিল্পীর রচনায় একটি পুনরাবৃত্ত মোটিফের শিল্পসম্ভার। [...] তাঁর অভ্যাস হিসাবে, তিনি যা অনুভব করেছেন এবং লিখিত শব্দে বলা হয়নি, নীলিমা সর্বদা সেই সৃজনশীল মাধ্যমের দিকে মনোনিবেশ করেছেন।"[৩০]

২০১৯ সালে, তাঁর নবম একক প্রদর্শনী ছিল দ্য নেচার অফ থিংস: ডেথ অ্যাণ্ড ডুয়ালিজম ইন ইণ্ডিয়ান ভিলেজ শিরোনামের একটি ফটোগ্রাফি প্রদর্শনী। এই প্রদর্শনী থেকে বিক্রি শুরু হয়। বিক্রয়লব্ধ অর্থ বেঙ্গালুরুর আজিম প্রেমজি বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য তাঁর গবেষণার অংশ,[২] কৃষকদের বিধবাদের দান করা হয়েছিল।[৩২]

তাঁর কাজগুলি ললিত কলা একাডেমি[৩৩] এবং দিল্লির ইণ্ডিয়া হ্যাবিট্যাট সেন্টারে এবং ভারতের অন্যান্য শহরের মধ্যে মুম্বাই, ব্যাঙ্গালোর, কলকাতার শিল্প প্রদর্শনীতে প্রদর্শিত হয়েছে।[৩৪] লণ্ডন নেহেরু সেন্টার, যাদুঘর, এবং চায়না আর্ট মিউজিয়াম, কিরগিজস্তানের বিশকেকের ন্যাশনাল মিউজিয়াম অফ ফাইন আর্টস সহ বেশ কয়েকটি আন্তর্জাতিক প্রদর্শনীতেও তাঁর কাজ প্রদর্শিত হয়েছে।[৩৫] তাঁর কাজগুলি বেলজিয়ামের মিউজিয়াম অফ সেক্রেড আর্টসের স্থায়ী সংগ্রহের অংশ।[৩২]

রাজনৈতিক পেশা[সম্পাদনা]

কোটা নীলিমা তেলেঙ্গানা প্রদেশ কংগ্রেস কমিটির সাধারণ সম্পাদক হিসেবে কাজ করেছেন।[৩৬][৩৭] ২০২৩ সালে, তিনি তেলেঙ্গানা বিধানসভার জন্য সনথনগর থেকে কংগ্রেস পার্টির প্রার্থী হয়েছিলেন।[৩৮]

ব্যক্তিগত জীবন[সম্পাদনা]

নীলিমা কংগ্রেস পার্টির মুখপাত্র পবন খেরার স্ত্রী।[৩৯]

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "Senior journalist passes away"The Hindu। ২০ ডিসেম্বর ২০০৮। 
  2. D’Souza, Ornella (আগস্ট ২৫, ২০১৯)। "Thorns in the fields of women farmers"The New Indian Express। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২১ 
  3. Jayan, TV (২৫ মার্চ ২০১৮)। "Unseen victims of farm distress"The Hindu Business Line। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২১ 
  4. Kapoor, Aekta (ফেব্রুয়ারি ১২, ২০১৮)। "It's Near Impossible to Write the Woman's Whole Truth, Says Kota Neelima"eShe। সংগ্রহের তারিখ ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২১ 
  5. Express News Service (অক্টোবর ৭, ২০০৯)। "Kota Neelima's new novel released in city"The Indian Express। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২১ 
  6. Balantrapu, Mihir (৩ আগস্ট ২০১৩)। "Gritty realities"The Hindu। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২১ 
  7. Srinivasan, Latha (এপ্রিল ২, ২০১৬)। "Meet Neelima Kota - the author who writes about farmer suicides in India"DNA। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২১ 
  8. "Neelima Kota is confident that Vetrimaaran will do justice to her book"India Today। IANS। ১৯ মার্চ ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২১ 
  9. Dubey, Divya (২১ মে ২০১৬)। "The Honest Season review: An engrossing political thriller that moves at a good pace"Hindustan Times। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২১ 
  10. Narayan, Manjula (এপ্রিল ২৭, ২০১৮)। "Review: Widows of Vidarbha by Kota Neelima"Hindustan Times। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২১ 
  11. "Author profile at Huffington Post India"The Huffington Post। ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৭। 
  12. "Author profile at DNA"। ৭ মার্চ ২০১৮। 
  13. Misra, Manjima (নভেম্বর ৮, ২০১৯)। "How Is The Agrarian Distress In Maharashtra Affecting Women"Feminism In India। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২১ 
  14. Parasa, Rajeswari (জুলাই ১৬, ২০২১)। "How Hakku Initiative has been checking Hyderabad's monsoon preparedness"The News Minute। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২১ 
  15. "Meet the unsung heroes of TS, AP who made a difference in 2021"[[News Meter]। ডিসেম্বর ৩১, ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ৮ অক্টোবর ২০২২ 
  16. "Citizens win fight against wine shop permit room in Hyderabad"[[New Indian Express]। ফেব্রুয়ারি ১৯, ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ৮ অক্টোবর ২০২২ 
  17. "Right to Recall reform experience in Madhya Pradesh"Economic and Political Weekly। ১ এপ্রিল ২০১৭। 
  18. "Women Economic Forums Awards"। Women Economic Forum.। ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২১ 
  19. "World Economic Forum"WEF (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৯-০৪-১১। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৪-১১ 
  20. Banerjee, Poulomi (২৭ জানুয়ারি ২০১৮)। "India's invisible widows: Its time for a separate kind of feminism in rural India"Hindustan Times 
  21. Chatterjee, Rituparna (২৪ জানুয়ারি ২০১৮)। "Apologise or we won't allow to participate in Jaipur Lit Fest, Karni Sena Threatens Author Kota Neelima"Huffpost 
  22. "Eastern India's biggest literary show from today"The New Indian Express (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮-০৯-২৯। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০১-১৮ 
  23. "Times LitFest Speakers"The Times of India (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮-০৯-২৯। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৯-১৬ 
  24. "Ooty Lit Festival, 2021"OotyLitFest (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২১-০৯-২৯। ২০২২-১০-০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১০-০৮ 
  25. "Times LitFest Speakers"The Times of India (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮-০৯-২৯। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৮-০৩ 
  26. Ranjan, Dhriti Gandhi (২২ এপ্রিল ২০১৮)। "Art and reconciliation"The Week। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২১ 
  27. Thiyyadi, Sreevalsan (জানুয়ারি ১৭, ২০১৭)। "Thicket Of Flowery Trees Is The Idol"Outlook। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২১ 
  28. Correspondent (জানুয়ারি ৭, ২০১৭)। "Reimagining Ayodhya as a bastion of peace and freedom"The Sunday Guardian। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২১ 
  29. Rai, Swati (জুন ৩, ২০১৮)। "What the moon says"The Tribune। সংগ্রহের তারিখ ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২১ 
  30. R, Shilpa (মে ১৭, ২০১৮)। "Kota Neelima's latest expo explores the lives of widows of Vidarbha farmers"The Hindu। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২১ 
  31. Raghuvanshi, Alka (৩১ মে ২০১৮)। "Metaphors of the nature to the fore"The Asian Age। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২১ 
  32. "Reflections of farmers' suicides, widows in Kota Neelima's paintings"The Quint। IANS। সেপ্টেম্বর ১২, ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২১ 
  33. "Farmers' widows inspire Kota Neelima's art"Business Standard। IANS। মে ১৮, ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২১ 
  34. "The Manifest Absence"Nehru Centre। ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৮। 
  35. "Indian Contemporary Arts Exhibition in Bishkek"। ১৮–২৩ অক্টোবর ২০১৬। 
  36. "Telangana Congress plans 'guarantee card' for Dharani glitches"The New Indian Express। জানুয়ারি ৫, ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ 
  37. Pulipaka, Balu (ডিসেম্বর ১৬, ২০২২)। "Nearly a million farmers losing out on MSP in Telangana"Deccan Chronicle। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ 
  38. Janyala, Sreenivas (১৫ অক্টোবর ২০২৩)। "Telangana Congress first list, the key takeaways: Party bets on experience, all three Lok Sabha MPs in fray"The Indian Express (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৮ জানুয়ারি ২০২৪ 
  39. "Congress leaders' families move SC for intervention in Sudarshan TV case"The Indian Express। PTI। সেপ্টেম্বর ২৪, ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২১ 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]