ওম্যান অব দ্য ইয়ার
ওম্যান অব দ্য ইয়ার | |
---|---|
![]() | |
পরিচালক | জর্জ স্টিভেন্স |
প্রযোজক | জোসেফ এল. ম্যাংকাভিৎস |
চিত্রনাট্যকার | রিং লার্ডনার জুনিয়র মাইকেল ক্যানিন |
শ্রেষ্ঠাংশে | |
সুরকার | ফ্রানৎজ ওয়াক্সমান |
চিত্রগ্রাহক | জোসেফ রুটেনবার্গ |
সম্পাদক | ফ্রাংক সুলিভান |
প্রযোজনা কোম্পানি | |
পরিবেশক | লুও'স ইনকর্পোরেটেড |
মুক্তি |
|
স্থিতিকাল | ১১৪ মিনিট |
দেশ | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |
ভাষা | ইংরেজি |
নির্মাণব্যয় | $১,০০৬,০০০[১] |
আয় | $২,৭০৮,০০০ (প্রারম্ভিক মুক্তি)[১] |
ওম্যান অব দ্য ইয়ার (ইংরেজি: Woman of the Year, অনুবাদ 'বর্ষসেরা নারী') হল জর্জ স্টিভেন্স পরিচালিত ১৯৪২ সালের মার্কিন প্রণয়ধর্মী হাস্যরসাত্মক-নাট্য চলচ্চিত্র। এতে শ্রেষ্ঠাংশে অভিনয় করেছেন স্পেন্সার ট্রেসি ও ক্যাথরিন হেপবার্ন। ছবিটি প্রযোজনা করেছেন জোসেফ এল. ম্যাংকাভিৎস এবং চিত্রনাট্য লিখেছেন রিং লার্ডনার জুনিয়র, মাইকেল ক্যানিন ও জন লি মাহিন। ছবিতে "বর্ষসেরা নারী' বিজয়ী একজন আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক প্রতিবেদক টেস হার্ডিঙের সাথে ক্রীড়া প্রতিবেদক স্যাম ক্রেইগের পরিচয়, সম্পর্ক, ও বিবাহ এবং তার কাজের প্রতি অঙ্গীকারের ফলে তাদের সম্পর্কে সমস্যার চিত্র তুলে ধরা হয়েছে।
১৫তম একাডেমি পুরস্কারে রিং লার্ডনার জুনিয়র ও মাইকেল ক্যানিন শ্রেষ্ঠ মৌলিক চিত্রনাট্য বিভাগে পুরস্কার অর্জন করেন এবং ক্যাথরিন হেপবার্ন শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে মনোনয়ন লাভ করেন। ১৯৯৯ সালে লাইব্রেরি অব কংগ্রেস ছবিটিকে "সাংস্কৃতিক, ঐতিহাসিক বা নান্দনিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ" বিবেচনায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় ফিল্ম রেজিস্ট্রিতে সংরক্ষণের জন্য নির্বাচন করে।
কুশীলব
[সম্পাদনা]- স্পেন্সার ট্রেসি - স্যাম ক্রেইগ
- ক্যাথরিন হেপবার্ন - টেস হার্ডিং
- ফে বেইন্টার - এলেন হুইটকম্ব
- রেজিনাল্ড ওয়েন - ক্লেটন
- মাইনর ওয়াটসন - উইলিয়াম জে. হার্ডিং
- উইলিয়াম বেনডিক্স - "পিঙ্কি" পিটার্স
- গ্লাডিস ব্লেক - ফ্লো পিটার্স
- ড্যান টবলিন - জেরাল্ড হাউ
- রস্কো কার্নস - ফিল হুইটেকার
- উইলিয়াম ট্যানেন - এলিস
- লুডভিগ স্টোস - ডক্টর লুবেক
- সারা হ্যাডেন - ম্যাট্রন
- এডিথ ইভানসন - আলমা
- জর্জ কেজাস - ক্রিস
বক্স অফিস
[সম্পাদনা]চলচ্চিত্রটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় $১,৯৩৫,০০০ এবং এর বাইরে $৭৭৩,০০০ আয় করে। ফলে মেট্রো-গোল্ডউইন-মেয়ারের $৭৫৩,০০০ আয় হয়।[১][২]
পুরস্কার ও স্বীকৃতি
[সম্পাদনা]- বিজয়ী: শ্রেষ্ঠ মৌলিক চিত্রনাট্য - রিং লার্ডনার জুনিয়র ও মাইকেল ক্যানিন
- মনোনীত: শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী - ক্যাথরিন হেপবার্ন
- আমেরিকান ফিল্ম ইনস্টিটিউটের স্বীকৃতি
- ২০০০: এএফআইয়ের ১০০ বছর...১০০ হাসি # ৯০[৪]
- ২০০২: এএফআইয়ের ১০০ বছর...১০০ আবেগ #৭৪[৫]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ গ "The Eddie Mannix Ledger"। লস অ্যাঞ্জেলেস: মার্গারেট হেরিক লাইব্রেরি, সেন্টার ফর মোশন পিকচার স্টাডি।
- ↑ "101 Pix Gross in Millions"। ভ্যারাইটি। নিউ ইয়র্ক: ভ্যারাইটি পাবলিশিং কোম্পানি। ৬ জানুয়ারি ১৯৪৩। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুলাই ২০১৯।
- ↑ "The 15th Academy Awards | 1943"। অস্কার (ইংরেজি ভাষায়)। একাডেমি অব মোশন পিকচার আর্টস অ্যান্ড সায়েন্সেস। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুলাই ২০১৯।
- ↑ "AFI's 100 Years...100 Laughs" (পিডিএফ)। আমেরিকান ফিল্ম ইনস্টিটিউট। ২০০০। ২৪ জুন ২০১৬ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুলাই ২০১৯।
- ↑ "AFI's 100 Years...100 Passions" (পিডিএফ)। আমেরিকান ফিল্ম ইনস্টিটিউট। ২০০২। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুলাই ২০১৯।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- ইংরেজি ভাষার চলচ্চিত্র
- অবৈধ মানসহ অলমুভি শিরোনাম
- ১৯৪২-এর চলচ্চিত্র
- ১৯৪০-এর দশকের প্রণয়ধর্মী হাস্যরসাত্মক চলচ্চিত্র
- জর্জ স্টিভেন্স পরিচালিত চলচ্চিত্র
- জোসেফ এল. ম্যাংকাভিৎস প্রযোজিত চলচ্চিত্র
- মার্কিন চলচ্চিত্র
- মার্কিন প্রণয়ধর্মী হাস্যরসাত্মক চলচ্চিত্র
- মার্কিন সাদাকালো চলচ্চিত্র
- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় চলচ্চিত্রের তালিকাভুক্তি চলচ্চিত্র
- মেট্রো-গোল্ডউইন-মেয়ারের চলচ্চিত্র
- নিউ ইয়র্ক শহরের পটভূমিতে চলচ্চিত্র
- সাংবাদিক সম্পর্কে চলচ্চিত্র
- পুনর্বিবাহ চলচ্চিত্রের হাস্যরস
- ১৯৪০-এর দশকের ইংরেজি ভাষার চলচ্চিত্র
- মার্কিন প্রণয়ধর্মী হাস্যরসাত্মক নাট্য চলচ্চিত্র
- ১৯৪০-এর দশকের মার্কিন চলচ্চিত্র