এশীয়বিদ্যা

এশীয়বিদ্যা (ইংরেজি: Asian studies) হলো উত্তর আমেরিকা ও অস্ট্রেলিয়াতে ব্যবহৃত শব্দ যা ইউরোপে প্রাচ্যবিদ্যা নামে পরিচিত।^[১] এটি এশীয় জনগণ, তাদের সংস্কৃতি, ভাষা, ইতিহাস ও রাজনীতির সাথে সম্পর্কিত। এটি এশীয় ঐতিহ্যগত ও সমসাময়িক সমাজে রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিক শিক্ষার বিষয়ে সমাজবিজ্ঞান, ইতিহাস, সাংস্কৃতিক নৃবিজ্ঞান এবং অনেক শাখার দিকগুলিকে একত্রিত করে।^[২] এটি কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতকোত্তর শিক্ষার ক্ষেত্র তৈরি করে।^{[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]}

এটি আঞ্চলিকবিদ্যার শাখা, এবং অনেক পশ্চিমা বিশ্ববিদ্যালয় এশীয় ও আফ্রিকীয় বিদ্যাগুলিকে লন্ডনের শোয়াশ-এর মতো অনুষদ বা প্রতিষ্ঠানে একত্রিত করে।^{[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]} একইভাবে এটি প্রায়শই ইসলামীবিদ্যার সাথে একত্রিত হয়।^{[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]} পশ্চিমের শৃঙ্খলার ইতিহাস প্রাচ্যবিদ্যার অধীনস্থ।

শাখাসমূহ

নিন্মলিখিতভাবে এশীয়বিদ্যার শাখাসমূহ উল্লেখ করা হলো:^{[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]}

↑ Choudhury, Maitreyee (২০১৮), Tzeng, Albert; Koldunova, Ekaterina; L. Richter, William, সম্পাদকগণ, "From Oriental Studies to Asian Studies: The Metamorphosis of the Western Mind", Framing Asian Studies: Geopolitics and Institutions, Lectures, Workshops, and Proceedings of International Conferences, ISEAS–Yusof Ishak Institute, পৃষ্ঠা 20–43, আইএসবিএন 978-981-4786-31-7, সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৭-১৯
↑ International Institute of Asian Studies]] (২০১৪-০২-২৫)। Guide to Asian Studies in Europe। Routledge। পৃষ্ঠা xi। আইএসবিএন 9781136811920।