এম রফিকুল ইসলাম
এম রফিকুল ইসলাম | |
---|---|
৮ম উপাচার্য, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ | |
কাজের মেয়াদ ৩ এপ্রিল ২০০৪ – ১০ জুলাই ২০০৬ | |
পূর্বসূরী | মুহাম্মাদ মুস্তাফিজুর রহমান |
উত্তরসূরী | ফয়েজ মুহাম্মাদ সিরাজুল হক |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জাতীয়তা | বাংলাদেশী |
প্রাক্তন শিক্ষার্থী | রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় |
পেশা | বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক |
ড. এম. রফিকুল ইসলাম একজন বাংলাদেশী শিক্ষাবিদ, অধ্যাপক ও লেখক। তিনি ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশের অষ্টম উপাচার্য ছিলেন।[১] তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের বিশিষ্ট অধ্যাপক ছিলেন।[২][৩] তিনি ৩ এপ্রিল ২০০৪ থেকে ১০ জুলাই ২০০৬ পর্যন্ত ২ বছরেরও বেশি সময় ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
কর্মজীবন
[সম্পাদনা]তিনি ২০১২ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের জিয়া পরিষদের সভাপতি ছিলেন।[৪] তিনি ২০১৯ সালে পুন্ড্র ইউনিভার্সিটি অফ সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি, বগুড়ার কোষাধ্যক্ষ ছিলেন।
উপাচার্য পদ
[সম্পাদনা]তিনি ৩ এপ্রিল ২০০৪ সালে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়ার উপাচার্য নিযুক্ত হন। নভেম্বর ২০০৫ সালে, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতি (ইবিশিস) উপাচার্য এম রফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয়ের দুর্নীতি ও অনিয়ম এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাদেশ লঙ্ঘনের জন্য অভিযোগ তোলে।[৫] স্থানীয় চাকরি প্রার্থীদের চাপ এবং রাজনৈতিক সমস্যার কারণে রফিকুল ইসলাম ২০০৬ সালের জুলাই মাসে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে তার পদত্যাগপত্র জমা দেন।[৬][৭]
আরো দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ Engineer, Nazmus Shahadat, Senior Software। "Islamic University"। iu.ac.bd। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১১-২৭।
- ↑ "ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩৪তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী আজ" (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৩-১১-২৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১১-৩০।
- ↑ "Marking the 84th birth anniversary of late president Ziaur Rahman"। Daily Sun (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১১-২৭।
- ↑ "বিডিনিউজকর্মীদের উপর হামলার আরো নিন্দা-প্রতিবাদ"। bangla.bdnews24.com। ২০২১-১২-২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১১-২৭।
- ↑ "Corruption allegations brought against IU VC"। bdnews24.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৬-১২।
- ↑ Dainikshiksha। "ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি হলেই 'শনির দশা' - Dainikshiksha"। Dainik shiksha (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১১-২৭।
- ↑ প্রতিবেদক, নিজস্ব। "১১ উপাচার্যের কেউই মেয়াদ শেষ করতে পারেননি"। Prothomalo। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১১-২৭।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]