উইন্ডোজ ১০ হচ্ছে মাইক্রোসফট উইন্ডোজঅপারেটিং সিস্টেমের একটি উল্লেখযোগ্য সংস্করণ। এটি উন্মোচিত হয় ২০১৪ সালের ১৪-ই সেপ্টেম্বর এবং ২০১৫ সালের ২৯ জুলাই এটি মুক্তি পায়। মুক্তির পর এক বিবৃতিতে বলা হয়, এর পর মাইক্রোসফট আর নতুন কোনো অপারেটিং সিস্টেম উন্মোচন করবে না । উইন্ডোজ ১০ এর জন্য নতুন আপগ্রেড প্রদান করে তা আরোও উন্নত করবে।[২] তবে, ২০২১ সালের ২৪শে জুন মাইক্রোসফটের চিফ প্রোডাক্ট অফিসার পানোস প্যানের উপস্থাপনায় একটা ভার্চুয়াল ইভেন্টে উইন্ডোজের পরবর্তী সংস্করণ উইন্ডোজ ১১ এর ঘোষণা দেওয়া হয়।
উইন্ডোজ ১০ সম্পর্কে প্রথম আভাস দেয়া হয়, সফটওয়্যার ও ওয়েব ডেভেলপারদের জন্য ২০১৪ সালের এপ্রিলে অনুষ্ঠিত মাইক্রোসফটের বার্ষিক বিল্ড সম্মেলনে। উইন্ডোজ ১০ এর লক্ষ্য মূলত ব্যবহারকারীর নিজস্ব প্রয়োজনীয় ফিচারগুলোর সঠিক ব্যবস্থা করা, যা প্রথম উইন্ডোজ ৮-এর মাধ্যমে পরিচয় করানো হয়েছিলো। এটির সাথে অতিরিক্ত সফটওয়্যার যুক্ত করার মাধ্যমে ডেস্কটপ কম্পিউটার ও ল্যাপটপের মত টাচস্ক্রিন নয় এমন ডিভাইসে ব্যবহারকারী অভিজ্ঞতা উন্নত করা হয়েছে। এতে আরও রয়েছে উইন্ডোজ স্টোরের অ্যাপ চালানোর ক্ষমতা।
২১ জানুয়ারি-মাইক্রোসফ্ট ঘোষণা করেছে যে বর্তমানে কমপক্ষে উইন্ডোজ ৭ এসপি ১ বা উইন্ডোজ ৮.১ আপডেটে চলমান বেশিরভাগ ডিভাইস উইন্ডোজ ১০ এ বিনামূল্যে আপগ্রেড পাবে যদি এটি প্রথম বছরের মধ্যে করা হয়।
২ ফেব্রুয়ারি-মাইক্রোসফ্ট উইন্ডোজ ১০ এর জন্য একটি বিনামূল্যে সংস্করণ ঘোষণা করেছে রাস্পবেরি পাই ২.
২ এপ্রিল-নতুন অফিস ২০১৬ টাচ প্রিভিউ উইন্ডোজ জন্য চালু ১০.
১৮ মার্চ-উইন্ডোজ ৫ তম অফিসিয়াল আপডেট ১০ (বিল্ড ১০০৪১) যেহেতু প্রথম চালু করা হয়েছিল।
৩০ মার্চ-উইন্ডোজ ৬ তম অফিসিয়াল আপডেট ১০ (বিল্ড ১০০৪৯) চালু করা হয়।
১৫ জুলাই-উত্পাদনে মুক্তি (বিল্ড ১০২৪০)
২৯ জুলাই-সাধারণ প্রাপ্যতা (সংস্করণ ১৫০৭)
১২ নভেম্বর-নভেম্বর ২০১৫ আপডেট (থ্রেশহোল্ড ১, সংস্করণ ১৫১১, বিল্ড ১০৫৮৬)