ঈশ্বরগঞ্জ চৌকি আদালত
ঈশ্বরগঞ্জ, গৌরীপুর ও নান্দাইল উপজেলার দেওয়ানি মামলার কার্যক্রম পরিচালনাকারী আদালত।[১][২][৩][৪]
ইতিহাস
[সম্পাদনা]ঈশ্বরগঞ্জ পৌর সদর দত্তপাড়া গ্রামে ১৮৮০ সালে ২ একর ৪২ শতাংশ জমির ওপর তৎকালীন ব্রিটিশ সরকার একটি চৌকি আদালত স্থাপন করে।[১] এই আদালতে তৎকালীন বৃহত্তর ঈশ্বরগঞ্জ (গৌরীপুর ও নান্দাইল), ফুলপুর ও কিশোরগঞ্জের হোসেনপুরের কিছু অংশের দেওয়ানি মোকদ্দমার জন্য চালু হয়। ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলা ভাগ হয়ে গৌরীপুর ও নান্দাইল হয়। ঈশ্বরগঞ্জ, গৌরীপুর ও নান্দাইল উপজেলার দেওয়ানি মামলার কার্যক্রম চালু রয়েছে ঈশ্বরগঞ্জে অবস্থিত সিনিয়র সহকারী জজ আদালতটিতে। সিনিয়র সহকারী জজ আদালতকে ২০১২ সালে তৎকালীন আইন প্রতিমন্ত্রী যুগ্ম জেলা জজ আদালতে উন্নীত করার ঘোষণা দেন। ঈশ্বরগঞ্জ বার অ্যাসোসিয়েশন সূত্রমতে, তিনটি আদালতে মামলার পরিমাণ প্রায় ৬ হাজার। [৫]
কার্যক্রম
[সম্পাদনা]এ আদালতে জমি-সংক্রান্ত, পারিবারিক মামলা, অভিভাবক-সংক্রান্ত মামলা, অধিকার আদায়-সংক্রান্ত মামলা, টাকা আদায়ের মামলার বিচার কার্যক্রমসহ চৌকি ও ফৌজদারি উভয় ধরনের কার্যক্রম চালু রয়েছে।[৬]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ jugantor.com। "সমস্যায় জর্জরিত 'চৌকি' আদালত | শেষ পাতা | Jugantor"। jugantor.com। ২০১৯-০৮-২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৮-২২।
- ↑ "ঈশ্বরগঞ্জে আইনজীবীদের আদালত বর্জন"। দৈনিক ইত্তেফাক। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৩-০৭।
- ↑ "ভবন ভেঙে দুর্ঘটনার শঙ্কা"। আজকের পত্রিকা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৩-০৭।
- ↑ সংবাদদাতা, ঈশ্বরগঞ্জ (ময়মনসিংহ) উপজেলা। "ঈশ্বরগঞ্জে আইনজীবীদের আদালত বর্জন"। DailyInqilabOnline (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৩-০৭।
- ↑ http://www.protidinersangbad.com/todays-newspaper/news/96334/তিন-চৌকি-আদালত-পরিচালনায়-এক-বিচারক
- ↑ "ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলা"
|ইউআরএল=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। http (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৮-২২।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]