ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স, বাংলাদেশ

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স, বাংলাদেশ
সংক্ষেপেআইডিইবি
গঠিত৮ নভেম্বর ১৯৭০; ৫৩ বছর আগে (8 November 1970)
ধরনঅলাভজনক প্রতিষ্ঠান
আইনি অবস্থাপেশাদার সমিতি
পেশাগত উপাধি
ডিপ্লোমা ইঞ্জি.
সদরদপ্তরআইডিইবি ভবন, ১৬০/এ ভিআইপি রোড , ঢাকা ১০০০
অবস্থান
ক্ষেত্রসমূহপ্রকৌশল ও প্রযুক্তি
সদস্যপদ
ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার এবং স্থপতিদের জন্য
দাপ্তরিক ভাষা
বাংলা, ইংরেজি
সভাপতি
এ কে এম এ হামিদ
সাধারণ সম্পাদক
মো. শামসুর রহমান
প্রধান অঙ্গ
কাউন্সিল
প্রধান প্রতিষ্ঠান
ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন, বাংলাদেশ
অনুমোদনবাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড, শিক্ষা মন্ত্রণালয় (বাংলাদেশ)
ওয়েবসাইটideb.org.bd

ইনস্টিটিউশন অফ ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স, বাংলাদেশ, (আইডিইবি নামে ব্যাপকভাবে পরিচিত) হলো বাংলাদেশের ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার ও ডিপ্লোমা ইন আর্কিটেক্টদের জন্য একটি পেশাদার সংস্থা। এটি ১৯৭০ সালের ৮ নভেম্বর প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।[১][২] এর উদ্দেশ্য হলো ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের মধ্যে একটি সংযোগ তৈরি করা এবং প্রকৌশলীদের সম্প্রদায় হিসেবে কাজ করা,[৩] যারা বাংলাদেশে এবং প্রকৌশল পেশায় জনগণের প্রকৌশলী হিসেবে পরিচিত।[৪]

আইডিইবি হলো প্রকৌশলী সম্প্রদায়গুলোর একটি সংস্থা, যা প্রকৌশল খাতের জ্ঞান, বোঝাপড়া এবং অনুশীলনকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য নিবেদিত।[৫] ইনস্টিটিউশনের সামগ্রিক নীতি প্রণয়নের জন্য একটি ৫০০ সদস্যের সমন্বয়ে একটি জাতীয় কাউন্সিল রয়েছে। আইডিইবির ১১ সদস্যের উপদেষ্টা পরিষদও রয়েছে।[৬]

সদস্যপদ[সম্পাদনা]

ডিপ্লোমা প্রকৌশলী এবং/অথবা ম্যাট্রিকুলেশন বা এসএসসি পরবর্তী ৩ বা ৪ বছর মেয়াদি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিষয়ে শিক্ষাগত যোগ্যতাসহ এবং যুক্তরাজ্য, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ভারত, পাকিস্তান এবং বাংলাদেশের যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয় বা শিক্ষা বোর্ড অথবা বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক স্বীকৃত কোনো প্রতিষ্ঠান কর্তৃক প্রকৌশলে ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারী প্রকৌশলীরা আইডিইবির সদস্যপদ পাওয়ার জন্য যোগ্য। আইডিইবি ছয় স্তরের সদস্যপদ দেয়: ছাত্র সদস্য, সাধারণ সদস্য, ফেলো সদস্য, আজীবন সদস্য, দাতা সদস্য এবং সম্মানিত সদস্য।[৭]

সাধারণ সদস্য[সম্পাদনা]

বাংলাদেশ সরকার স্বীকৃত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে প্রকৌশলে ডিপ্লোমা পাস করেছেন এবং বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড থেকে সার্টিফিকেটপ্রাপ্ত যেকোনো ব্যক্তি এই প্রতিষ্ঠানের সদস্য হওয়ার জন্য যোগ্য। তবে তাকে সদস্য পদের জন্য ইনস্টিটিউট থেকে নির্ধারিত ফর্মে আবেদন করতে হবে এবং এর ফলে সে সদস্যপদ সনদ পাবেন।

ছাত্র সদস্য[সম্পাদনা]

পলিটেকনিক এবং টেকনিক্যাল ইনস্টিটিউটের ডিপ্লোমা-ইন ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সের সকল শিক্ষার্থী এবং তাদের সমতুল্যরা প্রতিষ্ঠানের নির্ধারিত শর্তাবলী সাপেক্ষে বা কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটি সময়ে সময়ে করা নির্ধারিত শর্তাবলী সাপেক্ষে প্রতিষ্ঠানের ছাত্র সদস্য হওয়ার যোগ্য হবেন।

আজীবন সদস্য[সম্পাদনা]

যেকোনো সদস্য আজীবন সদস্য হতে পারবেন যদি সে একবারে আইডিইবি ফান্ডে ১০,০০০/- (দশ হাজার) টাকা প্রদান করেন।

ফেলো সদস্য[সম্পাদনা]

যে সদস্য তার সদস্যতার ২৫ বছর পূর্ণ করেছেন এবং যিনি প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রমের সাথে যুক্ত ছিলেন এবং প্রকৌশলী কাজে দক্ষতা আছে তিনি ফেলো সদস্য হওয়ার যোগ্য হবেন। এই জাতীয় যেকোনো সদস্যতার জন্য আবেদন করলে, জেলা কার্যনির্বাহী কমিটি বিস্তারিত বিবরণ প্রস্তুত করবে এবং তা কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির কাছে জমা দেবে। সিইসি তথ্য যাচাই করে ফেলো সদস্য হিসেবে তাকে মনোনীত করবেন এবং অবশেষে ফেলো মেম্বারশিপ সার্টিফিকেট প্রদান করবেন।

দাতা সদস্য[সম্পাদনা]

(ক) "বিল্ড কনস্ট্রাকশন ফান্ড"-এ একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ দানকারী যেকোনো সদস্য প্রকৌশলী "দাতা সদস্য" হওয়ার অধিকারী হবেন।

(খ) আইডিইবি-এর কার্যক্রমের প্রতি সহানুভূতিশীল যে কোনো ব্যক্তি কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির অনুমোদন সাপেক্ষে আইডিইবি তহবিলে ১ (এক) লক্ষ টাকা দান করলে আইডিইবি-এর দাতা সদস্য হতে পারেন।

সম্মানিত সদস্য[সম্পাদনা]

যে ব্যক্তি সংগঠনের গঠনতন্ত্রের অনুচ্ছেদ- ০৩ (০৩.০১) এর ধারা- ০১-এ উল্লিখিত শর্তগুলো পূরণ করেন না, তবে এই প্রতিষ্ঠানের উদ্দেশ্য এবং নীতির প্রতি সহানুভূতিশীল বা প্রকৌশল ক্ষেত্রে কিছু অসামান্য অর্জন রয়েছে এবং যিনি সহায়তা করেন প্রতিষ্ঠানের উন্নয়নের জন্য অবদান রাখেন তিনি সম্মানিত সদস্য মনোনীত হওয়ার যোগ্য হবেন, তবে শর্ত থাকে যে এই ধরনের সদস্য সংখ্যা মোট নথিভুক্ত সদস্যদের ১% (এক শতাংশ)-এর বেশি হবে না। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আইডিইবির আজীবন সম্মানিত সদস্য।

বিভাগ[সম্পাদনা]

অধ্যয়ন ও গবেষণা বিভাগ[সম্পাদনা]

দেশ ও জনগণের উন্নয়নমূলক কাজে অবদানের জন্য আইডিইবি একটি গবেষণা ও অধ্যয়ন বিভাগ গঠন করেছে।[৮] এই বিভাগটি বিভিন্ন বিষয় এবং সমস্যার উপর গবেষণা পরিচালনা করে এবং বিভিন্ন প্রযুক্তিগত ক্ষেত্র, যেমন সেচ, বন্যা নিয়ন্ত্রণ, রাস্তা ও মহাসড়ক, বিদ্যুৎ, জ্বালানি, শহরগুলোতে জলাবদ্ধতা, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, পয়ঃনিষ্কাশন, আবাসন এবং অন্যান্য সাধারণ সুবিধাসমূহ ইত্যাদি ক্ষেত্রে পরিকল্পনাকারী এবং নীতি নির্ধারকদের সুপারিশ করে যাতে তারা উপযুক্ত নীতি ও পরিকল্পনা গ্রহণ করতে সাহায্য করতে পারেন। প্রতিষ্ঠানটি স্মারকলিপি পেশ, সংবাদ সম্মেলন, কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বৈঠক ইত্যাদি কার্যক্রম পরিচালনা করার মাধ্যমে ভুল জাতীয় নীতি, প্রকল্প ও কর্মসূচি ইত্যাদি সংশোধন ও পুনর্মূল্যায়ন করে আসছে।

আইসিটি ও ইনোভেশন বিভাগ[সম্পাদনা]

তথ্য প্রযুক্তিতে আইডিইবির সদস্যদের ক্ষমতায়ন এবং উদ্ভাবনী কার্যকলাপে সদস্যদের উৎসাহিত করার জন্য এর আইসিটি ও ইনোভেশন বিভাগ রয়েছে। এই বিভাগে সাফল্যের দৃষ্টান্তসহ তরুণ নেতৃত্ব রয়েছে। এই বিভাগের দুইটি শাখা রয়েছে আইডিইবি নারী আইসিটি উইং এবং ইনোভেশন সমন্বয় কমিটি।[৯]

পাঠাগার[সম্পাদনা]

আইডিইবি ভবনের (১৬০/এ, কাকরাইল ভিআইপি রোড, ঢাকা-১০০০, বাংলাদেশ) ২য় তলায় আইডিইবি “আইডিইবি স্বাধীনতা পাঠাগার” নামে একটি পাঠাগার পরিচালনা করা হয়, যেখানে প্রকৌশল, প্রযুক্তি, সামাজিক বিজ্ঞান, সাধারণ বিজ্ঞান, দর্শন, ঐতিহাসিক এবং অন্যান্য বিষয়ের বিভিন্ন ধরনের বই রয়েছে। গ্রন্থাগারকে সমৃদ্ধ করতে প্রতি বছর নিয়মিতভাবে বই সংগ্রহের নির্দিষ্ট কর্মসূচি চালু রয়েছে।

আইডিইবি সদস্য প্রকৌশলী এবং গবেষণা ব্যক্তিত্ব এবং সমাজের বিভিন্ন স্তরের শিক্ষার্থীরা পাঠাগারে সংরক্ষিত বই পড়ে জ্ঞান অর্জনের জন্য নিয়মিত সেখানে যান। পাঠাগার ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ এটি রক্ষণাবেক্ষণের মাধ্যমে সমাজে জ্ঞান ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য গর্বিত। পাঠাগারটি সমৃদ্ধ করার জন্য তারা সরকারি ও বেসরকারি কর্মকর্তা, বুদ্ধিজীবী, লেখক এবং দাতা সংস্থার কাছ থেকে আন্তরিক সহযোগিতা ও সাহায্য কামনা করে।

প্রকাশনা[সম্পাদনা]

আইডিইবি একটি সামাজিক-প্রযুক্তিগত মাসিক সাময়িকী প্রকাশ করে যার নাম "কারিগর"। স্বনামধন্য এবং বিজ্ঞ ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের সমন্বয়ে একটি সম্পাদক বোর্ড সাময়িকীটি প্রকাশ করেন। তারা এর জন্য মানসম্পন্ন প্রবন্ধ নির্বাচন করেন। এছাড়া প্রয়োজনে সময়ে সময়ে বিশেষ সম্পূরক সংখ্যাও প্রকাশিত হয়। ডিপ্লোমা প্রকৌশলীরা তাদের নিবন্ধের মাধ্যমে এতে নিয়মিত অবদান রাখেন।

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পর্কে জনসচেতনতা সৃষ্টির এই অভিনব প্রচেষ্টাকে ইতিমধ্যেই সমাজের বুদ্ধিজীবী মহলে স্বাগত জানানো হয়েছে। জার্নালের সম্পাদকীয় প্যানেল বর্তমান যুগের চাহিদায় নিরবচ্ছিন্ন প্রকাশনার মান উন্নয়নে কাজ করছে। গত অর্ধ দশকে অনেক পাঠক ও প্রশংসকদের সীমাহীন সমর্থন ও সহযোগিতার মাধ্যমে তারা তাদের লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য অত্যন্ত প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

সম্মেলন[সম্পাদনা]

আইডিইবি প্রকৌশল, প্রযুক্তি ও শিক্ষা বিষয়ে বেশ কয়েকটি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সম্মেলনের আয়োজন করেছে।[১০]

টেকসই উন্নয়নের জন্য টিভিইটি-এর আন্তর্জাতিক সম্মেলন ২০১৫[সম্পাদনা]

আইডিইবি এবং সিপিএসসি, ম্যানিলা যৌথভাবে টেকসই উন্নয়নের জন্য টিভিইটি-এর আন্তর্জাতিক সম্মেলন আয়োজন করেছিল। এটি ছিল বাংলাদেশে কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ (টেকনিক্যাল ভোকেশনাল এডুকেশন অ্যান্ড ট্রেনিং, টিভিইটি) বিষয়ক প্রথম আন্তর্জাতিক সম্মেলন।

"ভবিষ্যৎ কর্মজগতে দক্ষতা এবং বৈশ্বিক প্রতিযোগিতার জন্য টিভিইটি" বিষয়ক আন্তর্জাতিক সম্মেলন ২০১৭[সম্পাদনা]

"ভবিষ্যৎ কর্মজগতে দক্ষতা এবং বৈশ্বিক প্রতিযোগিতার জন্য টিভিইটি" বিষয়ক আন্তর্জাতিক সম্মেলন ২০১৭ সালের জুলাই মাসে ঢাকার আইডিইবিতে আয়োজিত হয়। আইডিইবি এবং ম্যানিলার কলম্বো প্ল্যান স্টাফ কলেজ (সিপিএসসি) যৌথভাবে এই সম্মেলনের আয়োজন করে, যেখানে বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয়, জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কাউন্সিল, আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (আইএলও), কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরবাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড, এটুআই, ইএসডি অস্ট্রেলিয়া, আইওএম, পিকেএসএফ, স্টেপ, বিএমইটি, এফবিসিসিআই, বিইএফ সম্মেলনের সহযোগী ছিল।

এই আন্তর্জাতিক সম্মেলনে দক্ষ জনশক্তির ভবিষ্যত চাহিদা এবং চাহিদাভিত্তিক মানসম্পন্ন কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ (টিভিইটি) নিশ্চিত করার জন্য ত্বরিত প্রক্রিয়া নিয়ে আলোচনা করা হয়েছিল।

গণ প্রকৌশল দিবস[সম্পাদনা]

প্রতিবছর ৮ নভেম্বর ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশের (আইডিইবি) প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে সারাদেশে গণ প্রকৌশল দিবস পালিত হয়।[১১] দিবসটির প্রাক্কালে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে গৃহীত কর্মসূচি জাতির সামনে তুলে ধরা হয়। জাতীয় দৈনিকে বিশেষ সম্পূর সংখ্যা প্রকাশিত হয় এবং বাংলাদেশ টেলিভিশন ও অন্যান্য ইলেকট্রনিক মাধ্যমে অংশগ্রহণকারী বিশিষ্ট ব্যক্তিদের ছবি সম্প্রচার করা হয়। দিবসটি উপলক্ষে বাংলাদেশের মহামান্য রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, জাতীয় সংসদের স্পিকার, বিরোধী দলীয় নেতা, মন্ত্রিপরিষদের সদস্য এবং বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা বিশেষ বাণী প্রদান করেন। অংশগ্রহণকারী সদস্য প্রকৌশলী ও পলিটেকনিকের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা বর্ণাঢ্য র‍্যালি বের করেন। গণ প্রকৌশল দিবস উপলক্ষে আইডিইবি নিয়মিতভাবে সপ্তাহব্যাপী বিভিন্ন আলোচনাসভা, সেমিনার, জাতীয় সমস্যা নিয়ে কারিগরি বক্তৃতার সেশন এবং দুস্থ মানবতার কথা বিবেচনা করে রক্তদান কর্মসূচি ইত্যাদি অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।[১২]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "Institution of Diploma Engineers Bangladesh"skillman.eu (ইংরেজি ভাষায়)। ৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯। ২৭ আগস্ট ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ আগস্ট ২০২১ 
  2. "Institution of Diploma Engineers (IDEB), Bangladesh, 160/A VIP Rd, Phone +880 2-58314488"bd.asiafirms.com। সংগ্রহের তারিখ ২৭ আগস্ট ২০২১ 
  3. "IDEB is a real pro-Liberation War Institution in Bangladesh which participated in the war with formal announcement"www.theeconomyworld.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জুন ২০২১ 
  4. "Diploma engineers key force in railways: Railways minister"দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড (ইংরেজি ভাষায়)। ১১ আগস্ট ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জুন ২০২১ 
  5. "IDEB stresses for achieving SDGs"দ্য নিউ নেশন (ইংরেজি ভাষায়)। ২৮ জুন ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জুন ২০২১ 
  6. "Golden jubilee of IDEB, Peoples Engineering Day tomorrow"দি ইনডিপেনডেন্ট। ঢাকা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জুন ২০২১ 
  7. বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি। Parikalpanā Kamiśana, Gaṇaprajātantrī Bāṃlādeśa Sarakāra.। ২০০৬। পৃষ্ঠা ৫৯০। 
  8. "IDEB invents destroying tunnel"ডেইলি সান (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জুন ২০২১ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  9. "'Int'l Clean Technology Fair' kicks off in the capital at (IDEB)"ঢাকা ট্রিবিউন। ২৫ জুন ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জুন ২০২১ 
  10. "CPSC, DTE and IDEB Hosts International Participants in the Regional Program and International Conference in Dhaka, Bangladesh"। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৬-২৪ 
  11. "People's Engineering Day Nov 8"দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ৬ নভেম্বর ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জুন ২০২১ 
  12. "Three-day Kathak dance fest under way at IDEB"নিউ এজ (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জুন ২০১২