লুকানো ভালোবাসা
লুকানো ভালোবাসা | |
---|---|
![]() | |
ভিত্তি | হালিত জিয়া উশাক্লিগিল কর্তৃক আশক-ই মেম্নু |
লেখক |
|
পরিচালক | হিলাল সারাল বারীশ ইয়শ |
অভিনয়ে | বেরেন সাত কিভাঞ্চ তাতলিতুগ নেবাহাত চেহরে সেলচুক ইয়ন্তেম হাযাল কায়া |
মূল দেশ | তুরস্ক |
মূল ভাষা | তুর্কি |
মৌসুমের সংখ্যা | ২ |
পর্বের সংখ্যা | ৭৯ |
নির্মাণ | |
প্রযোজক | কেরেম চাতায় |
নির্মাণের স্থান | ৪১°৯′৫৫.২৮″ উত্তর ২৯°৩′৯.৯২″ পূর্ব / ৪১.১৬৫৩৫৫৬° উত্তর ২৯.০৫২৭৫৫৬° পূর্ব ৪১°১৩′১৬.৬৭″ উত্তর ২৯°১৭′৪৪.৮৮″ পূর্ব / ৪১.২২১২৯৭২° উত্তর ২৯.২৯৫৮০০০° পূর্ব |
চিত্রগ্রাহক | হুসেইন তুঞ্চ |
ব্যাপ্তিকাল | ৯০ মিনিট |
নির্মাণ কোম্পানি | আয় ইয়াপিম |
মুক্তি | |
মূল নেটওয়ার্ক | ক্যানাল ডি |
প্রথম প্রদর্শন | ৪ সেপ্টেম্বর ২০০৮ - ২৪ জুন ২০১০ |
বহিঃসংযোগ | |
ওয়েবসাইট |
লুকানো ভালোবাসা (তুর্কি: Aşk-ı Memnu, আশক-ই মেমনু, বাংলা: নিষিদ্ধ ভালোবাসা) হল ২৮ থেকে ২০১০ সালের মাঝামাঝি ক্যানাল ডি তে সম্প্রচারিত তুর্কি রোমান্টিক টেলিভিশন ধারাবাহিক নাটক।[১] এটি হালিত জিয়া উশাক্লিগিলের রচিত একই নামের ১৮৯৯ সালের উপন্যাসের নাট্যরূপ, তবে এতে মূল উপন্যাসের উনিশ শতাব্দীর প্রেক্ষাপটের পরিবর্তে সমসাময়িক ইস্তাম্বুলের পটভূমিতে কাহিনী চিত্রায়িত হয়েছে। ১৯৭৪ সালে উপন্যাসটি অবলম্বনে প্রথম টেলিভিশন ধারাবাহিক নির্মিত হয়। এছাড়াও প্যাশন প্রহিবিডা নামে লাতিন ভাষাতেও ধারাবাহিকটি পুনঃনির্মিত হয়।
কাহিনী
[সম্পাদনা]গল্পটি শুরু হয় আদনান জিয়াগিল ও তার পরিবারকে নিয়ে। আদনান জিয়াগিল ইস্তাম্বুল শহরের বস্পরুসস্ট্রাটিট সৈকতের পাশে একটি বাড়িতে তার দুই সন্তান, কিশোরী নিহাল ও এগার বছরের বুলেন্ত ও তার ভাইপো বেহলুল ও অনেক গৃহকর্মচারী নিয়ে বসবাস করেন।বেহলুল হল আদনানের চাচাত ভাই এর ছেলে যে খুব ছোটবেলায় এক সড়ক র্দুঘটনায় তার বাবা মাকে হারানোর পর আদনানের পরিবারের সাথে বাস করে।মিস দেনিজ দিকরটন আদনানের সন্তানদের তাদের মায়ের মৃত্যুর পর থেকে দেখাশুনা করে ও আদনানের স্ত্রীর সাথে মৃত্যুর পর দীর্ঘ সময় এই পরিবারের বাস করে।
যহেথু আদনান একজন ধনী বিপত্নীক, ফারদিভস ইয়োরিওগুলু যার দুই মেয়ে ছিল ও সম্প্রতি তার স্বামীকে হারিয়েছে সে আদনানের প্রতি আকৃষ্ট হয়। পেয়কার ইয়োরিওগুলু (ফারদিভসের বড় মেয়ে) নিহাত ওনাল কে বিয়ে করে। তাদের বিবাহের সময় আদনান ও বিহতার ইয়োরিওগুলুর (ফারদিফসের ছোট মেয়ে)সাক্ষাত হয় ও আদনান প্রেমে পড়ে। আদনান তার চেয়ে বয়সে অনেক ছোট, সুন্দরী বিহতার এর প্রেমে পড়ে যায় ও তাকে বিয়ের প্রস্তাব দেয় যদিও আদনান জানত তার বিহতারের মা তাকে(আদনানকে) নিয়ে স্বপ্ন দেখে। বিহতারের বাবার মৃত্যুর জন্য বিহতার তার মাকে দায়ী করলেও, মা ও মেয়ের মাঝে ভালোবাসা একটুও কমে না।
নিহাতের বাবা ধনী ও ধুর্ত ব্যাবসায়ী হিলমি ওনালের কাছেও ফারদিভস খুব অপ্রিয় ছিল। হিলমি ফারদিভসকে অপছন্দ করত কারণ ফারদিভ খুবই লোভী, চতুর ও স্বার্থপর। এজন্য সে(হিলমি) তার(ফারদিভের) জীবনকে সদা কঠিন করার জন্য সংকল্প করেছিল।
ফারদিভ তার বিয়ের বিষয়ে আদনানের প্রস্তাবে প্রথমে অস্মমতি জানালেও, বিহতার বিয়ের জন্য রাজি হয়। হিলমি তাদের বিয়েতে বাধা দেয় ও বিয়ে বন্ধ করার চেস্টা করে। আদনান ও বিহতারের বিয়ে সম্পন্ন হয়।পরে,হিলমি আদনান কে সাবধান করে যে, সে ফারদিভসের মেয়েকে বিয়ে করে বড় ভুল করেছে যেমন টি তার ছেলে নিহাত করেছে।সে আরও বলে ফারদিভস এর সুবিধা নেবে যেভাবে সে পেয়কার ও নিহাতের বিয়ের পর নিয়েছে।কিন্তু,আদনান তার কথা অবহেলা করে ও তাকে আশ্বস্থ করে যে এরকম কিছুই হবে না।
বিহতার বিয়ের পর আদনানের পরিবারের সাথে থাকতে শুরু করে এবং চেষ্টা করে বন্ধুত্বের মাধ্যমে আদনানের দুই সন্তানের মন জয় করতে।শীঘ্রই, বিহতারে মা ফারদিভস ও তাদের বাড়িতে আসে এবং এই পরিবারের সাথে বসবাস শুরু করে।আদনান নিহাতকে তার অফিসে কাজের জন্য আমন্ত্রন জানায় ও নিহাত তাতে রাজি হয়।এতে হিলমি চরম ক্ষুদ্ধ হয় ও সে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হয় যে আদনান ও ও তার ছেলে নিহাতের জীবন বিপর্যস্ত করবে।
নিহাল তার বাবার বিহতারকে বিয়ের সিদ্ধান্তকে মোটেই পছন্দ করেনি।সে চেয়েছিল যেন তার বাবা তার মাতৃতুল্য পালনকারী দেনিযকে বিবাহ করে। তবুও সে মেনে নিয়েছিল।আদনান ও বিহতারের বিবাহের পর দিনগুলি ভালই কাটছিল যখন বিহতার সবাই কে আপন করে নেওয়ার চেষ্টা করছিল।কিন্তু বিহতার হটাৎ আদনানের সন্তান গর্ভে ধারণ করে,কিন্তু সে তার গর্ভের সন্তান জন্ম দিতে অইচ্ছা প্রকাশ করে।করণ হিসেবে সে বলে বিয়ের পর এটা খুব দ্রুত এবং সে বয়সে এখনও প্রস্তুত নয়।কিন্তু তার মা ফারদিভস তাকে সন্তান গ্রহণ করতে উপদেশ দেয় ও বলে এতে এই পরিবারে তার অবস্থান শক্ত হবে।আদনান তাকে ভেবে দেখতে বলে।যাই হোক, বিহতার আদনানের সম্মতি ছাড়াই গর্ভপাত করে। তাদের মাঝে এ বিষয়ে ঝগড়া হলেও পরে তা মিটে যায়।
বশির হল জিয়াগিল পরিবারের গাড়িচালক যে ছয় বছর বয়স থেকে পরিবারটির সাথে বাস করে সে নিহালের ছোটবেলার বন্ধু।বশির নিহালকে মনে মনে ভালবাসত ও তার মুখে হাসি দেখার জন্য যেকোন কিছু করতে পারত।অন্যদিকে,নিহাল বেহলুলকে পাগলের মত ভালবাসত, কিন্তু এ বিষয়ে শুধু মিস দেনিয জানত। জিয়াগিল পরিবারের কর্মচারী সুলাইমান ও তার স্ত্রী সায়েস্তে ও তাদের মেয়ে সেমিলে বশিরের প্রতি সদয় ছিল।
সবাই জানত বেহলুল একজন ফুর্তিবাজ।বিহতার তাকে ঘৃনা করত একারণে যে সে তার বোন পেয়কারের সাথে ভালবাসার সম্পর্ক ছিন্ন করেছিল।কিন্তু, জিয়াগিল পরিবারের সাথে বসবাস শুরুর পর থেকে সে আস্তে আস্তে বেহলুলের প্রেমে পড়ে যায়। প্রথমে, সে বেহলুলের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করলেও পরে গ্রহণ করে।
বেহলুল নদীর ধারে একটি নতুন বাড়ি কেনে ও সেখানে থাকতে শুরু করে।কিন্তু, এ সম্পর্কে শুধু বিহতার জানত।তাই,বিহতার মাঝে মাঝে সেখানে বেহলুলের সাথে দেখা করতে যেত।বশির এ বিষয়ে যে কোনভাবে জানতে পারে এবং তাদের সাক্ষাতের একটি গোপন ভিডিও রেকর্ড করে। কিন্তু,সে এটি প্রকাশে ভয় পাচ্ছিল কারণ,এটি সম্পর্কে জানতে পারলে নিহাল কষ্ট পাবে। তাই,সে কাউকে কিছু না জানিয়ে জিয়াগিল পরিবার থেকে লুকিয়ে দূরে অন্যস্থানে চলে যায়।
বেহলুল তার প্রেমিকা এলিফ মেরিয়েমের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করে ও বিহতারের ঘনিষ্ট শুরু করে।কিন্তু,শীঘ্রই সে অনুভব করে যে সে তার চাচাকে প্রতরণা করছে।তাই,সে বিহতারকে আবজ্ঞা করা শুরু করে।কিন্তু,বিহতার অনুভব করে যে বেহলুলকে ছাড়া তার পক্ষে বাঁচা অসম্ভব। ফারদিভ বিহতারের আচরনে কিছুটা আন্দাজ করতে পারে। তাই,সে তার পরিচারিকা কাদিয়াকে এ বিষয়ে গুপ্তচরবৃত্তির জন্য নির্দেশ দেয়।এতে খুব দ্রুতই ফারদিভ বিহতার ও বেহলুলের ভালবাসা সম্পর্কে সবকিছু জানতে পারে।সে আরও জানতে পারে যে নিহাল বেহলুলকে ভালবাসে। নিহাল তারপর দ্রুতই প্রকাশ করে যে সে বেহলুলকে ভালবাসে।এ কথা শুনে বেহলুল ধাক্কা খায় কারণ সে শুধু নিহালকে বোন হিসেবে ভালবাসে। বশির হটাৎ জানতে পারে যে তার তার ফুসফুসের কান্সার আছে। যে কোন ভাবে জিয়াগিল পরিবার তাকে খুজেঁ পায় ও সে বেহলুল কে বলে সে যদি নিহালকে বিয়ে না করে তাহলে সে বিহতার ও তার ভালোবাসা ও গোপন সাক্ষাতের ভিডিও সবার সামনে নিয়ে আসবে। বেহলুল নিহালকে বিয়ে করতে রাজি হয় ও বশির নিহালকে খুশি দেখে নিজে খুশি হয়। বশিরকে দেখাশুনার জন্য আদনানের বোন আরসান তার বাড়িতে নিয়ে যায়।
ভাঙা হৃদয় নিয়ে বিহতার বেহলুলের মুখোমুখী হয়।বেহলুল বিহতারকে বলে যে তাদের সম্পর্ক এখানেই শেষ।সে ভুল করেছে তা নিহালকে বিয়ে করে সংশোধন করতে চাই। বিহতার জানত সে তাকে ভালবাসে শুধু নিজের অপরাধবোধের জন্য সে নিহালকে বিয়ে করছে।বিহতার অবশেষে তার মায়ের সামনে ভেঙে পড়ে ও তাকে সবকিছু বলে। ও তার মাকে এই বিয়ে বন্ধ করতে মিনতি জানাই। কিন্তু, ফারদিভস চেস্টা করেও কিছুতে এ বিয়ে বন্ধ করতে পারেনা। বেহলুল এরপর একরকম দোটানায় পড়ে যায়।তখন সে নিজের কাছে নিজে লজ্জিত ও অপরাধী বোধ করছে।কারণ,সে তার পিতার মত চাচা আদনানের সাথে প্রতারণা করেছে।যার জন্য সে এলিফ এর সাথে সম্পর্ক ত্যাগ করল,সেই বিহতারের সাথে প্রেমের মাশুল হিসেবে তাকে নিহালকে বিয়ে করতে হচ্ছে।
নিহাল ও বেহলুলের বিবাহের এক দিন আগে, বিহতার বেহলুলকে তার সাথে পালিয়ে যাওয়ার জন্য বলে।কিন্তু, বেহলুল তার প্রস্তাব প্রত্যাখান করে। শেষ অবলম্বন হিসেবে বিয়ের দিন বিহতার বেহলুলের সম্মুখীন হয়ে একটি বন্দুক নিজের দিকে তাক করে। সে তাকে প্রশ্ন করে যে সে কোনটি চাই, তাকে চিরকালের জন্য গ্রহণ করতে নাকি তাকে চিরকালের জন্য হারাতে। বেহলুলের উত্তর ছিল “না” ও তার তখন সেই সাহস ছিল না যে তার হাত থেকে বন্দুক কেড়ে নেবে।
আদনান ঘরে ঢুকে স্বচক্ষে সবকিছু দেখতে পেল।সে স্বপ্নেও কল্পনা করতে পারেনি যে তার সন্তানের মত বেহলুল তার সাথে এরকম বিশ্বাসঘাতকতা করবে। তারপর, বিহতার আদনানের দিকে তাকাল ও নিজেকে শেষ করে দিল।বিহতারের মৃত্যুর পর বেহলুল তার কবরে যেত ও সে বিহতারের কাছে ক্ষমা চাইত যে সেদিন তার ভীরুতার জন্য বিহতারের মৃত্যু হয়েছে।আর কারো জন্য নয়, শুধুমাত্র তার জন্য বিহতারের এই পরিণতি। সেদিন যদি সে বিহতারের কাছ থেকে বন্দুক কেড়ে নিত তাহলে সবকিছু হয়ত এভাবে শেষ হয়ে যেত না। বেহলুল মনে করেযে সে তার ভালোবাসার মানুষ ও সেই তার খুনি।বিহতারের অন্তিম পরিণতির জন্য একমাত্র সেই দায়ী ও তার শাস্তি হিসেবে তাকে সারাজীবন এই অপরাধ নিয়ে বেঁচে থাকতে হবে।এই ঘটনার পর বেহলুল চিরদিনের জন্য জিয়াগিল পরিবার ত্যাগ করে।মেয়ে বিহতারের মৃত্যুর শোকে ফারদিভস প্যারালাইজড হয়ে যায়। সে বিহতারের ভালবাসায় প্রভাবিত করার জন্য নিজেকে দোষী করে যার পরিণতি গিয়ে দাঁড়ায় মৃত্যু।
এরপর, আদনান বিহতার-বেহলুলের বিশ্বাসঘাতকতার স্বিকার হয়ে, সে তার পরিবারে সদস্যদের(নিহাল,বুলেন্ত,মিস দেনিয দি কারতন,সুলাইমান ও তার স্ত্রী,সন্তান) নিয়ে অন্য আরেকটি বাড়িতে চলে যায় ও নিজের স্বাভাবিক জীবনে ফেরার চেষ্টা করে। একই সময়ে নিহালও বেহলুলের বিশ্বাসঘাতকতায় ভাঙা হৃদয় নিয়ে স্বাভাবিক হওয়ার প্রয়াসে।
চরিত্র
[সম্পাদনা]- বিহতার ইয়ারিওগলু জিয়াগিল - বেরেন সাত
- বেহলুল হাযনেদার - কিভাঞ্চ তাতলিতুগ
- আদনান জিয়াগিল - সেলচুক ইয়ন্তেম
- ফারদিভস ইয়ারিওগলু - নেবাহাত চেহরে
- মিস দেনিয দে কারতন - যেরিন তেকিন্দর
- নিহাল জিয়াগিল - হাযাল কায়া
- বুলেন্ত জিয়াগিল - বাতুহান কারাচাকায়া
- পেয়কার ইয়ারিওগলু ওনাল - নূরু ফেত্তাখগ্লু
- নিহাত ওনাল - ইকার কিজামাস
- হিলমি ওনাল - রেসেপ আকতুগ
- আয়নুর ওনাল - জেরিন নিসান্সি
- বশির এলসি - বেরেন আকবুলুত
- সুলায়মান - রানা সাবের
- সায়েস্তে - ফাতেমা কারানফিল
- সেমিলে - পালিন এরমিস
- নাসরিন - এভরান দুয়াল
- সায়িদ - হায়াল কোসিওগলু
- কাদিয়া - উফুক কাফলান
- বালিন - উগার তাকিন
- আরসান জিয়াগিল - গুলশান তুনসির
আন্তর্জাতিক সম্প্রচার
[সম্পাদনা]আশক-এ মেম্নু হল তুরস্কে এযাবৎকালের রেকর্ড ভঙ্গকারী এবং সর্বোচ্চ রেটিংপ্রাপ্ত টিভি ধারাবাহিক।[২][৩] পাকিস্তানে এর শেষ পর্বের রেটিং ছিল ১১.৯ যা একসঙ্গে ৯ কোটিরও বেশি দর্শক দেখেছিল। তুমুল জনপ্রিয়তার কারণে এটি পাকিস্তানে দ্বিতীয়বার সম্প্রচারিত হয়। সিরিজটি আরবি, ফার্সি, উর্দু, হিন্দি,[৪] হিব্রু, মালয়, চীনা ইতালীয়, জার্মান, স্প্যানিশ, ফরাসিসহ সহ ৭৩ টি ভাষায় ডাবিং করে সম্প্রচার করা হয় এবং এটি পৃথিবীর অন্যতম জনপ্রিয় সিরিজ হিসেবে খ্যাত ।২০১৬ সালের ১০ই নভেম্বর থেকে চ্যানেল আই সিরিজটি বাংলা ভাষায় সম্প্রচার করা শুরু করে।[৫]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Forbidden Love (2008–) "Ask-i memnu" (original title)"। IMDb.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-১১-২৩।
- ↑ Turquía sueña con el amor prohibido
- ↑ Soap Operas in the Arab World Yield Their Own Soft Power[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "Rishtey to air Turkish drama 'Pabbandl Ishq'"। BizAsia। ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৩০ ডিসেম্বর ২০১৫।
- ↑ https://www.m.mzamin.com/article.php?mzamin=39278[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- Aşk-ı Memnu – Official Website ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৫ আগস্ট ২০১৫ তারিখে
- Aşk-ı Memnu – Official YouTube Page