আল-ফারুক মসজিদ
| আল-ফারুক মসজিদ | |
|---|---|
২০২০ সালে আল-ফারুক মসজিদ | |
| ধর্ম | |
| অন্তর্ভুক্তি | ইসলাম |
| অবস্থান | |
| অবস্থান | ৪৪২ ১৪তম স্ট্রিট আটলান্টা |
| রাজ্য | জর্জিয়া |
| দেশ | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |
| স্থানাঙ্ক | ৩৩°৪৭′৮″ উত্তর ৮৪°২৪′৪″ পশ্চিম / ৩৩.৭৮৫৫৬° উত্তর ৮৪.৪০১১১° পশ্চিম |
| স্থাপত্য | |
| ধরন | মসজিদ |
| প্রতিষ্ঠার তারিখ | ১৯৮০ |
| সম্পূর্ণ হয় | ২০০৮ |
| নির্মাণ ব্যয় | ১০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার |
| বিনির্দেশ | |
| ধারণক্ষমতা | ৫,০০০ |
| গম্বুজসমূহ | ২ |
| মিনার | ১ |
| ওয়েবসাইট | |
| alfarooqmasjid.org | |
আল-ফারুক মসজিদ যুক্তরাষ্ট্রের জর্জিয়ার আটলান্টায় অবস্থিত একটি মসজিদ। ১৯৮০ সালে প্রতিষ্ঠিত এই মসজিদটি দক্ষিণ-পূর্ব আমেরিকার অন্যতম বৃহত্তম মসজিদ। আটলান্টার হোম পার্কে অবস্থিত বর্তমান ভবনটির কাজ ২০০৮ সালে শেষ হয়।
ইতিহাস
[সম্পাদনা]জর্জিয়া ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজির (জর্জিয়া টেক) শিক্ষার্থীসহ শহরটিতে দক্ষিণ এশিয়ার মুসলমানদের ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার কারণে ১৯৮০ সালে আটলান্টায় আল-ফারুক মসজিদটি প্রতিষ্ঠিত হয়।[১] এটি ছিল শহরের প্রথম সংখ্যাগরিষ্ঠ অভিবাসী মসজিদ,[২] যদিও তখন শহরটিতে আফ্রিকান-আমেরিকান মুসলমানদের জন্য বেশ কয়েকটি মসজিদ ছিল।[৩][৪] এটি জর্জিয়ার টেকের নিকটবর্তী হোম পার্কে প্রতিষ্ঠিত হয়।[২] পরবর্তীতে মসজিদটি একটি কবরস্থান প্রতিষ্ঠা করে এবং ১৯৯০ সালে একটি কে-৮ স্কুল[৫][১] এবং ১৯৯২ সালে ইসলামী পড়াশোনার উপর কেন্দ্র করে আরেকটি স্কুল চালু করে।[১] আল-ফারুক পরে জর্জিয়ার নরক্রসে একটি অনুমোদিত মসজিদ প্রতিষ্ঠা করেন।[১]
১৯৯৯ সালে মসজিদটিতে বেশ কয়েকটি বড় সংস্কার করা হয়[১] এবং ২০০৩ সালে নতুন মসজিদ ভবনের নির্মাণকাজ শুরু হয়।[৬] এই ভবনটি ২০০৮ সালে সম্পূর্ণ হয় এবং এর নির্মাণব্যয় ছিল ১০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।[৭] নতুন ভবনে দুইটি তামার গম্বুজ রয়েছে যা জেরুজালেমের কুব্বাত আস-সাখরার কথা স্মরণ করিয়ে দেয়[৭] এবং আনুমানিক ৫,০০০ মানুষের স্থান সংকুলান হয়।[১] এছাড়াও নতুন অষ্টভূজাকৃতির ভবনটিতে একটি লম্বা মিনার ও মাশরাবিয়া-আবৃত বারান্দা রয়েছে।[৭] ২০১৫ সালের হিসেবে, মসজিদটির জুমার নামাজে গড়ে প্রায় ১০০০ জন অংশগ্রহণ করে।[৭]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- 1 2 3 4 5 6 Barzegar 2010, পৃ. 69।
- 1 2 Karim 2009, পৃ. 167।
- ↑ Barzegar 2010, পৃ. 68–70।
- ↑ Thangaraj 2015, পৃ. 47।
- ↑ Karim 2009, পৃ. 169।
- ↑ Ramey 2006, পৃ. 80।
- 1 2 3 4 Curiel 2015, পৃ. 63।
গ্রন্থপুঞ্জি
[সম্পাদনা]- Barzegar, Abbas (২০১০)। Curtis IV, Edward E. (সম্পাদক)। Encyclopedia of Muslim-American History (ইংরেজি ভাষায়)। পৃ. ৬৮–৭২। আইএসবিএন ৯৭৮-১-৪৩৮১-৩০৪০-৮ – Google Books এর মাধ্যমে।
{{বই উদ্ধৃতি}}:|কর্ম=উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য) - Curiel, Jonathan (২০১৫)। Islam in America (ইংরেজি ভাষায়)। আইএসবিএন ৯৭৮-০-৮৫৭৭২-৪৮৩-০ – Google Books এর মাধ্যমে।
{{বই উদ্ধৃতি}}:|কর্ম=উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য) - Karim, Jamillah (২০০৯)। American Muslim Women: Negotiating Race, Class, and Gender Within the Ummah (ইংরেজি ভাষায়)। আইএসবিএন ৯৭৮-০-৮১৪৭-৪৮০৯-১ – Google Books এর মাধ্যমে।
{{বই উদ্ধৃতি}}:|কর্ম=উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য) - Ramey, Steven (২০০৬)। Hill, Samuel S. (সম্পাদক)। The New Encyclopedia of Southern Culture: Volume 1: Religion (ইংরেজি ভাষায়)। পৃ. ৭৯–৮১। আইএসবিএন ৯৭৮-০-৮০৭৮-৭৭১৬-৬ – Google Books এর মাধ্যমে।
{{বই উদ্ধৃতি}}:|কর্ম=উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য) - Thangaraj, Stanley (২০১৫)। King, C. Richard (সম্পাদক)। Asian American Athletes in Sport and Society (ইংরেজি ভাষায়)। পৃ. ৪৭–৬৬। আইএসবিএন ৯৭৮-১-৩১৭-৫৯৫৩২-৮ – Google Books এর মাধ্যমে।
{{বই উদ্ধৃতি}}:|কর্ম=উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য)
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- দাপ্তরিক ওয়েবসাইট (ইংরেজি)