আর্বোরোফাইলা
আর্বোরোফাইলা | |
---|---|
ধলাগলা বাতাই, Arborophila gingica | |
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস | |
জগৎ: | প্রাণী জগৎ |
পর্ব: | কর্ডাটা |
শ্রেণী: | পক্ষী |
বর্গ: | Galliformes |
পরিবার: | Phasianidae |
উপপরিবার: | Perdicinae |
গণ: | Arborophila Hodgson, 1837 |
প্রজাতি | |
প্রায় ২০টি, নিবন্ধ দেখুন |
আর্বোরোফাইলা ফ্যাসিয়ানিডি পরিবারের অন্তর্গত একটি গণ।[১] আর্বোরোফাইলা শব্দের অর্থ বৃক্ষপ্রেমী (লাতিন: arbor = বৃক্ষ, গ্রিক: philos = প্রিয়)।[২] এটি খুবই বিস্তৃত একটি গণ। প্রজাতির সংখ্যা অনুসারে গ্যালিফর্মিস বর্গের মধ্যে ফ্র্যাঙ্কোলিনাস গণের পরেই এর স্থান।
বিবরণ
[সম্পাদনা]এরা দেখতে প্রায় তিতিরের মত, স্বভাবে আলাদা; পা তিতিরের পায়ের চেয়ে লম্বা; পায়ের পিছনে গজালের মত খাড়া নখর নেই; পা লম্বায় নখর-সহ মধ্যমার দৈর্ঘ্যরে প্রায় সমান; সামনের আঙুলগুলির নখর লম্বা ও সোজা; ডানা ছোট ও গোলাকার; ৪র্থ ও ৫ম প্রান্ত-পালক সব চেয়ে লম্বা; ১৪ পালকের কোমল লেজ, ডানার প্রায় অর্ধেক।[২] এ গণের সদস্যরা উজ্জ্বল রঙের পালক বিশিষ্ট ছোট আকারের বাতাই। আকারে এরা তিতিরের থেকে ছোট কিন্তু কোয়েলের থেকে বড়। দক্ষিণ এশিয়া, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া আর পূর্ব এশিয়ার ঘন বনে এদের আবাস। স্বভাবে এরা অপরিযায়ী এবং কিছু কিছু সদস্যের বিস্তৃতি খুব ছোট অঞ্চলে বিস্তৃত। আবাসস্থল ধ্বংস ও অপরিমেয় শিকারের ফলে এসব প্রজাতির বেশিরভাগই বর্তমানে বিপদগ্রস্ত হিসেবে বিবেচিত।
প্রজাতিসমূহ
[সম্পাদনা]- পাহাড়ি বাতাই (Arborophila torqueola)
- সিচুয়ান বাতাই (Arborophila rufipectus)
- খয়েরিবুক বাতাই (Arborophila mandellii)
- ধলাগলা বাতাই (Arborophila gingica)
- লালগলা বাতাই (Arborophila rufogularis)
- ধলাগাল বাতাই (Arborophila atrogularis)
- তাইওয়ান বাতাই (Arborophila crudigularis)
- হাইনান বাতাই (Arborophila ardens)
- খয়েরিপেট বাতাই (Arborophila javanica)
- মেটেবুক বাতাই (Arborophila orientalis)
- সুমাত্রাণ বাতাই (Arborophila sumatrana)
- মালয়ী বাতাই (Arborophila campbelli)
- রোলের বাতাই (Arborophila rolli)
- দাগিপিঠ বাতাই (Arborophila brunneopectus)
- কমলাঘাড় বাতাই (Arborophila davidi)
- খয়েরিমাথা বাতাই (Arborophila cambodiana)
- থাই বাতাই (Arborophila (cambodiana) diversa)
- লালবুক বাতাই (Arborophila hyperythra)
- লালপেট বাতাই (Arborophila rubrirostris)
- সবুজপা বাতাই (Arborophila chloropus)
- ভিয়েতনাম বাতাই (Arborophila merlini)
- খয়েরিগলা বাতাই (Arborophila charltonii)
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ Madge, Steve; McGowan, Phil (২০০২)। Pheasants, Partridges & Grouse। London: Christopher Helm। পৃষ্ঠা 10। আইএসবিএন 0-7136-3966-0।
- ↑ ক খ জিয়া উদ্দিন আহমেদ (সম্পা.) (২০০৯)। বাংলাদেশ উদ্ভিদ ও প্রাণী জ্ঞানকোষ: পাখি, খণ্ড: ২৬। ঢাকা: বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি। পৃষ্ঠা ৬।
গ্যালিফর্মিস বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |