আমেরিকান ফ্রেন্ডস সার্ভিস কমিটি
প্রতিষ্ঠাকাল | ৩০ এপ্রিল ১৯১৭ |
---|---|
প্রতিষ্ঠাতা | রিলিজিয়াস সোসাইটি অভ ফ্রেন্ডস -এর ১৭ জন সদস্য |
অবস্থান |
|
উৎপত্তি | হ্যাভারফোর্ড, পেনসিলভেনিয়া, যুক্তরাষ্ট্র |
এলাকাগত সেবা | যুক্তরাষ্ট্রের সংযোজনায় বিশ্বব্যাপী |
মূল ব্যক্তিত্ব | জয়েস আজলোনি, মহাসচিব |
আয় | ৪০.৯ মিলিয়ন ডলার |
কর্মী সংখ্যা | ৩৫০ |
স্বেচ্ছাকর্মী | কয়েক সহস্র |
পুরস্কার | নোবেল শান্তি পুরস্কার (১৯৪৭) |
ওয়েবসাইট | www.afsc.org |
উপাধি | |
---|---|
অবৈধ উপাধি | |
প্রাতিষ্ঠানিক নাম | আমেরিকান ফ্রেন্ডস সার্ভিস কমিটি |
ধরন | নগর |
মানদণ্ড | ধর্ম |
মনোনীত | ৬ নভেম্বর ১৯৯৯ |
অবস্থান | ১৫০১ চেরী স্ট্রিট, ফ্রেন্ডস সেন্টার, ফিলাডেলফিয়া ৩৯°৫৭′২০″ উত্তর ৭৫°০৯′৫৩″ পশ্চিম / ৩৯.৯৫৫৫৯° উত্তর ৭৫.১৬৪৭৭° পশ্চিম |
আমেরিকান ফ্রেন্ডস সার্ভিস কমিটি (এএফএসসি) হলো রিলিজিয়াস সোসাইটি অভ ফ্রেন্ডস(কোয়াকার) কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত একটি সংস্থা যা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং সারা বিশ্বে শান্তি ও সামাজিক ন্যায়বিচারের জন্য কাজ করে। এএফএসসি ১৯১৭ সালে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের বেসামরিক ক্ষতিগ্রস্থদের সহায়তা করার জন্য রিলিজিয়াস সোসাইটি অফ ফ্রেন্ডস-এর আমেরিকান সদস্যদের সম্মিলিত প্রচেষ্টা হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এটি ১৯১৮ সালের যুদ্ধবিগ্রহের পরে ইউরোপ এবং সোভিয়েত ইউনিয়নে ত্রাণ কার্যক্রমে নিয়োজিত ছিল। ১৯২০-এর দশকে এএফএসসি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে জাতিগত সম্পর্ক, অভিবাসন নীতি এবং শ্রমের অবস্থার উন্নতির পাশাপাশি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের আগে এবং পরে আরেকটি সংঘাতের প্রাদুর্ভাব রোধ করার উপায়গুলি অন্বেষণ করার উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে। শীতল যুদ্ধের বিকাশের সাথে সাথে এটি কোয়েকার স্বেচ্ছাসেবকদের পরিবর্তে আরও বেশি পেশাদার জনবল নিয়োগের জন্য স্থানান্তরিত হয়; সময়ের সাথে সাথে এর আবেদনকে আরও বিস্তৃত করার চেষ্টা করে এবং জাতিগত অবিচার, আন্তর্জাতিক শান্তি বিনির্মাণ, অভিবাসন এবং শরণার্থী সমস্যা, মহিলাদের সমস্যা এবং যৌন সংখ্যালঘুদের সমধিকারের দাবিতে আরও জোড়ালোভাবে সাড়া দেয়। বর্তমানে সংস্থার তিনটি অগ্রাধিকারের মধ্যে রয়েছে শান্তি বিনির্মাণ, ন্যায্য অর্থনীতি এবং বিশ্বব্যাপী অভিবাসন সংকটে মানবিক প্রতিক্রিয়ার কাজ করা।