আব্দুস সালাম পিন্টু
আব্দুস সালাম পিন্টু | |
|---|---|
| বাংলাদেশের শিক্ষা উপমন্ত্রী | |
| কাজের মেয়াদ ১০ অক্টোবর ২০০১ – ২৩ মে ২০০৩ | |
| প্রধানমন্ত্রী | খালেদা জিয়া |
| বাংলাদেশের শিল্প উপমন্ত্রী | |
| কাজের মেয়াদ ২২ মে ২০০৩ – ১৩ মার্চ ২০০৬ | |
| প্রধানমন্ত্রী | খালেদা জিয়া |
| বাংলাদেশের তথ্য উপমন্ত্রী | |
| কাজের মেয়াদ ১৩ মার্চ ২০০৬ – ২৯ অক্টোবর ২০০৬ | |
| প্রধানমন্ত্রী | খালেদা জিয়া |
| টাঙ্গাইল-২ আসনের সংসদ সদস্য | |
| কাজের মেয়াদ ২০০১ – ২০০৬ | |
| প্রধানমন্ত্রী | খালেদা জিয়া |
| পূর্বসূরী | আবদুল মতিন মিয়া |
| উত্তরসূরী | খন্দকার আসাদুজ্জামান |
| ব্যক্তিগত বিবরণ | |
| রাজনৈতিক দল | বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল |
আব্দুস সালাম পিন্টু হলেন একজন বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ। তিনি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) ভাইস চেয়ারম্যান ও সাবেক উপ-শিক্ষামন্ত্রী ছিলেন।[১][২]
জীবনী
[সম্পাদনা]পিন্টু ২০০১ থেকে ২০০৩ সাল পর্যন্ত শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এরপর তিনি ২০০৩ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত শিল্প মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২১শে আগস্ট ২০০৪ গ্রেনেড হামলার সঙ্গে সম্পৃক্ততা থাকায়, ঐ মামলায় তাকে গ্রেফতার করা হয়।[৩] ২০২৪ সালের ১ ডিসেম্বর তিনি এই মামলায় হাইকোর্ট থেকে খালাস পান।[৪][৫] ২০১৬ সালে বিএনপির নির্বাহী কমিটির ভাইস-চেয়ারম্যান নিযুক্ত হন।[৬] তার ভাই মাওলানা তাজউদ্দিন হরকাতুল জিহাদ আল ইসলামীর প্রতিষ্ঠাতা নেতাদের মধ্যে একজন।[৭] ২০১৬ সালে কারাগারে বন্দি থাকা অবস্থায় তিনি বিএনপি'র নির্বাহী কমিটির ভাইস-চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন।[৮] কেন্দ্রীয় বিএনপির প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন তার ছোট ভাই।[৯]
কর্মজীবন
[সম্পাদনা]টাঙ্গাইল জেলা বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক আবদুস সালাম পিন্টু ১৯৯১, ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি ও ২০০১ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে টাঙ্গাইল-২ (গোপালপুর-ভূঞাপুর) আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। ২০০১ সালে তিনি শিক্ষা উপমন্ত্রীর দায়িত্ব পান।[১০]
মামলা
[সম্পাদনা]২০০৮ সালে তিনি ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার মামলায় গ্রেপ্তার হন তিনি। ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার মামলায় ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত হয়ে তখন থেকেই তিনি কারাগারেই ছিলেন। প্রায় ১৭ বছর পর ২০২৪ সালের ২৪ ডিসেম্বর কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে তিনি মুক্তি পান।[১১][১২][১৩]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Ex-dy minister Abdus Salam Pintu held"। thedailystar.net। দ্য ডেইলি স্টার। ৩ জানুয়ারি ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ১১ সেপ্টেম্বর ২০১৬।
- ↑ "19 accused in attack on Hasina still absconding"। ২০১৫-০৮-২০। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০৯-১১।
- ↑ "Justice in long wait"। ২০১৬-০৮-২০। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০৯-১১।
- ↑ "২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় তারেক রহমান-বাবরসহ সব আসামি খালাস"। বাংলাদেশ প্রতিদিন। ১ ডিসেম্বর ২০২৪। ১ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখে আসল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১ ডিসেম্বর ২০২৪।
- ↑ "২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় তারেক-বাবরসহ সব আসামি খালাস"। দৈনিক প্রথম আলো। ১ ডিসেম্বর ২০২৪।
- ↑ "Long list with many surprises"। ২০১৬-০৮-০৬। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০৯-১১।
- ↑ "A test for investigators"। দ্য ডেইলি স্টার। ২০১২-০৮-১৮। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-১১-১৬।
- ↑ "Long list with many surprises"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৬-০৮-০৭। ২০২৩-০৮-০৬ তারিখে আসল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০১-২৮।
- ↑ "বিএনপি নেতা আবদুস সালাম পিন্টু মুক্তি পেতে যাচ্ছেন"। Bangla Tribune। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১২-২৪।
- ↑ "১৭ বছর পর কারামুক্ত বিএনপি নেতা পিন্টু"। dhakamail.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১২-২৪।
- ↑ প্রতিনিধি (২০২৪-১২-২৪)। "১৭ বছর পর কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন বিএনপি নেতা আবদুস সালাম পিন্টু"। দৈনিক প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১২-২৪।
- ↑ প্রতিনিধি, জেলা (২০২৪-১২-২৪)। "কাশিমপুর কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন বিএনপি নেতা পিন্টু"। dhakapost.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১২-২৪।
- ↑ "১৭ বছর পর কারামুক্ত বিএনপি নেতা আব্দুস সালাম পিন্টু"। মানবজমিন। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১২-২৪।
 |
বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |