বিষয়বস্তুতে চলুন

আবদুল গণি (রাজনীতিবিদ)

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
আবদুল গণি
কক্সবাজার-৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য
কাজের মেয়াদ
১৯৮৮ – ১৯৯০
পূর্বসূরীআ হ আ গফুর চৌধুরী
উত্তরসূরীশাহজাহান চৌধুরী
ব্যক্তিগত বিবরণ
জন্ম১৯২৬
টেকনাফ, কক্সবাজার, বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি, ব্রিটিশ ভারত
(বর্তমান বাংলাদেশ)
মৃত্যু১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৮
চট্রগ্রাম মেট্রোপলিটন হাসপাতাল
নাগরিকত্বব্রিটিশ ভারত (১৯৪৭ সাল পর্যন্ত)
পাকিস্তান (১৯৭১ সালের পূর্বে)
বাংলাদেশ
রাজনৈতিক দলবাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
দাম্পত্য সঙ্গীমুসফেকা বেগম
পিতামাতাআইয়ুব আলী (পিতা)
দিলআরা বেগম (মাতা)

আবদুল গণি (১৯২৬ - ২০১৮) বাংলাদেশের কক্সবাজার জেলার রাজনীতিবিদ, মুক্তিযোদ্ধা ও সাবেক সাংসদ। তিনি ১৯৮৮ সালের চতুর্থ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কক্সবাজার-৪ (উখিয়াটেকনাফ) আসন থেকে নির্বাচিত সংসদ সদস্য।[]

জন্ম ও প্রাথমিক জীবন

[সম্পাদনা]

আবদুল গণি ১৯২৬ সালে কক্সবাজার জেলার টেকনাফ উপজেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা আইয়ুব আলী সওদাগর ও মাতা দিলআরা বেগম। তাহার পিতা আইয়ুব আলী সওদাগর টেকনাফ বৃহত্তর সদর ইউনিয়েনের প্রথম ইউনিয়ন পরিষদ প্রেসিডেন্ট ছিলেন।

রাজনৈতিক ও কর্মজীবন

[সম্পাদনা]

আব্দুল গনি ১৯৭১ সালের আগে থেকে তিনি টেকনাফ সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয় অংশগ্রহণ করেন ও মুক্তিযোদ্ধাদের অন্যতম পৃষ্ঠপোষক ছিলেন। তিনি ১৯৮৮ সালের চতুর্থ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কক্সবাজার-৪ (উখিয়াটেকনাফ) আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। স্বাধীনতা পূর্ববর্তী থেকে তিনি বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগ করতেন এবং টেকনাফ উপজেলা সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।[][]

মৃত্যু

[সম্পাদনা]

১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৮ সালে চট্রগ্রাম মেট্রোপলিটন হাসপাতালে ৯২ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন আব্দুল গনি। তার স্ত্রী মুসফেকা বেগম ১৩ জানুয়ারী ২০১৭ সালে মারা যান। মৃত্যুকালে তিনি ৮ ছেলে ২ মেয়ে সহ নাতী-নাতনী রেখে গেছেন।[]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. "৪র্থ জাতীয় সংসদে নির্বাচিত মাননীয় সংসদ-সদস্যদের নামের তালিকা" (পিডিএফ)জাতীয় সংসদবাংলাদেশ সরকার। ৮ জুলাই ২০১৯ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ অক্টোবর ২০১৯ 
  2. "কক্সবাজার-৪: পুনরুদ্ধারে মরিয়া বিএনপি"যুগান্তর। ২০১৯-১০-২৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১০-২৯ 
  3. "ইন্তেকাল করেছেন উখিয়া-টেকনাফের সাবেক এমপি হাজী আব্দুল গনি"দৈনিক ইনকিলাব। ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ২৯ অক্টোবর ২০১৯