অণু-ইলেকট্রন বিজ্ঞান
অণু-ইলেকট্রন বিজ্ঞান বা ইংরেজি পরিভাষাতে মাইক্রোইলেকট্রনিক্স (ইংরেজি: Microelectronics) ইলেকট্রন বিজ্ঞানের একটি শাখা, যাতে অত্যন্ত ক্ষুদ্র মাপের (সাধারণত মাইক্রোমিটার মাপের বা তার চেয়েও ক্ষুদ্র) ইলেকট্রনীয় যন্ত্রাংশের বৈশিষ্ট্য ও অণু-উৎপাদন (microfabrication মাইক্রোফ্যাব্রিকেশন) নিয়ে গবেষণা করা হয়। এই যন্ত্রাংশগুলি অর্ধপরিবাহী পদার্থ দিয়ে প্রস্তুত করা হয়। বেশির ভাগ ইলেকট্রনীয় যন্ত্রাংশের অতিক্ষুদ্র অণু-ইলেকট্রনীয় রূপ রয়েছে, যেমন ট্রানজিস্টর, ধারক, আবেশক, রোধক, ডায়োড, অন্তরক এবং পরিবাহী --- এগুলির সবগুলিকেই ইলেকট্রনীয় অণু-যন্ত্রাংশ হিসেবে বাস্তবায়িত করা সম্ভব হয়েছে।
ডিজিটাল সমন্বিত বর্তনীসমূহ (আইসি) মূলত ট্রানজিস্টর দিয়ে তৈরি। অ্যানালগ বর্তনীতে সাধারণত রোধ এবং ধারক থাকে। কিছু উচ্চ কম্পাঙ্কের অ্যানালগ বর্তনীতে আবেশক ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
প্রযুক্তিগত কৌশলের অগ্রগতির সাথে সাথে ইলেকট্রনীয় অণু-যন্ত্রাংশসমূহের মাপ ক্রমে হ্রাস পাচ্ছে। ক্ষুদ্রতর মাপে বর্তনীর অন্তর্নিহিত ধর্ম, যেমন আন্তঃসংযোগ (ইন্টারকানেকশন), ইত্যাদি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। এগুলি "পরজীবী প্রভাব" (parasitic effects) হিসেবে পরিচিত। অণু-ইলেকট্রন প্রকৌশলীর লক্ষ্য হল এইসব প্রভাব যতটা সম্ভব কমানোর চেষ্টা করা এবং একই সাথে ক্ষুদ্রতর, দ্রুততর এবং আরও কমদামী অণু-যন্ত্রাংশ উৎপাদন করা।
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]- তড়িৎ প্রকৌশল
- ডিজিটাল বর্তনী
- অ্যানালগ বর্তনী
- ইন্টেল
- সান মাইক্রোসিস্টেম্স
- ইন্টেল মাইক্রোপ্রসেসরসমূহের তালিকা
- পেন্টিয়াম
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |