বিষয়বস্তুতে চলুন

ইয়োহান গাল্টুঙ

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
ইয়োহান গাল্টুঙ
জন্ম (1930-10-24) ২৪ অক্টোবর ১৯৩০ (বয়স ৯৪)
মাতৃশিক্ষায়তনঅসলো বিশ্ববিদ্যালয়
পরিচিতির কারণশান্তি ও সংঘর্ষ অধ্যয়নের অন্যতম প্রধান জনক
পুরস্কাররাইট লাইভলিহুড অ্যাওয়ার্ড (১৯৮৭)
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন
কর্মক্ষেত্রসমাজবিজ্ঞান, শান্তি ও সংঘর্ষ অধ্যয়ন, গণিত
প্রতিষ্ঠানসমূহকলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়, অসলো বিশ্ববিদ্যালয়, পিস রিসার্চ ইন্সটিটিউট (অসলো)

ইয়োহান গাল্টুঙ (জন্ম: ২৪ অক্টোবর ১৯৩০) একজন নরওয়েজীয় সমাজবিজ্ঞানীগণিতবিদ। তিনি শান্তি ও সংঘর্ষ অধ্যয়ন নামক জ্ঞানকাণ্ডটির অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা।[] ১৯৬৩ সালে তিনি পিস রিসার্চ ইন্সটিটিউট (অসলো) প্রতিষ্ঠা করেন এবং সেখানকার পরিচালক হিসেবে ১৯৭০ সাল পর্যন্ত কর্মরত থাকেন। তারই উদ্যোগে ১৯৬৪ সাল থেকে এখন পর্যন্ত জার্নাল অফ পিস রিসার্চ প্রকাশিত হয়ে আসছে। ১৯৬৯ সালে শান্তি ও সংঘর্ষ অধ্যয়নের প্রথম চেয়ার হিসেবে অসলো বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি যোগ দেন। ১৯৭৭ সালে তিনি সেখান থেকে পদত্যাগ করেন এবং অন্যান্য বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা শুরু করেন। ১৯৯৩ সাল থেকে তিনি হাওয়াই বিশ্ববিদ্যালয়ের শান্তি অধ্যয়ন বিভাগের ডিস্টিঙ্গুইশড অধ্যাপক হিসেবে নিযুক্ত রয়েছেন। ১৯৮৭ সালে তিনি রাইট লাইভলিহুড অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত হন।

পঞ্চাশের দশকে গণিতসমাজবিজ্ঞান, ষাটের দশকে রাষ্ট্রবিজ্ঞান, সত্তরের দশকে অর্থনীতিইতিহাস এবং আশির দশকে ব্যষ্টিক ইতিহাস, নৃবিজ্ঞানধর্মতত্ত্বে বিশেষ অবদানের জন্য গাল্টুঙ প্রশংসিত। ধণাত্মক ও ঋণাত্মক শান্তি, কাঠামোগত সহিংসতা, সংঘর্ষতত্ত্ব, সংঘর্ষ বিলোপ ও শান্তি বিনির্মান[], সাম্রাজ্যবাদের কাঠামোতত্ত্ব এবং যুক্তরাষ্ট্রতত্ত্বের মত অসংখ্য নতুন নতুন মতবাদ প্রণয়ন করেছেন তিনি।[]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. John David Brewer, Peace processes: a sociological approach, p. 7, Polity Press, 2010
  2. http://www.un.org/en/peacebuilding/pbso/pbun.shtml
  3. "Johan Galtung", Norsk Biografisk Leksikon

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]