হাউকুর হিলমারসন
হাউকুর হিলমারসন | |
---|---|
জন্ম | |
মৃত্যু | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ এফরিন, সিরিয়া | (বয়স ৩১)
মৃত্যুর কারণ | তুর্কি বাহিনির আক্রমণ |
জাতীয়তা | আইসল্যান্ডীয় |
অন্যান্য নাম | শাহিন হোসেইনি (nom de guerre) |
পেশা | রাজনৈতিক আন্দোলনকারী, আন্তজার্তিক স্বেচ্ছাসৈনিক |
প্রতিষ্ঠান | International Freedom Battalion |
হাউকুর হিলমারসন (২২ জুলাই ১৯৮৬ - ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৮) একজন আইসল্যান্ডীয় রাজনৈতিক কর্মী ছিলেন। [১] [২] তিনি আইসল্যান্ডে শরণার্থীদের অধিকারের জন্য একটি আন্দোলন শুরু করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন। [৩] ২০০৯ সালে আইসল্যান্ডের আর্থিক সংকটের প্রতিবাদে আইসল্যান্ডীয় সংসদের ছাদে আরোহণ করা এবং সেখানে বোনাস সুপারমার্কেট চেনের পতাকা উত্তোলনের পরে তিনি বিখ্যাত হয়ে ওঠেন। [৪] [৫] দুই সপ্তাহ পরে তার গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে [৬] [৭] বিক্ষোভকারীদের একটি দল রেইকিয়াভিক শহরের কেন্দ্রস্থলে আইসল্যান্ডীয় পুলিশের সদর দফতরে(যেখানে হাউকুরকে বন্দী করে রাখা হয়েছিল) হামলা চালানোর চেষ্টা করে। তাকে পরবর্তীতে মুক্তি দেওয়া হয়েছিল। [৮] [৯] [১০]
মৃত্যু
[সম্পাদনা]২০১৭ সালে সিরিয়ায় পৌঁছে হাউকুর YPG-এর আন্তর্জাতিক ফ্রিডম ব্যাটালিয়নের একটি নৈরাজ্যবাদী ইউনিট, রেভল্যুশনারি ইউনিয়ন ফর ইন্টারন্যাশনালিস্ট সলিডারিটি (RUIS) -এ যোগদান করেন। তিনি রাক্কা মুক্ত করার অভিযানে অংশগ্রহণ করেছিলেন।[১১] ২০১৮ সালের ৬ মার্চ তুর্কি সংবাদমাধ্যম রিপোর্ট করে যে হাউকুর ২৪ ফেব্রুয়ারি এফরিনে তুর্কি বিমান হামলায় নিহত হয়েছেন।[১২][১৩][১৪] ২০২১ সালের ফেব্রয়ারি পর্যন্ত, তার দেহ উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি।[১৫]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ Alma Ómarsdóttir (৭ মার্চ ২০১৮)। "Aktífisti og baráttumaður fyrir hælisleitendur"। RÚV (Icelandic ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৮ মার্চ ২০১৮।
- ↑ "Íslendingur sagður hafa verið myrtur af tyrkneska hernum í Sýrlandi"। Stundin (Icelandic ভাষায়)। ৭ মার্চ ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ৮ মার্চ ২০১৮।
- ↑ "Flugbrautahlauparinn sér ekki eftir neinu"। Vísir। ৭ মার্চ ২০০৮।
- ↑ Steindór Grétar Jónsson (৯ মার্চ ২০১৮)। "Baráttumaður fyrir landamæralausum heimi"। Stundin (Icelandic ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৯ মার্চ ২০১৮।
- ↑ "Bónusfánamaður handtekinn"। Morgunblaðið (Icelandic ভাষায়)। ২২ নভেম্বর ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ৮ মার্চ ২০১৮।
- ↑ "Var ekki handtekinn til að koma í veg fyrir þátttöku í mótmælum"। Vísir.is (Icelandic ভাষায়)। ২৩ নভেম্বর ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ৮ মার্চ ২০১৮।
- ↑ "Boðuð mótmæli höfðu ekki áhrif á handtöku Hauks"। Vísir.is (Icelandic ভাষায়)। ২৩ নভেম্বর ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ৮ মার্চ ২০১৮।
- ↑ "Mótmælendur réðust inn í lögreglustöðina"। Fréttablaðið। ২৩ নভেম্বর ২০০৮। পৃষ্ঠা 1, 6। সংগ্রহের তারিখ ৮ মার্চ ২০১৮।
- ↑ "Frjáls fánamaður krefst byltingar"। Dagblaðið Vísir (Icelandic ভাষায়)। ২২ নভেম্বর ২০০৮। ৯ মার্চ ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ মার্চ ২০১৮।
- ↑ Önundur Páll Ragnarsson (২৩ নভেম্বর ২০০৮)। "Reyndu að frelsa mann úr varðhaldi"। Morgunblaðið (Icelandic ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৮ মার্চ ২০১৮।
- ↑ "Móðir Hauks óskar eftir upplýsingum um hann"। Stundin (Icelandic ভাষায়)। ৭ মার্চ ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ৮ মার্চ ২০১৮।
- ↑ Birgir Olgeirsson; Kolbeinn Tumi Daðason; Samúel Karl Ólason (৭ মার্চ ২০১৮)। "Íslendingur sagður hafa fallið í stríðsátökum í Sýrlandi"। Vísir.is (Icelandic ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৮ মার্চ ২০১৮।
- ↑ Etkin Haber Ajansı (৬ মার্চ ২০১৮)। "EÖT savaşçısı İzlandalı Haukur Hilmarsson şehit düştü"। etha.com (Turkish ভাষায়)। ৬ মার্চ ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ মার্চ ২০১৮।
- ↑ Spencer, Richard (৯ মার্চ ২০১৮)। "Veteran Icelandic activist Haukur Hilmarsson killed fighting for Kurds in Syria"। The Times। সংগ্রহের তারিখ ৯ মার্চ ২০১৮।
- ↑ Júlía Margrét Einarsdóttir; Sigmar Guðmundsson (৯ ফেব্রুয়ারি ২০২১)। "Hann væri búinn að hafa samband"। RÚV (Icelandic ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ডিসেম্বর ২০২১।