বিষয়বস্তুতে চলুন

স্বর্ণ মন্দির, শ্রীপুরাম

স্থানাঙ্ক: ১২°৫২′২৪″ উত্তর ৭৯°০৫′১৮″ পূর্ব / ১২.৮৭৩২৬৭° উত্তর ৭৯.০৮৮৪২° পূর্ব / 12.873267; 79.08842
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

স্বর্ণ মন্দির, শ্রীপুরম ভারতের তামিলনাড়ুর রাজ্যের থিরুমালাইকোডি বা মালাইকোডি শহরের ভেলোর সবুজ পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত। এটি তিরুপতি থেকে ১২০ কি.মি, চেন্নাই থেকে ১৪৫ কি.মি, পন্ডিচেরি থেকে ১৬০ কি.মি এবং বেঙ্গালুরু থেকে ২০০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। মহা কুম্ভঅভিষেক বা মন্দিরের প্রধান দেবতা শ্রী লক্ষ্মী নারায়ণী বা দেবী মহা লক্ষ্মী কে ২৪ আগস্ট ২০০৭ সালে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল। এই মন্দিরের প্রতিষ্ঠাতা হল শ্রী শক্তি আম্মা। এখানে সকল ভক্তদের স্বাগত জানানো হয়।

স্বর্ণ মন্দির, শ্রীপুরম
Golden Temple, Sripuram
ধর্ম
অন্তর্ভুক্তিহিন্দুধর্ম
ঈশ্বরশ্রী লক্ষ্মী নারায়ণ
অবস্থান
অবস্থানথিরুমালাইকোদি, ভেলোর জেলা
রাজ্যতামিল নাডু
দেশ ভারত
স্বর্ণ মন্দির, শ্রীপুরাম তামিলনাড়ু-এ অবস্থিত
স্বর্ণ মন্দির, শ্রীপুরাম
তামিলনাড়ুতে অবস্থান
স্বর্ণ মন্দির, শ্রীপুরাম ভারত-এ অবস্থিত
স্বর্ণ মন্দির, শ্রীপুরাম
তামিলনাড়ুতে অবস্থান
স্থানাঙ্ক১২°৫২′২৪″ উত্তর ৭৯°০৫′১৮″ পূর্ব / ১২.৮৭৩২৬৭° উত্তর ৭৯.০৮৮৪২° পূর্ব / 12.873267; 79.08842
স্থাপত্য
প্রতিষ্ঠাতাশ্রী শক্তি আম্মা
প্রতিষ্ঠার তারিখ২০০১ - ২০০৭ সাল
ওয়েবসাইট
http://www.sripuram.org

পটভূমিঃ

[সম্পাদনা]

'শ্রীপুরম'-এর প্রধান বৈশিষ্ট্য হ'ল লক্ষ্মী নারায়ণী মন্দির, যার অপরনাম এবং অর্ধ মণ্ডপম স্বর্ণ মন্দির, দেবতা শ্রী লক্ষ্মী নারায়ণীর ( বিষ্ণু নারায়ণের স্ত্রী) আবাসস্থল। মন্দিরটি ১০০ একর জমিতে অবস্থিত এবং ভেলোর-ভিত্তিক দাতব্য ট্রাস্ট, শ্রী নারায়ণী পিদম দ্বারা নির্মিত হয়েছে, যার আধ্যাত্মিক নেতা শ্রী শক্তি আম্মা 'নারায়ণী আম্মা' নামে পরিচিত, মন্দিরের নেতৃত্বে রয়েছে।

মন্দিরের নকশা

[সম্পাদনা]

মন্দিরের স্বর্ণ আবরণ সঙ্গে, স্বর্ণ ব্যবহার করে মন্দির শিল্প বিশেষজ্ঞ কলাকুশলীদের দ্বারা জটিল কাজ করা হয়েছে। প্রতিটি বিবরণ অযান্ত্রিকভাবে তৈরি করা হয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে সোনার দণ্ডকে সোনার ফয়েলে রূপান্তর করা এবং তারপর তামার উপর ফয়েল মাউন্ট করা। ৯ স্তর থেকে ১০ স্তর পর্যন্ত সোনার ফয়েল তামার প্লেটে মাউন্ট করা হয়েছে। মন্দির শিল্পের প্রতিটি বিবরণ বেদ থেকে তাৎপর্য আছে।

শ্রীপুরমের নকশায় একটি তারা আকৃতির পথ (শ্রী চক্র) রয়েছে, যা সবুজ প্রাকৃতিক দৃশ্যের মাঝখানে অবস্থিত, যার দৈর্ঘ্য ১.৮ কিলোমিটারেরও বেশি। যখন কেউ এই 'স্টারপাথ' দিয়ে হেঁটে মাঝখানে মন্দিরে পৌঁছান, তখন তিনি বিভিন্ন আধ্যাত্মিক বার্তাও পড়তে পারেন - যেমন মানুষের জন্মের উপহার, এবং আধ্যাত্মিকতার মূল্য -- পথে।

হাসপাতাল(নারায়ণী)

[সম্পাদনা]

শ্রী নারায়ণী হাসপাতাল ও গবেষণা কেন্দ্রটি তিরপুরম মন্দির কমপ্লেক্সের নিকটে অবস্থিত একটি সাধারণ হাসপাতাল এবং এটি 'শ্রী নারায়ণী পিডাম' চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দ্বারাও পরিচালিত হয়।

ছবি গ্যালারী

[সম্পাদনা]

আরও দেখুন

[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]