আমেরিকা, স্যাক্সনি
আমেরিকা Amerika | |
---|---|
পরিত্যক্ত বাণিজ্য পত্তনি | |
জার্মানিতে আমেরিকার অবস্থান | |
স্থানাঙ্ক: ৫০°৫৫′৫১″ উত্তর ১২°৪৪′০৩″ পূর্ব / ৫০.৯৩০৮৩° উত্তর ১২.৭৩৪১৭° পূর্ব | |
দেশ | জার্মানি |
প্রদেশ | স্যাক্সনি |
জেলা | মিটেলজাখসেন |
শহর | পেনিগ |
কারখানা স্থাপিত | ১৮৩৬ |
জনসংখ্যা (২০১০) | |
• মোট | ৭৯ |
আমেরিকা (জার্মান: Amerika; জার্মান উচ্চারণ: [aˈmeːʁika]) হলো জার্মানির জাখসেন রাজ্যের একটি পুরনো বাণিজ্য পত্তনি এবং পেনিগ শহরের একটি জেলা।
ইতিহাস[সম্পাদনা]
মাত্র ৭৯ জন বাসিন্দার (২০১০ সালের হিসাব অনুযায়ী) আমেরিকা শহরটি কেবলমাত্র জার্মান ভাষায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নামের সাথে মিল থাকার কারণে পরিচিতি পায়। ঊনবিংশ শতাব্দীতে এই শহরটির "আমেরিকা" নামকরণ করা হয়। ১৮৩৬ সালে শিকাওয়ার মুলদ নদীর পাড়ে একটি স্পিনিং কারখানা স্থাপিত হয়। কিন্তু ১৮৭০ সালের পূর্বে কারখানার পাশে কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের জন্য কোনো বাড়ি বা সেতু নির্মিত হয়নি। তাই প্রাথমিকভাবে শ্রমিক ও দর্শনার্থীদের পাথরের ওপর দিয়ে কিংবা নৌকায় করে অন্য পাড় থেকে নদী পার হয়ে কারখানায় যেতে হতো। তৎকালে কোনো জলাশয় পার হয়ে কোথাও যাওয়াকে ব্যাপকভাবে "আমেরিকা"য় অভিবাসী হওয়া বোঝাত। ফলে কারখানাটি স্থানীয়দের কাছে "আমেরিকা" নামে পরিচিতি পায়। ১৮৭৬ সালে (কাকতালীয়ভাবে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতার শতবর্ষ) গ্রামে "আমেরিকা" নামে রেলওয়ে স্টেশন প্রতিষ্ঠিত হলে নামটি প্রাতিষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃত হয়।
১৯৯১ সালে আমেরিকার ঐতিহাসিক কারখানাটি বন্ধ হয়ে যায়। ১৯৯৩ সাল পর্যন্ত আমেরিকা আর্নসডর্ফের অন্তর্ভুক্ত ছিল। ১৯৯৪ সালে আর্নসডর্ফসহ আমেরিকা পেনিগ শহরের অন্তর্ভুক্ত হয়। ১৯৯৫ সালে পেনিগ শহর ট্রয়হানডানস্ট্যাল্টের থেকে আমেরিকার ভবনসমূহ কিনে নেয় এবং তখন থেকে নতুন করে বাণিজ্য, জাদুঘর, বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য টার্বাইন প্রভৃতি স্থাপন করা হয়।
আরও দেখুন[সম্পাদনা]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- পেনিগ শহরের ওয়েবসাইটে আমেরিকার ইতিহাস (জার্মান ভাষায়)
- Jana Kaulich, Dieter Richter: Über Amerika ins Tal der Burgen – Das Tal der Zwickauer Mulde um Penig. Bildverlag Böttger, 1994, আইএসবিএন ৩-৯৮০৬১২৫-৩-৮ (জার্মান ভাষায়)
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |