খোয়ারিজমীয় সাম্রাজ্য
খোয়ারিজম সাম্রাজ্য خوارزمشاهیان Khwārazmshāhiyān | |||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১০৭৭–১২৩১/১২৫৬ | |||||||||||
Khwarezmid Empire around 1200 | |||||||||||
রাজধানী | উরগঞ্জ (গুরগঞ্জ) (1077–1212) সমরকন্দ (1212–1220) গজনা (1220–1221) তাবরিজ (1225–1231) | ||||||||||
প্রচলিত ভাষা | পার্সিয়ান[১] Kipchak Turkic[২] | ||||||||||
ধর্ম | সুন্নি মুসলিম | ||||||||||
সরকার | Oligarchy | ||||||||||
Khwarazm-Shah or Sultan | |||||||||||
ঐতিহাসিক যুগ | মধ্যযুগীয় | ||||||||||
• প্রতিষ্ঠা | ১০৭৭ | ||||||||||
• বিলুপ্ত | ১২৩১/১২৫৬ | ||||||||||
আয়তন | |||||||||||
1218 est. | ৩৬,০০,০০০ বর্গকিলোমিটার (১৪,০০,০০০ বর্গমাইল) | ||||||||||
|
খোয়ারিজম সাম্রাজ্য (ফারসি ভাষায়: خوارزمشاهیان, Khwārezmšhāḥīān, খোয়ারিজম শাহগণ) একটি সুন্নি মুসলিম রাজবংশ পরিচালিত সাম্রাজ্য যা মধ্য এশিয়া এবং ইরানে রাজত্ব করেছিলো। এই রাজবংশ প্রথম দিকে সেলজুক শাসনকর্তাদের অধীনে রাজত্ব করলেও পরবর্তীকালে স্বাধীনতা অধিকার করেছিলো। ১২২০ সালে মঙ্গোল বাহিনী কর্তৃক খোয়ারিজমের পতনের পূর্ব পর্যন্ত এই বংশের ক্ষমতা বহাল ছিল।[৩] এই সাম্রাজ্যের পত্তন করেন আনুশ তিগিন ঘারাচাই যিনি সেলজুক সুলতানদের দাস ছিলেন। আনুশের পুত্র প্রথম কুতুব উদ্দিন মুহাম্মদ উত্তরাধিকারসূত্রে খোয়ারিজমের প্রথম শাহ হিসেবে ক্ষমতা লাভ করে।
ইতিহাস
[সম্পাদনা]সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠার সঠিক দিন-তারিখ বলা সম্ভব নয়। ৯৯২ থেকে ১০৪১ সাল পর্যন্ত খোয়ারিজম গজনীয় সম্রাজ্যের একটি প্রদেশ ছিল। ১০৭৭ সালে এই প্রদেশের গভর্নরের দায়িত্ব পান আনুশ তিগিন ঘারচাই যিনি সেলজুক সুলতানের একজন প্রাক্তন ক্রীতদাস ছিলেন। তার বংশ ছিল তুর্কি। এর আগে প্রদেশের গভর্নর ছিলেন সরাসরি সেলজুক সুলতান। ১১৪১ সালে সেলজুক সুলতান আহমেদ সেনজার কারা খিতাইয়ের নিকট পরাজিত হওয়ার পর তিগিনের পৌত্র আলাউদ্দিন আজিজ খিতাইয়ের বশ্যতা মানতে বাধ্য হন।
খোয়ারিজমের শাসকবৃন্দ
[সম্পাদনা]মামুনীয়
[সম্পাদনা]আলতুনতাশীয়
[সম্পাদনা]রাজবংশ ব্যতীত
[সম্পাদনা]আনুশতিগিনীয়
[সম্পাদনা]রাজবংশ ব্যতীত
[সম্পাদনা]আনুশতিগিনীয়
[সম্পাদনা]- কুতুব উদ্দিন মুহাম্মদ ১০৯৭-১১২৭
- আলাউদ্দিন আজিজ ১১২৭-১১৫৬
- আরসলান ২ ১১৫৬-১১৭২
- সুলতান শাহ ১১৭২-১১৯৩
- আলাউদ্দিন তেকিশ ১১৭২-১২০০
- আলাউদ্দিন মুহাম্মদ ১২০০-১২২০
- জালাল উদ্দিন মেনগুবারদী ১২২০-১২৩১
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]সাহিত্য
[সম্পাদনা]- M. Ismail Marcinkowski, Persian Historiography and Geography: Bertold Spuler on Major Works Produced in Iran, the Caucasus, Central Asia, India and Early Ottoman Turkey, with a foreword by Professor Clifford Edmund Bosworth, member of the British Academy, Singapore: Pustaka Nasional, 2003, আইএসবিএন ৯৯৭১-৭৭-৪৮৮-৭.
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ Kathryn Babayan, Mystics, monarchs, and messiahs: cultural landscapes of early modern Iran, (Harvard Center for Middle Eastern Studies, 2003), 14.
- ↑ Bobodzhan Gafurovich Gafurov, Central Asia:Pre-Historic to Pre-Modern Times, Vol.2, (Shipra Publications, 1989), 359.
- ↑ Encyclopædia Britannica