এম ওয়াজেদ আলী

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
এম ওয়াজেদ আলী
পেশাঅধ্যাপক, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
নিয়োগকারীরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
পরিচিতির কারণইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপ-উপাচার্য
উপাধিরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য
মেয়াদ১৩.১১.১৯৯৯ - ০৭.০১২.২০০১

এম ওয়াজেদ আলী (জন্ম: ২০ ডিসেম্বর, ১৯৩৬ - মৃত্যু: ১৩ জানুয়ারি, ২০২০[১]) ছিলেন ইতিহাস বিষয়ের একজন অধ্যাপক। তিনি ১৯৯৯ থেকে ২০০১ পর্যন্ত রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্যের[২] দায়িত্বে অধিষ্ঠিত ছিলেন।

জন্ম[সম্পাদনা]

তিনি নওগাঁ জেলার লক্ষ্মনপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।

শিক্ষাজীবন[সম্পাদনা]

পিএইচ.ডি. (অর্থনৈতিক ইতিহাস), মেলবোর্ন বিশ্ববিদ্যালয়, ১৯৮৭ ; এম.লিট. (অর্থনৈতিক ইতিহাস), গ্লাসগো বিশ্ববিদ্যালয়, ১৯৭৬ ; এম.এ. (ইতিহাস), রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, প্রথম শ্রেণী (প্রথম স্থান), ১৯৬০ ; বি.এ.অনার্স (ইতিহাস), রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, দ্বিতীয় শ্রেণী (প্রথম স্থান), ১৯৫৮ ; আই.এ., রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, প্রথম বিভাগ, ১৯৫৬ ; ম্যাট্রিকুলেশন, ঢাকা বোর্ড, দ্বিতীয় বিভাগ, ১৯৫৪।

কর্মজীবন[সম্পাদনা]

প্রফেসর, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ, নর্থ বেঙ্গল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, রাজশাহী, ২০১৪ থেকে ২০১৯ ; অতিথি প্রফেসর, অর্থনৈতিক ইতিহাস, ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশ স্টাডিজ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, ১৩ নভেম্বর ১৯৯৯ থেকে ১৭ নভেম্বর ২০০১ ; পুনঃনিয়োগপ্রাপ্ত প্রফেসর, ইতিহাস বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, ২৮ নভেম্বর ১৯৯৭ থেকে ১২ নভেম্বর ১৯৯৯ ; প্রফেসর, ইতিহাস বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, ১৯ জুন ১৯৮৯ থেকে ২৭ নভেম্বর ১৯৯৭ ; সহযোগী অধ্যাপক, ইতিহাস বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, ৯ নভেম্বর ১৯৭৬ থেকে ১৮ জুন ১৯৮৯ ; প্রভাষক, ইতিহাস বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, ১৮ জানুয়ারি ১৯৬৩ থেকে ৮ নভেম্বর ১৯৭৬ ; প্রভাষক, ইতিহাস বিভাগ, চট্টগ্রাম কলেজ, ১৮ জানুয়ারি ১৯৬২ থেকে ১৬ জানুয়ারি ১৯৬৩ ; প্রভাষক, ইতিহাস বিভাগ, ফজলুল হক কলেজ, চাখার, ১ জুলাই ১৯৬১ থেকে ১৬ জানুয়ারি ১৯৬২।

প্রশাসনিক অভিজ্ঞতা[সম্পাদনা]

ডিন, কলা ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ, নর্থ বেঙ্গল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, রাজশাহী, ২০১৪ থেকে ২০১৯ ; উপ-উপাচার্য, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, ১৩ নভেম্বর ১৯৯৯ থেকে ১৭ নভেম্বর ২০০১ ; নির্বাচিত সিনেট সদস্য, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, তিন বছর ; সদস্য, বোর্ড অব গভর্র্নস, ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশ স্টাডিজ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, দুই বছর ; নির্বাচিত ডীন, কলা অনুষদ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, ২৪ জানুয়ারি ১৯৯১ থেকে ২৩ জানুয়ারি ১৯৯৩ ; সভাপতি, ইতিহাস বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, ৩১ মার্চ ১৯৯০ থেকে ৩০ মার্চ ১৯৯৩ ; নির্বাচিত সিন্ডিকেট সদস্য, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, ২৫ অক্টোবর ১৯৮৪ থেকে ২৬ অক্টোবর ১৯৮৬ ; হাউস টিউটর, নবাব আব্দুল লতিফ হল, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, এক বছর ; হাউস টিউটর, শহীদ হবিবুর রহমান হল, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, এক বছর।

সামরিক অভিজ্ঞতা[সম্পাদনা]

খণ্ডকালীন প্রভাষক, সামরিক বিজ্ঞান বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, ৭ অক্টোবর ১৯৬৯ থেকে ২৮ সেপ্টেম্বর ১৯৭৩ ; বিভাগীয় প্রধান, সামরিক বিজ্ঞান বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, ২৮ সেপ্টেম্বর ১৯৭০ থেকে ২৮ সেপ্টেম্বর ১৯৭৩ ; অফিসার কমান্ডিং, ইউনিভার্সিটি অফিসার্স ক্যাডেট কোর (ইউ.ও.টি.সি.), রাজশাহী কন্টিনজেন্ট, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, ২৮ সেপ্টেম্বর ১৯৭০ থেকে ২৮ সেপ্টেম্বর ১৯৭৩ ; টিচার আন্ডার-অফিসার, ইউনিভার্সিটি অফিসার্স ক্যাডেট কোর (ইউ.ও.টি.সি.), রাজশাহী কন্টিনজেন্ট, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, ৭ অক্টোবর ১৯৬৯ থেকে ২৭ সেপ্টেম্বর ১৯৭০।

প্রকাশিত গ্রন্থ[সম্পাদনা]

  • জুট ইন দ্যা এগ্রেরিয়ান হিস্ট্রি অব বেঙ্গল, ১৮৭০-১৯১৪: এ স্টাডি ইন প্রাইমারী প্রোডাকশন (রাজশাহী : মজিরউদ্দিন মিয়া, ১৯৯৮)।
  • বাংলার অর্থনৈতিক ইতিহাস, ১৭৫৭-১৯৪৭ (ঢাকা : জাতীয় গ্রন্থ প্রকাশন, ২০০০)।
  • ইংল্যান্ডের ইতিহাস, ১৪৮৫-১৯১৪ (ঢাকা : সময় প্রকাশন, ২০০৪)।
  • ইউরোপের ইতিহাস, ১৪৫৩-১৭৮৯ (ঢাকা : অধুনা প্রকাশন, ২০০৫)।
  • মানব সভ্যতার ইতিবৃত্ত : প্রাচীন ও মধ্যযুগ (ঢাকা : অধুনা প্রকাশন, ১৯০৮)।
  • আফ্রিকার ইতিহাস (প্রাচীনকাল হতে বর্তমান সময় পর্যন্ত (ঢাকা: তাম্রলিপি, ২০১০)।
  • ডায়েরীর পাতা : একটি আত্মজীবনীমূলক রচনা (ঢাকা: তাম্রলিপি ২০১১)।
  • যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস (১৭৭৬ - ১৯১৪) (ঢাকা: তাম্রলিপি ২০১১)।
  • উত্তর আমেরিকা ভ্রমণ: একটি অভিজ্ঞতার ভান্ডার (রাজশাহী: ওয়াজেদ আলী, ২০১৩)।

প্রকাশিত প্রবন্ধ[সম্পাদনা]

  • “জুট কালটিভেশন ইন বেঙ্গল, ১৮৭০-১৯১৪” জার্নাল অব দ্য ইন্সটিটিউট অব বাংলাদেশ স্টাডিজ, ভলি-১, নং ১, ১৯৭৬, পৃ. ৪৯-৬৮।
  • “দ্য সিস্টেম অব মার্কেটিং অব জুট ইন ব্রিটিশ বেঙ্গল”, রাজশাহী ইউনিভার্সিটি স্টাডিজ, ভলি-৭, ১৯৭৬, পৃ. ৩৩-৪৪।
  • “গাঁজা ইন নওগাঁ : এ সোশিও-ইকোনমিক স্টাডি”, জার্নাল অব দ্য ইন্সটিটিউট অব বাংলাদেশ স্টাডিজ, ভলি-২, নং ১৯৭৭, পৃ. ৮৫-১০১।
  • “এগ্রিকালচারাল টেকনোলজী অব বেঙ্গল উইথ স্পেশাল রেফারেন্স টু দ্য টেকনোলজী অব জুট কালটিভেশন, রাজশাহী ইউনিভার্সিটি স্টাডিজ, ভলি-৮, ১৯৭৭, পৃ. ৪৪-৫৪।
  • “মডার্নাইজেশন অব এগ্রিকালচার ইন বাংলাদেশ”, শহীদ হবিবুর রহমান হল বার্ষিকী, রাজশাহী ইউনিভার্সিটি, ১৯৭৭-৭৮, পৃ. ৭৭-৮৭।
  • “ক্যাশ ক্রপ্স অব বেঙ্গল : এ স্টাডি অব দেয়ার কালটিভেশন এ্যান্ড ইকোনমিক ইম্প্যাক্ট অন পেজান্ট সোসাইটী”, জার্নাল অব দ্য ইন্সটিটিউট অব বাংলাদেশ স্টাডিজ, সেমিনার ভলি- নং ২, ১৯৮১, পৃ. ১৬৩-১৬৯।
  • “দ্য ডিস্ট্রিবিউশন অব জুট আরনিংস বিটুইন দ্য প্রোডাকশন এ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন সেক্টরস,” জার্নাল অব দ্য ইন্সটিটিউট অব বাংলাদেশ স্টাডিজ, ভলি-৮, ১৯৮৫, পৃ. ১২১-১৩৩।
  • “রাজশাহী জেলার সিমানা নির্ধারণ”, রাজশাহী এসোসিয়েশন সাহিত্য পত্রিকা, ভলি-১, ১৯৮৭।
  • “জুট কালটিভেশন এ্যান্ড জুট লেবার ইন বেঙ্গল, ১৮৭০-১৯১৪”, জার্নাল অব দ্য ইন্সটিটিউট অব বাংলাদেশ স্টাডিজ, ভলি-১০, ১৯৮৭, পৃ. ৬৯-৮০।
  • “সেল্স অব ল্যান্ড ইন থ্রি ভিলেজেস অব বেঙ্গল : এ স্টাডি অব ট্রেন্ড অব সেল্স অব ল্যান্ড এ্যান্ড কজেস অব ফ্লাকচুয়েশনস”, রাজশাহী ইউনির্ভাসিটি স্টাডিজ, পার্ট-এ, ভলি-১৬, ১৯৮৮, পৃ. ১২৭-১৩৮।
  • “মর্গেজেস ইন থ্রি ভিলেজেস অব বেঙ্গল, ১৮৭০-১৯১৪ : এ স্টাডি অব মর্গেজেস এ্যান্ড কজেস অব ফ্লাকচুয়েশনস,” জার্নাল অব দ্য ইন্সটিটিউট অব বাংলাদেশ স্টাডিজ, ভলি-১২, ১৯৮৯, পৃ. ৩০-৪৫।
  • “নাটোরে সংস্কৃতি চর্চা”, মকসুদুর রহমান (সম্পাদক), নাটোরের গৌরব (নাটোর : জেলা প্রশাসন, ১৯৮৯), পৃ. ২২৭-২৪৭।
  • “ফরাসী বিপ্লব ও মানব সমাজ”, ফরাসী বিপ্লব দুইশত বার্ষিকী স্মরণিকা (বাংলাদেশ লেখক শিবির, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা, ১৯৮৯)।
  • “ইকোনমিক মুবিলিটি এ্যান্ড সোশাল চেঞ্জ : এ কেস স্টাডি অব দ্য সানটাল্স,” রাজশাহী ইউনিভার্সিটি স্টাডিজ, পার্ট-১, ভলি-১৮, ১৯৯০, পৃ. ১১১-১২১।
  • “ডেভেলপমেন্ট অব ট্রান্সপোর্ট এ্যান্ড কমিউনিকেশন্স সিস্টেম ইন বেঙ্গল টিল ১৯৪৭”, জার্নাল অব দ্য ইন্সটিটিউট অব বাংলাদেশ স্টাডিজ, ভলি-১৩, ১৯৯০, পৃ. ৪৭-৫৬।
  • “রাজশাহীর নগরায়ণ : পুলিশ প্রশাসন ও মেট্রোপলিটন পুলিশ”, ডিটেক্টিভ (ঢাকা : বাংলাদেশ পুলিশ কো-অপারেটিভ সোসাইটি লিমিটেড, ১৯৯২), পৃ. ৩১-৩৪।
  • “নেচার অব মর্গেজেস ইন থ্রি ভিলেজেস অব বেঙ্গল, ১৯২০-১৯৪৭”, জার্নাল অব দ্য ইন্সটিটিউট অব বাংলাদেশ স্টাডিজ, ভলি-১৬, ১৯৯৩, পৃ. ৪১-৫৭।
  • (সৈয়দ মাসুদ হোসেন ও এম. ওয়াজেদ আলী), “জুট ইন্ডাস্ট্রী”, সিরাজুল ইসলাম (সম্পাদক), বাংলাপিডিয়া (ঢাকা : এশিয়াটিক সোসাইটী অব বাংলাদেশ, ২০০৩), ভলিউম-৫, পৃ. ৪২৫-৪২৮।
  • “জুট রিপোর্ট ১৮৭৭” সিরাজুল ইসলাম (সম্পাদক), বাংলাপিডিয়া (ঢাকা : এশিয়াটিক সোসাইটী অব বাংলাদেশ, ২০০৩), ভলিউম-৫, পৃ. ৪২৮-৪২৯।
  • “ব্যক্তি প্রফেসর ড. আ.ন. সামসুল হক”, মকসুদুর রহমান (সম্পাদক), ড. আ.ন. সামসুল হক: জীবন ও কর্ম (রাজশাহী: রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, ২০০৪), পৃ. ৬৫-৬৮।
  • “আধুনিক রাষ্ট্র গঠনে ভার্টিক্যাল ডিভিশন (উল্লম্ব বিভাজন) তত্ত্বের অবদান : প্রেক্ষিত বাংলাদেশ রাষ্ট্র গঠন”, এম.এ. বারী ও ফায়েক-উজ্জামান (সম্পাদক), হিস্ট্রি সোসাইটি এ্যান্ড কালচার : এ.বি.এম. হোসেন ফেস্টসক্রিফ্ট (ঢাকা : খান ব্রাদার্স এ্যান্ড কোম্পানী, ২০০৯), পৃ. ৪১৮-৪২৯।
  • “ঊনসত্তরের গণঅভ্যূত্থান : একটি বিশ্লেষণমূলক সমীক্ষা”, মর্ত্তুজা খালেদ (সম্পাদক), সামসুজ্জোহা স্মারকপত্র (রাজশাহী : প্রাধ্যক্ষ, শামসুজ্জোহা হল, ২০১০), পৃ. ১২১-১৪০।
  • “কম্পোজিশন অব দ্য ক্রেডিটর্স ইন থ্রি ভিলেজেস অব বেঙ্গল, ১৯২০-১৯৪৭”, মাহবুবর রহমান (সম্পাদক), টুন্টিয়েথ সেঞ্চুরী বেঙ্গল (ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশ স্টাডিজ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, ২০১০), পৃ. ৭৩০-৭৪২।
  • “আগরতলা ষড়যন্ত্র-না সশস্ত্র বিদ্রোহ”? মুর্ত্তজা খালেদ (সম্পাদক), শামসুজ্জোহা স্মারকপত্র-২০১১ (রাজশাহী : প্রাধ্যক্ষ, শহীদ শামসুজ্জোহা হল, ২০১১), পৃ. ১৫০-১৬৫।
  • “স্মৃতিতে ভাস্বর শহীদ অধ্যাপক হবিবুর রহমান”, শহীদ ইকবাল (সম্পাদক), নয়নে তোমার বিশ্বছবি” শহীদ হবিবুর রহমান স্মারক গ্রন্থ (রাজশাহী: প্রাধ্যক্ষ, শহীদ হবিবুর রহমান হল, ২০১১), পৃ. ৫৬-৬৩।
  • “দ্য সিটি অব রাজশাহী ইন ১৯৫৪”, মাহবুবর রহমান (সম্পাদক) রাজশাহী মহানগরী, (রাজশাহী : ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশ স্টাডিজ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ও রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন, ২০১২), ভলিউম-২, পৃ. ১৩৯৪-১৪১১।
  • “প্রফেসর মীর জাহান; এ্যান এনেকডটাল টিচার অব রাজশাহী কলেজ”, মাহবুবর রহমান (সম্পাদক), রাজশাহী মহানগরী (রাজশাহী : ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশ স্টাডিজ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ও রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন, ২০১২), ভলিউম-২, পৃ. ১১২৮-১১৩৫।
  • “দ্য স্টুডেন্ট মুভমেন্ট ইন ইস্ট পাকিস্তান (বর্তমানে বাংলাদেশ) ডিউরিং ১৯৬০-৬৯”, মর্ত্তুজা খালেদ (সম্পাদক), স্ফুলিঙ্গ: শামসুজ্জোহা স্মারকপত্র, ২০১২, পৃ. ১৪৮-১৭১।
  • “ড. এ.আর. মল্লিক : আমার শিক্ষাগুরু”, সালাহ্উদ্দীন ও অন্যান্য (সম্পাদক), ড. এ.আর. মল্লিক স্মারকগ্রন্থ (ঢাকা: বাংলা একাডেমী, ২০১২), পৃ. ৫৬-৬৮।
  • “দ্য হলি শ্রাইন্স ইন দ্য সিটি অব রাজশাহী”, আতফুল হাই শিবলী (সম্পাদক), স্থানীয় ইতিহাস, সংখ্যা-৭, ২০১২, পৃ. ১৭৪-২০২।

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. রাবির সাবেক উপ-উপাচার্য ওয়াজেদ আলী আর নেই, ইত্তেফাক।
  2. List of former Pro Vice-Chancellor ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২০ তারিখে, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট।