বিজয় দেবরকোন্ডা

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিজয় দেবেরাকোন্ডা
২০১৮ সালে নোটা চলচ্চিত্রের সংবাদ সম্মেলনে বিজয় দেবেরাকোন্ডা
জন্ম (1989-05-09) ৯ মে ১৯৮৯ (বয়স ৩৪)[১]
জাতীয়তাভারতীয়
পেশাচলচ্চিত্র, প্রযোজক, মিডিয়া ব্যক্তিত্ব
কর্মজীবন২০১১–বর্তমান

বিজয় দেবেরাকোন্ডা হচ্ছেন একজন ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেতা, প্রযোজক ও মিডিয়া ব্যক্তিত্ব, যিনি মূলত তেলুগু ভাষার চলচ্চিত্রে তার কাজের জন্য পরিচিত।[২] ২০১১ সালে রবি বাবুর প্রণয়ধর্মী কৌতুক নুভভিলা (২০১১) চলচ্চিত্রের মাধ্যমে তার চলচ্চিত্র শিল্পে তার অভিষেক ঘটে, কিন্তু ইয়েবাড়ে সুব্রামন্যম (২০১৫) চলচ্চিত্রে তিনি পার্শ্ব ভূমিকায় অভিনয় করে পরিচিতি পান। বিজয় ২০১৬ সালের প্রণয়ধর্মী নাট্য পেল্লি চুপুলু চলচ্চিত্রে মুখ্য ভূমিকায় অভিনয় করে তারকাখ্যাতি অর্জন করেন, যা তেলুগু শ্রেষ্ঠ পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের জন্য জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার এবং শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্রের জন্য ফিল্মফেয়ার পুরস্কার - তেলুগু অর্জন করে।

পরবর্তীকালে, বিজয় অর্জুন রেড্ডি, (২০১৭), মহান্তি (২০১৮), গীতা গোবিন্দ (২০১৮), ও ট্যাক্সিওয়ালার (২০১৮) সমালোচক ও ব্যবসায়িকভাবে সফল চলচ্চিত্রগুলোতে প্রধান ভূমিকায় অভিনয় করে তেলুগু চলচ্চিত্র শিল্পে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন, এগুলোর মধ্যে কয়েকটি সর্বোচ্চ আয়ের তেলুগু চলচ্চিত্রের তালিকায়ও স্থান করে নেয়। তিনি অর্জুন রেড্ডি চলচ্চিত্রে অভিনয় করে শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিভাগে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার - তেলুগুসহ কয়েকটি পুরস্কার অর্জন করেন।[৩][৪] ২০১৯ সালে, তিনি গীতা গোবিন্দ চলচ্চিত্রে তার ভূমিকার জন্য শ্রেষ্ঠ অভিনেতার জন্য দক্ষিণ ভারতীয় চলচ্চিত্র সমালোচক পুরস্কার অর্জন করেন এবং শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিভাগে ফিল্মফেয়ার পুরস্কারে মনোনয়ন লাভ করেন।[৫]

তিনি “কিং অব দ্য হিল এন্টারটেইনমেন্ট” নামে একটি প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের সত্ত্বাধিকারী এবং ২০১৯ সালে তিনি ফোর্বস ভারতের ৩০ আন্ডার ৩০ তালিকায় স্থান করে নেন।[৬][৭]

ব্যক্তিগত জীবন[সম্পাদনা]

বিজয় দেবরাকোন্ডা তেলুগু টেলিভিশন পরিচালক দেবরাকোন্ডা গোবর্দ্ধন রাও ও দেবরাকোন্ডা মাধবীর ঘরে জন্মগ্রহণ করেন।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]

দেবরাকোন্ডা বলেন, প্রতিবার যখন তিনি তাদের (তার পরিবার) দ্বারা সমর্থিত নয় এমন কিছু করেন, তখন তাঁর পরিবার তাকে রাওডি (উচ্ছৃঙ্খল) বলে ডাকতেন। সময়ের সাথে সাথে তিনি এই শব্দটি নিজের এবং তার ভক্তদের জন্য ব্যবহার শুরু করেছিলেন।[৮][৯]

কর্মজীবন[সম্পাদনা]

প্রাথমিক পেশা ও সংগ্রাম (২০১১–২০১৫)[সম্পাদনা]

দেবরকোন্ডা ২০১১ রবি বাবুর প্রণয়ধর্মী কৌতুক নুভভিল চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে চলচ্চিত্র শিল্পে তার অভিষেক ঘটে,[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] এবং এরপর ২০১২ সালে শেখর কাম্মুলার লাইফ ইজ বিউটিফুল (২০১২) চলচ্চিত্রে একটি ছোট বিশেষ ভূমিকা পালন করেন। দুটি চলচ্চিত্রই যথাযোগ্য সফল হয় কিন্তু দেবরকোন্ডা স্বীকৃতি পেতে ব্যর্থ হন।[১০] পরে, সেই সময় তিনি একজন সহকারী পরিচালকের সঙ্গে পরিচিত হন, নাগা আশ্বিন, যিনি পরে তাকে অভিনেতা ন্যানির সঙ্গে ২০১৫ চলচ্চিত্র ইয়েভাড়ে সুব্রামণ চলচ্চিত্রে একটি পার্শ্ব ভূমিকায় অভিনয়ে সুযোগ করে দেন।[১১] চলচ্চিত্র প্রযোজনা করেন আশ্বনি দত্তের মেয়ে, যিনি তেলুগু চলচ্চিত্র শিল্পের একজন প্রযোজক। প্রিয়াঙ্কা দত্ত তাকে সাহায্য করেন, এবং শুটিং শুরু করেন, স্বপ্না দত্ত তাকে তার কোম্পানিতে চুক্তিবদ্ধ করেন।[১২][১৩] চলচ্চিত্রটি সমালোচকমূলক ও ব্যবসায়িকভাবে সফল হয়, এবং চলচ্চিত্রের তার শব্দচয়ন, বল ও ভূমিকার জন্য দেবরকোন্ডা ভূয়সী প্রশংসা অর্জন করেন। এই চলচ্চিত্রটি শেষ পর্যন্ত তেলুগু চলচ্চিত্র শিল্পে তাকে স্বীকৃতি এনে দেয়।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]

সফলতা ও অর্জন (২০১৫–বর্তমান)[সম্পাদনা]

বিজয় প্রথম প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেন তরুণ ভাস্কর দেশ্যাম পরিচালিত প্রণয়ধর্মী আসন্ন বয়সী বিনোদন পেল্লি চুপুলু চলচ্চিত্রে, যেখানে তার বিপরীতে প্রধান নারী চরিত্রে অভিনয় করেন ঋতু বার্মা। চলচ্চিত্রটি ব্যবসায়িকভাবে সফলতা অর্জন করে[১৪] এবং ৬৪তম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে শ্রেষ্ঠ পূর্ণদৈর্ঘ্য তেলুগু চলচ্চিত্র বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার[১৫] সেইসাথে শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র বিভাগে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার - তেলুগু অর্জন করে। তিনি অলস এবং অবিস্মরণীয় পাচকের বাস্তব চিত্রায়নের জন্য প্রশংসা পেয়েছিলেন।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] পরে ২০১৭ সালে তিনি মসলাদার বিনোদনমূলক চলচ্চিত্র দ্বারাকায় অভিনয় করেন। তাঁর পরবর্তী চলচ্চিত্র অর্জুন রেড্ডি খুব সাহসী এবং উগ্রবাদী হওয়ার জন্য একইভাবে প্রশংসা ও সমালোচনা পেয়েছিলেন। স্ব-ধ্বংসাত্মক, স্বল্প-স্বভাবের এবং মাদকাসক্ত শল্যচিকিৎসক হিসাবে বিজয়ের চিত্রায়িত ভূমিকাটি সমালোচকদের কাছে ব্যাপক প্রশংসিত হয়, যা তাকে শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিভাগে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার - তেলুগুসহ অসংখ্য পুরস্কার এনে দেয়।[১৬][১৭] পরে অর্জুন রেড্ডির অনুসরণে ইয়ে মন্ত্রম ভেসাভে মুক্তি পায়, যা ৫ বছর দেরি করে অবশেষে মুক্তি পায়। এটি সমালোচকদের কাছ থেকে খারাপ প্রতিক্রিয়া পায় এবং বক্স অফিসে ভালভাবে ব্যবসা করতে পারেনি। এরপরে তিনি ভারতের বিখ্যাত অভিনেত্রী সাবিত্রীর জীবনকে ঘিরে জীবনীকাল চলচ্চিত্র মহানতীয়ে অভিনয় করেন। যেখানে তিনি একজন ক্যারিশম্যাটিক এবং চিন্তাভাবনাহীন আলোকচিত্রী চরিত্রে অভিনয় করার জন্য প্রশংসা অর্জন করেন। ২০১৮ সালে মুক্তি পায় দেবরকোন্ডার পরবর্তী চলচ্চিত্র, গীতা আর্টসের প্রণয়ধর্মী নাট্য চলচ্চিত্র গীতা গোবিন্দ, যেখানে তিনি একজন নিষ্পাপ এবং স্নায়ুবিক কলেজ অধ্যাপক হিসাবে অভিনয় করেছেন। অর্জুন রেড্ডিয়ে আক্রমণাত্মক ভূমিকার পর দেবরাকোন্ডা একটি সূক্ষ্ম, পাশের-বাসার-ছেলে ভূমিকায় অভিনয়ের জন্য প্রশংসিত হন। তার পরবর্তী চলচ্চিত্র, ৫ অক্টোবর মুক্তি পাওয়া ইরু মুগান খ্যাত আনন্দ শঙ্কর পরিচালিত তামিল রাজনৈতিক থ্রিলার নোটা। এটি বক্স অফিসে ব্যবসা সফল হয় নি।[১৮] তার পরবর্তী কাজ ইউভি ক্রিয়েশনসের অতিপ্রাকৃতিক কৌতুকধর্মী থ্রিলার চলচ্চিত্র ট্যাক্সিওয়ালা, যেখানে বিজয় প্রিয়াঙ্কা জাওয়ালকারের বিপরীতে একটি গাড়িতে উঠে পড়েছিলেন। ২০১৯ সালে, ভারত কাম্মার প্রণয়ধর্মী মারপিট নাট্য ডিয়ার কমরেড চলচ্চিত্রে দেবরাকোন্ডাকে রশ্মিকা মন্দানার বিপরীতে আরও একবার দেখা যায়। এর পরের কাজ ছিলো ক্রান্তি মাধবের প্রণয়ধর্মী নাট্য চলচ্চিত্র ওয়ার্ল্ড ফেমাস লাভার, যেখানে তার বিপরীতে অভিনয় করেছিলেন রাশি খান্না, ক্যাথরিনা ত্রেসা, ঐশ্বর্য রাজেশইসাবেলা লেইটে[১৯] তারপরে তাকে একটি তেলুগু চলচ্চিত্র হিরোতে দেখা যাবে, যা তামিল ও মালায়ালাম ভাষায়ও ডাবিং করা হবে। চলচ্চিত্রটি পরিচালনা করবেন কুত্রামায়ে থান্দনাইকাক্কা মুত্তাইয়ের মতো চলচ্চিত্রের সহ-রচয়িতা আনন্দ অন্নমালাই। চলচ্চিত্রটিতে মালভিকা মোহননকে বিজয়ের ভালবাসা আকর্ষণ ভূমিকায় দেখা যাবে। চলচ্চিত্রে বিজয় একজন বাইকারের ভূমিকা অভিনয় করবেন।[২০][২১]

২০১৮ সালে দেবরকোন্ডা ফোর্বস ইন্ডিয়া সেলিব্রিটি ১০০ তালিকায় ৭২তম স্থান দখল করে নেন।[২২] ২০১৯ সালে, ফিল্ম কম্পানিয়নের করা দশক সেরা ১০০ পারফরম্যান্সের মধ্যে অর্জুন রেড্ডিতে দেভেরাকান্দার অভিনয়কে স্থান দেয়।[২৩]

কিং অব দ্য হিল এন্টারটেইনমেন্ট[সম্পাদনা]

বিজয় একটি প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের সত্ত্বাধিকারী, কিং অব দ্য হিল এন্টারটেইনমেন্ট।[৬] এটির অভিষেক চলচ্চিত্র মীকু মাথারামে চাপথে, যা ২০১৯ সালের নভেম্বরে মুক্তি পায়।[২৪]

চলচ্চিত্র[সম্পাদনা]

অভিনেতা হিসাবে[সম্পাদনা]

সূত্র
Films that have not yet been released এই চলচ্চিত্রগুলো এখনও মুক্তি পায় নি বুঝানো হয়েছে

• সবগুলো চলচ্চিত্র হচ্ছে তেলুগু ভাষায়, অন্যগুলো নিচে উল্লেখ করা হয়েছে।

বছর চলচ্চিত্র ভূমিকা টীকা সূত্র
২০১১ নুভভিলা বিষ্ণু চলচ্চিত্রে অভিষেক
২০১২ লাইফ ইজ বিউটিফুল অজয় বিশেষ উপস্থিতি
২০১৫ ইয়েভাডে সুব্রাহ্মণিয়াম ঋষি পার্শ্ব ভূমিকা
২০১৬ পেল্লি চুপুলু প্রশান্ত কেন্দ্রীয় চরিত্রে প্রথম
২০১৭ দ্বারাকা এররা শ্রীনু / শ্রী কৃষ্ণানান্দা স্বামী
অর্জুন রেড্ডি ডা. অর্জুন রেড্ডি দেশমুখ শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিভাগে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার - তেলুগু [২৫]
২০১৮ ইয়ে মন্ত্রম ভাসাবে নিখিল "নিক্কি"
মাহানাতি বিজয় অ্যান্টনি বহুভাষিক তামিল ভাষায়
নাদিগাইয়ার থিলাগাম হিসাবে
গীতা গোবিন্দাম বিজয় গোবিন্দ মনোনীত - শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিভাগে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার - তেলুগু
নোটা বরুণ সুব্রাহ্মণ্যম তামিল চলচ্চিত্র, তেলুগু ভাষায় ডাবিং সংস্করণ মুক্তি
এয় নাগারানিকি এমাইন্ধি বিজয় বিশেষ উপস্থিতি
ট্যাক্সিওয়ালা শিবা
২০১৯ ডিয়ার কমরেড কমরেড চৈতন্য কৃষ্ণাণ (ববি) কন্নড়, মালয়ালম ও তামিল ভাষা ডাবিং সংস্করণ মুক্তি [২৬]
মীকু মাথারামে চেপথা বিজয় বিশেষ উপস্তিতি
২০২০ ওয়ার্ল্ড ফেমাস লাভার সিনাইয়া / গৌতম / শ্রীনু / রওডি আন্না প্রযোজনা [২৭]
তালাইবি সোবহান বাবু তামিল, তেলুগু ও হিন্দি ত্রিভাষিক;
চিত্রায়ণ

প্রযোজক হিসাবে[সম্পাদনা]

বছর চলচ্চিত্র পরিচালক টীকা সূত্র
২০১৯ মীকু মায়াথারামে চেপথা শাম্মীর সুলতান প্রযোজক [২৮]

পুরস্কার ও মনোনয়ন[সম্পাদনা]

বছর পুরস্কার বিভাগ চলচ্চিত্র ফলাফল
২০১৫ নন্দি পুরস্কার বিশেষ জুরি পুরস্কার - তেলুগু ইয়েভাডে সুব্রাম্যণ বিজয়ী
২০১৭ ফিল্মফেয়ার পুরস্কার দক্ষিণ শ্রেষ্ঠ অভিনেতা - তেলুগু অর্জুন রেড্ডি বিজয়ী
জি তেলুগু গোল্ডেন পুরস্কার শ্রেষ্ঠ অভিনেতার জন্য গোল্ডেন পুরস্কার
বিহাইন্ডহুডস গোল্ড মেডেল দক্ষিণ ভারতীয় সেনসেশন
২০১৮ জি তেলুগু গোল্ডেন পুরস্কার জনপ্রিয় অভিনেতা গীতা গোবিন্দাম বিজয়ী
২০১৯ শ্রী কালা শুধা তেলুগু সমিতি পুরস্কার শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিজয়ী
হিন্দুস্তান টাইম ইন্ডিয়াস মোস্ট স্টাইলিশ ২০১৯ পুরস্কার হটেস্টস স্টাইলিস্টা বিজয়ী
এসআইআইএমএ চলচ্চিত্র পুরস্কার শ্রেষ্ঠ অভিনেতা (সমালোচক) - তেলুগু গীতা গোবিন্দাম বিজয়ী
পপুলার সেলিব্রিটি অন সোস্যাল মিডিয়া বিজয়ী

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. Shalini J. R. (৯ মে ২০১৮)। "Vijay Deverakonda celebrates his birth in a unique way"The Times of India। সংগ্রহের তারিখ ৩ জানুয়ারি ২০১৯ 
  2. Chowdhary, Y. Sunita (১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৫)। "This film came at the right time"The Hindu। সংগ্রহের তারিখ ৩০ আগস্ট ২০১৭ 
  3. "Serial kisser Deverakonda is the Emraan Hashmi of Telugu cinema" 
  4. Vyjayanthi Network (১৫ জানুয়ারি ২০১৫)। "Yevade Subramanyam Theatrical Trailer - Nani, Malavika Nair"। সংগ্রহের তারিখ ৩০ আগস্ট ২০১৭ – YouTube-এর মাধ্যমে। 
  5. P Kirubhakar। "SIIMA 2019: Vijay Deverakonda and Keerthy Suresh win big. See pics - Movies News"। Indiatoday.in। সংগ্রহের তারিখ ১৭ আগস্ট ২০১৯ 
  6. "Vijay Deverakonda: I want to create a platform for new talent"The Indian Express। ৫ নভেম্বর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জানুয়ারি ২০২০ 
  7. "Vijay Deverakonda - Forbes India Magazine"Forbes India (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১১ নভেম্বর ২০১৯ 
  8. "Homegrown actor Vijay Deverakonda redefines 'Rowdy'"। The Indian Express। ১৭ জুলাই ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ৪ আগস্ট ২০১৯ 
  9. "Vijay Devarakonda likes to call it 'Rowdy'"। First post। ৫ অক্টোবর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ৪ আগস্ট ২০১৯ 
  10. "NDTV Movies: Regional-Movies - Tamil Movies - Telugu Movies - Bengali Movies - Latest Movie News - Celebrity Gossip"movies.ndtv.com। ৩ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ আগস্ট ২০১৭ 
  11. Chowdhary, Y. Sunita (৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৫)। "An eye for story"The Hindu। সংগ্রহের তারিখ ৩০ আগস্ট ২০১৭ 
  12. Vyjayanthi Network (২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৫)। "Swapna Dutt Speech - Yevade Subramanyam Audio Launch Live - Nani, Malavika Nair"। সংগ্রহের তারিখ ৩০ আগস্ট ২০১৭ – YouTube-এর মাধ্যমে। 
  13. Radiokhushi। "'Evade Subramanyam' says Nani"www.radiokhushi.com। ৩০ আগস্ট ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ আগস্ট ২০১৭ 
  14. "The Times Group"epaperbeta.timesofindia.com। ২৭ আগস্ট ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ আগস্ট ২০১৭ 
  15. "Pelli Choopulu bags two national awards; is 'best film' in Telugu"। Times of India। ৮ এপ্রিল ২০১৭। [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  16. "Women's groups protest against 'Arjun Reddy' in Vijayawada, demand ban on film's screening"The News Minute। ১ সেপ্টেম্বর ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ৩ সেপ্টেম্বর ২০১৭ 
  17. "Arjun Reddy movie review: Intense, raw and unbelievably honest. 5 stars"Hindustan Times। ২৬ আগস্ট ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ২৭ আগস্ট ২০১৭ 
  18. "'NOTA' Worldwide Closing Collections - Disaster"Telugu360.com (ইংরেজি ভাষায়)। ২৭ অক্টোবর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ২৮ অক্টোবর ২০১৮ 
  19. "Vijay Deverakonda's new film rolls out!"। Deccanchronicle.com। ২১ অক্টোবর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ১৭ আগস্ট ২০১৯ 
  20. "Vijay Devarakonda and Malavika Mohanan's Hero gets launched; biker Rajini Krishnan to train the Hero!"in.com (ইংরেজি ভাষায়)। ১৬ জুন ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মে ২০১৯ 
  21. Coutinho, Natasha CoutinhoNatasha; May 20, Mumbai Mirror | Updated; 2019; Ist, 11:51। "Malavika Mohanan and Vijay Devarakonda in Anand Annamalai's Hero"Mumbai Mirror (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মে ২০১৯ 
  22. "2018 Celebrity 100"Forbes India। সংগ্রহের তারিখ ৫ ডিসেম্বর ২০১৮ 
  23. "100 Greatest Performances of the Decade"100 Greatest Performances of the Decade (ইংরেজি ভাষায়)। ১৯ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ নভেম্বর ২০১৯ 
  24. "Vijay Deverkonda Turns Producer, Announces Debut Production Meeku Maathrame Cheptha"News18। ২৯ আগস্ট ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জানুয়ারি ২০২০ 
  25. "Winners list of Behindwoods Gold Medal Awards 2018"। ১৭ জুন ২০১৮। 
  26. "Dear Comrade will not see Hindi version"New Indian Express। ১৩ জুলাই ২০১৯। ১৪ জুলাই ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জুলাই ২০১৯ 
  27. "Vijay Devarakonda's World Famous Lover"Telugu 360 Indian। ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৯ 
  28. "Meeku Mathrame Cheptha teaser: Vijay Deverakonda's maiden production sees Tharun Bhascker as a lying bloke"Firstpost (ইংরেজি ভাষায়)। ৭ সেপ্টেম্বর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১৬ অক্টোবর ২০১৯ 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]