ভেরোনিকা সিমোগান

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
ভেরোনিকা সিমোগান
২০১৭ সালে ভেরোনিকা সিমোগান
জন্ম১৯৬২
জাতীয়তাপাপুয়া নিউগিনিয়ান
পরিচিতির কারণআন্তর্জাতিক সাহসী নারী পুরস্কার ২০১৭

ভেরোনিকা সিমোগান (জন্ম: ১৯৬২) হলেন পাপুয়া নিউগিনির একজন নারী অধিকার কর্মী, যিনি দেশটিতে নারীদের প্রতি সহিংসতার বিরুদ্ধে কাজ করে চলেছেন। তার কর্মকাণ্ডের স্বীকৃতিস্বরূপ ২০১৭ সালে তাকে আন্তর্জাতিক সাহসী নারী পুরস্কার প্রদান করে মার্কিন পররাষ্ট্র দফতর

জীবনী[সম্পাদনা]

ভেরোনিকা সিমোগান জন্মেছিলেন ১৯৬২ সালে, পাপুয়া নিউগিনির পূর্ব সেপিক প্রদেশের রাজধানী শহর উইওয়াকের বয়কিন/দাগুয়া এলাকার উরিপ গ্রামে। তিনি বেসামরিক বিমান পরিবহন প্রশিক্ষণ কলেজে অধ্যয়ন করেছিলেন। সেখান থেকে ১৯৮১ সালে তিনি স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন। তিনি বেসামরিক বিমান পরিবহন বিভাগে ছয় বছর কাজ করেছিলেন।

নিজ গ্রামের অধিবাসীদের অধিকতর উন্নত জীবনব্যবস্থা নিশ্চিত করার জন্য তিনি ১৯৮৬ সালে নিজ গ্রামে ফিরে আসেন। তখন থেকে তিনি সহিংসতার শিকার নারীদের নিয়ে কাজ করে চলেছেন।[১]

২০১২ সালে তিনি 'ফ্যামিলি ফর চেঞ্জ অ্যাসোসিয়েশন' প্রতিষ্ঠা করেন।[১] সংগঠনটির মাধ্যমে তিনি নারীদের প্রতি সহিংসতা দূরীকরণের জন্য কাজ করে চলেছেন।

সম্মাননা[সম্পাদনা]

তার কর্মকাণ্ডের স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি আন্তর্জাতিক সাহসী নারী পুরস্কার ২০১৭ লাভ করেছিলেন।[১] তার নামটি প্রস্তাব করেছিলেন পাপুয়া নিউগিনিতে নিযুক্ত তৎকালীন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ক্যাথেরিন এবার্ট-গ্রে।[২]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "Biographies of the Finalists for the 2017 International Women of Courage Awards"www.state.gov (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০৮-২৯ 
  2. "Courageous Simogun - The National"The National (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৭-০৩-৩০। ২০১৯-০৫-০৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০৮-২৯