সোহং স্বামী

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
সোহং স্বামী
সোহং স্বামী
ব্যক্তিগত তথ্য
জন্ম
শ্যামাকান্ত বন্দ্যোপাধ্যায়

১৮৫৮
মৃত্যু৫ ডিসেম্বর ১৯১৮ (৬০ বছর)
দর্শনঅদ্বৈত বেদান্ত
ঊর্ধ্বতন পদ
গুরুতিব্বতীবাবা

সোহং স্বামী (১৮৫৮ - ১৯১৮) (পূর্বাশ্রমের নাম শ্যামাকান্ত বন্দ্যোপাধ্যায়) একজন ভারতীয় যোগীঅদ্বৈত বেদান্তের গুরু। প্রথম জীবনে তিনি একজন কুস্তিগির ছিলেন। বাঘের সাথে কুস্তির খেলা দেখিয়ে তিনি জনপ্রিয় হয়েছিলেন। পরে হিমালয়ে তিব্বতীবাবার শিষ্যত্ব গ্রহণ করে যোগ সাধনা করতে থাকেন। নৈনিতাল ও হরিদ্বারে তিনি দুটি আশ্রম প্রতিষ্ঠা করেন। প্রখ্যাত বিপ্লবী যতীন্দ্রনাথ বন্দ্যোপধ্যায় তার শিষ্যত্ব গ্রহণ করে নিরালম্ব স্বামী নাম নেন।

প্রারম্ভিক জীবন[সম্পাদনা]

১৮৫৮ সালের গ্রীষ্মে বাংলার ঢাকা জেলার বিক্রমপুর অঞ্চলের আড়িয়ল গ্রামের একটি বাঙালি হিন্দু পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন শ্যামাকান্ত।[১] তার জন্মস্থান বর্তমানে বাংলাদেশের ঢাকা বিভাগের মুন্সীগঞ্জ জেলার অন্তর্গত। শ্যামাকান্তর পরিবারের আদি নিবাস ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের নদীয়া জেলার ফুলিয়াতে[২] তারা ফুলিয়া মেলের বন্দ্যঘটি বংশীয় ও শান্ডিল্য গোত্রীয় রাঢ়ী কুলীন ব্রাহ্মণ[৩] ও বিক্রমপুর সমাজের উচ্চ কুলীন বিষ্ণু ঠাকুরের পালটি বলে খ্যাত। শ্যামাকান্তর পিতা শশীভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় ত্রিপুরা জেলার মুরাদনগরে আদালতে সেরেস্তাদার ছিলেন। শ্যামাকান্তরা ছিলেন চার ভাই ও তিন বোন। চার ভাইয়ের মধ্যে তিনি ছিলেন জ্যেষ্ঠ। তার এক ভাই সূর্যকান্ত বন্দ্যোপাধ্যায় ঢাকায় ওকালতি করতেন।

শৈশবে তিনি কিয়ৎকাল গ্রামের পাঠশালায় অধ্যয়ন করেন। তারপরে কিছু কাল পিতার কর্মস্থলে থেকে সেখানকার বিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেন। লেখাপড়ার থেকে তার শরীরচর্চার দিকে ঝোঁক ছিল বেশি। ঢাকা কলেজিয়েট স্কুলে ভর্তি হওয়ার পর, সেখানাকার বিশাল জিমনাসিয়ামে ব্যায়াম চর্চা করতে থাকেন তিনি। ঢাকা কলেজিয়েট স্কুলে পড়ার সময় তার সাথে সহপাঠী পরেশনাথ ঘোষের পরিচয় হয়, যিনি পরবর্তীকালে বিখ্যাত মল্লবীর হয়েছিলেন। তারা দুজনে মিলে লক্ষ্মীবাজারের অধর ঘোষের আখড়ায় কুস্তিচর্চা শুরু করেন। শ্যামাকান্ত পরিমিত আহার করতেন। কিন্তু কুস্তিচর্চার জন্য অধর ঘোষ প্রত্যহ আধ মণ দুধের মালাই তাকে ও পরেশনাথকে খাওয়াতেন। শ্যামাকান্ত পুট্টি প্যাঁচটি বেশ ভাল রপ্ত করেছিলেন। সেই সময়ে তিনি বহু পঞ্জাবী পালোয়ানকে কুস্তিতে পরাস্ত করেছিলেন। পঞ্জাবের ভুট্টা সিংহ ও কাদের পালোয়ান এবং যুক্তপ্রদেশের জয়মল সিংহকে পরাস্ত করেন।[৪]

কর্মজীবন[সম্পাদনা]

শ্যামাকান্তর সৈনিক হওয়ার স্বপ্ন ছিল। কিন্তু ব্রিটিশ ভারতের সেনাবাহিনীতে বাঙালি হিন্দুর প্রবেশ ছিল নিষিদ্ধ। কাজেই শ্যামাকান্ত ও পরেশনাথ ঠিক করলেন যে তারা কোন দেশীয় রাজ্যের সেনাবাহিনীতে ঢুকে যুদ্ধবিদ্যা শিখবেন। এই উদ্দেশ্যে তারা পশ্চিম ভারতে গোয়ালিয়র প্রভৃতি দেশীয় রাজ্য ঘুরে ঘুরে দেখলেন। কিন্তু সেখানকার সেনাবাহিনীতে দাসত্ব পরায়ণতা ও দুর্নীতি দেখে, তারা সৈনিক হওয়ার বাসনা পরিত্যাগ করে বাংলায় ফিরে আসলেন। ফিরে এসে শ্যামাকান্ত বিবাহ করেন।

বিবাহের কয়েক মাস পর শ্যামাকান্ত আগরতালায় বেড়াতে যান। সেখানে ত্রিপুরার শাসক মহারাজ বীরচন্দ্র মাণিক্য বাহাদুর শ্যামাকান্তের ব্যায়াম পারদর্শিতা ও দেহ সৌষ্ঠব দেখে মুগ্ধ হয়ে তাকে নিজের পার্শ্বচর নিযুক্ত করেন। মহারাজ শ্যামাকান্তকে অত্যন্ত স্নেহ করতেন ও তার প্রয়োজনের দিকে বিশেষ দৃষ্টি রাখতেন। সেখানে বসবাসকালে মহারাজের সাথে একবার শিকারে গিয়ে বাঘের কবলে পড়েন। খালি হাতে বাঘের সাথে লড়ে তাকে ধরাশায়ী করে ছোরা মেরে হত্যা করেন।[৪] এইভাবে দু'বছর মহারাজের পার্শ্বচর থাকার পর একদিন তার সাথে কোন এক বিষয়ে মতভেদ হওয়ার পর শ্যামাকান্ত ত্রিপুরা রাজের পার্শ্বচরবৃত্তি ছেড়ে দেন।

১৮৭৬ সালে শ্যামাকান্ত বরিশাল জেলা স্কুলের ব্যায়াম শিক্ষকের চাকরি নিয়ে বরিশাল চলে যান। এই সময় থেকে তিনি একটি সার্কাসের দল গঠন করার চেষ্টা করতে থাকেন। আত্মীয়স্বজন ও বন্ধুবান্ধবের বাধা নিষেধ উপেক্ষা করে তিনি সার্কাস দল গঠনে কৃতনিশ্চয় হয়ে ওঠেন। এই উদ্দেশ্য তিনি অসমের শ্রীহট্ট জেলার সুনামগঞ্জে থেকে একটি চিতাবাঘ কেনেন। বাঘটাকে বশ করার উদ্দেশ্য তার খাঁচার ভেতর ঢুকে তার সাথে রীতিমত লড়াই শুরু করে দিতেন। দু'মাস বাঘের নখদন্তে বহুবার ক্ষতবিক্ষত হওয়ার পর অবশেষে শ্যামাকান্ত চিতাবাঘটিকে বশ করতে সমর্থ হন। এরপর তিনি অন্যান্য হিংস্র পশুও বশ করতে থাকেন। অতি অল্প সময়ের মধ্যেই তিনি বাঘ, সিংহের মত হিংস্র পশু বশ করতে পারতেন। সারা দেশে শ্যামাকান্তের নাম ছড়িয়ে পড়ে।

সমসাময়িক কালিঘাটের পটচিত্রে শ্যামাকান্তের সাথে বাঘের লড়াই

ভাওয়ালের রাজা তাকে শক্তি ও সাহসের পুরস্কারস্বরূপ সুন্দরবনের একটি রয়াল বেঙ্গল টাইগার দান করেন। শ্যামাকান্ত বাঘটাকে ট্রেনে করে ঢাকায় নিয়ে যান ও তার বন্ধু পরেশনাথ ঘোষের আখড়ার শিকল দিয়ে বেঁধে রাখেন। বাঘটার নাম রাখেন গোপাল। বাঘের সাথে লড়ার সময় শ্যামাকান্ত বাঘের মুখে তার হাতটি ঢুকিয়ে দিতেন। বাঘ তার হাতটিকে কামড়ে ধরলে রক্তের ধারা গড়িয়ে পড়ত, শ্যামাকান্ত তা দিব্যি সহ্য করতেন। বহুবার তিনি খাঁচার ভেতরে ঢুকে বাঘের সাথে লড়াই করার সময় আক্রান্ত হন। কিন্তু প্রতিবারই তিনি মাথা ঠান্ডা রেখে নিরাপদে বেড়িয়ে আসেন।

এই সময়ে পাটনার নবাব শ্যামাকান্তকে তার একটা সদ্যধৃত বাঘিনীর সাথে কুস্তি লড়ার আহ্বান জানান। পুরস্কার মূল্য দু'হাজার টাকা। শ্যামাকান্ত স্বানন্দচিত্ত নবাবের প্রস্তাব গ্রহণ করেন। সংবাদ প্রকাশিত হওয়ার পর চারিদিকে হইচই পড়ে যায়। দলে দলে লোক সেই লড়াই দেখতে আসেন। শ্যামাকান্ত অনেক ধস্তাধস্তির পর বাঘিনীটাকে পদদলিত করতে সক্ষম হন। উপস্থিত দর্শক তার জয়ধ্বনি করেন। নবাব তাকে পুরস্কারস্বরূপ দু'হাজার টাকা, দু'টি আরব ঘোড়া ও বাঘিনীটা দান করেন। বাঘিনীটার নাম ছিল বেগম।

১৮৯৪ সালে শ্যামাকান্ত ফ্রেডকুকের ইংলিশ সার্কাসে হিংস্র পশুর খেলা দেখাবার জন্য নিযুক্ত হন। মাসিক বেতন ১৫০০ টাকা। এক বছর চাকরি করার পর সে চাকরি ছেড়ে দেন। এরপর তিনি নিজস্ব সার্কাস দল নিয়ে বিভিন্ন জায়্গায় খেলা দেখাতে থাকেন। তিনি রামগোপালপুর, কুচবিহার, ঢাকা, কলকাতা, পাটনা, রংপুর, আগরতলা প্রভৃতি জায়্গায় খেলা দেখান। ১৮৯৭ সালে রংপুরে অবস্থানকালে এক প্রবল ভূমিকম্পে তার সার্কাসের বহু পশু বাড়ি চাপা পড়ে মারা যায় ও সার্কাসে ব্যবহৃত সমস্ত আসবাবপত্র নষ্ট হয়। তার বাঘ দুটি বাইরে ছিল বলে তারা রক্ষা পায়। বাঘ দুটিকে নিয়ে শ্যামাকান্ত কলকাতায় চলে আসেন এবং বাঘের সাথে কুস্তি ও অন্যান্য খেলা দেখাতে থাকেন। বছর খানেক বাদে তিনি 'গ্র্যান্ড শো অফ ওয়াইল্ড এনিম্যাল্‌স্‌' নাম দিয়ে নতুন ধরনের এক খেলা দেখান। সেখানে হাতী, বাঘ, বানর ও কুকুরের খেলা ছিল। তিনি বাঘের মুখের ভেতর মাথা ও শরীরের অন্যান্য অঙ্গ প্রত্যঙ্গ ঢুকিয়ে খেলা দেখাতেন।[৪]

সন্ন্যাস জীবন[সম্পাদনা]

সোহং স্বামী ও তিব্বতীবাবা

বাল্যকালে পিতার কর্মস্থল ত্রিপুরা জেলায় থাকাকালীন ল্যাংটা বাবা নামক জনৈক প্রবীণ সন্ন্যাসীর সাথে শ্যামাকান্তের পরিচয় হয়। শ্যামাকান্ত তার প্রতি আকৃষ্ট হন ও তার মনে ধর্মভাব জাগে। ১৮৯৯ সালে শ্যামাকান্তের পিতা পরলোকগমন করেন। এরপরই ৪২ বছরের শ্যামাকান্ত স্ত্রী কন্যাকে ছেড়ে গৃহত্যাগ করেন। কাশী, নৈমিষারাণ্য, হরিদ্বার প্রভৃতি তীর্থস্থানে ঘুরে বেড়াতে থাকেন। একবার হিমালয়ের পাদদেশে পরিভ্রমণকালে তার সাথে এক সাধকের পরিচয় হয়। শ্যামাকান্ত তার কাছে দীক্ষা নিতে চাইলে তিনি শ্যামাকান্তকে কাশীতে তিব্বতীবাবার কাছে পাঠিয়ে দেন।[৫] তিব্বতীবাবার পূর্বাশ্রমের নাম নবীনচন্দ্র চক্রবর্তী, বাড়ি অসমের শ্রীহট্ট জেলায়। তিব্বতীবাবা ১৬ বছর বয়সে তার জন্মস্থান গৃহত্যাগ করে সন্ন্যাসী হন। তিব্বত, চীন, মঙ্গোলিয়া, সাইবেরিয়া, শ্যাম (থাইল্যান্ড), ব্রহ্মদেশ (মিয়ানমার) ও ভারতবর্ষ ঘুরে বেড়ান। তিনি ৩২ বছর তিব্বতে ছিলেন বলে তিব্বতীবাবা বলে খ্যাত হন।

তিব্বতীবাবা শ্যামাকান্তকে সন্ন্যাস ধর্মে দীক্ষা দেন এবং কাশীর সকল সম্প্রদায়ের সন্ন্যাসীদিগকে আহ্বান করে সর্বসমক্ষে তাকে 'সোহং স্বামী' নাম দেন। বহু অর্থব্যয়ে তিনি আমণ্ত্রিত সন্ন্যাসীদের একটি ভেন্ডারাও দেন। সন্ন্যাস গ্রহণের পর তপস্যা শুরু করেন সোহং স্বামী। এই সময়ে তিব্বতীবাবা তাকে পুত্রবাৎ স্নেহে প্রতিপালন করেন। তার খাওয়া-পরা, রক্ষণাবেক্ষণ এমনকি তার মলমূত্র পর্যন্ত পরিষ্কার করেন তিনি। এইভাবে ছয় মাস তপস্যার পর তিব্বতীবাবা তার শিষ্যকে এককভাবে সাধনা করার নির্দেশ দেন। গুরুর নির্দেশমত সোহং স্বামী কয়েক মাস নৈমিষারণ্যে সাধনা করার পর হিমালয়ের দিকে চলে যান। নৈনিতাল থেকে সাত মাইল দূরে হিমালয়ের কোলে ভাওয়ালী নামক স্থানে তিনি একটি আশ্রম প্রতিষ্ঠা করে সেখানে সাধনা করতে থাকেন।

এই সময়ে সোহং স্বামী লিখতে শুরু করেন। তার লেখাগুলি পরে বাই আকারে প্রকাশিত হয়। তার লেখার মধ্যে দিয়ে তার পান্ডিত্যের পরিচয় পাওয়া যায়।

মৃত্যু[সম্পাদনা]

১৯১৮ সালের ৫ ডিসেম্বর, সোহং স্বামী তার ভাওয়ালর আশ্রমে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। তার মৃত্যুর পর তার গুরু তিব্বতীবাবা তার দেহাবশেষ বর্ধমান জেলার পালিতপুর আশ্রমে নিয়ে আসেন ও তার সমাধি স্থাপন করেন। ভাওয়ালের আশ্রমে তার একটি নকল সমাধি আছে। তার মৃত্যুর পাঁচ বছর পর, ১৯২৩ সালে তার ছোট ভাই সূর্যকান্ত বন্দ্যোপাধ্যায় ঢাকা থেকে তারা ইংরাজিতে লেখা বই 'কমন সেন্স' প্রকাশ করেন।

রচিত গ্রন্থাবলী[সম্পাদনা]

  • সোহং গীতা
  • সোহং সংহিতা
  • সোহং তত্ত্ব
  • বিবেকগাথা
  • ভাগবতগীতার সমালোচনা
  • Truth
  • Common Sense

পাদটীকা[সম্পাদনা]

  1. ঘোষ ১৯২৭, পৃ. ১
  2. Mukherjee, Arpita (২০১৮)। THE MONK WHO TAMED THE TIGER: Biography of Paramhangsa Soham Swami। India: Sayambhati Publication। পৃষ্ঠা ৪। আইএসবিএন 978-1-68466-791-8 
  3. Mukherjee, Arpita (২০১৮)। THE MONK WHO TAMED THE TIGER: Biography of Paramhangsa Soham Swami। India: Sayambhati Publication। পৃষ্ঠা ২ ও ৪। আইএসবিএন 978-1-68466-791-8 
  4. সেনগুপ্ত, সুবোধচন্দ্র; বসু, অঞ্জলি, সম্পাদকগণ (২০০২)। "শ্যামাকান্ত বন্দ্যোপাধ্যায়, সোইহং স্বামী"। সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান। প্রথম খন্ড (চতুর্থ সংস্করণ সংস্করণ)। কলকাতা: শিশু সাহিত্য সংসদ। পৃষ্ঠা ৫৩৪। আইএসবিএন 81-85626-65-0  অজানা প্যারামিটার |month= উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য)
  5. ব্রহ্মচারী ২০০৩, পৃ. ২৭

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

আরো পড়ুন[সম্পাদনা]

  • ঘোষ, সুধাংশু রঞ্জন, "ভারতের সাধক ও সাধিকা": তুলিকলম প্রকাশনী, ১, কলেক রো, কলিকাতা – ৭০০০০৯, ১৩৯৯ বঙ্গাব্দ, পৃষ্ঠা ৩১৮–৩৪৩
  • চক্রবর্তী, সুবোধ, "ভারতের সাধক - সাধিকা": কামিনী প্রকাশনী, ১১৫, অখিল মিস্ত্রি লেন, কলিকাতা – ৭০০০০৯, ১৪০৪ বঙ্গাব্দ, প্রথম খন্ড, পৃষ্ঠা ৪৫০-৪৭৮, ৫০০-৫২২
  • Murphet, Howard, Sai Baba: Man of Miracles, Weiser Boo Publication, (1977). আইএসবিএন ০-৮৭৭২৮-৩৩৫-৪, p. 152.
  • Sanyal, Jagadiswar, Guide To Indian Philosophy (1996 ed.), India: Sribhumi Publishing Company (1999), 79, Mahatma Gandhi Road, Kolkata - 700 009.
  • Hornby, A S, "Oxford Advanced Learner's Dictionary of Current English" (5th ed.), UK: Oxford University Press (1998). আইএসবিএন ০-১৯-৪৩১৪৪৫-৬, pp. 1433–1475.
  • Why I am an Atheist: Bhagat Singh, People's Publishing House, New Delhi, India.
  • Swami, Soham, "Common Sense", Bangladesh: Surja Kanta Banerjee, Gandharia Press, Dacca(Dhaka) (1923). pp. 1–3.
  • মিশ্র, কুঞ্জেশ্বর, তিব্বতীবাবার পরিচয়: তিব্বতী বাবা বেদান্ত আশ্রম, ৭৬/৩, তাঁতিপাড়া লেন, পো. সাঁতরাগাছি, হাওড়া – ৭১১১০৪, পশ্চিমবঙ্গ, ১৩৪১ বঙ্গাব্দ, পৃষ্ঠা ১- ৬০
  • ব্রহ্মচারী, অখণ্ডানন্দ, পরমহংস তিব্বতী বাবার স্মৃতি কথা:তিব্বতী বাবা বেদান্ত আশ্রম, ৭৬/৩, তাঁতিপাড়া লেন, পো. সাঁতরাগাছি, হাওড়া – ৭১১১০৪, পশ্চিমবঙ্গ, পৃষ্ঠা ১- ৫০
  • Sharma, I. Mallikarjuna, “In retrospect: Sagas of heroism and sacrifice of Indian revolutionaries”, Ravi Sasi Enterprises, India (edition: 1999). p. 94.
  • Roy Dilip Kumar, Devi Indira, “Pilgrims of the stars: autobiography of two yogis”, India (edition: 1985). p. 357.
  • Majumdar, Bimanbehari, “Militant nationalism in India and its socio-religious background, 1897-1917”, General Printers & Publishers, India (edition 1966.) p. 101.
  • Keshavmurti, “Sri Aurobindo, the hope of man”, Dipti Publications, India. (edition 1969). p. 258.
  • Heehs, Peter, “The bomb in Bengal: the rise of revolutionary terrorism in India, 1900-1910”, Oxford University Press. (edition 1993). p. 62.
  • “A bibliography of Indian English”, Central Institute of English and Foreign Languages, India. (edition 1972). p. 97.
  • Luzac & Co. (London, England), “Luzac's oriental list and book review”, Luzac and Co. (edition 1924). p. 33.
  • Mukherjee, Jayasree, “The Ramakrishna-Vivekananda movement impact on Indian society and politics (1893-1922): with special reference to Bengal”, Firma KLM. (edition 1997). আইএসবিএন ৮১-৭১০২-০৫৭-৭. p. 255.