বিষয়বস্তুতে চলুন

বিবর্তন বিরোধিতা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
২১ নং লাইন: ২১ নং লাইন:
==বিবর্তনের সংজ্ঞা==
==বিবর্তনের সংজ্ঞা==
==বৈজ্ঞানিক স্বীকৃতি==
==বৈজ্ঞানিক স্বীকৃতি==
সাম্প্রতিক সময়ে বিবর্তন নিয়ে অভিযোগ তার বৈজ্ঞানিক বৈধতার উপর নিবদ্ধ হয়েছে<ref name="advert">{{cite web |url=http://www.discovery.org/articleFiles/PDFs/100ScientistsAd.pdf |title=A Scientific Dissent from Darwinism |date=September 2001 |publisher=Discovery Institute |location=Seattle, WA |type=Original "100 Scientists" advertisement |format=PDF |accessdate=2007-10-30}}</ref><ref name="originalpress">{{cite press release |last=Edwards |first=Mark |date=September 24, 2001 |title=100 Scientists, National Poll Challenge Darwinism |url=http://www.reviewevolution.com/press/pressRelease_100Scientists.php |location=Seattle, WA |publisher=Discovery Institute |accessdate=2007-10-30}}</ref>অথবা চেষ্টা করা হচ্ছে বিবর্তনের বিকল্প হিসেবে অন্য কোনো মতবাদ যেমন সৃজনবাদীতার বিকাশ ঘটানো<ref name="IDtestable">{{cite web |url=http://www.arn.org/docs/dembski/wd_isidtestable.htm |title=Is Intelligent Design Testable? |last=Dembski |first=William A. |authorlink=William A. Dembski |date=January 24, 2001 |website=[[Access Research Network]] |location=Colorado Springs, CO |accessdate=2010-05-23}}</ref><ref>{{harvnb|Kehoe|1984|p=8}}</ref>
===বিবর্তনবাদ শুধুই থিওরী===
===বিবর্তনবাদ শুধুই থিওরী===
{{further|বিবর্তন: ফ্যাক্ট ও থিয়োরী}}
{{further|বিবর্তন: ফ্যাক্ট ও থিয়োরী}}

১৫:৪৯, ৩১ জুলাই ২০১৬ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

পণ্ডিত, ধর্মতত্ববিদ এবং সাধারণ মানুষ আপত্তি জানান বিবর্তন নিয়ে, যখন বিবর্তনবাদের ধারণা ১৯ শতকে দৃষ্টিগোচর হয়। যখন চার্লস ডারউইন ১৮৫৯ সালে তার বই অন দ্য অরিজিন অব স্পিসিস প্রকাশ করেন, প্রাথমিকভাবে এটা বৈজ্ঞানিকদেরই সমালোচনার মুখে পড়েন কারণ তৎকালীন সময়ে জীবের পরিবর্তনের নানান ধারণা(যা পরীক্ষণীয় ছিল না) প্রচলিত ছিল। কিন্তু অবশেষে বৈজ্ঞানিক মহল সম্পুর্ণভাবে একে স্বীকার করে নেয়। ১৯৪০ এর পরে মুলধারার জীববিজ্ঞানীরা সকল বিতর্কের উর্ধ্বে উঠে বিবর্তনকে স্বীকৃতি দেন কারণ তারা বিবর্তনকে(নব্য ডারউইন সংশ্লেষণ ও বিবর্তনের পক্ষে প্রমাণ উপস্থাপন করে) পর্যবেক্ষণ করেন। সেসময় থেকেই বিজ্ঞান সংস্থার তুলনায় ধর্মীয় জায়গা অধিক সমালোচনা এসেছিল।যদিও অনেক ধার্মিক বিবর্তনের নানা ঘটনাকে স্বীকার করে নিয়েছিল। কিন্তু কিছু ধর্মীয় বিশ্বাস একে বাতিল করে দেয় সৃষ্টিবাদের নামে।(এমন এক প্রকার বিশ্বাস যেখানে ধারণা করা হয় কোনো এক অসীম ক্ষমতাধর ঈশ্বর এই মহাজগৎ এবং জীবন সৃষ্টি করেছেন অলৌকিক ক্ষমতার দ্বারা)। নব্য সৃজনবাদীরা এক নতুন পদচলার সূচনা করেন যার নাম দেওয়া হয় সৃষ্টিবাদ বিজ্ঞান, নব্যসৃজনবাদ বিজ্ঞান, বুদ্ধিমান ডিজাইন এইসবকিছুই এমন এক ধারণার কথা বলে যেখানে জীবনকে সরাসরি অলৌকিক ক্ষমতাধরের নকশা হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে, বলা হয় এই সব কিছুই সৃষ্টি হয়েছে কোনো বুদ্ধিমান ঈশ্বরের দ্বারা। তারা দাবী করেন এটা বিজ্ঞানসম্মত এবং সর্বসাধারণের এটা পড়া এবং শিক্ষা নেওয়া উচিত। এই বিতর্ক বহুদূর বিস্তৃত হয় এবং নতুন অভিযোগ বিবর্তনের বিরুদ্ধে যেমনঃ স্বাভাবিক বিজ্ঞান মানছে না, নৈতিকতাহীন, সম্ভাবনা সূত্রের লঙ্ঘন এবং প্রমাণ ও ভিত্তিহীন ইত্যাদি দায়ের করে। যাই হোক বিজ্ঞান কমিউনিটি তাদের এই সব অভিযোগকে নিন্দুকের অপব্যাখ্যা, ভিত্তিহীন বলে আখ্যায়িত করে।

ইতিহাস

বিভিন্ন ধরনের বিবর্তনীয় চিন্তাভাবনা আসে ১৯ শতকের শুরুকে ঘিরে। বিশেষ করে ল্যামার্কের মতবাদকে ঘিরে( যেটা এমন এক মতবাদ যেখানেও এক প্রজাতি থেকে অপর প্রজাতির পরিবর্তন দেখানো হয়েছে) এই মতবাদটি বৈজ্ঞানিকভাবে তীব্র বিরোধীতার সম্মুখীন হয়। উল্লেখযোগ্যভাবে জিওর্জস কার্ভিয়ারের দ্বারা এবং তার সাথে সাথে রাজনৈতিক এবং ধর্মীয় বিরোধীতারও। [১] যখন চার্লস ডারউইন ১৮৫৯ সালে তার বই অন দ্য অরিজিন অব স্পিসিস প্রকাশ করেন, তিনি তর্ক করেন বৈজ্ঞানিক মহলের সাথে যে নতুন প্রজাতির উদ্ভব হয় তার গোত্রের সাধারণ পুর্বপুরূষের থেকে। কিন্তু যখন অনেক বিজ্ঞানী স্বীকার করে নিয়েছে প্রাকৃতিক নির্বাচন বৈধ এবং অভিজ্ঞতানির্ভর পরীক্ষণীয় মতবাদ ডারউইনের ধারণা এটাই প্রাথমিক কারণ বিবর্তন কে জনসাধারণ এর গ্রহণ না করা। কারণ তারা থিওরী আর ফ্যাক্ট যে প্রায় সমার্থক শব্দ সেটা ধরতে পারেনি[২] ডারউইনের বিবর্তন নিয়েপ্রাথমিক আপত্তি ছিল বিজ্ঞান এবং ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ উভয়দিক থেকে। ডারউইনের সমসাময়ীকরা অবষেশে প্রজাতির পরিবর্তনকে স্বীকার করে নেম জীবাশ্ম প্রমাণের উপর নির্ভর করে। দ্য এক্স ক্লাব গঠিত হয় বিবর্তন কে চার্চ এবং অপেশাদার কর্মী থেকে রক্ষা করতে।[৩] যদিও বিবর্তনের প্রক্রিয়া -প্রাকৃতিক নির্বাচন- প্রশ্নবিদ্ধ হয় বিকল্প মতবাদ ল্যামার্কিজম দ্বারা।ডারউইনের gradualistic account বিরোধীতার শিকার হয় saltationism এবং catastrophism দ্বারা। লর্ড ক্যালভিন বৈজ্ঞানিক ভাবেই বিরোধীতা করেন তার থার্মোডায়ানোমিক্স সুত্র দ্বারা। তৎকালীন ভূতাত্ত্বিক দের মতে পৃথিবীর বয়স ২৪ থেকে ৪০০ মিলিয়ন বছর এই হিসাবটা সংশোধিত হয় ১৯০৭ সালে যখন তেজস্ক্রিয় পদার্থ দেখায় পৃথিবীর বয়স বিলিয়ন বছরের চেয়েও বেশি। [৪][৫] ক্যালভিন নিজস্ব দৃষ্টিকোণ ঐশ্বরিক মতবাদ দ্বারা প্রভাবিত হয়।[৬] ডারউইন সুনির্দিষ্ট ভাবে যে গঠনগত বংশগতিবিদ্যার ব্যাখ্যা দেন তার কোনো সমর্থিত প্রমাণ নাই। যদিও বিবর্তন হচ্ছে এটা সুনিশ্চিত ছিল, কিন্তু কিভাবে হচ্ছে এই বিষয়ে এক প্রকার অন্ধকারে ছিল গোটা বিশ্ব ১৮৮০ থেকে ১৯৩০ পর্যন্ত [৭][৮] যে পর্যন্ত না মেণ্ডেলের বংশগতিবিদ্যা আবিষ্কৃত হয় এবং নব্য বিবর্তনবাদের সূচনা হয়। নব্য সংশ্লেষণ নতুন নতুন প্রমাণ যেমন (জীনবিদ্যা) দ্বারা সার্বজনীনভাবে স্বীকৃতি পায় জীববিজ্ঞানীদের মধ্যে। যা সুনিশ্চিত করে ডারউইনের ভবিষ্যতবাণীকে এবং এ বিষয়ে বাকি মতবাদকে বাতিল করে দেয়। [৯]


আমেরিকায় বিশেষ করে প্রটেস্টান্টিজম, broke out in "acrid polemics" and বিতর্ক শুরু করে বিবর্তন নিয়ে। 1860 to the 1870s—with the turning point possibly marked by the death of Louis Agassiz in 1873—and by 1880 a form of "Christian evolution" was becoming the consensus.[১০] In Britain, while publication of The Descent of Man by Darwin in 1871 reinvigorated debate from the previous decade, Sir Henry Chadwick notes a steady acceptance of evolution "among more educated Christians" between 1860 and 1885. এর ফলে ১৮৭৬ সালে বিবর্তনবাদ গ্রহণযোগ্য এবং সম্মানিত মতবাদে পরিণত হয়।.[১০] Frederick Temple's lectures on The Relations between Religion and Science (1884) on how evolution was not "antagonistic" to religion highlighted this trend.[১১] এক দশক ধরে Roman Catholic Church বিবর্তনকে. এরপর তারা বলেন বিবর্তন বাইবেলএর নিয়মমতই হচ্ছে।, as this conflicted with the First Vatican Council's (1869–70) finding that everything was created out of nothing by God, and to deny that finding could lead to excommunication. In 1950, the encyclical Humani generis of Pope Pius XII first mentioned evolution directly and officially.[১২] It allowed one to enquire into the concept of humans coming from pre-existing living matter, but not to question Adam and Eve or the creation of the soul. In 1996, Pope John Paul II said that evolution was "more than a hypothesis" and acknowledged the large body of work accumulated in its support, but reiterated that any attempt to give a material explanation of the human soul was "incompatible with the truth about man."[১৩]

ধার্মিক মুসলমান যারা কোরানে বর্ণিত সৃষ্টিতে বিশ্বাসী তাদের থেকে শিক্ষিত মুসলমান সবার মধ্যেই প্রতিক্রিয়া দেখা গিয়েছিল। শিক্ষিত মুসলমানদের একাংশ অবশ্য এটাও ভাবত বিবর্তন আল্লাহর নির্দেশেই হচ্ছে। নবম শতকের Al-Jahiz নামক একজন মুসলিম স্কলার এমন এক ধারণা দেন যার সাথে প্রাকৃতিক নির্বাচন মতবাদের ধারণা কিছুটা মিলে যায়। [১৪] যাইহোক মুসলিম বিশ্বে বিবর্তন কে স্বীকার করার ব্যাপ্তি কম। যেহেতু বিবর্তনবাদ অনেকটাই বস্তবাদী ধারণাকে জোরালো করে, বলে মানবদেহ ত্রুটিপূর্ণ এবং আল্লাহর অস্তিত্ব অস্বীকার করে, তাই মুসলিম বিশ্ব এ বিবর্তনবাদকে অস্বীকার করে। [১৪] Further objections by Muslim authors and writers largely reflect those put forward in the Western world.[১৫]

প্রধান প্রধান ধর্মের ধর্মযাজকগণ বিবর্তনবাদ বিরোধীতাকেই গ্রহণ করেন। তাদের কাছে প্রতীয়মান হয় এই ধারণা (যেখানে বলা হয়েছে প্রজাতি প্রাকৃতিক নির্বাচনের মাধ্যমে পরিবর্তন হয় এবং ভিন্ন ভিন্ন প্রজাতির একই পূর্বপুরুষ ছিল) Genesis account of Creation এর সাথে সাংঘর্ষিক। বিশ্বাসীগণ (Biblical infallibility) attacked ডারউইনিজমকে as heretical. উইলিয়াম প্যালের ঘড়ি যা একপ্রকার পরম মতবাদ পরিণত হয় সৃজনবাদীদের আন্দোলনের হাতিয়ার । যখন ডারউইনের থিওরী প্রকাশিত হয়, তখন থেকেই প্রাকৃতিক ধর্মতত্ববিদদের নানাবিধ ধারণার সূচনা হয়। ideas of theistic evolution were presented in which evolution is accepted as a secondary cause open to scientific investigation, while still holding belief in God as a first cause with a non-specified role in guiding evolution and creating humans.[১৬] এই অবস্থানটা খ্রিষ্ঠান সম্প্রদায় এবং জুডিসম ও একইসাথে নব্য ধর্মবিদরা গ্রহণ করে যার দর্শণ ছিল the বাইবেল এবংতোরাহ রুপকভাবে হলেও কী বলছে বিবর্তনের ব্যাপারে, এইভাবেই তারা বিবর্তন এবং ধর্মের মধ্যে বিরোধীতাকে দূর করে। যাই হোক ১৯২০ সালে খ্রিষ্ঠান অন্ধবিশ্বাসীরা আমেরিকায় বাইবেলের রেফারেন্স টেনে তাদের তর্কের উন্নয়ন ঘটিয়ে শুরু করে বিবর্তনবাদ শিক্ষা দেওয়ার বিরোধীতা। তারা জানান বিবর্তনবাদ জার্মানীর যুদ্ধাবস্থার হিংস্রতার শিক্ষা দেয় এবং ইহা ধর্ম ও নৈতিকতার জন্য হুমকীস্বরুপ। এইবিরোধীতাই ক্রমান্বয়ে সৃজনবাদ বিবর্তনবাদ প্রক্রিয়ায় রুপ নেয়। এবং সৃজনবাদীরা আপত্তি জানায় বিদ্যালয়ে বিবর্তনবাদ শিক্ষা দেওয়ার বিষয়ে। পাবলিক বিদ্যালয়। এই অভিযোগ হাইকোর্টের রায়ের মাধ্যমে নিষ্ক্রিয় হয় যখন সুপ্রীম কোর্ট ১৯৬৮ সালে রুল জারী করেন Epperson v. Arkansas (যিনি এই রায়টা দেন) ধর্মীয় চিন্তাধারার উপর ভিত্তি করে বিবর্তনবাদ শিখানো নিষেধ করা মুলত প্রতিষ্ঠিত মতবাদকেইলঙ্ঘন করা বুঝায়।[১৭] এরপর থেকে সৃষ্টিবাদীরা নতুন নতুন অদ্ভুত আপত্তি জানায় বিবর্তনের বিরুদ্ধে, অভিযোগ করে বিবর্তনবাদ অবৈজ্ঞানিক religious freedoms এবং ধর্মের বিরোদ্ধাচরণ করে। [১৮] সৃষ্টিবাদীরা গণতান্ত্রিকভাবে আপীল করে, বিবর্তনের বিরুদ্ধে, তারা এবিষয়ে স্বচ্ছতা দাবী করেন, বলেন বিবর্তনবাদ বিতর্কিত। এবং বিজ্ঞান শ্রেণিগুলো তাদের বিতর্কিত বিষয় শিখাচ্ছে।[১৯] তাদের এইসমস্ত আপত্তি চরমমাত্রায় পৌছায় যখন ১৯৯০ সালে সৃজনবাদ মুভমেন্টহয় এবং unsuccessfully একে ২০০০ সালের পূর্ব পর্যন্ত বিবর্তনবাদের বিকল্প আখ্যা দিয়ে পড়ানো শুরু করে।[২০][২১]

বিবর্তনের সংজ্ঞা

বৈজ্ঞানিক স্বীকৃতি

সাম্প্রতিক সময়ে বিবর্তন নিয়ে অভিযোগ তার বৈজ্ঞানিক বৈধতার উপর নিবদ্ধ হয়েছে[২২][২৩]অথবা চেষ্টা করা হচ্ছে বিবর্তনের বিকল্প হিসেবে অন্য কোনো মতবাদ যেমন সৃজনবাদীতার বিকাশ ঘটানো[২৪][২৫]

বিবর্তনবাদ শুধুই থিওরী

বিবর্তনের সমালোচনা কারীরা বলতে শুরু করেন বিবর্তন শুধুমাত্র থিওরী, তারা জোর দেন যে বৈজ্ঞানিক থিওরী কখনোই বাস্তব নয়। এটা বিভ্রান্তিকরভাবে নিজেকে প্রকাশ করে এবং এর কোনো প্রমাণ থাকে না। তাই এটা ফ্যাক্ট নয়, থিওরী। [২৬] প্রচলিত ভাষায় থিওরী আর বিজ্ঞানের ভাষায় থিওরীর মধ্যে বেশ পার্থক্য আছে। প্রচলিত ভাষায় থিওরীর অর্থ অনুমান হলেও বিজ্ঞানের ভাষায় থিওরী হচ্ছে এমন এক ব্যাখ্যা যার মাধ্যমে ভবিষ্যতবাণী করা যায় এবং তাকে প্রমাণের মাধ্যমে যাচাই করা যায় এবং অবশ্যই পরীক্ষা করে তার সত্যতা নিশ্চিত করতে হয়। বিবর্তনবাদ প্রজাতির বৈচিত্রতা এবং তাদের পুর্বপুরুষকে ব্যাখ্যা করে। এটা উচ্চতর বৈজ্ঞানিক প্রমাণ। বিবর্তনবাদের উদাহরণ হচ্ছে modern synthesis যা ডারউইনের প্রাকৃতিক নির্বাচন মতবাদ এবং মেণ্ডেলের বংশগতিবিদ্যার যুগপৎ উদাহরণ। অন্য যে কোনো মতবাদের মতই এই modern synthesis ঘনঘন বিতর্ক, পরীক্ষা এবং বারবার সংশোধন হতে থাকে। এবং সর্বশেষ গোটা বিজ্ঞান সমাজ ঐক্যবদ্ধভাবে এই সিদ্ধান্তে আসে যে এই মডার্ণ সিন্থেসিস ঘপ্টছে বিবর্তনের কারণে।[২৬][২৭]

সমালোচকরা এটাও বলেন যে বিবর্তন fact নয়।[২৮] চলিত ভাষায় fact হচ্ছে তা যাকে দেখা যায় এবং দেখার পরেই সেখান থেকে তথ্য/জ্ঞান অর্জন করা যায় কিন্তু বিজ্ঞানে fact যে কোনো কিছু হতে পারে, যদি তার মোটের উপর প্রমাণ থাকে। উদাহরণ স্বরুপ জানামতে থিওরী যেমন "পৃথিবী সুর্যের চারদিকে ঘুরে" এবং"বস্তু নীচে পরে অভিকর্ষের কারণে" হতে পারে "facts," যদিও এরা সম্পুর্ণভাবে theoretical. বিজ্ঞানের দৃষ্টিকোণ থেকে, বিবর্তনকেও"fact" বলা যায় একই কারণে, যেভাবে অভিকর্ষ কে তত্ত্ব বলা হয়। বিবর্তনবাদ পর্যবেক্ষণলব্ধ প্রক্রিয়া, কারণ জীবের পপুলেশন সময়ের দ্বারা জীনগতভাবে পরিবর্তিত হয়। এইভাবেই বিবর্তনবাদকে fact বলা যেতে পারে। এই থিওরী সমাজে প্রতিষ্ঠিত সত্য। এরুপেই বিজ্ঞানীদের কাছে বিবর্তনবাদ ব্যাপকভাবে বিবেচনা করা হয় both a theory and a fact [২৯][৩০][৩১]

প্রায় কাছাকাছি দ্বিধাদ্বন্দ তৈরী হয় যে বিবর্তনবাদ হয়ত অপ্রমাণিত, বিজ্ঞানের কোনো থিওরী এখন পর্যন্ত পুরোপুরি সত্য নয় শুধুমাত্র পর্যবেক্ষণলব্ধ প্রমাণই হয়ত সত্যি।[৩২] এই পার্থক্যটা গুরুত্বপূর্ণ philosophy of science এ, যেহেতু এতে নিশ্চয়তার অভাব আছে, পর্যবেক্ষণ লব্ধ প্রমাণকে নাহয় মানা যায়, কিন্তু বিবর্তনকে নয়। বাস্তব প্রমাণ দেওয়া যায় formal scienceএ, প্রাকৃতিক বিজ্ঞানএ নয়। (এখানে ব্যবহৃত হয় বৈধ বা সমর্থিত। এটাই এখানে প্রয়োজনীয়). তাই বলা যায় বিবর্তন প্রমাণিত নয় এটা ঠুনকো সত্য কিন্তু বিবর্তন- থিওরী বলেই একে বাতিল করা এটা যথেষ্ট বিরক্তিকর। এর পরেও কনফিউশন বাড়ে, যাই হোক কেস সায়েন্টিস্টরা প্রকৃতপক্ষে বিবর্তনকে সত্য ধরেই কাজ চালান।[৩৩]

বিবর্তনকে স্বীকার করার স্তর

বিবর্তন নিয়ে সৃজনবাদীদের একটা বক্তব্য হল এটা বিতর্কিত এবং কলহপ্রবণতাকে উষ্কে দেয়।[৩৪][৩৫] অতীতের সৃজনবাদীদের মত তারা বিবর্তনবাদের নাম-নিশানা মুছে ফেলতে চায় নাই, এবার তারা এক ভিন্ন কৌশলে হাটল।তারা বলতে শুরু করল, বিবর্তনবাদ যদিও বিতর্কিত তারপরেও তোমরা এটা শিখাও, তবে এই ব্যবস্থা করো যাতে শিক্ষার্থীরা নিজেদের ইচ্ছেমত বিবর্তনবাদ আর সৃজনবাদের মধ্যে বিষয় নির্বাচন করতে পারে।[৩৫][৩৬]

এই আপত্তিটা করেছিল Discovery Institute প্রতিষ্ঠান। যাদের অবস্থান Washingtonএ, তারা শিখাও বিতর্কিত বিষয় নামে একটা ক্যাম্পেইন করে। এর মাধ্যমে এরা মুলত বিদ্যালয়গুলোতে সৃজনবাদী ভাবনার বিকাশ ঘটাতে চাল এটা ছিল তাদের একপ্রকার কৌশল, যাদের একমাত্র ধ্যান জ্ঞান ছিল বিবর্তনবাদের শিক্ষা দেওয়া রোধ করা এবং বিশ্ব জুড়ে materialist(বস্তুবাদের) প্রতি সাধারণ মানুষের যে পজিটিভ দৃষ্টিকোণ গড়ে উঠছে সেটাকে খ্রিষ্টান এবং বিশ্বাসীদের ধারণার সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ ভাবনা দিয়ে পাল্টে দেওয়া।[১৯] তাদের এ কার্যক্রম কিছুটা সফল হয়েছিল এবং যুক্তরাষ্ট্রের বেশ কিছু বিদ্যালয়ে সৃজনবাদী শিক্ষা পড়ানো হয়েছিল বিবর্তনবাদের বিকল্প হিসাবে।অবশ্য ২০০১ সালে তাদের প্রচেষ্টা ব্যার্থ হয়ে যায়।[৩৭]

বিজ্ঞানী গণ এবং যুক্তরাষ্ট্রের আদালত সৃজনবাদীদের আপত্তিকে বাতিল করে দেন। তারা বলেন বিজ্ঞান কখনো জনপ্রিয়তার উপর নির্ভর করে না, নির্ভর করে গ্রহণযোগ্যতার উপরে। জীববিজ্ঞানীদের দেওয়া তথ্য, সেই তথ্যের স্বচ্ছতাই সিদ্ধান্ত নিবে বিজ্ঞানে কোন বিষয়টা গ্রহণযোগ্য কোনটা নয়। এখানে জনমত যাচাইয়ের প্রশ্নই উঠে না। এবং যদিও বিবর্তনবাদ জনগণের কাছে বিতর্কিত, প্রকৃত বিজ্ঞানীদের কাছে এবং বিজ্ঞানের জগতে এটা সকল বিতর্কের উর্ধ্বে।[৩৮] [৩৯]

এইবার সৃষ্টিবাদীরা এই যুক্তিকে খণ্ডন করতে গিয়ে আগষ্টের 2008 এ একটা বিবৃতি দেয়। সেখানে 761জন বিজ্ঞানী সাইন করেন। বিবৃতি ছিলডারউইনিজম নিয়ে বৈজ্ঞানিক মতবিরোধ। এর উদ্দেশ্য ছিল বিবর্তন নিয়ে বৈজ্ঞানিকদের সমালোচনা আছে এটা দেখানো। এই বিবৃতিতে বিজ্ঞানীরা সরাসরি বিবর্তনকে কিন্তু অস্বীকার করেন নাই। সংশয় প্রকাশ করেছেন ক্রমাগত মিউটেশন এবং প্রাকৃতিক নির্বাচনের ফলে এই জটিল প্রাণ তৈরী সম্ভব কি না। প্রায় একই পিটিশন এবার বিবর্তনবাদীরা করেন, যার নামডারউইনিজমের প্রতি বিজ্ঞানীদের সমর্থন যেখানে চারদিনের মধ্যে ৭০০০ এর অধিক বিজ্ঞানী এর সমর্থনে সই করেন।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] এবং Project Steve, "'a tongue-in-chee"' পিটিশনে1,393 (as of May 24, 2016) জন বিজ্ঞানী বিবর্তন কে সমর্থন করেন[৪০]

সৃজনবাদীরা এক শতক ধরে একটাই কথা বিলে আসছেন বিবর্তন শুধুই থিওরী। এরপর অবশ্য তারা ১৮০ ডিগ্রী ঘুরে বলতে থাকেন বিবর্তনের পক্ষে গ্রহণযোগ্য প্রমাণের অভাব আছে অথবা এটা প্রকৃতির নিয়মলে লঙ্ঘন করে।এই সব অভিযোগ বিজ্ঞানীদের দ্বারা বাতিল হয়ে যায়। বিজ্ঞানীরা সৃজনবাদীদের উদ্দেশ্যে বলেন আপনার যে আইডি র কথা বলেন অথবা কেও সৃষ্টি করেছেন এইটাইপ ব্যাখ্যা দেন, সেগুলো মেনে নিব। কিন্তু এর আগে বিজ্ঞানের স্বাভাবিক নিয়ম অর্থাৎ আপনাদের দাবীর পক্ষে উপযুক্ত প্রমাণ দিতে হবে। তবেই বিবর্তনের বিকল্প হিসেবে সৃজনবাদীতাকে মেনে নেওয়া হবে। এটাও বলা হয়েছে যদি বিবর্তনের বিপক্ষে একটাও প্রমাণ থাকে তাহলে বিবর্তনবাদ বাতিল হবে। কিন্তু তা তো নেই। একইভাবে আইডি প্রতিষ্ঠা করতে হলেও আপনাদের প্রমাণ দেখাতে হবে।[৪১]

কখনো কখনো অভিযোগ করা হয় অনেক বিজ্ঞান মহল বিবর্তন নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছে।[৪২]এর সাথে সাথে বলা হয় ডারউইন বিবর্তনবাদকে প্রত্যাহার করে নিয়েছে যখন তিনি ছিলেন মৃত্যুশয্যায়; কিন্তু এটা একটা গালগপ্পো, যেটা তৈরী হয়েছিল Lady Hope's storyথেকে[৪৩] এইসব অভিযোগুলো স্বাভাবিকভাবে বাতিল হয়ে গিয়েছিল appeals to authority দ্বারা।

বৈজ্ঞানিক মতবাদ

ধর্মীয় স্বভাব

unfalsifiability

প্রমাণ

পর্যবেক্ষণের ঘাটতি

অবিশ্বস্ত প্রমাণ

অবিশ্বস্ত কালপঞ্জী

সৃজনবাদীরা দাবী করেন যে বিবর্তনবাদ অনিশ্চয়তা নীতির ওপর নির্ভর করে। এবং অতীত সম্বন্ধে কোনো তথ্য দিতে পারে না। উদাহরণস্বরুপ পদার্থের বয়স নির্ধারণের জন্য যে radioactive decay র উপর নির্ভর করা হয় তা সম্পুর্ণভাবে অবিশ্বস্ত। Radiocarbon dating নির্ভর করে carbon-14 র আইসোটোপের উপর। আইসোটোপ থেকে নির্ধারিত এই ফলাফল সম্পুর্ণভাবে সমালোচিত হয়।প্রথমদিকে এটা এত বেশি সমালোচিত হতে যে সমালোচকরা বলতে শুরু করে যে এটা সম্পুর্ণভাবে অন্যায্য অনুমানের নীতি uniformitarianismর উপর অবস্থিত। পাথরের ক্ষয়ের হার থেকে বয়স নির্ধারণ করা পাথরটা closed system হিসেবে কাজ করে। এইরুপ তর্কবিতর্কের নিষ্পত্তি ঘটে বিজ্ঞানীদের দ্বারা যখন স্বাধীনভাবে করা অন্যান্য গবেষণায় এবং ভিন্ন পদ্ধতিতে পাথরের বয়স নির্ধারণ করতে গেলে সবগুলার ফলাফল একই আসে।[৪৪] একইরকম অভিযোগ আছে জীবাশ্মকে ঘিরে। অভিযোগ করা হয় জীবাশ্মের প্রমাণ নির্ভর‍যোগ্য নয়। অভিযোগ করা হয় ফসিল রেকর্ডে বিশাল গ্যাপ আছে। [৪৫][৪৬] that fossil-dating is circular (see the Unfalsifiability section above), or that certain fossils, such as polystrate fossils, are seemingly "out of place." Examination by geologists have found polystrate fossils to be consistent with in situ formation.[৪৭] অনেকসময় এটাও অভিযোগ করা হয় বিবর্তনবাদের কিছু বৈশিষ্ট্য catastrophism দের (cf. নুহের প্লাবন)কে সমর্থন করে। কিন্তু বিবর্তনবাদের gradualistic punctuated equilibrium কে সমর্থন করে না।[৪৮] যদিও এটাই ব্যাখ্যা করে কেন ফসিলের মধ্যে এত গ্যাপ আছে।[৪৯]

সম্ভবপরতা

অসম্ভবতা

ব্যাখ্যা করতে পারে না স্বাভাবিক জীবন

অসম্ভবতা

সৃষ্টির জটিল গঠন

ক্যাম্ব্রিয়ান বিষ্ফোরণের ফলে জটিল গঠন

সৃষ্টির তথ্য

থার্মোডায়ানোমিক্স এর ২য় সূত্রের লঙ্ঘন

আরো প্রভাব

মানুষ প্রাণী হিসেবে

সামাজিক প্রভাব

নাস্তিকতাবাদ

তথ্যসূত্র

  1. Johnston, Ian C. (১৯৯৯)। "Section Three: The Origins of Evolutionary Theory". . . And Still We Evolve: A Handbook for the Early History of Modern Science (3rd revised সংস্করণ)। Nanaimo, BC: Liberal Studies Department, Malaspina University-College। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৭-২৫ 
  2. van Wyhe, John (২০০২)। "Charles Darwin: gentleman naturalist"The Complete Work of Charles Darwin Online। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৭-২৫ 
  3. "Darwin's Timeline: November"AboutDarwin.com। Eugene, OR: David Leff। ফেব্রুয়ারি ১০, ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-০৩-২১ 
  4. England, Philip; Molnar, Peter; Righter, Frank (জানুয়ারি ২০০৭)। "John Perry's neglected critique of Kelvin's age for the Earth: A missed opportunity in geodynamics"। GSA Today। Boulder, CO: Geological Society of America17 (1): 4–9। আইএসএসএন 1052-5173ডিওআই:10.1130/GSAT01701A.1 
  5. Boltwood, Bertram B. (ফেব্রুয়ারি ১৯০৭)। "On the Ultimate Disintegration Products of the Radio-Active Elements. Part II. The Disintegration Products of Uranium"। American Journal of Science। 4। New Haven, CT: American Journal of Science। 23 (134): 78–88। আইএসএসএন 0002-9599ডিওআই:10.2475/ajs.s4-23.134.78 
  6. Bowler 1992, পৃ. 23–24
  7. The specific hereditary mechanism Darwin provided, pangenesis, lacked any supporting evidence. Although evolution was unchallenged, uncertainties about the mechanism in the eclipse of Darwinism persisted from the 1880s until the
  8. Bowler 1992, পৃ. 3
  9. Bowler 2003
  10. Moore 1979, পৃ. 10
  11. Temple 1884, Lecture IV: "Apparent Conflict Between Religion and the Doctrine of Evolution"
  12. Pope Pius XII (আগস্ট ১২, ১৯৫০)। "Humani Generis"Vatican: the Holy See (Papal encyclical)। St. Peter's Basilica, Vatican City: Holy See। এপ্রিল ১৯, ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০৭-২০ 
  13. Pope John Paul II (অক্টোবর ৩০, ১৯৯৬)। "Magisterium is concerned with question of evolution, for it involves conception of man"L'Osservatore Romano (Message to the Pontifical Academy of Sciences) (44) (Weekly English সংস্করণ)। Tipografia Vaticana, Vatican City: Holy See। পৃষ্ঠা 3, 7। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-০৩-২৩ 
  14. Majid, Abdul (Summer ২০০২)। "The Muslim Responses To Evolution"Science-Religion Dialogue। Mansehra, Pakistan: Hazara Society for Science-Religion Dialogue। 1 (1)। ২০০৪-০১-১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-০৩-২৩ 
  15. Yahya 1999
  16. "Darwin and design"Darwin Correspondence Project। Cambridge, UK: University of Cambridge; American Council of Learned Societies। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-০৩-২৪ 
  17. Scott, Eugenie C.; Matzke, Nicholas J. (মে ১৫, ২০০৭)। "Biological design in science classrooms"Proc. Natl. Acad. Sci. U.S.A.। Washington, D.C.: National Academy of Sciences104 (suppl. 1): 8669–8676। আইএসএসএন 0027-8424ডিওআই:10.1073/pnas.0701505104পিএমআইডি 17494747পিএমসি 1876445অবাধে প্রবেশযোগ্যবিবকোড:2007PNAS..104.8669S 
  18. Ham 1987, Chapter 2: "Evolution is Religion"
  19. A copy of the Discovery Institute's wedge strategy document can be found here: "The Wedge" (PDF)। Seattle, WA: Discovery Institute। ১৯৯৯। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৩-২৪ 
  20. Workosky, Cindy (আগস্ট ৩, ২০০৫)। "National Science Teachers Association Disappointed About Intelligent Design Comments Made by President Bush" (সংবাদ বিজ্ঞপ্তি)। Arlington, VA: National Science Teachers Association। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৩-২৪ 
  21. Bishop, George (আগস্ট ২০০৬)। "Polls Apart on Human Origins"Public Opinion Pros। Chicago, IL: LFP Editorial Enterprises। আইএসএসএন 1555-5518। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১০-২৭ 
  22. "A Scientific Dissent from Darwinism" (PDF) (Original "100 Scientists" advertisement)। Seattle, WA: Discovery Institute। সেপ্টেম্বর ২০০১। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-১০-৩০ 
  23. Edwards, Mark (সেপ্টেম্বর ২৪, ২০০১)। "100 Scientists, National Poll Challenge Darwinism" (সংবাদ বিজ্ঞপ্তি)। Seattle, WA: Discovery Institute। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-১০-৩০ 
  24. Dembski, William A. (জানুয়ারি ২৪, ২০০১)। "Is Intelligent Design Testable?"Access Research Network। Colorado Springs, CO। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৫-২৩ 
  25. Kehoe 1984, পৃ. 8
  26. Moran, Laurence (জানুয়ারি ২২, ১৯৯৩)। "Evolution is a Fact and a Theory"TalkOrigins Archive। Houston, TX: The TalkOrigins Foundation, Inc.। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৩-২৫In the American vernacular, 'theory' often means 'imperfect fact'--part of a hierarchy of confidence running downhill from fact to theory to hypothesis to guess. Thus the power of the creationist argument: evolution is 'only' a theory and intense debate now rages about many aspects of the theory. If evolution is worse than a fact, and scientists can't even make up their minds about the theory, then what confidence can we have in it? [...] Well evolution is a theory. It is also a fact. And facts and theories are different things, not rungs in a hierarchy of increasing certainty.  — Moran quoting Stephen J. Gould (Discover, May 1981)
  27. "Statement on the Teaching of Evolution" (পিডিএফ)। Washington, D.C.: American Association for the Advancement of Science। ফেব্রুয়ারি ১৬, ২০০৬। ২০০৬-০২-২১ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-০৩-২৫ 
  28. Menton, David N. (১৯৯৩)। "Is Evolution a Theory, a Fact, or a Law?"Missouri Association for Creation। ২০১০-০৯-১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৬-১৬  "Originally published in: St. Louis MetroVoice, October 1993, Vol. 3, No. 10"
  29. Isaak, Mark (অক্টোবর ১, ২০০৩)। "Five Major Misconceptions about Evolution"TalkOrigins Archive। Houston, TX: The TalkOrigins Foundation, Inc.। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৩-২৪ 
  30. Gould 1983, পৃ. 253–262
  31. Lenski, Richard E. (সেপ্টেম্বর ২০০০)। "Evolution: Fact and Theory"actionbioscience। Washington, D.C.: American Institute of Biological Sciences। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৩-২৪ 
  32. Morris 1974
  33. Theobald, Douglas। "Scientific 'Proof', scientific evidence, and the scientific method"29+ Evidences for Macroevolution: The Scientific Case for Common Descent। Houston, TX: The TalkOrigins Foundation, Inc.। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৩-২৪  Version 2.89.
  34. Ratliff, Evan (অক্টোবর ২০০৪)। "The Crusade Against Evolution"Wired। New York: Condé Nast (12.10)। আইএসএসএন 1059-1028। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-০৩-২৭ 
  35. Isaak, Mark, সম্পাদক (সেপ্টেম্বর ২৫, ২০০৪)। "Index to Creationist Claims: Claim CA040: Equal time"TalkOrigins Archive। Houston, TX: The TalkOrigins Foundation, Inc.। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৩-২৪ 
  36. Meyer, Stephen C. (মার্চ ৩০, ২০০২)। "Teach the Controversy"The Cincinnati Enquirer। Tysons Corner, VA: Gannett Company। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-০৩-২৭ 
  37. "Transcript of Roundtable Interview, page 5 of 5"The Washington Post। আগস্ট ২, ২০০৫। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-০৪-২৯ 
  38. উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; scott নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
  39. IAP Member Academies (জুন ২১, ২০০৬)। "IAP Statement on the Teaching of Evolution"IAP। Trieste, Italy: The World Academy of Sciences। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-০৩-২৫ 
  40. "Project Steve: n > 1200"National Center for Science Education। Oakland, CA: National Center for Science Education। এপ্রিল ৬, ২০১২। সংগ্রহের তারিখ মে ২৪, ২০১৬ 
  41. Morton, Glenn R. (২০০২)। "The Imminent Demise of Evolution: The Longest Running Falsehood in Creationism"। ২০০৯-০২-০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-০৩-২৭ 
  42. Coppedge, David F. (২০০০)। "Shining Through Materialistic Darkness"The World's Greatest Creation Scientists: From Y1K to Y2K। Chesterbrook, PA: CreationSafaris.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৫-০৪ 
  43. Brentnall, John M.; Grigg, Russell M. (২০০২)। "Was Darwin a Christian? Did he believe in God? Did he recant evolutionism when he died?"ChristianAnswers.Net। Marysville WA: Christian Answers Network। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৫-০৪  Reprinted with permission from Creation Ministries International.
  44. Isaak, Mark, সম্পাদক (২০০৪)। "Index to Creationist Claims: Claim CD010: Radiometric Dating"TalkOrigins Archive। Houston, TX: The TalkOrigins Foundation, Inc.। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৩-২৪ 
  45. Isaak, Mark, সম্পাদক (নভেম্বর ৫, ২০০৬)। "Index to Creationist Claims: Claim CC200: Transitional fossils"TalkOrigins Archive। Houston, TX: The TalkOrigins Foundation, Inc.। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৭-১৩ 
  46. Isaak, Mark, সম্পাদক (জানুয়ারি ২৯, ২০০৪)। "Index to Creationist Claims: Claim CC200.1: Transitional fossil abundance"TalkOrigins Archive। Houston, TX: The TalkOrigins Foundation, Inc.। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৭-১৩ 
  47. Isaak, Mark, সম্পাদক (মার্চ ২২, ২০০৪)। "Index to Creationist Claims: Claim CC340: Out-of-place fossils"TalkOrigins Archive। Houston, TX: The TalkOrigins Foundation, Inc.। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৭-১৩ 
  48. Isaak, Mark, সম্পাদক (জুলাই ২৩, ২০০৩)। "Index to Creationist Claims: Claim CC363: Requirements for fossilization"TalkOrigins Archive। Houston, TX: The TalkOrigins Foundation, Inc.। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৩-২৪ 
  49. Isaak, Mark, সম্পাদক (মার্চ ১৭, ২০০৪)। "Index to Creationist Claims: Claim CC201: Phyletic gradualism"TalkOrigins Archive। Houston, TX: The TalkOrigins Foundation, Inc.। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৭-১৩