ফাসিয়াখালি বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাবুজ্জামান (আলোচনা | অবদান) |
অ বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের বনাঞ্চল সরিয়ে মূল বিষয়শ্রেণী বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের বন স্থাপন |
||
৩৩ নং লাইন: | ৩৩ নং লাইন: | ||
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের বন্যপ্রাণ অভয়ারণ্য]] |
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের বন্যপ্রাণ অভয়ারণ্য]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:কক্সবাজার জেলার দর্শনীয় স্থান]] |
[[বিষয়শ্রেণী:কক্সবাজার জেলার দর্শনীয় স্থান]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের |
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের বন]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের সংরক্ষিত এলাকা]] |
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের সংরক্ষিত এলাকা]] |
০৯:৩৯, ৩ মার্চ ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
ফাসিয়াখালি বন্যপ্রাণ অভয়ারণ্য | |
---|---|
অবস্থান | কক্সবাজার, চট্টগ্রাম বিভাগ, বাংলাদেশ |
নিকটবর্তী শহর | রামু |
স্থানাঙ্ক | ২১°৩৩′২০″ উত্তর ৯২°০৬′৫১″ পূর্ব / ২১.৫৫৫৬৬৯° উত্তর ৯২.১১৪১৮৮° পূর্ব |
আয়তন | ১৩০২.৪৩ হেক্টর |
স্থাপিত | ২০০৭ |
কর্তৃপক্ষ | বাংলাদেশ বন বিভাগ |
ফাসিয়াখালি বন্যপ্রাণ অভয়ারণ্য বাংলাদেশের কক্সবাজার জেলায় অবস্থিত একটি বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য। ২০০৭ সালের ১১ এপ্রিল এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৩০২.৪৩ হেক্টর জমি নিয়ে এই বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্যটি গঠিত।[১]
উদ্ভিদ ও প্রাণী
ফাসিয়াখালি বন্যপ্রাণ অভয়ারণ্যে সাময়িকভাবে বিচরণকারী এশীয় হাতির দেখা পাওয়া যায়।[২]
তথ্যসূত্র
- ↑ "বন্যপ্রানী অভয়ারণ্য"। জীববৈচিত্র্য ও বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ। ২০১৭-০১-৩১। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০২-০২।
- ↑ আজিজুর রহমান। "হাতিরা যাবে কোথায়"। দৈনিক মানবকণ্ঠ। ৮ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৫।
বহিঃসংযোগ
উইকিমিডিয়া কমন্সে ফাসিয়াখালি বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য সংক্রান্ত মিডিয়া রয়েছে।