কেনিয়ার ভূগোল

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
কেনিয়ার ভূগোল
মহাদেশআফ্রিকা
অঞ্চলপূর্ব আফ্রিকা
স্থানাঙ্ক১°০০′ উত্তর ৩৮°০০′ পূর্ব / ১.০০০° উত্তর ৩৮.০০০° পূর্ব / 1.000; 38.000
আয়তন৪৮তম
 • মোট৫,৮০,৩৬৭ কিমি (২,২৪,০৮১ মা)
 • স্থলভাগ৯৮.০৭%%
 • জলভাগ১.৯৩%%
উপকূলরেখা৫৩৬ কিমি (৩৩৩ মা)
সীমানা৩,৪৪৬ কিমি
সর্বোচ্চ বিন্দুকেনিয়া পর্বত ৫,১৯৭ মিটার
সর্বনিম্ন বিন্দুভারত মহাসাগর ০ মিটার
দীর্ঘতম নদীতানা নদী ৮০০ কিলোমিটার
বৃহত্তম হ্রদতারকানা হ্রদ ৬,৪০৫ বর্গ কিলোমিটার
কেনিয়ার জাতিসংঘ মানচিত্র।

কেনিয়ার ৪৭টি কাউন্টির বৈচিত্র্যের কারণে কেনিয়ার ভূগোল বৈচিত্র্যময়। কেনিয়ার ভারত মহাসাগরের সাথে একটি উপকূলরেখা রয়েছে, যেখানে পূর্ব আফ্রিকান ম্যানগ্রোভ রয়েছে। অভ্যন্তরীণ অংশে বিস্তৃত সমভূমি এবং অসংখ্য পাহাড় রয়েছে। কেনিয়ার উত্তর-পশ্চিমে দক্ষিণ সুদান, পশ্চিমে উগান্ডা, পূর্বে সোমালিয়ার জুবাল্যান্ড প্রদেশ, দক্ষিণে তানজানিয়া এবং উত্তরে ইথিওপিয়ার সাথে সীমানা করেছে।

মধ্য ও পশ্চিমে কেনিয়াতে কেনিয়ান রিফট ভ্যালি এবং মধ্য প্রদেশে বৃহত্তম পর্বত, কেনিয়া পর্বত অবস্থিত। উগান্ডার সীমান্তে কেনিয়া পর্বত এবং মাউন্ট এলগনকে অবস্থিত। পশ্চিম কেনিয়ার কাকামেগা বন একটি পূর্ব আফ্রিকার রেইন ফরেস্টের একটি প্রতীক। এর চেয়েও বড় বন হলো পূর্ব আফ্রিকার বৃহত্তম বন মাউ বন।

ভূগোল[সম্পাদনা]

কেনিয়ার অবস্থান।

অবস্থান[সম্পাদনা]

ক্ষেত্রফল[সম্পাদনা]

  • মোট: ৫,৮২,৬৫০ বর্গ কিমি (২,২৪,৯৬০ বর্গ মাইল)
  • স্থল: ৫,৬৯,১৪০ বর্গ কিমি (২,১৯,৭৫০ বর্গ মাইল)
  • জল: ১১,২২৭ বর্গ কিমি (৪,৩৩৫ বর্গ মাইল)

স্থল সীমানা[সম্পাদনা]

উপকূলরেখা[সম্পাদনা]

  • ভারত মহাসাগর বরাবর ৫৩৬ কিমি (৩৩৩ মাইল)।

সামুদ্রিক দাবি[সম্পাদনা]

  • আঞ্চলিক সমুদ্র: ১২ এনএমআই (নটিক্যাল মাইল) (২২.২ কিমি; ১৩.৮ মাইল)
  • এক্সক্লুসিভ অর্থনৈতিক অঞ্চল: ১১৬,৯৪২ বর্গ কিমি (৪৫,১৫২ বর্গ মাইল) এবং ২০০ এনএমআই (৩৭০.৪ কিমি; ২৩০.২ মাইল)
  • কন্টিনেন্টাল শেল্ফ: ২০০ মিটার গভীরতা

ভূতত্ত্ব[সম্পাদনা]

দেশের পশ্চিম অঞ্চলের দুই-তৃতীয়াংশই প্রাক-কাম্ব্রিয়ান বেসমেন্ট শিলায় জমা প্লাইসিন-প্লাইস্টোসিন যুগের আগ্নেয়গিরির সমন্বয়ে গঠিত।[২] দেশের দক্ষিণ-পূর্ব অঞ্চলের নিচে পারমিয়ান থেকে লেট-ট্রায়াসিক যুগের কারু সিস্টেমের পলল অবস্থিত। মম্বাসা অঞ্চলের উপকূলে জুরাসিক যুগের পলল আছে।[২]

জলবায়ু[সম্পাদনা]

কেনিয়ার জলবায়ু অবস্থানের ভিত্তিতে পরিবর্তিত হয়। এখানে বেশিরভাগ শীতল থেকে শুরু সর্বদা উষ্ণ অঞ্চল রয়েছে।[৩][৪][৫] উপকূল বরাবর জলবায়ু ক্রান্তীয় জলবায়ু। এর অর্থ সারা বছর বৃষ্টিপাত এবং তাপমাত্রা বেশি থাকে। উপকূলীয় শহরগুলো যেমন, মোম্বাসা, লামু এবং মলিন্ডিতে প্রায় প্রতিদিনই বাতাস শীতল থেকে গরমের মধ্যে পরিবর্তিত হয়। (নিচের চিত্রটি দেখুন)।[৪]

কোপেন জলবায়ু শ্রেণিবিন্যাস অনুযায়ী কেনিয়ার মানচিত্র।

কেনিয়ার অভ্যন্তরে আবহাওয়া আরও শুষ্ক হয়ে উঠে। শুষ্ক আবহাওয়া প্রায় বৃষ্টিপাতবিহীন এবং তাপমাত্রা দিনের/রাতের সাধারণ সময় অনুসারে বিস্তৃত হয়। কেনিয়ার অনেক অঞ্চলে প্রতিদিন প্রায়ই দিনের তাপমাত্রা প্রায় ১২ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড বৃদ্ধি পায়।[৩][৪][৫]

বর্ষায় পরিবহন সমস্যা (মার্চ, ২০২০)।

উচ্চতা তাপমাত্রার উপর অনেক প্রভাব ফেলে। উচ্চতর স্থানে দিন বা রাতে তাপমাত্রা প্রায় ১১ ডিগ্রি সে কম থাকে। উচ্চতায় এক কিলোমিটারের অনেকগুলো শহরের তাপমাত্রা প্রায় ১০-২৬ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড (৫০-৭৯° ফাঃ) এর মধ্যে থাকে।[৩][৪][৫] ১,৭৯৮ মিটারে (৫,৮৯৯ ফুট) নাইরোবিতে তাপমাত্রা ৯-২৫° সে (৪৯-৮০° ফা) হয়।[৩] ১,৮২৫ মিটার উঁচু কিতালেতে তাপামাত্রা ১১-২৮ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড (৫১-৮২ ফা) হয়।[৫] যখন প্রতি রাতে তাপমাত্রা প্রায় ১০-১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস (৫০-৫৫° ফাঃ) নেমে যায় তখন উচ্চভূমিতে ভারী পোশাক বা কম্বলের প্রয়োজন হয়।

নিম্ন উচ্চতার অঞ্চলে দিন ও রাতের তাপমাত্রা একই রকম। উঁচুভূমির দিনের তাপমাত্রা যেমন হয়, নিম্ন অঞ্চলের দিনের তাপমাত্রাও তেমন। কিন্তু রাতের তাপমাত্রা এতটা কমে না, একইরকম থাকে। তাই, রাত সমুদ্রপৃষ্ঠের কাছের নিম্ন তাপমাত্রা কেনিয়ার উচ্চভূমির উচ্চ তাপমাত্রার প্রায় সমান। তবে, ভারত মহাসাগরের তীরবর্তী স্থানে আরও মাঝারি তাপমাত্রা থাকে, দিনের বেলাতে কয়েক ডিগ্রি কম তাপমাত্রা হয়। যেমন- মোম্বাসায় (নিচের চিত্রটি দেখুন)।

তাপমাত্রায় ঋতুগত ভিন্নতা থাকে। শীতের মাসগুলোতে ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস কম তাপমাত্রা হয়।[৩][৪][৫] যদিও কেনিয়া নিরক্ষীয় অঞ্চলে অবস্থিত, এর ঋতুগুলো দক্ষিণ গোলার্ধের ঋতুর মতো। দক্ষিণ গোলার্ধের মতো এখানে ডিসেম্বর-মার্চ উষ্ণতম গ্রীষ্মকাল এবং জুন-আগস্ট শীতলকাল শীতকাল। তবে একেক অঞ্চলে একেক রকম তাপমাত্রা।[৩][৪][৫]

কেনিয়া পর্বত, মাউন্ট এলগন ও কিলিমাঞ্জারোর মতো উঁচু পর্বতগুলোতে বছরের বেশিরভাগ সময় কনকনে শীত থাকে। সবচেয়ে উঁচু পর্বতগুলোতে কখনো তুষারপাত হয়।

মোম্বাসার জলবায়ু (ভারত মহাসাগরে)[৪]
এনওএএ কোড পরিসংখ্যান জানুয়ারি ফেব্রুয়ারি মার্চ এপ্রিল মে জুন জুলাই আগস্ট সেপ্টেম্বর অক্টোবর নভেম্বর ডিসেম্বর গড়
০১০১ গড় তাপমাত্রা (ফা) ৮১.৭ ৮২.৬ ৮২.৯ ৮১.৭ ৭৯.২ ৭৬.৬ ৭৫.২ ৭৫.২ ৭৬.৫ ৭৮.৩ ৮০.৪ ৮১.৩ ৭৯.৩
০২০১ উচ্চ তাপমাত্রা (ফা) ৯১.৮ ৯২.৭ ৯২.৭ ৯০.৫ ৮৭.৬ ৮৪.৯ ৮৩.৭ ৮৩.৮ ৮৫.৫ ৮৬.৯ ৮৮.৯ ৯১ ৮৮.৩
০৩০১ নিম্ন তাপমাত্রা (ফা) ৭১.৬ ৭২.৫ ৭৩.২ ৭২.৯ ৭০.৯ ৬৮.২ ৬৬.৭ ৬৬.৭ ৬৭.৫ ৬৯.৬ ৭১.৮ ৭১.৬ ৭০.৩
০৬১৫ বৃষ্টিপাত (ইঞ্চিতে) ১.৪ ০.৬ ২.৩ ৬.৩ ৯.৭ ৩.৬ ২.৯ ২.৮ ২.৮ ৪.২ ৪.৩ ৩.১ ৩.৭
০১০১ গড় তাপমাত্রা (সে) ২৭.৬ ২৮.১ ২৮.৩ ২৭.৬ ২৬.২ ২৪.৮ ২৪ ২৪ ২৪.৭ ২৫.৭ ২৬.৯ ২৭.৪ ২৬.২৭
০২০১ উচ্চ তাপমাত্রা (সে) ৩৩.২ ৩৩.৭ ৩৩.৭ ৩২.৫ ৩০.৯ ২৯.৪ ২৮.৭ ২৮.৮ ২৯.৭ ৩০.৫ ৩১.৬ ৩২.৮ ৩১.২৯
০৩০১ নিম্ন তাপমাত্রা (সে) ২২ ২২.৫ ২২.৯ ২২.৭ ২১.৬ ২০.১ ১৯.৩ ১৯.৩ ১৯.৭ ২০.৯ ২২.১ ২২ ২১.২৬
০৬০৫ বৃষ্টিপাত (মিলিমিটারে) ৩৩.৯ ১৪ ৫৫.৬ ১৫৪.৩ ২৪৬ ৮৮.৩ ৭১.৮ ৬৮.২ ৬৭.২ ১০৩.৪ ১০৪.৭ ৭৫.৮ ৮৯.৩৯
১১০৯ সর্বনিম্ন আর্দ্রতা (%) ৭৬ ৭৬ ৭৮ ৮২ ৮৫ ৮৪ ৮৬ ৮৫ ৮২ ৮১ ৮০ ৭৮ ৮১.০৮
১১১০ সর্বোচ্চ আর্দ্রতা (%) ৬২ ৫৯ ৬১ ৬৬ ৭০ ৬৭ ৬৭ ৬৬ ৬৫ ৬৬ ৬৮ ৬৫ ৬৫.১৭
কেনিয়ার টপোগ্রাফিক বা ভূসংস্থানিক মানচিত্র।

ভূখণ্ড[সম্পাদনা]

কেনিয়ার ভূখণ্ডটি নিম্ন সমভূমি দিয়ে গঠিত যা মধ্য উচুভূমিগুলোতে উত্থিত হয় এবং গ্রেট রিফ্ট ভ্যালি দ্বারা দ্বিখণ্ডিত হয়। দেশের পশ্চিমে একটি উর্বর মালভূমিও রয়েছে।

সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন স্থান[সম্পাদনা]

কেনিয়ার সর্বনিম্ন স্থান হলো ভারত মহাসাগরের সমুদ্র স্তরে। কেনিয়ার সর্বোচ্চ স্থান কেনিয়া পর্বতে সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৫,১৯৭ মিটার উপরে।

নদী[সম্পাদনা]

তিনটি প্রধান নদী হলো গালানা এবং তানা এবং দি জোজিয়া নদী যা ২৫৭ কিলোমিটার দীর্ঘ (১১৬০ মাইল) কেনিয়ান নদী, এটি এলগন পর্বত থেকে উত্থিত। এটি দক্ষিণ এবং তারপরে পশ্চিমে প্রবাহিত হয়, অবশেষে পোর্ট ভিক্টোরিয়া শহরের কাছে ভিক্টোরিয়া হ্রদে প্রবাহিত হয়। তবে, ইভাসো নজ'ইর একটি গুরুত্বপূর্ণ নদী, যা কেনিয়া পর্বতের কাছ থেকে কেনিয়ার পূর্ব এবং উত্তর-পূর্ব অংশে জল সরবরাহ করে।

প্রাকৃতিক সম্পদ[সম্পাদনা]

কেনিয়ায় যে প্রাকৃতিক সম্পদ পাওয়া যায় সেগুলোর মধ্যে রয়েছে: চুনাপাথর, সোডিয়াম কার্বনেট, লবণ, রত্নপাথর, ফ্লুরস্পার, দস্তা, ডায়াটোমাইট, তেল, গ্যাস, জিপসাম, বন্যজীবন এবং জলবিদ্যুৎ

ভূমির ব্যবহার[সম্পাদনা]

কেনিয়ার আবাদযোগ্য ভূমি মোট ভূমির ৯.৮%; স্থায়ী ফসলের জমি ০.৯%, স্থায়ী চারণভূমির জমি ৩৭.৪%; বনাঞ্চল ৬.১% দখল করে আছে। অন্যান্য ব্যবহারের জন্য কেনিয়ার বাকি ভূমি রয়েছে। এই উপাত্ত ২০১১ সাল অনুযায়ী।

২০০৩ সালে কেনিয়াতে ১,০৩২ বর্গ কিমি সেচ সম্পন্ন জমি ছিল।

মোট নবায়নযোগ্য পানিসম্পদ[সম্পাদনা]

৩০.৭ ঘন কিমি (২০১১)

মিঠাপানি উত্তোলন[সম্পাদনা]

  • মোট: ২.৭৪ ঘন কিমি/বছর
  • মাথাপিছু: ৭২.৯৬ ঘন মি/বছর (২০০৩)

গ্যালারি[সম্পাদনা]

প্রাকৃতিক দুর্যোগ[সম্পাদনা]

প্রাকৃতিক দুর্যোগের মধ্যে খরা এবং বর্ষাকালে বন্যা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

দেশে সীমিত আগ্নেয়গিরির কার্যক্রম রয়েছে। ব্যারিয়ার আগ্নেয়গিরিতে (১,০৩২ মিটার) সর্বশেষ ১৯২১ সালে অগ্নুৎপাত হয়েছিল। বেশ কয়েকটি আগ্নেয়গিরি ঐতিহাসিকভাবে সক্রিয় ছিল।

পরিবেশগত সমস্যা[সম্পাদনা]

কেনিয়ার পরিবেশগত সমস্যাগুলোর মধ্যে রয়েছে বন উজাড়, মাটির ক্ষয়, মরুভূমি, জলের ঘাটতি ও নিম্নমানের পানি, বন্যা, বন্য প্রাণী শিকার, এবং গার্হস্থ্য ও শিল্প দূষণ।

বর্তমান সমস্যা[সম্পাদনা]

এই মুহুর্তে পরিবেশকে হুমকির মুখে দেওয়া সমস্যাগুলোর মধ্যে রয়েছে নগর ও শিল্প বর্জ্য থেকে জল দূষণ; কীটনাশক এবং সারের বর্ধিত ব্যবহারের ফলে পানির গুণমানের অবনতি; বন নিধন; ভিক্টোরিয়া হ্রদে ফুলে পোকামাকড়ের উপদ্রব; মাটি ক্ষয়; মরুভূমি; এবং বন্য প্রাণী শিকার।

আন্তর্জাতিক চুক্তি[সম্পাদনা]

সাক্ষরিত: জীববৈচিত্র্য, জলবায়ু পরিবর্তন, জলবায়ু পরিবর্তন-কিয়োটো প্রোটোকল, মরুভূমি, বিপন্ন প্রজাতি, বিপজ্জনক বর্জ্য, সমুদ্র আইন, মেরিন ডাম্পিং, সামুদ্রিক জীবন সংরক্ষণ, ওজোন স্তর সুরক্ষা, জাহাজ দূষণ (এমআরপোল ৭৩/৭৮), জলাভূমি, তিমি শিকার রক্ষা।

প্রান্তবিন্দু[সম্পাদনা]

নিচে কেনিয়ার প্রান্তবিদুগুলো দেওয়া হলো। প্রান্তবিন্দু (extreme points) হলো এমন স্থানসমূহ যা অন্যান্য সব স্থান থেকে সবচেয়ে উত্তর, দক্ষিণ, পূর্ব ও পশ্চিমে অবস্থিত।

  • উত্তরতম প্রান্ত- কালুকওয়াকেরিথ পর্বত, তুরকানা কাউন্টি
  • পূর্বতম প্রান্ত- ইথিওপিয়া এবং সোমালিয়ার সংযোগস্থল, ম্যান্ডেরা কাউন্টি
  • দক্ষিণতম প্রান্ত- তানজানিয়া সীমানা ভারত মহাসাগরে প্রবেশ করে যে স্থানে, কোয়েলে কাউন্টি
  • পশ্চিমতম প্রান্ত- পোর্ট ভিক্টোরিয়ার পশ্চিমে নামহীন স্থান, বুসিয়া কাউন্টি
    • দ্রষ্টব্য: কালুকওয়াকেরিথ পর্বতটি বিতর্কিত ইলেমি ত্রিভুজ অঞ্চলে। যদি এই অঞ্চলটি বাদ দেওয়া হয় তবে কেনিয়ার উত্তর সীমানা সরলরেখা হওয়ায় কেনিয়ার উত্তরতম প্রান্তবিন্দু নেই।

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

কেনিয়া

কেনিয়ার ইতিহাস

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "cia.gov – The World Factbook Kenya"। ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ সেপ্টেম্বর ২০২০ 
  2. Petroleum Potential of NW-Kenya Rift Basins: A Synopsis of Evidence and Issues
  3. "NairobiDagoretti, Kenya: Climate, Global Warming, and Daylight Charts and Data", Climate-Charts.com, 2008, web: CC741 ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৯ জুলাই ২০১৩ তারিখে: compare Nairobi/Dagoretti data with or Mombasa charts.
  4. "Mombasa, Kenya: Climate, Global Warming, and Daylight Charts and Data", Climate-Charts.com, 2008, web: CC820 ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১ নভেম্বর ২০১৪ তারিখে: May precipitation was reset as "246" mm, converting 9.7 in.
  5. "Kitale, Kenya: Climate, Global Warming, and Daylight Charts and Data", Climate-Charts.com, 2008, web: CC661 ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৯ জুলাই ২০১৩ তারিখে.