পেরিয়ালবর তিরুমলি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অঙ্গরাগ রায় (আলোচনা | অবদান) নতুন পাতা তৈরি ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
(কোনও পার্থক্য নেই)
|
১৬:০৪, ২ অক্টোবর ২০২৩ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
পেরিয়ালবর তিরুমোলি | |
---|---|
তথ্য | |
ধর্ম | হিন্দুধর্ম |
রচয়িতা | পেরিয়ালবর |
ভাষা | তামিল |
যুগ | খ্রিস্টাব্দ ৯ম-১০ম শতাব্দী |
শ্লোক | ৪৭৩ |
পেরিয়ালবর তিরুমোলি (তামিল: பெரியாழ்வார் திருமொழி, প্রতিবর্ণী. Periyāḻvār Tirumoḻi, অনুবাদ 'পেরিয়ালবরের পবিত্র স্তব') 'পবিত্র পদাবলী' তামিলসাহিত্যের অন্তর্ভুক্ত তামিল শ্রীবৈষ্ণবধর্মের কবি সাধক পেরিয়ালবরের রচনা যা [১] ৪৭৩টি শ্লোক নিয়ে গঠিত। [২] এটি খ্রিস্টাব্দ ৯ম শতাব্দীর নালায়রা দিব্য প্রবন্ধম নামক স্তোত্র সংকলনের অংশ । [৩]
স্তব
পেরিয়ালবর তিরুমলির একটি স্তোত্র শ্রীরঙ্গম মন্দিরকে দশাবতারের আবাস হিসাবে বর্ণনা করে। বসুধা নারায়ণ অনুবাদ করেছেন : [৪]
এই তাঁর মন্দির যিনি দৈব মৎস্য, কূর্ম, বরাহ, নৃসিংহ ও বামন হয়েছিলেন। তিনি তিন রূপে রাম(পরশুরাম,রামচন্দ্র ও বলরাম) হয়েছিলেন, তিনি কৃষ্ণ হয়েছিলেন। কল্কি রূপে তিনি [এই জগতে পাপের] অবসান ঘটাবেন।
— পেরিয়ালবর তিরুমোলি, স্তোত্র ৪.৯.৯
পেরিয়ালবর কৃষ্ণের গোবর্ধন পর্বত উত্তোলন কর্মেরও প্রশংসা করেছেন : [৫]
সর্পরাজ যেমন তার অনেক ফণা বিস্তার করে তার মস্তকের উপর বিশাল জগতকে ধারণ করে,দামোদরের হাতের পাঁচটি আঙুল ফুলের পাপড়ির মতোই গোবর্ধনকে ধারণ করল।
— পেরিয়ালবর তিরুমোলি, স্তোত্র ৩.৫.৭
- ↑ Rosen, Steven (১৯৯৬)। Vaiṣṇavī: Women and the Worship of Krishna (ইংরেজি ভাষায়)। Motilal Banarsidass Publishe। পৃষ্ঠা 219। আইএসবিএন 978-81-208-1437-0।
- ↑ Raghavan, V. K. S. N. (১৯৮৩)। A Brief Study on the Tiruppallandu of Sri Periyalvar, the Tiruppalliyeluchi of Sri Tondaradippodiyalvar, and the Kanninunsiruttambu of Sri Madhurakaviyalvar (ইংরেজি ভাষায়)। Sri Visishtadvaita Pracharini Sabha। পৃষ্ঠা 62।
- ↑ Venkatesan, Archana (২০১৬-০১-১০)। The Secret Garland: Andal's Tiruppavai and Nacciyar Tirumoli (ইংরেজি ভাষায়)। Harper Perennial India। আইএসবিএন 978-93-5177-577-5।
- ↑ Narayanan, Vasudha (২০০৯-০৮-১৫)। Hinduism (ইংরেজি ভাষায়)। The Rosen Publishing Group, Inc। পৃষ্ঠা 74। আইএসবিএন 978-1-61531-194-1।
- ↑ Bryant, Edwin F. (২০০৭-০৬-১৮)। Krishna: A Sourcebook (ইংরেজি ভাষায়)। Oxford University Press। পৃষ্ঠা 193। আইএসবিএন 978-0-19-028756-6।