রফিক আজম

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
রফিক আজম
রফিক আজম
জন্ম (1963-12-29) ২৯ ডিসেম্বর ১৯৬৩ (বয়স ৬০)
জাতীয়তাবাংলাদেশী
মাতৃশিক্ষায়তনবাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়
পুরস্কারলিডিং ইউরোপিয়ান আর্কিটেক্ট ফোরাম পুরস্কার
ওয়ার্ল্ড আর্কিটেকচার কমিউনিটি পুরস্কার
কেনেথ এফ ব্রাউন এশিয়া প্যাসিফিক কালচার অ্যান্ড আর্কিটেকচার ডিজাইন পুরস্কার
এ আর অ্যাওয়ার্ড ফর ইমার্জিং আর্কিটেক্টস
স্থাপত্য প্রতিষ্ঠানসাতথ্য অর্কিট্রাকচার ফর গ্রিন লিভিং
ভবনসমুহএস.এ রেসিডেন্স
মেঘনা রেসিডেন্স
করিম রেসিডেন্স

রফিক আজম (জন্মঃ ২৯ ডিসেম্বর, ১৯৬৩) বাংলাদেশের একজন স্থপতি। ২০১২ সালে তিনি স্থাপত্যশিল্পে অবদান রাখার জন্য সম্মানজনক ‘লিডিং ইউরোপিয়ান আর্কিটেক্ট ফোরাম’ পুরস্কার লাভ করেন।[১]

জন্ম ও শিক্ষা[সম্পাদনা]

রফিক অজম পুরনো ঢাকার লালবাগ এলাকায় ১৯৬৩ সালের ২৯ ডিসেম্বর জন্মগ্রহণ করেন। তিনি নয় ভাই বোনের মধ্যে ষষ্ঠ। তিনি বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৮৯ সালে ইন্জিনিয়ারিং পাশ করে স্থাপত্য পেশায় আসেন।[২] অস্ট্রেলিয়ায় লেখাপড়া করার সময় রফিক বিখ্যাত স্থপতি গ্লেন মার্কট এর সানিদ্ধে আসেন এবং তার কাছ থেকেই মূলত অনুপ্রেরণা পান। ১৯৯৫ সালে সাতত্য নামে তার নিজের একটি প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করেন, যার স্লোগান হচ্ছে ‘সবুজ সচেতন স্থাপত্য’।

পরিবার[সম্পাদনা]

রফিক আজম এর স্ত্রী ড. আফরোজা আক্তার ও একমাত্র সন্তান আরাফকে নিয়েই তার সংসার। তার স্ত্রী জাতিসংঘে কাজ করেন। বর্তমানে তিনি বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে খন্ডকালীন শিক্ষক হিসেবে শিক্ষকতা করছেন।

উল্লেখযোগ্য কাজ[সম্পাদনা]

  • মেঘনা রেসিডেন্স
  • করিম রেসিডেন্স
  • এস.এ রেসিডেন্স
  • সিক্স সিজনস’ রেসিডেন্স
  • এছাড়াও ১৯৮৭ সালে তিনি তার নিজের বাড়িতে দোতালায় বাগন করেন যেটি বাংলাদেশের প্রথম দোতালায় বাগানযুক্ত বাড়ি।

পুরস্কার ও সম্মাননা[সম্পাদনা]

  • ‘সাউথ এশিয়া আর্কিটেকচার কমেন্ডেশন’ পুরস্কার (১৯৯৯, ২০০৩, ২০০৫, ২০১১)[৩]
  • ‘ওয়ার্ল্ড আর্কিটেকচার কমিউনিটি পুরস্কার’
  • ‘কেনেথ এফ ব্রাউন এশিয়া প্যাসিফিক কালচার অ্যান্ড আর্কিটেকচার ডিজাইন’ পুরস্কার (২০০৭)[৩]
  • ‘এ আর অ্যাওয়ার্ড ফর ইমার্জিং আর্কিটেক্টস’ ২০০৭ সালে সারা বিশ্বের তরুণ স্থপতিদের জন্য সেরা পুরস্কার।
  • ‘লিডিং ইউরোপিয়ান আর্কিটেক্ট ফোরাম’ পুরস্কার (২০১২)[৩]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

বহি:সংযোগ[সম্পাদনা]