আপার্টহাইট: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অ রোবট পরিবর্তন সাধন করছে: arz:ابارتهيد |
Unreferenced using AWB |
||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
{{Unreferenced|date=মার্চ ২০১০}} |
|||
[[চিত্র:ApartheidSignEnglishAfrikaans.jpg|right|250px|thumb|আপার্ট্হাইট আমলের একটি বিজ্ঞপ্তি : '''''কেবল শ্বেতাঙ্গদের ব্যবহারের জন্য''' - এই সাধারণ সুবিধা ও সম্পত্তি কেবলমাত্র শ্বেতাঙ্গদের ব্যবহারের জন্য সংরক্ষিত। আদেশক্রমে: প্রাদেশিক সচিব'']] |
[[চিত্র:ApartheidSignEnglishAfrikaans.jpg|right|250px|thumb|আপার্ট্হাইট আমলের একটি বিজ্ঞপ্তি : '''''কেবল শ্বেতাঙ্গদের ব্যবহারের জন্য''' - এই সাধারণ সুবিধা ও সম্পত্তি কেবলমাত্র শ্বেতাঙ্গদের ব্যবহারের জন্য সংরক্ষিত। আদেশক্রমে: প্রাদেশিক সচিব'']] |
||
১১:১৮, ২৯ মার্চ ২০১০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
আপার্ট্হাইট (আফ্রিকান্স ভাষায়: Apartheid) বলতে ১৯৪৮ থেকে ১৯৯৪ পর্যন্ত দক্ষিণ আফ্রিকা কর্তৃক গৃহীত বর্ণ-বৈষম্যমূলক নীতিকে বোঝানো হয়। দক্ষিণ আফ্রিকার আফ্রিকান্স ভাষায় আপার্টহাইট কথাটির অর্থ পৃথগবাসন বা জাতিগত পার্থক্যের উপর ভিত্তি করে পৃথক আবাসন ব্যবস্থা। শ্বেতাঙ্গ শাসিত সরকার এসময় আইন করে দক্ষিণ আফ্রিকার অধিবাসীদের কৃষ্ণাঙ্গ, শ্বেতাঙ্গ, ভারতীয়, বর্ণসংকর, ইত্যাদি বর্ণে ভাগ করে এবং মূলত অশ্বেতাঙ্গদের বাসস্থান নির্বাচনের অধিকার, যাতায়াতের অধিকার, বিভিন্ন রাজনৈতিক থেকে বঞ্চিত করে।
ইতিহাস
১৯৩০ সালে প্রথম এই শব্দের উৎপত্তি হয় এবং ১৯৪০-এর দশকের শুরু থেকে দক্ষিণ আফ্রিকার ন্যাশনাল পার্টি রাজনৈতিক শ্লোগানে এই শব্দটি ব্যবহার শুরু করে। তবে শব্দটির সাথে জড়িত যে নীতি তার উদ্ভব আরো আগে। ১৬৫২ সালে দক্ষিণ আফ্রিকাতে শ্বেতাঙ্গ মানুষের বসতি স্থাপন শুরুর সাথে সাথে এই নীতির প্রচলন শুরু হয়।
দক্ষিণ আফ্রিকার সংখ্যাগরিষ্ঠ কৃষ্ণাঙ্গ জনতা বহু বছর ধরে এই আপার্ট্হাইটের বিরোধিতা করে আসছে। ১৯৭৬ সালে, সোয়েটো শহরের কৃষ্ণাঙ্গ শিশুদেরকে শ্বেতাঙ্গদের ভাষা আফ্রিকান্স্ শিখানোর উদ্যোগ নেয়া হলে ব্যাপক দাঙ্গা শুরু হয়। এই দাঙ্গা নানা রূপে দেশটিতে ছড়িয়ে পড়ে এবং পরবর্তী ১৪ বছর ধরে অব্যাহত থাকে। অবশেষে এই বিতর্কিত আইন তুলে নেয়া হয়।