ফিডার খাল (ফারাক্কা): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে

রৈখিক

১৯:৫৩, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

ফিডার ক্যানাল ^[১] ফারাক্কা ব্যারাজের সাথে যুক্ত একটি খাল। এটি পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ জেলায় অবস্থিত। খালটি ৩৮.৩ কিলোমিটার দীর্ঘ। ফারাক্কা বাঁধ থেকে গঙ্গা নদীর জল এই খালের সাহায্যে ভাগীরথীতে পাঠানো হয়। ফারাক্কা বাঁধ প্রকল্পের মাধ্যমে ভাগীরথী-হুগলি নদীর জলের প্রবাহের সঠিক রাখার কারণে, ফিডার সংযোগে প্রতিদিন ৪০ কিউসেক জল ছাড়া হয় । লক্ষণীয়- এই পরিমাণ জল বহন করার ক্ষমতা বিবেচনায় ফিডার খাল তৈরি করা হয়েছে। তবে, শুষ্ক মৌসুমে, কম জল মুক্তি পায় ফারাক্কা বাধ থেকো। শুষ্ক মৌসুমের মাস জানুয়ারি থেকে মে। তারপর ভাগিরথী নদীতে খাল থেকে জল প্রবেশ ৪০ হাজার কিউসেক থেকে কমে ৩০ থেকে ২৮ হাজার কিউসেক হয়ে যায়। ^[২] গুরুতর খরা সয়ম গঙ্গা উজানে জল কমে গেলে ফিডার চ্যানেলেও জলের প্রবোশ কমে যায়।^[৩]

৩৮.৩৮ কিলোমিটার দীর্ঘ ফিডার খাল ফারাক্কা বাঁধের জল বহন করে নিয়ে যায় এবং ভাগীরথী নদীটির সাথে সংযোগ স্থাপন করে।^[৪] ফুমল খালটি ছোট ছোট নদী যেমন গুমনি, ত্রিমোহিনী এবং কানলোই নদীর প্রবাহে নির্মাণ করা হয়েছিল। ত্রিমোহিনী এবং কানলোইয়ের জলপ্রবাহগুলি ফীডার খালের মধ্যে প্রবাহিত করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছিল, এবং যখন এই নদীগুলির জল নিষ্কাশন খালের নকশার ক্ষমতা অতিক্রম করে তখন তারা সমস্যার সৃষ্টি করে। বগমারার জলপ্রবাহটি চাঁদনী খাল জুড়ে একটি সিপোনের মাধ্যমে গঙ্গার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত করার পরিকল্পনা করা হয়েছিল। গঙ্গা নদীর তল্লাশি দ্বারা, বন্যা স্রোতধারা পাগলা ও বাঁশলোই নদীর অববাহিকায় ছড়িয়ে পড়ে এবং প্রায় ১০০ কিলোমিটার এলাকায় বন্যা ঘটায়। ^[৫]

বৈশিষ্ট

দৈর্ঘ্য- ৩৮.৩ কিলোমিটার (২৩.৮ মা)
চাওড়া-
গভীরতা - ৩ মিটার (৯.৮ ফু)
বন্দর- ফারাক্কা বন্দর
সংযোগ- পশ্চিমে গঙ্গা নদী পূর্বে -ভাগীরথী-হুগলী (এটি গঙ্গার শাখা নদী)

ফারাক্কা জল ভাগের চুক্তি

ভারত এবং বাংলাদেশ এর চুক্তি অনুযায়ী, ফারাক্কা তে গঙ্গার জল ভাগাভাগির জন্য 1996 সালে স্বাক্ষরিত হয়, এই ভাগটি নিম্নরূপ:

ফারাক্কায় সহজলভ্য	ভারতের ভাগ	বাংলাদেশের ভাগ
৭০,০০০ কিউসেক বা তার কম	৫০%	৫০%
৭০,০০০-৭৫,০০০ কিউসেক	প্রবাহের বাকি অংশ	৩৫,০০০ কিউসেক
৭৫,০০০কিউসেক বা তার বেশি	৪০,০০০ কিউসেক	প্রবাহের বাকি অংশ

তথ্যসূত্র

↑ "Conflict and cooperation on South Asia's international rivers: a legal perspective"। World Bank Publications। ২০০২। পৃষ্ঠা 135–136। আইএসবিএন 978-0-8213-5352-3। সংগ্রহের তারিখ ২৭ এপ্রিল ২০১১।
↑ "Five units in NTPC Farakka plant shut down due to lack of water"।
↑ "ফারাক্কায় বাংলাদেশকে দেয়ার মতো যথেষ্ট পানি থাকে না"।
↑ "Farakka Barrage Project"। FBP। সংগ্রহের তারিখ ২৫ জুলাই ২০১৭।
↑ "Types and sources of floods in Murshidabad, West Bengal" (পিডিএফ)। Swati Mollah। Indian Journal of Applied Research, February 2013। ২০ আগস্ট ২০১৭ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ আগস্ট ২০১৭।

[1] "Conflict and cooperation on South Asia's international rivers: a legal perspective"। World Bank Publications। ২০০২। পৃষ্ঠা 135–136। আইএসবিএন 978-0-8213-5352-3। সংগ্রহের তারিখ ২৭ এপ্রিল ২০১১।

[2] "Five units in NTPC Farakka plant shut down due to lack of water"।

[3] "ফারাক্কায় বাংলাদেশকে দেয়ার মতো যথেষ্ট পানি থাকে না"।

[4] "Farakka Barrage Project"। FBP। সংগ্রহের তারিখ ২৫ জুলাই ২০১৭।

[river-5] "Types and sources of floods in Murshidabad, West Bengal" (পিডিএফ)। Swati Mollah। Indian Journal of Applied Research, February 2013। ২০ আগস্ট ২০১৭ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ আগস্ট ২০১৭।

[১]

[২]

[৩]

[৪]

[৫]

২০:৩৪, ১৭ অক্টোবর ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ সম্পাদনা NahidSultanBot (আলোচনা \| অবদান) বট ১,৯৬,০১৪টি সম্পাদনা অ বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান। ← পূর্বের পার্থক্য		১৯:৫৩, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ সম্পাদনা পূর্বাবস্থায় ফেরত Preetidipto.21 (আলোচনা \| অবদান) ১,৪৮৮টি সম্পাদনা সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা পরবর্তী পার্থক্য →
১ নং লাইন:		১ নং লাইন:
	'''ফিডার ক্যানাল''' <ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি\|শিরোনাম=Conflict and cooperation on South Asia's international rivers: a legal perspective\|ইউআরএল=https://books.google.com/books?id=8GEr4fyDbqgC&pg=PA135\|সংগ্রহের-তারিখ=27 April 2011\|বছর=2002\|প্রকাশক=World Bank Publications\|আইএসবিএন=978-0-8213-5352-3\|পাতাসমূহ=135–136}}</ref> ফারাক্কা ব্যারাজের সাথে যুক্ত একটি খাল। এটি পশ্চিমবঙ্গের [[মুর্শিদাবাদ জেলা]]য় অবস্থিত। খালটি ৩৮.৩ কিলোমিটার দীর্ঘ। ফারাক্কা বাঁধ থেকে গঙ্গা নদীর জল এই খালের সাহায্যে ভাগীরথীতে পাঠানো হয়। ফারাক্কা বাঁধ প্রকল্পের মাধ্যমে ভাগীরথী-হুগলি নদীর জলের প্রবাহের সঠিক রাখার কারণে, ফিডার সংযোগে প্রতিদিন ৪০ কিউসেক জল ছাড়া হয় ~~।মনে~~ ~~রাখবেন,~~ এই পরিমাণ জল বহন করার ক্ষমতা বিবেচনায় ফিডার খাল তৈরি করা হয়েছে। তবে, শুষ্ক মৌসুমে, কম জল মুক্তি পায় ফারাক্কা বাধ থেকো। শুষ্ক মৌসুমের মাস জানুয়ারি থেকে মে। তারপর ভাগিরথী নদীতে খাল থেকে জল প্রবেশ ৪০ হাজার কিউসেক থেকে কমে ৩০ থেকে ২৮ হাজার কিউসেক হয়ে যায়। <ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি\|শিরোনাম= Five units in NTPC Farakka plant shut down due to lack of water\|ইউআরএল=http://m.thehindubusinessline.com/companies/five-units-in-ntpc-farakka-plant-shut-down-due-to-lack-of-water/article8346477.ece}}</ref> গুরুতর খরা সয়ম গঙ্গা উজানে জল কমে গেলে ফিডার চ্যানেলেও জলের প্রবোশ কমে যায়।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি\|শিরোনাম=ফারাক্কায় বাংলাদেশকে দেয়ার মতো যথেষ্ট পানি থাকে না \| ইউআরএল=http://m.dailynayadiganta.com/?/detail/news/211659}}</ref>		'''ফিডার ক্যানাল''' <ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি\|শিরোনাম=Conflict and cooperation on South Asia's international rivers: a legal perspective\|ইউআরএল=https://books.google.com/books?id=8GEr4fyDbqgC&pg=PA135\|সংগ্রহের-তারিখ=27 April 2011\|বছর=2002\|প্রকাশক=World Bank Publications\|আইএসবিএন=978-0-8213-5352-3\|পাতাসমূহ=135–136}}</ref> ফারাক্কা ব্যারাজের সাথে যুক্ত একটি খাল। এটি পশ্চিমবঙ্গের [[মুর্শিদাবাদ জেলা]]য় অবস্থিত। খালটি ৩৮.৩ কিলোমিটার দীর্ঘ। ফারাক্কা বাঁধ থেকে গঙ্গা নদীর জল এই খালের সাহায্যে ভাগীরথীতে পাঠানো হয়। ফারাক্কা বাঁধ প্রকল্পের মাধ্যমে ভাগীরথী-হুগলি নদীর জলের প্রবাহের সঠিক রাখার কারণে, ফিডার সংযোগে প্রতিদিন ৪০ কিউসেক জল ছাড়া হয় । লক্ষণীয়- এই পরিমাণ জল বহন করার ক্ষমতা বিবেচনায় ফিডার খাল তৈরি করা হয়েছে। তবে, শুষ্ক মৌসুমে, কম জল মুক্তি পায় ফারাক্কা বাধ থেকো। শুষ্ক মৌসুমের মাস জানুয়ারি থেকে মে। তারপর ভাগিরথী নদীতে খাল থেকে জল প্রবেশ ৪০ হাজার কিউসেক থেকে কমে ৩০ থেকে ২৮ হাজার কিউসেক হয়ে যায়। <ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি\|শিরোনাম= Five units in NTPC Farakka plant shut down due to lack of water\|ইউআরএল=http://m.thehindubusinessline.com/companies/five-units-in-ntpc-farakka-plant-shut-down-due-to-lack-of-water/article8346477.ece}}</ref> গুরুতর খরা সয়ম গঙ্গা উজানে জল কমে গেলে ফিডার চ্যানেলেও জলের প্রবোশ কমে যায়।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি\|শিরোনাম=ফারাক্কায় বাংলাদেশকে দেয়ার মতো যথেষ্ট পানি থাকে না \| ইউআরএল=http://m.dailynayadiganta.com/?/detail/news/211659}}</ref>

	৩৮.৩৮ কিলোমিটার দীর্ঘ ফিডার খাল [[ফারাক্কা বাঁধ\|ফারাক্কা বাঁধের]] জল বহন করে নিয়ে যায় এবং ভাগীরথী নদীটির সাথে সংযোগ স্থাপন করে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি \| ইউআরএল = http://fbp.gov.in/ \| শিরোনাম = Farakka Barrage Project \| প্রকাশক = FBP \| সংগ্রহের-তারিখ = 25 July 2017}}</ref> ফুমল খালটি ছোট ছোট নদী যেমন গুমনি, ত্রিমোহিনী এবং কানলোই নদীর প্রবাহে নির্মাণ করা হয়েছিল। ত্রিমোহিনী এবং কানলোইয়ের জলপ্রবাহগুলি ফীডার খালের মধ্যে প্রবাহিত করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছিল, এবং যখন এই নদীগুলির জল নিষ্কাশন খালের নকশার ক্ষমতা অতিক্রম করে তখন তারা সমস্যার সৃষ্টি করে। বগমারার জলপ্রবাহটি চাঁদনী খাল জুড়ে একটি সিপোনের মাধ্যমে গঙ্গার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত করার পরিকল্পনা করা হয়েছিল। গঙ্গা নদীর তল্লাশি দ্বারা, বন্যা স্রোতধারা পাগলা ও বাঁশলোই নদীর অববাহিকায় ছড়িয়ে পড়ে এবং প্রায় ১০০ কিলোমিটার এলাকায় বন্যা ঘটায়। </sup><ref name=river>{{ওয়েব উদ্ধৃতি \| ইউআরএল = http://gangawaterway.in/assets/7-murshidabad.pdf \| শিরোনাম = Types and sources of floods in Murshidabad, West Bengal \| কর্ম = Swati Mollah \| প্রকাশক = Indian Journal of Applied Research, February 2013 \| সংগ্রহের-তারিখ = 15 August 2017 \| আর্কাইভের-ইউআরএল = https://web.archive.org/web/20170820073737/http://gangawaterway.in/assets/7-murshidabad.pdf \| আর্কাইভের-তারিখ = ২০ আগস্ট ২০১৭ \| অকার্যকর-ইউআরএল = হ্যাঁ }}</ref>		৩৮.৩৮ কিলোমিটার দীর্ঘ ফিডার খাল [[ফারাক্কা বাঁধ\|ফারাক্কা বাঁধের]] জল বহন করে নিয়ে যায় এবং ভাগীরথী নদীটির সাথে সংযোগ স্থাপন করে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি \| ইউআরএল = http://fbp.gov.in/ \| শিরোনাম = Farakka Barrage Project \| প্রকাশক = FBP \| সংগ্রহের-তারিখ = 25 July 2017}}</ref> ফুমল খালটি ছোট ছোট নদী যেমন গুমনি, ত্রিমোহিনী এবং কানলোই নদীর প্রবাহে নির্মাণ করা হয়েছিল। ত্রিমোহিনী এবং কানলোইয়ের জলপ্রবাহগুলি ফীডার খালের মধ্যে প্রবাহিত করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছিল, এবং যখন এই নদীগুলির জল নিষ্কাশন খালের নকশার ক্ষমতা অতিক্রম করে তখন তারা সমস্যার সৃষ্টি করে। বগমারার জলপ্রবাহটি চাঁদনী খাল জুড়ে একটি সিপোনের মাধ্যমে গঙ্গার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত করার পরিকল্পনা করা হয়েছিল। গঙ্গা নদীর তল্লাশি দ্বারা, বন্যা স্রোতধারা পাগলা ও বাঁশলোই নদীর অববাহিকায় ছড়িয়ে পড়ে এবং প্রায় ১০০ কিলোমিটার এলাকায় বন্যা ঘটায়। </sup><ref name=river>{{ওয়েব উদ্ধৃতি \| ইউআরএল = http://gangawaterway.in/assets/7-murshidabad.pdf \| শিরোনাম = Types and sources of floods in Murshidabad, West Bengal \| কর্ম = Swati Mollah \| প্রকাশক = Indian Journal of Applied Research, February 2013 \| সংগ্রহের-তারিখ = 15 August 2017 \| আর্কাইভের-ইউআরএল = https://web.archive.org/web/20170820073737/http://gangawaterway.in/assets/7-murshidabad.pdf \| আর্কাইভের-তারিখ = ২০ আগস্ট ২০১৭ \| অকার্যকর-ইউআরএল = হ্যাঁ }}</ref>