ধর্ম ও যৌনতা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৯ নং লাইন: ৯ নং লাইন:
ধর্ম এবং ধর্মবিশ্বাসীদের দৃষ্টিভঙ্গি বিস্তৃতভাবে লিঙ্গ ও যৌনতা থেকে একটি বিশ্বাসী বিশ্বাসের জন্য নেতিবাচক ধারণা প্রদান করে, যা ঐশ্বরিকের সর্বোচ্চ অভিব্যক্তি। কিছু ধর্ম জৈবিক প্রজনন (কখনও কখনও শুধুমাত্র যখন আনুষ্ঠানিক বৈবাহিক অবস্থা এবং একটি নির্দিষ্ট বয়সে) অনুমোদিত, এবং যৌন পরিতোষ জন্য চর্চা অন্যান্য কার্যকলাপ হিসাবে অভ্যাস হিসাবে অভ্যাসের জন্য অনুশীলন করা হয় যৌন কার্যকলাপ মধ্যে পার্থক্য।
ধর্ম এবং ধর্মবিশ্বাসীদের দৃষ্টিভঙ্গি বিস্তৃতভাবে লিঙ্গ ও যৌনতা থেকে একটি বিশ্বাসী বিশ্বাসের জন্য নেতিবাচক ধারণা প্রদান করে, যা ঐশ্বরিকের সর্বোচ্চ অভিব্যক্তি। কিছু ধর্ম জৈবিক প্রজনন (কখনও কখনও শুধুমাত্র যখন আনুষ্ঠানিক বৈবাহিক অবস্থা এবং একটি নির্দিষ্ট বয়সে) অনুমোদিত, এবং যৌন পরিতোষ জন্য চর্চা অন্যান্য কার্যকলাপ হিসাবে অভ্যাস হিসাবে অভ্যাসের জন্য অনুশীলন করা হয় যৌন কার্যকলাপ মধ্যে পার্থক্য।


== ইসলাম ধর্মে যৌনতা ==
== ইসলামে যৌনতা ==
{{মূল|ইসলামী যৌন আইনশাস্ত্র}}
{{মূল|ইসলামী যৌন আইনশাস্ত্র}}



০৩:৫৪, ৮ জুন ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

ভারতের খাজুরাহোতে নগ্ন মূর্তি

যৌনতা সম্পর্কিত ধর্মীয় দৃষ্টিভঙ্গি আদিকাল থেকে মানুষের যৌনাদর্শ তথা যৌন নৈতিকতা গঠন এবং যৌনাচার নিরূপণে প্রধান ভূমিকা রেখে এসেছে।

প্রতিটি প্রধান ধর্ম যৌনতা, নৈতিকতা, নীতিশাস্ত্র ইত্যাদি বিষয়ে নৈতিক সূত্রাবলী তৈরি করেছে। এই নৈতিক সূত্রাবলী এমন পরিস্থিতিতে নিয়ন্ত্রণ করতে চায় যেগুলি যৌন আগ্রহ সৃষ্টি করতে পারে এবং জনগণের যৌন ক্রিয়াকলাপ এবং অভ্যাসগুলি প্রভাবিত করতে পারে।

সময়ের সাথে এবং সংস্কৃতির মধ্যে যৌন নৈতিকতা ব্যাপকভাবে ভিন্নতা রয়েছে। একটি সমাজের যৌন মান- যৌন আচরণের মান-ধর্মীয় বিশ্বাস, বা সামাজিক ও পরিবেশগত অবস্থার সাথে যুক্ত হতে পারে, বা এই সমস্তগুলি। যৌনতা এবং প্রজনন বিশ্বব্যাপী মানুষের মিথস্ক্রিয়া এবং সমাজের মৌলিক উপাদান। উপরন্তু, "যৌন সীমাবদ্ধতা" সমস্ত মানব সমাজের জন্য অদ্ভুত সংস্কৃতির সর্বজনীন এক।[১][২] তদনুসারে, বেশিরভাগ ধর্ম মানুষের আচার-আচরণে যৌনতার জন্য একটি "যথাযথ" ভূমিকার প্রশ্নটি সমাধান করার প্রয়োজন দেখা দিয়েছে। বিভিন্ন ধর্মের মধ্যে যৌন নিরপেক্ষতার বিভিন্ন কোড রয়েছে, যা যৌন কার্যকলাপ নিয়ন্ত্রণ করে বা নির্দিষ্ট যৌন সংক্রামিত কর্ম বা চিন্তাধারার জন্য আদর্শ মান নির্ধারণ করে।

ধর্ম এবং ধর্মবিশ্বাসীদের দৃষ্টিভঙ্গি বিস্তৃতভাবে লিঙ্গ ও যৌনতা থেকে একটি বিশ্বাসী বিশ্বাসের জন্য নেতিবাচক ধারণা প্রদান করে, যা ঐশ্বরিকের সর্বোচ্চ অভিব্যক্তি। কিছু ধর্ম জৈবিক প্রজনন (কখনও কখনও শুধুমাত্র যখন আনুষ্ঠানিক বৈবাহিক অবস্থা এবং একটি নির্দিষ্ট বয়সে) অনুমোদিত, এবং যৌন পরিতোষ জন্য চর্চা অন্যান্য কার্যকলাপ হিসাবে অভ্যাস হিসাবে অভ্যাসের জন্য অনুশীলন করা হয় যৌন কার্যকলাপ মধ্যে পার্থক্য।

ইসলামে যৌনতা

সৃষ্টির শুরু থেকেই পুরুষ মহিলাদের দিকে টান রয়েছে। প্রত্যেকেই বিপরীত লিঙ্গের দিকে দাবিত হয়। ইসলাম ধর্মে তা নিষেধ করে নি। তবে এখানে বেশ কিছু নীতিমালা প্রদান করা হয়েছে। পশুদের মত যৌনকামনা পূরণ করার অধিকার দেওয়া হয় নি। এখানে বিবাহের ব্যাবস্থা রয়েছে। বিবাহের মাধ্যমে একজন পুরুষ কোনো মহিলাকে অধিকার করতে পারবে। তবে এর জন্য উপহার স্বরূপ পুরুষের পক্ষ থেকে মহিলাকে মহর প্রদান করতে হবে। এর সর্বোচ্চ কোনো ধরা বাধা পরিমাণ নেই তবে সর্বনিন্ম দশ দিরহাম হতে হবে।

সূরা নিসার তিন নং আয়াতের মাধ্যমে আল্লাহ আমাদের জানান "তোমরা দুই দুই বা তিন তিন বা চার চারটি বিয়ে করো। যদি মনে করো সমতা রক্ষা করতে পারবে না তাহলে একটি নিয়েই সন্তুষ্ট থাকো।" এখন আমরা বলতে পারি পুরুষ একসাথে চারটি বিয়ে করতে পারবে কিন্তু একজন মহিলা একসময়ে একজন স্বামী গ্রহণ করতে পারবে।

অন্যায় ভাবে যৌনক্রিয়া করাকে যিনা বলে। ইসলামে ইহাকে কঠোরভাবে নিষেধ করা হয়েছে। এবং কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা করেছে। আল্লাহ বলেন, "ব্যভিচারের দায়ে অভিযুক্ত পুরুষ ও নারী যারা,- তাদের প্রত্যেককে একশত বেত্রাঘাত প্রদান কর: তাদের বিষয়ে করুণা যেন তোমাদেরকে দুর্বল না করে।" —সূরা আন-নুর, আয়াত ২

রাসুল স. হাদীসে বলেন, "একজন অবিবাহিত পুরুষ একজন অবিবাহিত নারীর সাথে ব্যভিচার করে, তাদেরকে একশত বেত্রাঘাত এবং এক বছরের জন্য নির্বাসন পেতে হবে। আর বিবাহিত পুরুষের সাথে বিবাহিত নারীর ব্যভিচারের ক্ষেত্রে, তাদেরকে একশত বেত্রাঘাত এবং পাথর নিক্ষেপ করে মৃত্যুদণ্ড প্রদান করতে হবে।" — সহীহ মুসলিম, ১৭:৪১৯১ (ইংরেজি)

এই অবৈধ যৌনাচারের ধারা বর্ণনা করতে গিয়ে রাসুল সাঃ বলেন, হজরত আবু হুরায়রা রা. থেকে বর্ণিত রাসূলুল্লাহ সা. বলেছেনঃ আদম সন্তানের উপর যিনার যে অংশ লিপিবদ্ধ আছে তা অবশ্যই সে প্রাপ্ত হবে। দু-চোখের যিনা হল (নিষিদ্ধ যৌনতার প্রতি) দৃষ্টিপাত করা, দু’কানের যিনা হল শ্রবণ করা, রসনার যিনা হল কথোপকথন করা, হাতের যিনা হল স্পর্শ করা, পায়ের যিনা হল হেঁটে যাওযা, অন্তরের যিনা হচ্ছে আকাংখা ও কামনা করা। আর যৌনাঙ্গ অবশেষে তা বাস্তবায়িত করে অথবা মিথ্যা প্রতিপন্ন করে।

— সহীহ বুখারী, ৮:৭৭:৬০৯ (ইংরেজি),সহীহ মুসলিম, ৩৩:৬৪২১ (ইংরেজি)

সুতরাং আমরা বলতে পারি ইসলামে অবৈধ যৌনাচারের কোনো সুযোগ নেই। বরং এর জন্য রয়েছে মহা শাস্তি।

আবদুল্লাহ আল মারুফ ছাত্র চর মাদ্রাজ ফাজিল মাদরাসা

খ্রিস্টীয় ধর্মে যৌনতা

ইহুদী ধর্মে যৌনতা

যৌনতা সম্পর্কিত ধর্মীয় দৃষ্টিভঙ্গি ও সামাজিক অনুশাসন

যৌনতা সম্পর্কিত ধর্মীয় দৃষ্টিভঙ্গি ও রাষ্ট্রীয় আইন

তথ্যসূত্র

  1. George P. Murdock. "On the universals of culture". In: Linton (ed), The Science of Man in the World Crisis (1945).
  2. Alice Ann Cleaveland, Jean Craven, Maryanne Danfelser. Universals of Culture. Center for Global Perspectives, 1979.