কেঁচো: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
Nokib Sarkar (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
Nokib Sarkar (আলোচনা | অবদান) ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
|taxon=Animalia |
|||
|phylum = annelida |
|||
|genus= |
|||
⚫ | |||
|rank=Classis |
|||
}} |
|||
|Phylum=Annelida |
|||
'''কেঁচো''' |
|||
⚫ | |||
বৈজ্ঞানিক নাম :''''Pheretima'' posthuma'' |
|||
<ref name="Phylum-6 : Annelida (অ্যানিলিডা) বা অঙ্গুরীমাল ">{{বই উদ্ধৃতি|Ps verma title: Invertebrate zoology page no: 537}}</ref> [[এনিলিডা]] বা [[অঙ্গুরীমাল]] পর্বের অতি পরিচিত মাটিতে গর্ত খুঁড়ে বাস করা প্রাণী। [[এনিলিডা]] পর্বের [[অলিগোকীট]] উপশ্রেণীর মধ্যে যারা দীর্ঘদেহী তাদেরকে কেঁচো বলা যায়। কেঁচোকে "''কৃষকের বন্ধু"'' বলা হয়। |
'''কেঁচো''' বৈজ্ঞানিক নাম :''Pheretima posthuma''<ref name="Phylum-6 : Annelida (অ্যানিলিডা) বা অঙ্গুরীমাল ">{{বই উদ্ধৃতি|Ps verma title: Invertebrate zoology page no: 537}}</ref> [[এনিলিডা]] বা [[অঙ্গুরীমাল]] পর্বের অতি পরিচিত মাটিতে গর্ত খুঁড়ে বাস করা প্রাণী। [[এনিলিডা]] পর্বের [[অলিগোকীট]] উপশ্রেণীর মধ্যে যারা দীর্ঘদেহী তাদেরকে কেঁচো বলা যায়। কেঁচোকে "''কৃষকের বন্ধু"'' বলা হয়। |
||
==বর্ণনা == |
==বর্ণনা == |
০৬:৫৮, ৫ নভেম্বর ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
কেঁচো | |
---|---|
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস | |
(শ্রেণিবিহীন): | ফাইলোজোয়া |
জগৎ/রাজ্য: | অ্যানিম্যালিয়া (Animalia) |
কেঁচো বৈজ্ঞানিক নাম :Pheretima posthuma[১] এনিলিডা বা অঙ্গুরীমাল পর্বের অতি পরিচিত মাটিতে গর্ত খুঁড়ে বাস করা প্রাণী। এনিলিডা পর্বের অলিগোকীট উপশ্রেণীর মধ্যে যারা দীর্ঘদেহী তাদেরকে কেঁচো বলা যায়। কেঁচোকে "কৃষকের বন্ধু" বলা হয়।
বর্ণনা
এদের দেহ লম্বা, নলাকার,সরু এবং দ্বিপাশীয় প্রতিসম। দেহের সম্মুখভাগ একটু চাপা কিন্তু পশ্চাদ্ভাগ কিছুটা ভোতা। দেহের পৃষ্ঠদেশে পৃষ্ঠীয় রক্তনালিকার গাঢ় মধ্যস্থ রেখা দৃশ্যমান যা দেহের দৈর্ঘ্য বরাবর ঠিক চামড়ার নিচ দিয়েই গমন করে । অন্যদিকে দেহের সম্মুখ অঙ্কীয় তলে জনন ছিদ্র এবং প্যাপিলা বিদ্যমান। কেঁচোর আকার প্রজাতিভেদে ভিন্ন ভিন্ন হয়। একটি পূর্ণবয়স্ক কেঁচোর দৈর্ঘ্য 155 mm এবং প্রস্থ 3–5 mm হয়। এদের দেহে প্রায় 100-120টি খণ্ডে বিভক্ত ।এদের দেহে প্রকৃত খণ্ডায়ন বিদ্যমান ।
দৈহিক বর্ণ
এদের দেহ সাধারণত পিচ্ছিল ধরনের । দেহে পরফাইরিন নামক বিশেষ ধরনের রন্জক পদার্থের উপস্থিতির কারণে এদের বর্ণ গাঢ় বাদামী। এই রন্জক এদের দেহকে প্রখর রোদের হাত থেকে রক্ষা করে।
স্বভাব ও বাসস্থান
এরা মাটিতে গর্ত খুঁড়ে বাস করে। এদের ক্ষয়িষ্ণু মাটিতে গর্তে পাওয়া যায় যেখানে প্রচুর জৈব পদার্থ বিদ্যমান। বালুকাময় বা এসিডিক পরিবেশে এদের পাওয়া যায় না । এরা ভূপৃষ্ঠ হতে 30-45 সে.মি. গভীর গর্ত তৈরি করে বাস করে। বর্ষাকালই এদের সবচেয়ে অনুকূল সময়। এরা নিশাচর প্রাণী এবং শীতল রক্তবিশিষ্ট।
তথ্যসূত্র
টেমপ্লেট:বই উদ্ধৃতি : Invertebrate zoology by PS Verma &EL jordan