পলাশ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
→‎top: বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
1টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 0টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta10ehf1)
১৪ নং লাইন: ১৪ নং লাইন:
|binomial_authority = ([[Jean-Baptiste Lamarck|Lam.]]) [[Paul Hermann Wilhelm Taubert|Taub.]]
|binomial_authority = ([[Jean-Baptiste Lamarck|Lam.]]) [[Paul Hermann Wilhelm Taubert|Taub.]]
|synonyms = ''Butea frondosa'' <small>Roxb. ex Willd.</small><br />
|synonyms = ''Butea frondosa'' <small>Roxb. ex Willd.</small><br />
''[[Erythrina]] monosperma'' <small>Lam.</small><ref name="GRIN">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://www.ars-grin.gov/cgi-bin/npgs/html/taxon.pl?8177 |শিরোনাম=''Butea monosperma'' (Lam.) Taub. |কর্ম=Germplasm Resources Information Network |প্রকাশক=United States Department of Agriculture |তারিখ=2006-05-18 |সংগ্রহের-তারিখ=2009-10-24}}</ref><br />
''[[Erythrina]] monosperma'' <small>Lam.</small><ref name="GRIN">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://www.ars-grin.gov/cgi-bin/npgs/html/taxon.pl?8177 |শিরোনাম=''Butea monosperma'' (Lam.) Taub. |কর্ম=Germplasm Resources Information Network |প্রকাশক=United States Department of Agriculture |তারিখ=2006-05-18 |সংগ্রহের-তারিখ=2009-10-24 |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20090508225313/http://www.ars-grin.gov/cgi-bin/npgs/html/taxon.pl?8177 |আর্কাইভের-তারিখ=২০০৯-০৫-০৮ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref><br />
''Plaso monosperma''
''Plaso monosperma''
|}}
|}}

১৮:৪৫, ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

পলাশ
Butea monosperma
In Bangalore, India
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস
জগৎ: Plantae
শ্রেণীবিহীন: Angiosperms
শ্রেণীবিহীন: Eudicots
শ্রেণীবিহীন: Rosids
বর্গ: Fabales
পরিবার: Fabaceae
গণ: Butea
প্রজাতি: B. monosperma
দ্বিপদী নাম
Butea monosperma
(Lam.) Taub.
প্রতিশব্দ

Butea frondosa Roxb. ex Willd.
Erythrina monosperma Lam.[১]
Plaso monosperma

বসন্ত ঋতুতে পলাশ

পলাশ মাঝারি আকারের পর্ণমোচী বৃক্ষসংস্কৃতিতে এটি কিংসুক এবং মনিপুরী ভাষায় পাঙ গোঙ নামে পরিচিত (ইংরেজি: Parrot tree, Bastard Teak)। বৃক্ষটি Fabaceae পরিবারের সদস্য। তবে পলাশ গাছ তার ফুলের জন্যই সবচেয়ে বেশি পরিচিত।[২]

বর্ণনা

পলাশ গাছ সর্বোচ্চ ১৫ মিটার পর্যন্ত উঁচু হয়ে থাকে। শীতে গাছের পাতা ঝরে যায়। বসন্তে এ গাছে ফুল ফোটে। টকটকে লাল ছাড়াও হলুদ ও লালচে কমলা রঙের পলাশ ফুলও দেখা যায়। এর বাকল ধূসর। শাখা-প্রশাখা ও কাণ্ড আঁকাবাঁকা। নতুন পাতা রেশমের মতো সূক্ষ্ম। গাঢ় সবুজ পাতা ত্রিপত্রী, দেখতে অনেকটা মান্দার গাছের পাতার মতো হলেও আকারে বড়। পলাশের ফল দেখতে অনেকটা শিমের মতো। বাংলাদেশে প্রায় সব জায়গাতে কমবেশি পলাশ গাছ দেখতে পাওয়া যায়।[২]

বিস্তৃতি

ভারত, বাংলাদেশ, নেপাল, শ্রীলঙ্কা, মিয়ানমার, থাইল্যান্ড, লাওস, কম্বোডিয়া, ভিয়েতনাম, মালয়েশিয়া পর্যন্ত বিস্তৃত।

সাহিত্যে পলাশ ফুল

বাংলা সাহিত্যে পলাশ ফুলের প্রসঙ্গ এসেছে নানাভাবে। কবি নজরুল তাঁর একটি গানে লিখেছেন-

এছাড়াও বাংলাদেশের জনপ্রিয় একটি দেশাত্মবোধক গানে এর উল্লেখ পাওয়া যায়- ‘আমায় গেঁথে দাও না মাগো একটি পলাশ ফুলের মালা...’ [২]

চিত্রশালা

তথ্যসূত্র

  1. "Butea monosperma (Lam.) Taub."Germplasm Resources Information Network। United States Department of Agriculture। ২০০৬-০৫-১৮। ২০০৯-০৫-০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-২৪ 
  2. ফাগুনের লাল পলাশ - দৈনিক যুগান্তর (মার্চ ৭, ২০১৫)