ওজোন স্তর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
সংশোধন |
সংশোধন |
||
৩২ নং লাইন: | ৩২ নং লাইন: | ||
[[চিত্র:Ozone Hole.jpg|thumb|left|350px|ওজোন স্তরে সৃষ্ট ফুটো]] |
[[চিত্র:Ozone Hole.jpg|thumb|left|350px|ওজোন স্তরে সৃষ্ট ফুটো]] |
||
[[চিত্র:Ozone over southern hemisphere Sep11 1957-2001.gif|thumb|left|350px|দক্ষিণ গোলার্ধের উপরকার ওজোন স্তর]] |
[[চিত্র:Ozone over southern hemisphere Sep11 1957-2001.gif|thumb|left|350px|দক্ষিণ গোলার্ধের উপরকার ওজোন স্তর]] |
||
{{ |
{{কমন্স বিষয়শ্রেণী|Ozone layer}} |
||
[[বিষয়শ্রেণী:বায়ুমণ্ডল]] |
[[বিষয়শ্রেণী:বায়ুমণ্ডল]] |
০০:৩৬, ২৩ নভেম্বর ২০১৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
ওজোন স্তর (Ozone layer) হচ্ছে পৃথিবীর বায়ুমন্ডলের একটি স্তর যেখানে তুলনামূলকভাবে বেশি মাত্রায় ওজোন গ্যাস থাকে। এই স্তর থাকে প্রধানতঃ স্ট্র্যাটোস্ফিয়ারের নিচের অংশে, যা ভূপৃষ্ঠ থেকে কমবেশি ২০-৩০ কিমি উপরে অবস্থিত। এই স্তরের পুরুত্ব স্থানভেদে এবং মৌসুমভেদে কমবেশি হয়। [১]
- O2 + ℎνuv → 2O
- O + O2 ↔ O3
বায়ুমণ্ডলে ওজোনের প্রায় ৯০ শতাংশ স্ট্রাটোস্ফিয়ারের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। ওজোন কেন্দ্রীকরণ প্রায় ২০ এবং ৪০ কিলোমিটার (৬৬,০০০ এবং ১৩১,০০০ ফুট), তারা যেখানে মিলিয়ন প্রতি প্রায় ২ থেকে ৮ অংশ থেকে পরিসীমার মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ হয়। যদি এই ওজোনের সবটুকু অংশ সমুদ্রতল এর বায়ু চাপ দ্বারা সংকুচিত করা হয় তাহলে এটি শুধুমাত্র ৩ মিলিমিটার (১/৮ ইঞ্চি) পুরু হবে!
ইতিহাস
ফরাসী পদার্থবিদ চার্লস ফ্যব্রি এবং হেনরি বুইসন ১৯৩০ সালে ওজোন স্তর আবিষ্কার করেন। পরবর্তীতে ব্রিটিশ আবহাওয়াবিদ জি এম বি ডবসন ওজোনস্তর নিয়ে বিস্তর গবেষণা করেন। ১৯২৮ সাল থেকে ১৯৫৮ সালের মধ্যে তিনি ওজোন পর্যবেক্ষণ স্টেশনসমূহের একটি নেটওয়ার্ক তৈরি করেন।
গুরুত্ব
ওজোনস্তরে ওজোনের ঘনত্ব খুবই কম হলেও জীবনের জন্যে এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সূর্য থেকে আগত ক্ষতিকর অতিবেগুনী রশ্মি এটি শোষণ করে নেয়। ওজোন স্তর সূর্যের ক্ষতিকর মধ্যম মাত্রার(তরঙ্গদৈর্ঘ্যের) শতকরা ৯৭-৯৯ অংশই শোষণ করে নেয়, যা কিনা ভূ-পৃষ্ঠে অবস্থানরত উদ্ভাসিত জীবনসমূহের সমূহ ক্ষতিসাধন করতে সক্ষম। মধ্যম তরঙ্গদৈর্ঘ্যের সূর্যের এই অতিবেগুণী রশ্মি মানব দেহের ত্বক এমনকি হাড়ের ক্যান্সার সহ অন্যান্য মারাত্মক ব্যাধি সৃষ্টিতে সমর্থ। এই ক্ষতিকর রশ্মি পৃথিবীর জীবজগতের সকল প্রাণের প্রতি তীব্র হুমকি স্বরূপ। বায়ুমন্ডলের ওজোন স্তর প্রতিনিয়তই এই মারাত্নক ক্ষতিকর অতিবেগুণী রশ্নিগুলোকে প্রতিহত করে পৃথিবীর প্রাণিকুলকে রক্ষা করছে।
ওজোন স্তরের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এই ভূমিকার জন্য জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে ওজোন লেয়ার সংরক্ষণের জন্য আন্তর্জাতিক দিবস হিসেবে সেপ্টেম্বরের ১৬ তারিখটি মনোনীত করেছে।
তথ্যসূত্র
- ↑ "Science: Ozone Basics."। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০১-২৯।
আরো পড়ুন
- Sei John H.; Pandis, Spyros N. (1998). Atmospheric Chemistry and Physics: From Air Pollution to Climate Change. John Wiley and Sons, Inc. আইএসবিএন ০-৪৭১-১৭৮১৬-০.
বহিঃসংযোগ
- Stratospheric ozone: an electronic textbook
- http://www.unep.org/ozone/Public_Information/4Aii_PublicInfo_Facts_OzoneLayer.asp
- NASA. Studying Earth's Environment From Space. June 2000. (accessed November 3, 2010) http://www.ccpo.odu.edu/~lizsmith/SEES/index.html.